নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করুক, আওয়ামী লীগ এটিই চায়। আওয়ামী লীগ বিএনপির সঙ্গে খেলেই জিততে চায়। তবে পরাজয় নিশ্চিত জেনে বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাসহ নানা বাহানা সামনে আনছে।
আগামীকাল রোববার রাজশাহীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভা উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে আজ শনিবার মন্ত্রী এসব কথা বলেন। আজ বেলা সাড়ে ১১টায় রাজশাহী নগরীর কুমারপাড়ায় নগর আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেন, ‘২০১৮ সালে বিএনপি ডান, বাম, অতিবাম, অতিডান—সবাই মিলে ঐক্য করেছিল। তারপর নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল। সবাইকে নিয়ে নির্বাচন করে বিএনপির আসনসংখ্যা ছয়। ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর দেশে আরও উন্নয়ন হয়েছে। আগামী নির্বাচনেও তাদের আশা নেই। তাই নানা বাহানা উপস্থাপন করছে। নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা বলে না? বিএনপির অবস্থা হয়েছে তাই।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমাদের দেশে সংবিধান অনুসারে নির্বাচন হবে। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল নির্বাচনে আসুক। বিএনপি পূর্ণ শক্তি নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক, সেটাই চাই। তারা গতবার সব দল নিয়ে জোট করেছিল, এবারও জোট করে অংশগ্রহণ করুক। বিএনপির সঙ্গে খেলেই আমরা জিততে চাই। যেভাবে জিতেছি ২০০৮ ও ২০১৮ সালে। কিন্তু নির্বাচনে অংশ নেওয়া-না নেওয়া রাজনৈতিক দলের নিজস্ব ব্যাপার। বিএনপি ২০১৪ সালে যে সহিংসতা করেছিল, এবার সেটির সুযোগ পাবে না। আমরা ২০১৩, ১৪, ১৫ সালে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে তাদের মোকাবিলা করেছি। এবারও অপচেষ্টা চালালে জনগণ তাদের সমুদ্রে নিক্ষেপ করবে।’
সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সিটি মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন, জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য বেগম আখতার জাহান, মেরিনা আখতার কবিতা, মাগুরার এমপি সাইফুজ্জামান শিখর, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবাল, নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল, জেলার সাধারণ সম্পাদক আবদুল ওয়াদুদ দারা, মহানগরের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করুক, আওয়ামী লীগ এটিই চায়। আওয়ামী লীগ বিএনপির সঙ্গে খেলেই জিততে চায়। তবে পরাজয় নিশ্চিত জেনে বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাসহ নানা বাহানা সামনে আনছে।
আগামীকাল রোববার রাজশাহীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভা উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে আজ শনিবার মন্ত্রী এসব কথা বলেন। আজ বেলা সাড়ে ১১টায় রাজশাহী নগরীর কুমারপাড়ায় নগর আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেন, ‘২০১৮ সালে বিএনপি ডান, বাম, অতিবাম, অতিডান—সবাই মিলে ঐক্য করেছিল। তারপর নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল। সবাইকে নিয়ে নির্বাচন করে বিএনপির আসনসংখ্যা ছয়। ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর দেশে আরও উন্নয়ন হয়েছে। আগামী নির্বাচনেও তাদের আশা নেই। তাই নানা বাহানা উপস্থাপন করছে। নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা বলে না? বিএনপির অবস্থা হয়েছে তাই।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমাদের দেশে সংবিধান অনুসারে নির্বাচন হবে। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল নির্বাচনে আসুক। বিএনপি পূর্ণ শক্তি নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক, সেটাই চাই। তারা গতবার সব দল নিয়ে জোট করেছিল, এবারও জোট করে অংশগ্রহণ করুক। বিএনপির সঙ্গে খেলেই আমরা জিততে চাই। যেভাবে জিতেছি ২০০৮ ও ২০১৮ সালে। কিন্তু নির্বাচনে অংশ নেওয়া-না নেওয়া রাজনৈতিক দলের নিজস্ব ব্যাপার। বিএনপি ২০১৪ সালে যে সহিংসতা করেছিল, এবার সেটির সুযোগ পাবে না। আমরা ২০১৩, ১৪, ১৫ সালে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে তাদের মোকাবিলা করেছি। এবারও অপচেষ্টা চালালে জনগণ তাদের সমুদ্রে নিক্ষেপ করবে।’
সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সিটি মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন, জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য বেগম আখতার জাহান, মেরিনা আখতার কবিতা, মাগুরার এমপি সাইফুজ্জামান শিখর, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবাল, নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল, জেলার সাধারণ সম্পাদক আবদুল ওয়াদুদ দারা, মহানগরের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অভ্যন্তরীণ হস্তক্ষেপ না করার মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এগোতে পারে বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পানি বণ্টন সংকটের মীমাংসা খুঁজতে ‘অভিন্ন নদীর পানি ও ভারত...
৩ ঘণ্টা আগেসুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন আয়োজন করাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
৪ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি ভালো হয়ে যেতে চান, তাহলে সকল সহযোগিতা থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের
৫ ঘণ্টা আগেদেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
৯ ঘণ্টা আগে