নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বরিশাল সদর উপজেলা পরিষদ চত্বরে ব্যানার অপসারণ নিয়ে ভুল বোঝাবুঝি থেকে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে বলে দাবি করেছেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম। দ্রুতই এই ঘটনার সমাধান হবে বলে আশা করছেন তিনি।
সচিবালয়ে গতকাল রোববার স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘কখনো কখনো একসঙ্গে কাজ করতে গিয়ে ভুল বোঝাবুঝি হয় এবং সময়ের ব্যবধানে সেটা নিরসন হয়। সেখানে (বরিশাল সদর ইউএনওর কার্যালয়) কিছু পোস্টার অপসারণ করতে গেলে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়। আমি আশা করি অল্প সময়ের মধ্যে এটা নিরসন হয়ে যাবে।’
বরিশাল সদর উপজেলা পরিষদ চত্বরে ব্যানার অপসারণকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। ওই ঘটনায় বরিশাল সিটি করপোরেশনের মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহকে প্রধান আসামি মামলা করেছে পুলিশ। সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুনিবুর রহমানের দায়ের করা আরেক মামলায়ও মেয়র প্রধান আসামি।
মামলা হওয়ার পরেও সমস্যা কীভাবে দ্রুত নিরসন হবে—সেই প্রশ্নে তাজুল ইসলাম বলেন, মামলা যে কারও বিরুদ্ধেই হতে পারে। মামলায় কেউ দোষী হলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা হবে। ভুল বোঝাবুঝির কারণে ঘটনা যদি অতিরঞ্জিত হয়ে থাকে, সেই ভুল বোঝাবুঝি যদি নিরসন হয়, তাহলে আমার মনে হয় বিষয়টি নির্দিষ্ট গণ্ডির ভেতর চলে আসবে। স্থানীয় নেতারা ও স্থানীয় প্রশাসন সমাধানের পথ খুঁজে বের করতে পারে। আমাদের পক্ষ থেকে কোথাও সহযোগিতা প্রয়োজন হলে করব।
প্রয়োজনে বরিশালের ঘটনা তদন্ত করা হবে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, সবকিছুই তদন্ত করা হবে। সিটি করপোরেশন যেমন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের একটি প্রতিষ্ঠান, প্রশাসনিক কর্মকর্তারাও দেশের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রাথমিকভাবে যেহেতু মামলা হয়েছে, পুলিশ তদন্ত করবে। আমরা তো বিভিন্নভাবেই তদন্ত করি। ফলাফল আকারে এলে তখন হয়তো আপনারা জানবেন। আমরাও চাই ভুল বোঝাবুঝি না থাকুক, সমস্যাগুলো নিরসন হোক।
প্রশাসন ক্যাডারদের সংগঠনের বিবৃতির বিষয়ে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, সংক্ষুব্ধ পক্ষ কখনো কখনো এ রকম কথা বলতেই পারে। তাদের আবেগ, ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশে প্রতিবাদের ভাষা বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। সংক্ষুব্ধরা তাদের ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। তবে আমি সমর্থন করি, সম্পূর্ণ সমস্যা নিরসন করে শান্তিপূর্ণভাবে সবাই একসঙ্গে কাজ করুক।
রাজনীতিবিদ এবং প্রশাসনের কর্মকর্তারা উভয়েই গুরুত্বপূর্ণ। সবার মর্যাদার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে ঘটনা নিষ্পত্তি হয়ে যাবে বলে আশা করি। যখন ঘটনা ঘটে তখনো কিছু না কিছু উদ্যোগ ছিল। এখনো উদ্যোগ আছে। সিটি করপোরেশনের কর্মীরা কাজ বন্ধ রেখেছিলেন। আমরা বলেছি তাঁরা যেন কাজ বন্ধ না রাখেন, এমন কিছু না করেন যাতে উত্তপ্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। আমার মনে হয় না এখন বিষয়টা আর বেশি মাত্রায় আছে। আমি বিশ্বাস করি এটা সমাধানের দিকে চলে যাচ্ছে। আন্তরিকতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতেও উভয় পক্ষ উদ্যোগ নিচ্ছে।
বরিশাল সদর উপজেলা পরিষদ চত্বরে ব্যানার অপসারণ নিয়ে ভুল বোঝাবুঝি থেকে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে বলে দাবি করেছেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম। দ্রুতই এই ঘটনার সমাধান হবে বলে আশা করছেন তিনি।
