ঢাবি প্রতিনিধি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র ঐক্য গঠনের জন্য সব ছাত্র সংগঠনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ। আজ রোববার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ভোটাধিকার রক্ষা, নিরাপদ ক্যাম্পাস ও ফ্যাসিবাদী সরকারের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করে সংগঠনটি।
সংগঠনটির সভাপতি বিন ইয়ামীন মোল্লা বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বাধিকার আন্দোলনের পরতে ছাত্রদের রক্তমাখা ইতিহাস লেখা রয়েছে। বাংলাদেশ এখন একটি ক্রান্তিলগ্ন পার করছে। ভোটাধিকার রক্ষা, তরুণদের কর্মসংস্থান, নিরাপদ ক্যাম্পাস ও নিরাপদ বাংলাদেশ বিনির্মাণে বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজের শিক্ষার্থীদের এগিয়ে আসতে হবে। এই আওয়ামী লীগ সরকারের দ্বারা সন্ত্রাসী-চুরি-ডাকাতি ছাড়া আর কিছু সম্ভব নয়। তাই আমরা এই ভোটবিহীন আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগ চাই। ফুলপরীর মতো বিবস্ত্র করে যারা ছাত্রীদের নির্যাতন করে, আবু বকর, আবরারের মতো যারা ছাত্রদের খুন করে, তাদের ক্যাম্পাস থেকে অবাঞ্ছিত করতে হবে।’
সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আদীব বলেন, আওয়ামী লীগ গত ১৫ বছরে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে সাড়ে ৩ হাজার বিচারবহির্ভূত হত্যা, ৭০০ গুম, বিরোধী দলের লাখো নেতা-কর্মীর নামে মামলা করেছে। নাগরিকদের ভোটাধিকার হরণ, শিক্ষা খাত, স্বাস্থ্য খাত, ব্যাংকসহ সবকিছু ধ্বংস করে দেশকে তলাবিহীন ঝুড়িতে পরিণত করেছে। এ সময় তিন দফা দাবি পেশ করেন তিনি। দাবিগুলো হলো ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র ঐক্য গঠনে ছাত্র সংগঠনসমূহ ও শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ; ফ্যাসিবাদী সরকারের পদত্যাগ দাবিতে সব বিরোধী দলের চলমান আন্দোলনে ছাত্রসমাজের অংশগ্রহণ এবং নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন।
কর্মসূচিতে ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি সাব্বির হোসাইন, শাকিল আহমেদ, সহসাংগঠনিক সম্পাদক মামুনুর রশীদ, বিজ্ঞান সম্পাদক আখতারুজ্জামান সম্রাট, মহানগর দক্ষিণ সভাপতি আসাদ বিন রনি, সেক্রেটারি অর্ণব হোসাইন, তিতুমীর কলেজ শাখার সভাপতি নেওয়াজ খান বাপ্পি, সেক্রেটারি মোহাম্মদ আবু রায়হান, বাঙলা কলেজের সেক্রেটারি আকাশ চৌধুরী, ঢাকা জেলা দক্ষিণের তাহসান খান শান্ত, আকিব হোসাইনসহ বিভিন্ন শাখার নেতা-কর্মী অংশগ্রহণ করেন।
ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র ঐক্য গঠনের জন্য সব ছাত্র সংগঠনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ। আজ রোববার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ভোটাধিকার রক্ষা, নিরাপদ ক্যাম্পাস ও ফ্যাসিবাদী সরকারের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করে সংগঠনটি।
সংগঠনটির সভাপতি বিন ইয়ামীন মোল্লা বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বাধিকার আন্দোলনের পরতে ছাত্রদের রক্তমাখা ইতিহাস লেখা রয়েছে। বাংলাদেশ এখন একটি ক্রান্তিলগ্ন পার করছে। ভোটাধিকার রক্ষা, তরুণদের কর্মসংস্থান, নিরাপদ ক্যাম্পাস ও নিরাপদ বাংলাদেশ বিনির্মাণে বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজের শিক্ষার্থীদের এগিয়ে আসতে হবে। এই আওয়ামী লীগ সরকারের দ্বারা সন্ত্রাসী-চুরি-ডাকাতি ছাড়া আর কিছু সম্ভব নয়। তাই আমরা এই ভোটবিহীন আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগ চাই। ফুলপরীর মতো বিবস্ত্র করে যারা ছাত্রীদের নির্যাতন করে, আবু বকর, আবরারের মতো যারা ছাত্রদের খুন করে, তাদের ক্যাম্পাস থেকে অবাঞ্ছিত করতে হবে।’
সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আদীব বলেন, আওয়ামী লীগ গত ১৫ বছরে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে সাড়ে ৩ হাজার বিচারবহির্ভূত হত্যা, ৭০০ গুম, বিরোধী দলের লাখো নেতা-কর্মীর নামে মামলা করেছে। নাগরিকদের ভোটাধিকার হরণ, শিক্ষা খাত, স্বাস্থ্য খাত, ব্যাংকসহ সবকিছু ধ্বংস করে দেশকে তলাবিহীন ঝুড়িতে পরিণত করেছে। এ সময় তিন দফা দাবি পেশ করেন তিনি। দাবিগুলো হলো ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র ঐক্য গঠনে ছাত্র সংগঠনসমূহ ও শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ; ফ্যাসিবাদী সরকারের পদত্যাগ দাবিতে সব বিরোধী দলের চলমান আন্দোলনে ছাত্রসমাজের অংশগ্রহণ এবং নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন।
কর্মসূচিতে ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি সাব্বির হোসাইন, শাকিল আহমেদ, সহসাংগঠনিক সম্পাদক মামুনুর রশীদ, বিজ্ঞান সম্পাদক আখতারুজ্জামান সম্রাট, মহানগর দক্ষিণ সভাপতি আসাদ বিন রনি, সেক্রেটারি অর্ণব হোসাইন, তিতুমীর কলেজ শাখার সভাপতি নেওয়াজ খান বাপ্পি, সেক্রেটারি মোহাম্মদ আবু রায়হান, বাঙলা কলেজের সেক্রেটারি আকাশ চৌধুরী, ঢাকা জেলা দক্ষিণের তাহসান খান শান্ত, আকিব হোসাইনসহ বিভিন্ন শাখার নেতা-কর্মী অংশগ্রহণ করেন।
দেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
১ ঘণ্টা আগেচায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৬ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৭ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৭ ঘণ্টা আগে