ঢাবি প্রতিনিধি
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) ছাত্ররাজনীতি পুনরায় চালু করার অনুরোধ জানিয়েছেন ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়। আজ রোববার দুপুর ১২টার সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে এক মানববন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বুয়েট প্রশাসনের প্রতি এই অনুরোধ জানান ছাত্রলীগের সভাপতি।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে শাস্তি কার্যকরের দাবিতে ঢাবি শাখা ছাত্রলীগ এই মানববন্ধনের আয়োজন করে।
এ সময় আল নাহিয়ান খান জয় বলেন, ‘২০২২ সালে এসে আরেকটি নিকৃষ্ট ও লজ্জাজনক ঘটনা ঘটিয়েছে যারা নিজেদের মেধাবী বলে দাবি করে। সেই মেধাবীদের বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েটে) গতকাল আমরা দেখেছি এই ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটিয়েছ। কোনো সাধারণ শিক্ষার্থী এ ধরনের ঘটনা ঘটাতে পারে না। সাধারণ শিক্ষার্থীরা জানে জাতির পিতা এই বাংলাদেশের জন্য কী। সুতরাং এ ঘটনা ঘটিয়েছে জামাত-শিবিরের প্রেতাত্মারা, যারা এই বাংলাদেশকে কখনো মেনে নেয়নি।’
বুয়েট প্রশাসনের উদ্দেশ্যে জয় বলেন, ‘ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করে আপনারা কী বোঝাতে চান? ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করে আপনারা কি বুয়েটকে জঙ্গিমুক্ত করতে পারবেন? আপনাদের জন্য অশনিসংকেত হচ্ছে জঙ্গি চক্র প্রথমে আপনাদের হত্যা করবে। আমার মনে হয় আপনাদের এখনই সচেতন হওয়া উচিত। বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গনে ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করার এখতিয়ার কারও নাই। শিক্ষার্থীরা শিক্ষার্থীদের জন্য কথা বলবে আর ছাত্ররাজনীতি চলবে এটি আমাদের দায়িত্ব এবং এটিই মেনে নিতে হবে। আপনাদের বিষয়টি নিয়ে আবারও বিবেচনা করতে বলব। ছাত্ররাজনীতি আবারও সচল করে বুয়েটকে জঙ্গিমুক্ত করার জন্য আপনারা পদক্ষেপ নেবেন বলে আশা প্রকাশ করছি।’
পুলিশ প্রশাসন এবং গোয়েন্দা সংস্থার প্রতি অনুরোধ জানিয়ে জয় বলেন, ‘যারা বঙ্গবন্ধুর শোক সভা বানচাল করার জন্য প্রচেষ্টা হাতে নিয়েছে, তাদের আপনারা খুঁজে বের করুন। তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহী মামলা হওয়া উচিত। কারণ তারা সংবিধান লঙ্ঘন করার মতো কাজ করেছে।’
ঢাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাস বলেন, ‘গতকাল রাতে বুয়েট ক্যাম্পাসে আমরা হিজবুত তাহরীর, শিবির ও জঙ্গিবাদী চক্রের যে তাণ্ডব দেখতে পেয়েছি, সেটির প্রতি ধিক্কার জানাই। এ ঘটনায় বুয়েট প্রশাসনের নীরবতা আমাদের ভাবিয়ে তোলে। তারাই নাকি বাংলাদেশের সবচেয়ে মেধাবী! ছাত্রলীগসহ যেসব বাম সংগঠন প্রগতিশীলতার রাজনীতি করে, তাদের নিষিদ্ধ করে আপনারা জঙ্গিবাদী কার্যক্রমকে উৎসাহিত করছেন। বাংলাদেশের কোথাও পাকিস্তানি রাজনীতির চর্চা করতে দেওয়া হবে না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ এটি মেনে নেবে না।’
এ সময় বঙ্গবন্ধুর যেসব খুনি দেশের বাইরে আছে, তাদের দেশে ফেরত পাঠানোর জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান সনজিত।
এ সময় মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন ঢাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাসের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনের সঞ্চালনায় কেন্দ্রীয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও তার বিভিন্ন হল ছাত্রলীগের সহস্রাধিক নেতা-কর্মী।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) ছাত্ররাজনীতি পুনরায় চালু করার অনুরোধ জানিয়েছেন ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়। আজ রোববার দুপুর ১২টার সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে এক মানববন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বুয়েট প্রশাসনের প্রতি এই অনুরোধ জানান ছাত্রলীগের সভাপতি।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে শাস্তি কার্যকরের দাবিতে ঢাবি শাখা ছাত্রলীগ এই মানববন্ধনের আয়োজন করে।
