নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেটে হজরত শাহজালালের মাজারে পৌঁছেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বুধবার দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে তিনি মাজারের প্রধান ফটক দিয়ে প্রবেশ করেন। এ সময় সঙ্গে ছিল তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা।
এর আগে বেলা ১১টা ৩৫ মিনিটে তাঁকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি-৬০১ ফ্লাইটটি সিলেট এমএজি ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এ সময় বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।
আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওসমানী বিমানবন্দরের পরিচালক হাফিজ উদ্দিন আহমদ।
বরাবরের মতো এবারও পূণ্যভুমি সিলেট থেকে আওয়ামী লীগের আনুষ্ঠানিক নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করার উদ্দেশে তিনি সেখানে উপস্থিত হয়েছেন। হজরত শাহজালাল (রহ.) ও হজরত শাহপরান (রহ.)-এর মাজার জিয়ারত এবং জনসভার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের প্রচারণা শুরু করবেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী।
বেলা ৩টায় সিলেট সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে আয়োজিত প্রথম নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখবেন তিনি।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, হজরত শাহজালাল (রহ.) ও হজরত শাহপরান (রহ.) এর মাজার জিয়ারত করবেন। পরে সিলেট সার্কিট হাউসে অবস্থান করবেন। এরপর বেলা তিনটার দিকে তিনি জনসভায় ভাষণ দেবেন।
এ দিকে, শেখ হাসিনার সফর ও আওয়ামী লীগের প্রথম নির্বাচনী জনসভা ঘিরে সিলেটে উজ্জীবিত আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। দলীয় সভানেত্রীর আগমন ঘিরে সিলেট জুড়ে বইছে উৎসবের আমেজ। জনসভায় লাখো মানুষের সমাগম ঘটাতে গেল প্রায় এক সপ্তাহ ধরে কাজ করেছেন নেতা-কর্মীরা। শেখ হাসিনার জনসভাকে জনসমুদ্রে রূপ দিতে এরই মধ্যে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।
সমাবেশস্থলে গিয়ে দেখা যায়, জনসভার জন্য বিশাল মঞ্চ প্রস্তুত করা হয়েছে। বিপুলসংখ্যক নিরাপত্তাকর্মী উপস্থিত রয়েছেন। ১১টার পর থেকে নেতা-কর্মীরা মিছিল-স্লোগানে ঢাক-ডোল পিটিয়ে সমাবেশস্থলে প্রবেশ করছেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন। মঞ্চে স্থানীয় নেতৃবৃন্দ বক্তব্য শুরু করেছেন। সমাবেশস্থলের চারপাশে বাঁশ দিয়ে শক্ত বেষ্টনী গড়ে তোলা হয়েছে। নেতা-কর্মীদের সমাবেশস্থলে ঢোকার জন্য পৃথক লেন তৈরি করা হয়েছে। এর আগে সকাল থেকে সিলেট বিভাগের বিভিন্ন স্থান থেকে নেতা–কর্মীরা মিছিল-স্লোগানে নগরে প্রবেশ করতে শুরু করেছেন।
সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিলেটবাসীর প্রতি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা সব সময় আন্তরিক। জনসভায় সিলেটের উন্নয়নের কথা বলবেন। তা ছাড়া নির্বাচন নৌকায় ভোট চাওয়ার জন্য নেতা-কর্মীদের বিভিন্ন নির্দেশনা দেবেন।’
সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জাকির হোসেন জানান, জনসভায় ১০ লাখ মানুষের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে কাজ করা হয়েছে। আজকের জনসভা সিলেটের ইতিহাসে স্মরণকালের বৃহৎ সমাবেশ হবে বলে আমরা মনে করছি।
সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা নির্বাচনের আচরণবিধির প্রতি খুবই যত্নবান। যার কারণে প্রধানমন্ত্রীর সিলেট সফর নিয়ে আচরণবিধি লঙ্ঘন হয় এমন কোনো কাজ করছি না। আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে ১০ লাখ মানুষের সমাগম ঘটবে। আশা করছি সমাবেশ জনসমুদ্রেই পরিণত হবে।’
এ দিকে, প্রধানমন্ত্রীর সফর ঘিরে সিলেট নগরকে সাজানো হয়েছে ভিন্ন সাজে। নগরের প্রতিটি ব্যস্ততম সড়কে সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ করা হয়েছে। বিশেষ করে নগরের চৌহাট্টা, রিকাবিবাজার, লামাবাজার, দরগাহ গেইট, আম্বরখানা ও বিমানবন্দর সড়ক সংস্কার করা হয়েছে। নগরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কে আলোক সজ্জার পাশাপাশি শোভা পাচ্ছে সারি সারি ফুলের গাছ। সব মিলিয়ে উৎসবের নগরীতে রূপ নিয়েছে সিলেট।
সিলেটে হজরত শাহজালালের মাজারে পৌঁছেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বুধবার দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে তিনি মাজারের প্রধান ফটক দিয়ে প্রবেশ করেন। এ সময় সঙ্গে ছিল তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা।
