নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফজলুর রহমান ফারুক শেখ হাসিনার নাম সভাপতি হিসেবে প্রস্তাব করেন। দিনাজপুরের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান সমর্থন করেন।
কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় শেখ হাসিনাকে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন।
সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য: বেগম মতিয়া চৌধুরী এমপি, শেখ ফজলুল করিম সেলিম এমপি, কাজী জাফর উল্লাহ, ইঞ্জি. মোশারফ হোসেন এমপি, পীযুষ কান্তি ভট্টাচার্য্য, ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক এমপি, লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান এমপি, শাজাহান খান এমপি, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম, কামরুল ইসলাম এমপি, সিমিন হোসেন রিমি।
সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। সাধারণ সম্পাদক পদে ওবায়দুল কাদেরের নাম প্রস্তাব করেন নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাধন চন্দ্র মজুমদার।
তাঁকে সমর্থন করেন ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পনিরুজ্জামান তরুণ।
বিকল্প প্রস্তাব না থাকায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন টানা তৃতীয়বারের মতো ওবায়দুল কাদেরকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ঘোষণা করেন।
যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক
মাহবুবউল-আলম হানিফ এমপি, ডা. দীপু মনি এমপি, ড. হাছান মাহমুদ এমপি, আ. ফ. ম. বাহাউদ্দিন নাছিম।
কোষাধ্যক্ষ এইচএন আশিকুর রহমান এমপি।
সম্পাদকমণ্ডলীতে রয়েছেন: অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক ওয়াসিকা আয়শা খান এমপি, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. শাম্মী আহমেদ, আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট নজিবুল্লাহ হিরু, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ এমপি, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক জাহানারা বেগম, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস এমপি, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন নাহার চাঁপা,
শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মো. সিদ্দিকুর রহমান।
সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল এমপি, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা।
সাংগঠনিক সম্পাদক
আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি, এস. এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম এমপি, অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, সুজিত রায় নন্দী।
উপ-সম্পাদক
উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান।
শ্রম, যুব ও ক্রীড়া এবং উপপ্রচার সম্পাদকের পদ ফাঁকা রাখা হয়েছে ৷এ পদ পরে পূরণ করা হবে বলে জানিয়েছেন দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা।
টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফজলুর রহমান ফারুক শেখ হাসিনার নাম সভাপতি হিসেবে প্রস্তাব করেন। দিনাজপুরের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান সমর্থন করেন।
কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় শেখ হাসিনাকে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন।
সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য: বেগম মতিয়া চৌধুরী এমপি, শেখ ফজলুল করিম সেলিম এমপি, কাজী জাফর উল্লাহ, ইঞ্জি. মোশারফ হোসেন এমপি, পীযুষ কান্তি ভট্টাচার্য্য, ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক এমপি, লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান এমপি, শাজাহান খান এমপি, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম, কামরুল ইসলাম এমপি, সিমিন হোসেন রিমি।
সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। সাধারণ সম্পাদক পদে ওবায়দুল কাদেরের নাম প্রস্তাব করেন নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাধন চন্দ্র মজুমদার।
তাঁকে সমর্থন করেন ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পনিরুজ্জামান তরুণ।
বিকল্প প্রস্তাব না থাকায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন টানা তৃতীয়বারের মতো ওবায়দুল কাদেরকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ঘোষণা করেন।
যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক
মাহবুবউল-আলম হানিফ এমপি, ডা. দীপু মনি এমপি, ড. হাছান মাহমুদ এমপি, আ. ফ. ম. বাহাউদ্দিন নাছিম।
কোষাধ্যক্ষ এইচএন আশিকুর রহমান এমপি।
সম্পাদকমণ্ডলীতে রয়েছেন: অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক ওয়াসিকা আয়শা খান এমপি, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. শাম্মী আহমেদ, আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট নজিবুল্লাহ হিরু, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ এমপি, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক জাহানারা বেগম, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস এমপি, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন নাহার চাঁপা,
শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মো. সিদ্দিকুর রহমান।
সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল এমপি, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা।
সাংগঠনিক সম্পাদক
আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি, এস. এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম এমপি, অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, সুজিত রায় নন্দী।
উপ-সম্পাদক
উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান।
শ্রম, যুব ও ক্রীড়া এবং উপপ্রচার সম্পাদকের পদ ফাঁকা রাখা হয়েছে ৷এ পদ পরে পূরণ করা হবে বলে জানিয়েছেন দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা।
অভ্যন্তরীণ হস্তক্ষেপ না করার মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এগোতে পারে বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পানি বণ্টন সংকটের মীমাংসা খুঁজতে ‘অভিন্ন নদীর পানি ও ভারত...
১০ ঘণ্টা আগেসুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন আয়োজন করাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
১১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি ভালো হয়ে যেতে চান, তাহলে সকল সহযোগিতা থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের
১২ ঘণ্টা আগেদেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
১৬ ঘণ্টা আগে