সচিবালয়ে গতকাল রোববার স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘কখনো কখনো একসঙ্গে কাজ করতে গিয়ে ভুল বোঝাবুঝি হয় এবং সময়ের ব্যবধানে সেটা নিরসন হয়। সেখানে (বরিশাল সদর ইউএনওর কার্যালয়) কিছু পোস্টার অপসারণ করতে গেলে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়। আমি আশা করি অল্প সময়ের মধ্যে এটা নিরসন হয়ে যাবে।’
বরিশাল সদর উপজেলা পরিষদ চত্বরে ব্যানার অপসারণকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। ওই ঘটনায় বরিশাল সিটি করপোরেশনের মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহকে প্রধান আসামি মামলা করেছে পুলিশ। সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুনিবুর রহমানের দায়ের করা আরেক মামলায়ও মেয়র প্রধান আসামি।
মামলা হওয়ার পরেও সমস্যা কীভাবে দ্রুত নিরসন হবে—সেই প্রশ্নে তাজুল ইসলাম বলেন, মামলা যে কারও বিরুদ্ধেই হতে পারে। মামলায় কেউ দোষী হলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা হবে। ভুল বোঝাবুঝির কারণে ঘটনা যদি অতিরঞ্জিত হয়ে থাকে, সেই ভুল বোঝাবুঝি যদি নিরসন হয়, তাহলে আমার মনে হয় বিষয়টি নির্দিষ্ট গণ্ডির ভেতর চলে আসবে। স্থানীয় নেতারা ও স্থানীয় প্রশাসন সমাধানের পথ খুঁজে বের করতে পারে। আমাদের পক্ষ থেকে কোথাও সহযোগিতা প্রয়োজন হলে করব।
প্রয়োজনে বরিশালের ঘটনা তদন্ত করা হবে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, সবকিছুই তদন্ত করা হবে। সিটি করপোরেশন যেমন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের একটি প্রতিষ্ঠান, প্রশাসনিক কর্মকর্তারাও দেশের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রাথমিকভাবে যেহেতু মামলা হয়েছে, পুলিশ তদন্ত করবে। আমরা তো বিভিন্নভাবেই তদন্ত করি। ফলাফল আকারে এলে তখন হয়তো আপনারা জানবেন। আমরাও চাই ভুল বোঝাবুঝি না থাকুক, সমস্যাগুলো নিরসন হোক।
প্রশাসন ক্যাডারদের সংগঠনের বিবৃতির বিষয়ে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, সংক্ষুব্ধ পক্ষ কখনো কখনো এ রকম কথা বলতেই পারে। তাদের আবেগ, ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশে প্রতিবাদের ভাষা বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। সংক্ষুব্ধরা তাদের ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। তবে আমি সমর্থন করি, সম্পূর্ণ সমস্যা নিরসন করে শান্তিপূর্ণভাবে সবাই একসঙ্গে কাজ করুক।
রাজনীতিবিদ এবং প্রশাসনের কর্মকর্তারা উভয়েই গুরুত্বপূর্ণ। সবার মর্যাদার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে ঘটনা নিষ্পত্তি হয়ে যাবে বলে আশা করি। যখন ঘটনা ঘটে তখনো কিছু না কিছু উদ্যোগ ছিল। এখনো উদ্যোগ আছে। সিটি করপোরেশনের কর্মীরা কাজ বন্ধ রেখেছিলেন। আমরা বলেছি তাঁরা যেন কাজ বন্ধ না রাখেন, এমন কিছু না করেন যাতে উত্তপ্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। আমার মনে হয় না এখন বিষয়টা আর বেশি মাত্রায় আছে। আমি বিশ্বাস করি এটা সমাধানের দিকে চলে যাচ্ছে। আন্তরিকতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতেও উভয় পক্ষ উদ্যোগ নিচ্ছে।
অভ্যন্তরীণ হস্তক্ষেপ না করার মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এগোতে পারে বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পানি বণ্টন সংকটের মীমাংসা খুঁজতে ‘অভিন্ন নদীর পানি ও ভারত...
৩ ঘণ্টা আগেসুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন আয়োজন করাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
৪ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি ভালো হয়ে যেতে চান, তাহলে সকল সহযোগিতা থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের
৫ ঘণ্টা আগেদেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
৯ ঘণ্টা আগে