নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলমান রাজনৈতিক সংলাপের অংশ হিসেবে গণ অধিকার পরিষদের সঙ্গে সংলাপে বসে বিএনপি। আলোচনায় সরকার পতনের মাধ্যমে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের হাতে ক্ষমতা দিয়ে ব্যালট ব্যবস্থায় নির্বাচন করতে হবে এবং এই সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন নয় এমন কয়েকটি বিষয়ে ঐকমত্য পোষণ করে দল দুটি। আজ বুধবার রাজধানীর পল্টনে গণ অধিকার পরিষদের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংলাপ শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান দুই দলের শীর্ষস্থানীয় নেতারা।
মোট দশটি প্রস্তাবনা নিয়ে বিএনপির সঙ্গে সংলাপে বসে গণ অধিকার পরিষদ। এ সময় সরকার পতন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, ইভিএম বাতিল করে স্বচ্ছ ব্যালট পেপারে ভোট গ্রহণ, প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির ক্ষমতার ভারসাম্য ফিরিয়ে আনা এবং খালেদা জিয়াসহ সকল রাজবন্দীর নিঃশর্ত মুক্তির বিষয়গুলো আলোচনা করা হয়।
গণ অধিকার পরিষদের প্রস্তাবনার সঙ্গে ঐকমত্য পোষণ করে একসঙ্গে আন্দোলন সংগ্রামের আশাবাদ ব্যক্ত করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘গণ অধিকার পরিষদের প্রস্তাবনার বা চাওয়ার সঙ্গে আমাদের মৌলিক কোনো পার্থক্য নেই। তাদের সঙ্গে আলোচনায় অত্যন্ত সন্তুষ্ট হয়েছি, খুশি হয়েছি যে তাঁরা আমাদের সবগুলো বিষয়ে ঐকমত্য পোষণ করেন।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘বিশেষ করে এই সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন নয় সেই ব্যাপারে একমত। আমরা এ বিষয়েও একমত হয়েছি যে, আর এই সরকারকে ক্ষমতায় থাকতে দেওয়া যায় না। কারণ এই সরকার অত্যন্ত সুচতুর এবং সচেতনভাবে বাংলাদেশের অর্জিত—আমাদের গণতন্ত্র, আমাদের বাক স্বাধীনতা, আমাদের কথা বলার স্বাধীনতা, সাম্য ও সামাজিক মূল্যবোধ সেই সঙ্গে ন্যায় বিচারের অধিকার–এগুলো সব ধ্বংস করে দিয়েছে।’
বর্তমান সরকারকে সরানোর জন্য জনগণকে সঙ্গে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের ব্যাপারে একমত দুই দল। এই আন্দোলন যুগপৎ হবে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে একটি জনগণের পার্লামেন্ট ও একটি সরকার গঠন করা যে সরকার সত্যিকার অর্থে জনগণের প্রতিনিধিত্ব করবে। তারপরে আমরা রাষ্ট্র মেরামতের জন্য সবাইকে নিয়ে একটি জাতীয় সরকার গঠন করব। এ বিষয়টি আলোচনা মধ্যে আছে। যে বিষয়গুলো আমরা মনে করি পরিবর্তন হওয়া দরকার, সংস্কার হওয়া দরকার মেরামত করার জন্য সেগুলো মেরামত করার জন্য আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
দুই দলের আলোচনা খুবই ইতিবাচক হয়েছে এবং এই দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন যে সুষ্ঠু হবে না—এ বিষয়ে গণ অধিকার পরিষদ এবং বিএনপি একমত উল্লেখ করে গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘আমাদের এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই এবং আওয়ামী লীগের অধীনে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন হয় আমরা সেটা মনে করি না। অনেক দলের সাথে আলোচনা হচ্ছে, আরও হবে। একটা জাতীয় ঐক্য এই ব্যাপারে তৈরি করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আমাদের দুই দলের অবস্থান খুব কাছাকাছি এবং আমরা একসঙ্গে কাজ করব এই স্বৈরাচার, দুর্নীতিবাজ ও ফ্যাসিস্ট সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে। যারা দেশে গণতন্ত্র চায় তাঁরা সবাই একই ব্যানারে একসঙ্গে কাজ করব।’
গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হক নূর বলেন, ‘দেশের চলমান সংকটে রাজনৈতিক দলগুলোর করণীয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। চলমান সংকটকে যেভাবে আমরা দেখি তাতে বিএনপির সাথে আমাদের খুব একটা পার্থক্য নাই যে, সংকট থেকে উত্তরণের আমাদের করণীয় নিয়ে। আজকের আলোচনায় আমাদের ১০টা বিষয় ছিল সেই ১০টা বিষয়ে আমরা একমত পোষণ করেছি। ফ্যাসিবাদী সরকারকে হটাতে যুগপৎ কিংবা ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সাথে বিএনপির দাবির সাথে আমরাও একমত। অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা, সংসদ বিলুপ্ত করা, রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যের ভিত্তিকে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা এবং এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার একটা গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের স্বার্থে বর্তমান নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন এবং ইভিএম বাতিল করে স্বচ্ছ ব্যালট বাক্সে ভোট গ্রহণের ব্যবস্থা।’
নুরুল হক আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে প্রায় ৩৬ লক্ষ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে লক্ষ লক্ষ মামলা দেওয়া হয়েছে। আমাদের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াসহ অনেক ধর্মীয় নেতা, বরেণ্য ব্যক্তিদের মিথ্যা অভিযোগে গ্রেপ্তার করে রাখা হয়েছে। সেই ক্ষেত্রে বেগম খালেদা জিয়াসহ সব রাজবন্দীদের মুক্তি এবং ধর্মীয় নেতাদের নিঃশর্ত মুক্তি ও মামলা প্রত্যাহারের বিষয়ে আমরা একমত হয়েছি।’
বেলা ১১টায় শুরু হয়ে এই সংলাপ শেষ হয় দুপুর একটায়। প্রায় দুই ঘণ্টার এই সংলাপে বিএনপির প্রতিনিধি দলের অন্য সদস্যরা হলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও মিডিয়া সেলের সদস্য জহির উদ্দিন স্বপন। সংলাপে গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়ার ৭ সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন। প্রতিনিধি দলের অন্য সদস্যরা হলেন সদস্যসচিব নুরুল হক নূর, যুগ্ম আহ্বায়ক মিয়া মশিউজ্জামান, হাবিবুর রহমান, রাশেদ খান, ফারুক হাসান ও জিসান মহসিন।
চলমান রাজনৈতিক সংলাপের অংশ হিসেবে গণ অধিকার পরিষদের সঙ্গে সংলাপে বসে বিএনপি। আলোচনায় সরকার পতনের মাধ্যমে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের হাতে ক্ষমতা দিয়ে ব্যালট ব্যবস্থায় নির্বাচন করতে হবে এবং এই সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন নয় এমন কয়েকটি বিষয়ে ঐকমত্য পোষণ করে দল দুটি। আজ বুধবার রাজধানীর পল্টনে গণ অধিকার পরিষদের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংলাপ শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান দুই দলের শীর্ষস্থানীয় নেতারা।
মোট দশটি প্রস্তাবনা নিয়ে বিএনপির সঙ্গে সংলাপে বসে গণ অধিকার পরিষদ। এ সময় সরকার পতন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, ইভিএম বাতিল করে স্বচ্ছ ব্যালট পেপারে ভোট গ্রহণ, প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির ক্ষমতার ভারসাম্য ফিরিয়ে আনা এবং খালেদা জিয়াসহ সকল রাজবন্দীর নিঃশর্ত মুক্তির বিষয়গুলো আলোচনা করা হয়।
গণ অধিকার পরিষদের প্রস্তাবনার সঙ্গে ঐকমত্য পোষণ করে একসঙ্গে আন্দোলন সংগ্রামের আশাবাদ ব্যক্ত করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘গণ অধিকার পরিষদের প্রস্তাবনার বা চাওয়ার সঙ্গে আমাদের মৌলিক কোনো পার্থক্য নেই। তাদের সঙ্গে আলোচনায় অত্যন্ত সন্তুষ্ট হয়েছি, খুশি হয়েছি যে তাঁরা আমাদের সবগুলো বিষয়ে ঐকমত্য পোষণ করেন।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘বিশেষ করে এই সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন নয় সেই ব্যাপারে একমত। আমরা এ বিষয়েও একমত হয়েছি যে, আর এই সরকারকে ক্ষমতায় থাকতে দেওয়া যায় না। কারণ এই সরকার অত্যন্ত সুচতুর এবং সচেতনভাবে বাংলাদেশের অর্জিত—আমাদের গণতন্ত্র, আমাদের বাক স্বাধীনতা, আমাদের কথা বলার স্বাধীনতা, সাম্য ও সামাজিক মূল্যবোধ সেই সঙ্গে ন্যায় বিচারের অধিকার–এগুলো সব ধ্বংস করে দিয়েছে।’
বর্তমান সরকারকে সরানোর জন্য জনগণকে সঙ্গে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের ব্যাপারে একমত দুই দল। এই আন্দোলন যুগপৎ হবে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে একটি জনগণের পার্লামেন্ট ও একটি সরকার গঠন করা যে সরকার সত্যিকার অর্থে জনগণের প্রতিনিধিত্ব করবে। তারপরে আমরা রাষ্ট্র মেরামতের জন্য সবাইকে নিয়ে একটি জাতীয় সরকার গঠন করব। এ বিষয়টি আলোচনা মধ্যে আছে। যে বিষয়গুলো আমরা মনে করি পরিবর্তন হওয়া দরকার, সংস্কার হওয়া দরকার মেরামত করার জন্য সেগুলো মেরামত করার জন্য আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
