নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সামনে নির্বাচন, অপেক্ষা করুন। কে কত জনপ্রিয়, প্রমাণ হয়ে যাবে। অপেক্ষা করুন, বাংলাদেশের মানুষ কী চায়, প্রমাণ হয়ে যাবে। নির্বাচনের বিরুদ্ধে কেন বলেন? প্রমাণ করতে হবে নির্বাচন দিয়ে। শেখ হাসিনা জনপ্রিয়। তাঁর সঙ্গে আছে বাংলাদেশের মানুষ। তাঁর উন্নয়ন অর্জনে বাংলাদেশের মানুষ খুশি।
আজ রোববার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় হতাহতদের স্মরণে আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘এখানে ১৪ দলের নেতারা আছেন। এগুলো বলার দায়িত্ব শুধু আমাদের নয়, আপনাদের সকলের। একজন মানুষের কয়টা জন্ম দিবস হয়? আগে কেক কেটে ভুয়া জন্ম দিবস পালন করত। আমরা ভেবেছিলাম এবার করবে না। ঠিকই ১৬ আগস্ট বেগম জিয়া জন্মদিনের দোয়া মাহফিল, কেক কেটেছেন।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপির নেতারা বলবেন কি, একটা মানুষের কয়টা জন্ম দিবস? সর্বশেষ করোনা টেস্টে পাওয়া গেল তাঁর ষষ্ঠ জন্মদিবস। ১৫ আগস্ট কেন পালন করেন? এই ভুয়া জন্মদিবসের জবাব দিতে হবে। আগামী নির্বাচন সামনে রেখে আমরা বাংলাদেশের জনগণকে বলি, যে দলের নেতার এতগুলো জন্ম দিবস, তাঁকে কি বিশ্বাস করেন? তাঁদের বিশ্বাস করা যায়? তাঁদের ওপর আস্থা রাখা যায়?’
আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নেত্রী, আপনি অনেককে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখেছেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার যারা মাস্টারমাইন্ড, একুশে আগস্টেরও মাস্টারমাইন্ড তারা। হরকাতুল জিহাদ নেতা মুফতি হান্নান জবানবন্দিতে বলেছেন, হাওয়া ভবনের গ্রিন সিগন্যাল পেয়ে আমরা অপারেশন শুরু করেছিলাম। এ সত্য কি অস্বীকার করতে পারবেন?’
কাদের বলেন, ‘রাজনৈতিক সম্পর্কের এই দেয়াল একুশে আগস্টে এসে আরো উঁচুতে গেছে। এর সৃষ্টি করেছে বিএনপি। তার পরও শেখ হাসিনা তাদের গণভবনে ডাকেন, সংলাপ করেন। টেলিফোনে কথা বলে অপমানিত হন।’
আওয়ামী লীগের এই শীর্ষ নেতা বলেন, ‘ছেলে মারা গেছে, শোকাহত মাকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছুটে গিয়েছিলেন সান্ত্বনা দিতে। ঘরের দরজা বন্ধ, বাইরের গেট প্রধানমন্ত্রীর মুখের ওপর বন্ধ করে দেওয়া হলো। সেদিন ঘরের দরজা বন্ধ করে আপনারাই বাংলাদেশে রাজনৈতিক সম্পর্কের দেয়ালকে আরও উঁচুতে তুলেছেন। আপনারাই সেদিন প্রকারান্তরে সংলাপের পথ বন্ধ করে দিয়েছেন।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তবু বঙ্গবন্ধুর কন্যা আপনাদের সঙ্গে দুই দফা সংলাপ করেছেন। আজকে মিথ্যা কথা বলে, মিথ্যাচার করে জনপ্রিয়তা নাকি তলানিতে। জনপ্রিয়তা দেখবেন? এই কদিন তো আমরা কিছু করিনি, শেখ কামালের মাজারে, বঙ্গমাতার মাজারে, বঙ্গবন্ধুর ৩২ নম্বরে, টুঙ্গিপাড়ায় জনতার যে ঢল, সেই বাঁধভাঙা স্রোত দেখেছেন?’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে উদ্দেশ্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ফখরুল সাহেব, পল্টনে আর প্রেসক্লাবে নির্দিষ্ট জায়গায় সমাবেশ করে তলানিতে নিয়েছেন আমাদের জনপ্রিয়তা। আমি বলব, এই মুহূর্তে বাংলাদেশে পঁচাত্তর-পরবর্তীকালে সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। এ সত্য বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্ব আজ এটা স্বীকার করে। আপনাদের বুকে ব্যথা, আপনাদের গা জ্বলে। আপনাদের যন্ত্রণা কোথায় আমরা তা জানি, একুশে আগস্ট মারতে পারেননি। তিনি কেন বেঁচে আছেন? একজনকে সরিয়ে দিতে হবে। এটাই আপনাদের চক্রান্ত। সেই চক্রান্ত এখনো চলছে। এই দলটি চিরদিন আমাদের শত্রু ভেবেছে। এই দল এত উদারতা দেখানোর পর শেখ হাসিনাকে শত্রু হিসেবে এরা বেছে নিয়েছে। এই দলের নেতারা সত্য কথা বলে না। এরা প্যাথোলজিকাল লায়ার। এরা মিথ্যা কথা বলে।’
বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সামনে নির্বাচন, অপেক্ষা করুন। কে কত জনপ্রিয়, প্রমাণ হয়ে যাবে। অপেক্ষা করুন, বাংলাদেশের মানুষ কী চায়, প্রমাণ হয়ে যাবে। নির্বাচনের বিরুদ্ধে কেন বলেন? প্রমাণ করতে হবে নির্বাচন দিয়ে। শেখ হাসিনা জনপ্রিয়। তাঁর সঙ্গে আছে বাংলাদেশের মানুষ। তাঁর উন্নয়ন অর্জনে বাংলাদেশের মানুষ খুশি।
আজ রোববার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় হতাহতদের স্মরণে আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘এখানে ১৪ দলের নেতারা আছেন। এগুলো বলার দায়িত্ব শুধু আমাদের নয়, আপনাদের সকলের। একজন মানুষের কয়টা জন্ম দিবস হয়? আগে কেক কেটে ভুয়া জন্ম দিবস পালন করত। আমরা ভেবেছিলাম এবার করবে না। ঠিকই ১৬ আগস্ট বেগম জিয়া জন্মদিনের দোয়া মাহফিল, কেক কেটেছেন।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপির নেতারা বলবেন কি, একটা মানুষের কয়টা জন্ম দিবস? সর্বশেষ করোনা টেস্টে পাওয়া গেল তাঁর ষষ্ঠ জন্মদিবস। ১৫ আগস্ট কেন পালন করেন? এই ভুয়া জন্মদিবসের জবাব দিতে হবে। আগামী নির্বাচন সামনে রেখে আমরা বাংলাদেশের জনগণকে বলি, যে দলের নেতার এতগুলো জন্ম দিবস, তাঁকে কি বিশ্বাস করেন? তাঁদের বিশ্বাস করা যায়? তাঁদের ওপর আস্থা রাখা যায়?’
আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নেত্রী, আপনি অনেককে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখেছেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার যারা মাস্টারমাইন্ড, একুশে আগস্টেরও মাস্টারমাইন্ড তারা। হরকাতুল জিহাদ নেতা মুফতি হান্নান জবানবন্দিতে বলেছেন, হাওয়া ভবনের গ্রিন সিগন্যাল পেয়ে আমরা অপারেশন শুরু করেছিলাম। এ সত্য কি অস্বীকার করতে পারবেন?’
কাদের বলেন, ‘রাজনৈতিক সম্পর্কের এই দেয়াল একুশে আগস্টে এসে আরো উঁচুতে গেছে। এর সৃষ্টি করেছে বিএনপি। তার পরও শেখ হাসিনা তাদের গণভবনে ডাকেন, সংলাপ করেন। টেলিফোনে কথা বলে অপমানিত হন।’
আওয়ামী লীগের এই শীর্ষ নেতা বলেন, ‘ছেলে মারা গেছে, শোকাহত মাকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছুটে গিয়েছিলেন সান্ত্বনা দিতে। ঘরের দরজা বন্ধ, বাইরের গেট প্রধানমন্ত্রীর মুখের ওপর বন্ধ করে দেওয়া হলো। সেদিন ঘরের দরজা বন্ধ করে আপনারাই বাংলাদেশে রাজনৈতিক সম্পর্কের দেয়ালকে আরও উঁচুতে তুলেছেন। আপনারাই সেদিন প্রকারান্তরে সংলাপের পথ বন্ধ করে দিয়েছেন।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তবু বঙ্গবন্ধুর কন্যা আপনাদের সঙ্গে দুই দফা সংলাপ করেছেন। আজকে মিথ্যা কথা বলে, মিথ্যাচার করে জনপ্রিয়তা নাকি তলানিতে। জনপ্রিয়তা দেখবেন? এই কদিন তো আমরা কিছু করিনি, শেখ কামালের মাজারে, বঙ্গমাতার মাজারে, বঙ্গবন্ধুর ৩২ নম্বরে, টুঙ্গিপাড়ায় জনতার যে ঢল, সেই বাঁধভাঙা স্রোত দেখেছেন?’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে উদ্দেশ্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ফখরুল সাহেব, পল্টনে আর প্রেসক্লাবে নির্দিষ্ট জায়গায় সমাবেশ করে তলানিতে নিয়েছেন আমাদের জনপ্রিয়তা। আমি বলব, এই মুহূর্তে বাংলাদেশে পঁচাত্তর-পরবর্তীকালে সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। এ সত্য বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্ব আজ এটা স্বীকার করে। আপনাদের বুকে ব্যথা, আপনাদের গা জ্বলে। আপনাদের যন্ত্রণা কোথায় আমরা তা জানি, একুশে আগস্ট মারতে পারেননি। তিনি কেন বেঁচে আছেন? একজনকে সরিয়ে দিতে হবে। এটাই আপনাদের চক্রান্ত। সেই চক্রান্ত এখনো চলছে। এই দলটি চিরদিন আমাদের শত্রু ভেবেছে। এই দল এত উদারতা দেখানোর পর শেখ হাসিনাকে শত্রু হিসেবে এরা বেছে নিয়েছে। এই দলের নেতারা সত্য কথা বলে না। এরা প্যাথোলজিকাল লায়ার। এরা মিথ্যা কথা বলে।’
অভ্যন্তরীণ হস্তক্ষেপ না করার মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এগোতে পারে বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পানি বণ্টন সংকটের মীমাংসা খুঁজতে ‘অভিন্ন নদীর পানি ও ভারত...
৫ ঘণ্টা আগেসুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন আয়োজন করাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
৬ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি ভালো হয়ে যেতে চান, তাহলে সকল সহযোগিতা থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের
৭ ঘণ্টা আগেদেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
১১ ঘণ্টা আগে