এ সময় আল নাহিয়ান খান জয় বলেন, ‘২০২২ সালে এসে আরেকটি নিকৃষ্ট ও লজ্জাজনক ঘটনা ঘটিয়েছে যারা নিজেদের মেধাবী বলে দাবি করে। সেই মেধাবীদের বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েটে) গতকাল আমরা দেখেছি এই ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটিয়েছ। কোনো সাধারণ শিক্ষার্থী এ ধরনের ঘটনা ঘটাতে পারে না। সাধারণ শিক্ষার্থীরা জানে জাতির পিতা এই বাংলাদেশের জন্য কী। সুতরাং এ ঘটনা ঘটিয়েছে জামাত-শিবিরের প্রেতাত্মারা, যারা এই বাংলাদেশকে কখনো মেনে নেয়নি।’
বুয়েট প্রশাসনের উদ্দেশ্যে জয় বলেন, ‘ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করে আপনারা কী বোঝাতে চান? ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করে আপনারা কি বুয়েটকে জঙ্গিমুক্ত করতে পারবেন? আপনাদের জন্য অশনিসংকেত হচ্ছে জঙ্গি চক্র প্রথমে আপনাদের হত্যা করবে। আমার মনে হয় আপনাদের এখনই সচেতন হওয়া উচিত। বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গনে ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করার এখতিয়ার কারও নাই। শিক্ষার্থীরা শিক্ষার্থীদের জন্য কথা বলবে আর ছাত্ররাজনীতি চলবে এটি আমাদের দায়িত্ব এবং এটিই মেনে নিতে হবে। আপনাদের বিষয়টি নিয়ে আবারও বিবেচনা করতে বলব। ছাত্ররাজনীতি আবারও সচল করে বুয়েটকে জঙ্গিমুক্ত করার জন্য আপনারা পদক্ষেপ নেবেন বলে আশা প্রকাশ করছি।’
পুলিশ প্রশাসন এবং গোয়েন্দা সংস্থার প্রতি অনুরোধ জানিয়ে জয় বলেন, ‘যারা বঙ্গবন্ধুর শোক সভা বানচাল করার জন্য প্রচেষ্টা হাতে নিয়েছে, তাদের আপনারা খুঁজে বের করুন। তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহী মামলা হওয়া উচিত। কারণ তারা সংবিধান লঙ্ঘন করার মতো কাজ করেছে।’
ঢাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাস বলেন, ‘গতকাল রাতে বুয়েট ক্যাম্পাসে আমরা হিজবুত তাহরীর, শিবির ও জঙ্গিবাদী চক্রের যে তাণ্ডব দেখতে পেয়েছি, সেটির প্রতি ধিক্কার জানাই। এ ঘটনায় বুয়েট প্রশাসনের নীরবতা আমাদের ভাবিয়ে তোলে। তারাই নাকি বাংলাদেশের সবচেয়ে মেধাবী! ছাত্রলীগসহ যেসব বাম সংগঠন প্রগতিশীলতার রাজনীতি করে, তাদের নিষিদ্ধ করে আপনারা জঙ্গিবাদী কার্যক্রমকে উৎসাহিত করছেন। বাংলাদেশের কোথাও পাকিস্তানি রাজনীতির চর্চা করতে দেওয়া হবে না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ এটি মেনে নেবে না।’
এ সময় বঙ্গবন্ধুর যেসব খুনি দেশের বাইরে আছে, তাদের দেশে ফেরত পাঠানোর জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান সনজিত।
এ সময় মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন ঢাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাসের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনের সঞ্চালনায় কেন্দ্রীয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও তার বিভিন্ন হল ছাত্রলীগের সহস্রাধিক নেতা-কর্মী।
দেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
১ ঘণ্টা আগেচায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৬ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৭ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৭ ঘণ্টা আগে