নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্য ‘সরকারের ব্যর্থতা আড়ালের ধূম্রজাল সৃষ্টির অপকৌশল’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ‘পুলিশ আপনাদের, র্যাব আপনাদের, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আপনাদের, নিরাপত্তা বাহিনী আপনাদের। আর বলছেন যে বিএনপি সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত। ওবায়দুল কাদের সাহেব... আপনি যতই চিৎকার করেন, দেশবাসীর কাছে এটি প্রমাণিত যে আওয়ামী লীগ সরকারের অপর নাম সিন্ডিকেট আর লুটপাট।’
আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে রিজভী বলেন, ‘এখন যে দ্রব্যমূল্য হু হু করে বাড়ছে, নিম্ন আয়ের মানুষ একেবারে রাস্তার মধ্যে ধুলার মধ্যে মিশে গেছে—আপনি (ওবায়দুল কাদের) এগুলো আড়াল করতে চান এসব কথাবার্তা বলে...ধূম্রজাল সৃষ্টি করে কোনো লাভ হবে না। জনগণ সবই জানে, জনগণ সবই দেখছে।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের কাছে প্রশ্ন রেখে রিজভী বলেন, ‘বিএনপির নেতারা তো কেবল জেল থেকে বেরোচ্ছেন। এখনো শত শত নেতা-কর্মী কারাগারে। আর সিন্ডিকেটের মতো এ রকম প্রভাবশালী চক্র যে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়া হয় না—এটা শুধু বাংলাদেশ না, গোটা পৃথিবীতেই প্রমাণিত। কারণ, একটা পৃষ্ঠপোষকতা লাগে...ক্ষমতার একটা ছায়া লাগে...তখনই সিন্ডিকেটবাজরা দুরন্ত গতিতে ছুটতে থাকে।’
রিজভী বলেন, ‘মানুষ কাতরাচ্ছে ক্ষুধায়, কাতরাচ্ছে বিশুদ্ধ পানির জন্য, কাতরাচ্ছে কোনো রকমে বেঁচে থাকার জন্য। এই কাতরানি আপনারা শুনতে পাচ্ছেন না। আপনারা ক্ষমতার মসনদের ঝাড়বাতির আলোর মধ্যে আছেন তো তাই মানুষের হৃদয়ের মধ্যে যে অন্ধকার পড়েছে, সেই অন্ধকার আপনারা দেখতে পারছেন না।’
রিজভী বলেন, ‘কোনো কিছু সামাল দিতে না পেরে, সরকার নিত্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে, এখন ছাত্রলীগকে লেলিয়ে দিয়েছে ধর্মপ্রাণ মুসলমানের ইফতার ভাঙার কর্মসূচিতে। যখনই আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে তখনই তারা মুসলমানদের ধর্মীয় বিশ্বাস, সংস্কৃতির ওপর আঘাত হানে ও আলেম সমাজের ওপর নিপীড়ন নেমে আসে। এর কারণ প্রভুদের খুশি করা।’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের সভা ও সব ধরনের অনুষ্ঠান বিদ্যমান। এসব অনুষ্ঠান ওবায়দুল কাদের, হাছান মাহমুদ সাহেবদের সাড়ম্বর উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে, অথচ ইফতার মাহফিলে নিষেধাজ্ঞা ও হামলা—এটা কি গভীর চক্রান্তের অংশ? মুসলমানদের কোনো ধর্মীয় অনুষ্ঠান করতে গেলে ওবায়দুল কাদের সাহেবদের গা জ্বালা করার অর্থ কী?’
