নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যেভাবে দেশের মানুষের টাকা লুটপাট করছে তাতে আগামী তিন মাস পর সরকার আর ক্ষমতা চালাতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের অন্যতম নেতা ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চ আয়োজিত ‘ডামি নির্বাচন ও ডামি সংসদ বাতিল, অন্তর্বর্তীকালীন নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নতুন নির্বাচনের’ দাবিতে আয়োজিত সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিলে এ কথা বলেন তাঁরা।
সমাবেশ শেষে মঞ্চের নেতারা মিছিল বের করতে চাইলে পুলিশের বাধার মুখে পড়েন তাঁরা। এ সময় পুলিশের সঙ্গে নেতা-কর্মীদের হাতাহাতি ও ধাক্কাধাক্কির ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশের বাধা অতিক্রম করে প্রেসক্লাব থেকে পল্টন পর্যন্ত বিক্ষোভ মিছিল করে গণতন্ত্র মঞ্চ।
এর আগে সমাবেশে মান্না বলেন, এখন রিজার্ভে মাত্র ১৬ বিলিয়ন ডলার আছে, এ দেশ চলবে! ওরা (সরকার) মনে করে ওদেরকে সবাই সালাম দেবে। তিন মাস পরে আপনাদের পায়ে সবাই বেল্ট পরাবে, নড়তে পারবেন না। আপনারা যতই মনে করেন, ক্ষমতা দাপটের সঙ্গে চালাবেন, কিন্তু আপনারা ক্ষমতা চালাতেও পারবেন না।
এই সরকার পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকতে পারবে না জানিয়ে মান্না আরও বলেন, জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে, ডলার-সংকট, টাকা নাই, এ শীতের মধ্যেও বিদ্যুৎ নাই। যখন গরম শুরু হবে তখন বিদ্যুৎ আনবেন কোথায় থেকে? বিদ্যুতের টাকা দেবেন কীভাবে? আপনাদের তো অনেক কোম্পানিতে বিদ্যুতের টাকা বাকি আছে। ২৫ হাজার কোটি টাকা বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রে বকেয়া রয়েছে। আদানি কোম্পানি সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা পাবে। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডকে সরকার আগামী তিন মাসে ১২ হাজার কোটি টাকা পরিশোধ করতে হবে। তখন আমাদের রাজকোষে কোনো টাকা থাকবে না, রিজার্ভে কোনো টাকা থাকবে না।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ৭ তারিখে কোনো নির্বাচন হয়নি। সেদিন মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে।
আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে সাকি বলেন, এই দল রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে গিয়েছে। ক্ষমতা থেকে নামলে দল হিসেবে তাদের অস্তিত্ব থাকবে কি না সেটাই এখন মানুষের প্রশ্ন।
বাংলাদেশের মানুষ এই সরকারকে পাঁচ বছর টিকতে দেবে না জানিয়ে সাকি বলেন, সরকার মুখে বলছে বিরোধী দল শোক করছে, আসলে তারা নিজেরাই ভয়ে কম্পমান। বিনা ভোটের, ডামি ভোটের এই সংসদ কখন ভেঙে যায়, কখন তাদের ক্ষমতার মসনদ উল্টে যায় এই নিয়ে তারা এখন শঙ্কিত। এ জন্যই শান্তিপূর্ণ মিছিলে সরকার হামলা করছে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘দেশের সকল বিরোধী দল দেশের কোটি কোটি মানুষের সমর্থন নিয়ে রাজপথে আবার এসে দাঁড়িয়েছে। এই রাজপথে মানুষের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ গণ-আন্দোলন আকারে দেখা দিতে পারে। আমরা এই লড়াইয়ে বিজয়ী না হওয়া পর্যন্ত রাজপথে থাকব।’
ভাসানী অনুসারী পরিষদের সদস্যসচিব হাবিবুর রহমান রিজুর সভাপতিত্বে এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল্লাহ কায়সার, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপনসহ মঞ্চের অন্য নেতারা।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যেভাবে দেশের মানুষের টাকা লুটপাট করছে তাতে আগামী তিন মাস পর সরকার আর ক্ষমতা চালাতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের অন্যতম নেতা ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চ আয়োজিত ‘ডামি নির্বাচন ও ডামি সংসদ বাতিল, অন্তর্বর্তীকালীন নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নতুন নির্বাচনের’ দাবিতে আয়োজিত সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিলে এ কথা বলেন তাঁরা।