দুই দলের আলোচনা খুবই ইতিবাচক হয়েছে এবং এই দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন যে সুষ্ঠু হবে না—এ বিষয়ে গণ অধিকার পরিষদ এবং বিএনপি একমত উল্লেখ করে গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘আমাদের এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই এবং আওয়ামী লীগের অধীনে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন হয় আমরা সেটা মনে করি না। অনেক দলের সাথে আলোচনা হচ্ছে, আরও হবে। একটা জাতীয় ঐক্য এই ব্যাপারে তৈরি করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আমাদের দুই দলের অবস্থান খুব কাছাকাছি এবং আমরা একসঙ্গে কাজ করব এই স্বৈরাচার, দুর্নীতিবাজ ও ফ্যাসিস্ট সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে। যারা দেশে গণতন্ত্র চায় তাঁরা সবাই একই ব্যানারে একসঙ্গে কাজ করব।’
গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হক নূর বলেন, ‘দেশের চলমান সংকটে রাজনৈতিক দলগুলোর করণীয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। চলমান সংকটকে যেভাবে আমরা দেখি তাতে বিএনপির সাথে আমাদের খুব একটা পার্থক্য নাই যে, সংকট থেকে উত্তরণের আমাদের করণীয় নিয়ে। আজকের আলোচনায় আমাদের ১০টা বিষয় ছিল সেই ১০টা বিষয়ে আমরা একমত পোষণ করেছি। ফ্যাসিবাদী সরকারকে হটাতে যুগপৎ কিংবা ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সাথে বিএনপির দাবির সাথে আমরাও একমত। অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা, সংসদ বিলুপ্ত করা, রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যের ভিত্তিকে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা এবং এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার একটা গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের স্বার্থে বর্তমান নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন এবং ইভিএম বাতিল করে স্বচ্ছ ব্যালট বাক্সে ভোট গ্রহণের ব্যবস্থা।’
নুরুল হক আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে প্রায় ৩৬ লক্ষ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে লক্ষ লক্ষ মামলা দেওয়া হয়েছে। আমাদের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াসহ অনেক ধর্মীয় নেতা, বরেণ্য ব্যক্তিদের মিথ্যা অভিযোগে গ্রেপ্তার করে রাখা হয়েছে। সেই ক্ষেত্রে বেগম খালেদা জিয়াসহ সব রাজবন্দীদের মুক্তি এবং ধর্মীয় নেতাদের নিঃশর্ত মুক্তি ও মামলা প্রত্যাহারের বিষয়ে আমরা একমত হয়েছি।’
বেলা ১১টায় শুরু হয়ে এই সংলাপ শেষ হয় দুপুর একটায়। প্রায় দুই ঘণ্টার এই সংলাপে বিএনপির প্রতিনিধি দলের অন্য সদস্যরা হলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও মিডিয়া সেলের সদস্য জহির উদ্দিন স্বপন। সংলাপে গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়ার ৭ সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন। প্রতিনিধি দলের অন্য সদস্যরা হলেন সদস্যসচিব নুরুল হক নূর, যুগ্ম আহ্বায়ক মিয়া মশিউজ্জামান, হাবিবুর রহমান, রাশেদ খান, ফারুক হাসান ও জিসান মহসিন।
অভ্যন্তরীণ হস্তক্ষেপ না করার মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এগোতে পারে বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পানি বণ্টন সংকটের মীমাংসা খুঁজতে ‘অভিন্ন নদীর পানি ও ভারত...
১ ঘণ্টা আগেসুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন আয়োজন করাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
৩ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি ভালো হয়ে যেতে চান, তাহলে সকল সহযোগিতা থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের
৪ ঘণ্টা আগেদেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
৮ ঘণ্টা আগে