এর আগে বেলা ১১টা ৩৫ মিনিটে তাঁকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি-৬০১ ফ্লাইটটি সিলেট এমএজি ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এ সময় বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।
আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওসমানী বিমানবন্দরের পরিচালক হাফিজ উদ্দিন আহমদ।
বরাবরের মতো এবারও পূণ্যভুমি সিলেট থেকে আওয়ামী লীগের আনুষ্ঠানিক নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করার উদ্দেশে তিনি সেখানে উপস্থিত হয়েছেন। হজরত শাহজালাল (রহ.) ও হজরত শাহপরান (রহ.)-এর মাজার জিয়ারত এবং জনসভার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের প্রচারণা শুরু করবেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী।
বেলা ৩টায় সিলেট সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে আয়োজিত প্রথম নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখবেন তিনি।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, হজরত শাহজালাল (রহ.) ও হজরত শাহপরান (রহ.) এর মাজার জিয়ারত করবেন। পরে সিলেট সার্কিট হাউসে অবস্থান করবেন। এরপর বেলা তিনটার দিকে তিনি জনসভায় ভাষণ দেবেন।
এ দিকে, শেখ হাসিনার সফর ও আওয়ামী লীগের প্রথম নির্বাচনী জনসভা ঘিরে সিলেটে উজ্জীবিত আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। দলীয় সভানেত্রীর আগমন ঘিরে সিলেট জুড়ে বইছে উৎসবের আমেজ। জনসভায় লাখো মানুষের সমাগম ঘটাতে গেল প্রায় এক সপ্তাহ ধরে কাজ করেছেন নেতা-কর্মীরা। শেখ হাসিনার জনসভাকে জনসমুদ্রে রূপ দিতে এরই মধ্যে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।
সমাবেশস্থলে গিয়ে দেখা যায়, জনসভার জন্য বিশাল মঞ্চ প্রস্তুত করা হয়েছে। বিপুলসংখ্যক নিরাপত্তাকর্মী উপস্থিত রয়েছেন। ১১টার পর থেকে নেতা-কর্মীরা মিছিল-স্লোগানে ঢাক-ডোল পিটিয়ে সমাবেশস্থলে প্রবেশ করছেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন। মঞ্চে স্থানীয় নেতৃবৃন্দ বক্তব্য শুরু করেছেন। সমাবেশস্থলের চারপাশে বাঁশ দিয়ে শক্ত বেষ্টনী গড়ে তোলা হয়েছে। নেতা-কর্মীদের সমাবেশস্থলে ঢোকার জন্য পৃথক লেন তৈরি করা হয়েছে। এর আগে সকাল থেকে সিলেট বিভাগের বিভিন্ন স্থান থেকে নেতা–কর্মীরা মিছিল-স্লোগানে নগরে প্রবেশ করতে শুরু করেছেন।
সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিলেটবাসীর প্রতি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা সব সময় আন্তরিক। জনসভায় সিলেটের উন্নয়নের কথা বলবেন। তা ছাড়া নির্বাচন নৌকায় ভোট চাওয়ার জন্য নেতা-কর্মীদের বিভিন্ন নির্দেশনা দেবেন।’
সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জাকির হোসেন জানান, জনসভায় ১০ লাখ মানুষের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে কাজ করা হয়েছে। আজকের জনসভা সিলেটের ইতিহাসে স্মরণকালের বৃহৎ সমাবেশ হবে বলে আমরা মনে করছি।
সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা নির্বাচনের আচরণবিধির প্রতি খুবই যত্নবান। যার কারণে প্রধানমন্ত্রীর সিলেট সফর নিয়ে আচরণবিধি লঙ্ঘন হয় এমন কোনো কাজ করছি না। আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে ১০ লাখ মানুষের সমাগম ঘটবে। আশা করছি সমাবেশ জনসমুদ্রেই পরিণত হবে।’
এ দিকে, প্রধানমন্ত্রীর সফর ঘিরে সিলেট নগরকে সাজানো হয়েছে ভিন্ন সাজে। নগরের প্রতিটি ব্যস্ততম সড়কে সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ করা হয়েছে। বিশেষ করে নগরের চৌহাট্টা, রিকাবিবাজার, লামাবাজার, দরগাহ গেইট, আম্বরখানা ও বিমানবন্দর সড়ক সংস্কার করা হয়েছে। নগরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কে আলোক সজ্জার পাশাপাশি শোভা পাচ্ছে সারি সারি ফুলের গাছ। সব মিলিয়ে উৎসবের নগরীতে রূপ নিয়েছে সিলেট।
অভ্যন্তরীণ হস্তক্ষেপ না করার মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এগোতে পারে বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পানি বণ্টন সংকটের মীমাংসা খুঁজতে ‘অভিন্ন নদীর পানি ও ভারত...
১০ ঘণ্টা আগেসুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন আয়োজন করাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
১১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি ভালো হয়ে যেতে চান, তাহলে সকল সহযোগিতা থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের
১২ ঘণ্টা আগেদেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
১৬ ঘণ্টা আগে