নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি বাজেট অধিবেশনে বাজেট নিয়ে আলোচনা না হয়ে পদ্মা সেতু, খালেদা জিয়া ও বিএনপিকে নিয়েই বেশি আলোচনা হয়েছে দাবি করে বিএনপিদলীয় সংসদ সদস্য রুমিন ফারহানা বলেছেন, ‘এই অধিবেশনটিকে বাজেট অধিবেশন না বলে পদ্মা অধিবেশন বা বিএনপি অধিবেশন বলতে পারি।’
আজ বুধবার জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত ২০২২-২৩ অর্থবছরের অর্থ বিলে আপত্তি জানিয়ে দেওয়া বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
রুমিন ফারহানা বলেন, ‘এই বাজেট অধিবেশনে যদি ১০ শতাংশ বাজেট নিয়ে ব্যয় করা হয় আর ৯০ শতাংশ সময় ব্যয় করা হয়েছে পদ্মা সেতু নিয়ে। আলোচনায়, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে আলোচনায় এবং বিএনপির সমালোচনায়।’
রুমিন বলেন, ‘পাকিস্তানি লেখক ড. মালিকা-ই-আবিদা খাত্তাককে ধন্যবাদ দিতে চাই। তিনি আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে একখানা কলাম লেখছিলেন বলে আওয়ামী লীগের সমস্ত মন্ত্রী, এমপি থেকে শুরু করে নেতারা পদ্মা সেতু নিয়ে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের আঙ্গিকে গর্ব করতে পারছে।’
দেশের অর্থনীতিতে সামষ্টিক সমস্যা হচ্ছে মূল্যস্ফীতি জানিয়ে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘আমদানি-রপ্তানিতে ভারসাম্যহীনতা, ডলার বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন, রিজার্ভ আশঙ্কাজনকভাবে কমতে থাকা। এ বিষয়গুলোতে সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা আমরা পায়নি।’
করোনায় দারিদ্র্যসীমার নিচে কত শতাংশ মানুষ গিয়েছে সেই হিসাব সরকারের কাছে নেই বলে জানান রুমিন। স্বাস্থ্য ও শিক্ষার ক্ষেত্রে জিডিপি অনুপাতে বরাদ্দ কমেছে বলে জানান তিনি।
বাজেটে অদ্ভুত বিষয় যোগ হয়েছে উল্লেখ করে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘সব সময় কালোটাকা সাদা করতে গিয়ে নানান সমালোচনায় অর্থমন্ত্রীদের পড়তে হয়। এবারের অর্থমন্ত্রী সেই পথে হাঁটেননি। তিনি টাকা পাচারকেই বৈধতা দিয়েছেন। যাতে লুটপাটের টাকা বিদেশে পাচার করে ৭ শতাংশ থেকে ১৫ শতাংশ হারে কর দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলা যায়। তিনি (অর্থমন্ত্রী) বলতে চাচ্ছেন এইভাবে পাচার করা বিদেশ থেকে দেশে ফিরবে। পাচারকারীরা তো দেশে ফেরত আনার জন্য পাচার করে না। এই সুযোগের মাধ্যমে পাচারকারীরা নিশ্চিন্ত হবেন। পাচারকে উৎসাহিত করবে।’
চলতি বাজেট অধিবেশনে বাজেট নিয়ে আলোচনা না হয়ে পদ্মা সেতু, খালেদা জিয়া ও বিএনপিকে নিয়েই বেশি আলোচনা হয়েছে দাবি করে বিএনপিদলীয় সংসদ সদস্য রুমিন ফারহানা বলেছেন, ‘এই অধিবেশনটিকে বাজেট অধিবেশন না বলে পদ্মা অধিবেশন বা বিএনপি অধিবেশন বলতে পারি।’
আজ বুধবার জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত ২০২২-২৩ অর্থবছরের অর্থ বিলে আপত্তি জানিয়ে দেওয়া বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
রুমিন ফারহানা বলেন, ‘এই বাজেট অধিবেশনে যদি ১০ শতাংশ বাজেট নিয়ে ব্যয় করা হয় আর ৯০ শতাংশ সময় ব্যয় করা হয়েছে পদ্মা সেতু নিয়ে। আলোচনায়, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে আলোচনায় এবং বিএনপির সমালোচনায়।’
রুমিন বলেন, ‘পাকিস্তানি লেখক ড. মালিকা-ই-আবিদা খাত্তাককে ধন্যবাদ দিতে চাই। তিনি আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে একখানা কলাম লেখছিলেন বলে আওয়ামী লীগের সমস্ত মন্ত্রী, এমপি থেকে শুরু করে নেতারা পদ্মা সেতু নিয়ে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের আঙ্গিকে গর্ব করতে পারছে।’
দেশের অর্থনীতিতে সামষ্টিক সমস্যা হচ্ছে মূল্যস্ফীতি জানিয়ে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘আমদানি-রপ্তানিতে ভারসাম্যহীনতা, ডলার বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন, রিজার্ভ আশঙ্কাজনকভাবে কমতে থাকা। এ বিষয়গুলোতে সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা আমরা পায়নি।’
করোনায় দারিদ্র্যসীমার নিচে কত শতাংশ মানুষ গিয়েছে সেই হিসাব সরকারের কাছে নেই বলে জানান রুমিন। স্বাস্থ্য ও শিক্ষার ক্ষেত্রে জিডিপি অনুপাতে বরাদ্দ কমেছে বলে জানান তিনি।
বাজেটে অদ্ভুত বিষয় যোগ হয়েছে উল্লেখ করে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘সব সময় কালোটাকা সাদা করতে গিয়ে নানান সমালোচনায় অর্থমন্ত্রীদের পড়তে হয়। এবারের অর্থমন্ত্রী সেই পথে হাঁটেননি। তিনি টাকা পাচারকেই বৈধতা দিয়েছেন। যাতে লুটপাটের টাকা বিদেশে পাচার করে ৭ শতাংশ থেকে ১৫ শতাংশ হারে কর দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলা যায়। তিনি (অর্থমন্ত্রী) বলতে চাচ্ছেন এইভাবে পাচার করা বিদেশ থেকে দেশে ফিরবে। পাচারকারীরা তো দেশে ফেরত আনার জন্য পাচার করে না। এই সুযোগের মাধ্যমে পাচারকারীরা নিশ্চিন্ত হবেন। পাচারকে উৎসাহিত করবে।’
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি ভালো হয়ে যেতে চান, তাহলে সকল সহযোগিতা থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের
১ ঘণ্টা আগেদেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
৫ ঘণ্টা আগেচায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
২০ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
২১ ঘণ্টা আগে