নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মানবতাবিরোধী অপরাধে আমৃত্যু কারাদন্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন সংগঠনটির ভারপ্রাপ্ত আমীর মুজিবুর রহমান।
আজ সোমবার রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক শোক বার্তায় তিনি বলেন, দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী ইসলাম প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আজীবন সংগ্রাম করেছেন। সরকারের জুলুম-নির্যাতন তাঁকে আদর্শ প্রতিষ্ঠার আন্দোলন থেকে বিচ্যূত করতে পারেনি। মিথ্যা ও যড়ন্ত্রমূলক মামলায় তাঁকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দিয়ে তাঁর ওপর চরম অন্যায় করা হয়েছে। তাঁর ইন্তেকাল বিশ্ব ইসলামী আন্দোলনের জন্য অত্যন্ত বেদনাদায়ক। তাঁর এ শূন্য স্থান সহজে পূরণ হওয়ার নয়।
শোকবার্তায় জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত আমীর বলেন, বাংলাদেশে ইসলামী জাগরণ সৃষ্টির ক্ষেত্রে সাঈদীর অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে। তিনি তাঁর যৌবন কাটিয়েছেন কুরআনের তাফসীরের ময়দানে আর শেষ দিনগুলো কাটিয়েছেন কারাগারে।
আমি প্রিয় দেশবাসীকে ধৈর্য ও সহনশীলতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবেলার আহবান জানাচ্ছি। তিনি যে আদর্শের জন্য কারাগারের অন্ধ প্রকোষ্ঠে মজলুম অবস্থায় ১৩টি বছর কাটিয়ে মহান রবের দরবারে হাজির হয়েছেন, সেই দ্বীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে শরীক হয়ে তাঁর অসমাপ্ত কাজ আঞ্জাম দেওয়ার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহবান জানাচ্ছি।
এর আগে সাঈদীর বড় ছেলে মাসুদ সাঈদী ফেসবুকে পোস্টে জানান, তাঁর বাবা আজ রাত ৮টা ৪০ মিনিটে মারা গেছেন।
গতকাল রোববার বিকেল ৫টার দিকে গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারে সাঈদী হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন।
প্রথমে তাঁকে কারা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। এরপর গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক রফিকুল ইসলাম গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে হাসপাতালে আনা হয়। এ সময় তাঁর বুকে ব্যথা হচ্ছিল। তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য সাড়ে ৫টার দিকে অ্যাম্বুলেন্সে করে জরুরিভাবে ঢাকায় পাঠানো হয়।
রাত ১১টার দিকে সাঈদীকে বিএসএমএমইউতে নেওয়া হয়।
২০১০ সালের ২৯ জুন রাজধানীর শাহীনবাগের বাসা থেকে গ্রেপ্তারের পর থেকেই কারাগারে ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর এই নেতা। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল একাত্তরে হত্যা, ধর্ষণ, লুটপাট, নির্যাতন ও ধর্মান্তরে বাধ্য করার মতো মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি সাঈদীর মৃত্যুদণ্ডের রায় দেন।
সাঈদী আপিল করলে ২০১৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর আপিল বিভাগ সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে রায় দেন। তাতে সাজা কমে আমৃত্যু কারাদণ্ডের আদেশ আসে। ওই রায় পুনর্বিবেচনার আবেদন করা হলেও তাতে কোনো পরিবর্তন আসেনি।
মানবতাবিরোধী অপরাধে আমৃত্যু কারাদন্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন সংগঠনটির ভারপ্রাপ্ত আমীর মুজিবুর রহমান।
আজ সোমবার রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক শোক বার্তায় তিনি বলেন, দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী ইসলাম প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আজীবন সংগ্রাম করেছেন। সরকারের জুলুম-নির্যাতন তাঁকে আদর্শ প্রতিষ্ঠার আন্দোলন থেকে বিচ্যূত করতে পারেনি। মিথ্যা ও যড়ন্ত্রমূলক মামলায় তাঁকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দিয়ে তাঁর ওপর চরম অন্যায় করা হয়েছে। তাঁর ইন্তেকাল বিশ্ব ইসলামী আন্দোলনের জন্য অত্যন্ত বেদনাদায়ক। তাঁর এ শূন্য স্থান সহজে পূরণ হওয়ার নয়।
শোকবার্তায় জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত আমীর বলেন, বাংলাদেশে ইসলামী জাগরণ সৃষ্টির ক্ষেত্রে সাঈদীর অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে। তিনি তাঁর যৌবন কাটিয়েছেন কুরআনের তাফসীরের ময়দানে আর শেষ দিনগুলো কাটিয়েছেন কারাগারে।
আমি প্রিয় দেশবাসীকে ধৈর্য ও সহনশীলতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবেলার আহবান জানাচ্ছি। তিনি যে আদর্শের জন্য কারাগারের অন্ধ প্রকোষ্ঠে মজলুম অবস্থায় ১৩টি বছর কাটিয়ে মহান রবের দরবারে হাজির হয়েছেন, সেই দ্বীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে শরীক হয়ে তাঁর অসমাপ্ত কাজ আঞ্জাম দেওয়ার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহবান জানাচ্ছি।
এর আগে সাঈদীর বড় ছেলে মাসুদ সাঈদী ফেসবুকে পোস্টে জানান, তাঁর বাবা আজ রাত ৮টা ৪০ মিনিটে মারা গেছেন।
গতকাল রোববার বিকেল ৫টার দিকে গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারে সাঈদী হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন।
প্রথমে তাঁকে কারা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। এরপর গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক রফিকুল ইসলাম গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে হাসপাতালে আনা হয়। এ সময় তাঁর বুকে ব্যথা হচ্ছিল। তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য সাড়ে ৫টার দিকে অ্যাম্বুলেন্সে করে জরুরিভাবে ঢাকায় পাঠানো হয়।
রাত ১১টার দিকে সাঈদীকে বিএসএমএমইউতে নেওয়া হয়।
২০১০ সালের ২৯ জুন রাজধানীর শাহীনবাগের বাসা থেকে গ্রেপ্তারের পর থেকেই কারাগারে ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর এই নেতা। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল একাত্তরে হত্যা, ধর্ষণ, লুটপাট, নির্যাতন ও ধর্মান্তরে বাধ্য করার মতো মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি সাঈদীর মৃত্যুদণ্ডের রায় দেন।
সাঈদী আপিল করলে ২০১৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর আপিল বিভাগ সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে রায় দেন। তাতে সাজা কমে আমৃত্যু কারাদণ্ডের আদেশ আসে। ওই রায় পুনর্বিবেচনার আবেদন করা হলেও তাতে কোনো পরিবর্তন আসেনি।
অভ্যন্তরীণ হস্তক্ষেপ না করার মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এগোতে পারে বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পানি বণ্টন সংকটের মীমাংসা খুঁজতে ‘অভিন্ন নদীর পানি ও ভারত...
৮ ঘণ্টা আগেসুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন আয়োজন করাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
৯ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি ভালো হয়ে যেতে চান, তাহলে সকল সহযোগিতা থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের
১০ ঘণ্টা আগেদেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
১৪ ঘণ্টা আগে