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ তাদের স্বার্থে কখনো ইসলামকে ব্যবহার করে, আবার কখনো ছুড়ে ফেলে দেয়। দেশবাসী ভোট-পার্লামেন্ট হারিয়েছে, গণতন্ত্র ও আইনের শাসন হারিয়েছে, শেষমেশ দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানেরা নিজেদের সংস্কৃতি ও মূল্যবোধও হারাতে বসেছে।’
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্য ‘সরকারের ব্যর্থতা আড়ালের ধূম্রজাল সৃষ্টির অপকৌশল’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ‘পুলিশ আপনাদের, র্যাব আপনাদের, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আপনাদের, নিরাপত্তা বাহিনী আপনাদের। আর বলছেন যে বিএনপি সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত। ওবায়দুল কাদের সাহেব... আপনি যতই চিৎকার করেন, দেশবাসীর কাছে এটি প্রমাণিত যে আওয়ামী লীগ সরকারের অপর নাম সিন্ডিকেট আর লুটপাট।’
আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে রিজভী বলেন, ‘এখন যে দ্রব্যমূল্য হু হু করে বাড়ছে, নিম্ন আয়ের মানুষ একেবারে রাস্তার মধ্যে ধুলার মধ্যে মিশে গেছে—আপনি (ওবায়দুল কাদের) এগুলো আড়াল করতে চান এসব কথাবার্তা বলে...ধূম্রজাল সৃষ্টি করে কোনো লাভ হবে না। জনগণ সবই জানে, জনগণ সবই দেখছে।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের কাছে প্রশ্ন রেখে রিজভী বলেন, ‘বিএনপির নেতারা তো কেবল জেল থেকে বেরোচ্ছেন। এখনো শত শত নেতা-কর্মী কারাগারে। আর সিন্ডিকেটের মতো এ রকম প্রভাবশালী চক্র যে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়া হয় না—এটা শুধু বাংলাদেশ না, গোটা পৃথিবীতেই প্রমাণিত। কারণ, একটা পৃষ্ঠপোষকতা লাগে...ক্ষমতার একটা ছায়া লাগে...তখনই সিন্ডিকেটবাজরা দুরন্ত গতিতে ছুটতে থাকে।’
রিজভী বলেন, ‘মানুষ কাতরাচ্ছে ক্ষুধায়, কাতরাচ্ছে বিশুদ্ধ পানির জন্য, কাতরাচ্ছে কোনো রকমে বেঁচে থাকার জন্য। এই কাতরানি আপনারা শুনতে পাচ্ছেন না। আপনারা ক্ষমতার মসনদের ঝাড়বাতির আলোর মধ্যে আছেন তো তাই মানুষের হৃদয়ের মধ্যে যে অন্ধকার পড়েছে, সেই অন্ধকার আপনারা দেখতে পারছেন না।’
রিজভী বলেন, ‘কোনো কিছু সামাল দিতে না পেরে, সরকার নিত্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে, এখন ছাত্রলীগকে লেলিয়ে দিয়েছে ধর্মপ্রাণ মুসলমানের ইফতার ভাঙার কর্মসূচিতে। যখনই আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে তখনই তারা মুসলমানদের ধর্মীয় বিশ্বাস, সংস্কৃতির ওপর আঘাত হানে ও আলেম সমাজের ওপর নিপীড়ন নেমে আসে। এর কারণ প্রভুদের খুশি করা।’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের সভা ও সব ধরনের অনুষ্ঠান বিদ্যমান। এসব অনুষ্ঠান ওবায়দুল কাদের, হাছান মাহমুদ সাহেবদের সাড়ম্বর উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে, অথচ ইফতার মাহফিলে নিষেধাজ্ঞা ও হামলা—এটা কি গভীর চক্রান্তের অংশ? মুসলমানদের কোনো ধর্মীয় অনুষ্ঠান করতে গেলে ওবায়দুল কাদের সাহেবদের গা জ্বালা করার অর্থ কী?’
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ তাদের স্বার্থে কখনো ইসলামকে ব্যবহার করে, আবার কখনো ছুড়ে ফেলে দেয়। দেশবাসী ভোট-পার্লামেন্ট হারিয়েছে, গণতন্ত্র ও আইনের শাসন হারিয়েছে, শেষমেশ দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানেরা নিজেদের সংস্কৃতি ও মূল্যবোধও হারাতে বসেছে।’
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১২ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৪ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৪ ঘণ্টা আগে