সমাবেশ শেষে মঞ্চের নেতারা মিছিল বের করতে চাইলে পুলিশের বাধার মুখে পড়েন তাঁরা। এ সময় পুলিশের সঙ্গে নেতা-কর্মীদের হাতাহাতি ও ধাক্কাধাক্কির ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশের বাধা অতিক্রম করে প্রেসক্লাব থেকে পল্টন পর্যন্ত বিক্ষোভ মিছিল করে গণতন্ত্র মঞ্চ।
এর আগে সমাবেশে মান্না বলেন, এখন রিজার্ভে মাত্র ১৬ বিলিয়ন ডলার আছে, এ দেশ চলবে! ওরা (সরকার) মনে করে ওদেরকে সবাই সালাম দেবে। তিন মাস পরে আপনাদের পায়ে সবাই বেল্ট পরাবে, নড়তে পারবেন না। আপনারা যতই মনে করেন, ক্ষমতা দাপটের সঙ্গে চালাবেন, কিন্তু আপনারা ক্ষমতা চালাতেও পারবেন না।
এই সরকার পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকতে পারবে না জানিয়ে মান্না আরও বলেন, জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে, ডলার-সংকট, টাকা নাই, এ শীতের মধ্যেও বিদ্যুৎ নাই। যখন গরম শুরু হবে তখন বিদ্যুৎ আনবেন কোথায় থেকে? বিদ্যুতের টাকা দেবেন কীভাবে? আপনাদের তো অনেক কোম্পানিতে বিদ্যুতের টাকা বাকি আছে। ২৫ হাজার কোটি টাকা বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রে বকেয়া রয়েছে। আদানি কোম্পানি সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা পাবে। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডকে সরকার আগামী তিন মাসে ১২ হাজার কোটি টাকা পরিশোধ করতে হবে। তখন আমাদের রাজকোষে কোনো টাকা থাকবে না, রিজার্ভে কোনো টাকা থাকবে না।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ৭ তারিখে কোনো নির্বাচন হয়নি। সেদিন মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে।
আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে সাকি বলেন, এই দল রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে গিয়েছে। ক্ষমতা থেকে নামলে দল হিসেবে তাদের অস্তিত্ব থাকবে কি না সেটাই এখন মানুষের প্রশ্ন।
বাংলাদেশের মানুষ এই সরকারকে পাঁচ বছর টিকতে দেবে না জানিয়ে সাকি বলেন, সরকার মুখে বলছে বিরোধী দল শোক করছে, আসলে তারা নিজেরাই ভয়ে কম্পমান। বিনা ভোটের, ডামি ভোটের এই সংসদ কখন ভেঙে যায়, কখন তাদের ক্ষমতার মসনদ উল্টে যায় এই নিয়ে তারা এখন শঙ্কিত। এ জন্যই শান্তিপূর্ণ মিছিলে সরকার হামলা করছে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘দেশের সকল বিরোধী দল দেশের কোটি কোটি মানুষের সমর্থন নিয়ে রাজপথে আবার এসে দাঁড়িয়েছে। এই রাজপথে মানুষের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ গণ-আন্দোলন আকারে দেখা দিতে পারে। আমরা এই লড়াইয়ে বিজয়ী না হওয়া পর্যন্ত রাজপথে থাকব।’
ভাসানী অনুসারী পরিষদের সদস্যসচিব হাবিবুর রহমান রিজুর সভাপতিত্বে এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল্লাহ কায়সার, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপনসহ মঞ্চের অন্য নেতারা।
অভ্যন্তরীণ হস্তক্ষেপ না করার মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এগোতে পারে বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পানি বণ্টন সংকটের মীমাংসা খুঁজতে ‘অভিন্ন নদীর পানি ও ভারত...
২ ঘণ্টা আগেসুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন আয়োজন করাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
৩ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি ভালো হয়ে যেতে চান, তাহলে সকল সহযোগিতা থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের
৪ ঘণ্টা আগেদেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
৮ ঘণ্টা আগে