নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে আর তত্ত্বাবধায়ক সরকার কখনো আসবে না এবং শেখ হাসিনার সরকারের অধীনেই নির্বাচন হবে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম। আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব পরিষদের’ উদ্যোগে ‘বিজয়ের ৫২ বছর ও আমাদের উন্নয়ন’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
কামরুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশে আর তত্ত্বাবধায়ক সরকার কখনো আসবে না। এ নিয়ে আর কোনো আলোচনা হবে না। শেখ হাসিনার সরকারের অধীনেই নির্বাচন হবে, এই নির্বাচন কমিশনের অধীনেই নির্বাচন হবে। বিএনপি নির্বাচনে আসতে চায় না, কারণ তারা জানে নির্বাচনে এলে পরাজিত হবে। এ জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার নামে নানা টালবাহানা করছে। বিএনপি নির্বাচনে না এলেও আগের এবং বর্তমান সরকারের মতোই পরবর্তী নির্বাচিত সরকার পাঁচ বছর মেয়াদ পূর্ণ করবে।’
সভায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জেল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ‘জোর-জবরদস্তির মাধ্যমে আর ক্ষমতায় যাওয়া যাবে না। এ দেশের মানুষ দফায় নয়, কাজে বিশ্বাস করে। এ জন্য বিএনপি যতই দফা দিক না কেন, তাতে কোনো লাভ হবে না। এখন গ্রামেগঞ্জে স্লোগান—শেখ হাসিনার সরকার, বারবার দরকার। কারণ শেখ হাসিনার সরকার থাকলে মানুষ পেট ভরে খেতে পারে, মানুষ ভালো থাকে, দেশের উন্নয়ন হয়, হাজার হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়। এ জন্য আগামী নির্বাচনে ভোট দিয়ে আবারও শেখ হাসিনার সরকারকে নির্বাচিত করতে হবে।’
আলোচনা সভায় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব পরিষদের সভাপতি আব্দুল মান্নান চৌধুরীর সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুনসহ অন্যরা।
বাংলাদেশে আর তত্ত্বাবধায়ক সরকার কখনো আসবে না এবং শেখ হাসিনার সরকারের অধীনেই নির্বাচন হবে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম। আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব পরিষদের’ উদ্যোগে ‘বিজয়ের ৫২ বছর ও আমাদের উন্নয়ন’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
কামরুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশে আর তত্ত্বাবধায়ক সরকার কখনো আসবে না। এ নিয়ে আর কোনো আলোচনা হবে না। শেখ হাসিনার সরকারের অধীনেই নির্বাচন হবে, এই নির্বাচন কমিশনের অধীনেই নির্বাচন হবে। বিএনপি নির্বাচনে আসতে চায় না, কারণ তারা জানে নির্বাচনে এলে পরাজিত হবে। এ জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার নামে নানা টালবাহানা করছে। বিএনপি নির্বাচনে না এলেও আগের এবং বর্তমান সরকারের মতোই পরবর্তী নির্বাচিত সরকার পাঁচ বছর মেয়াদ পূর্ণ করবে।’
সভায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জেল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ‘জোর-জবরদস্তির মাধ্যমে আর ক্ষমতায় যাওয়া যাবে না। এ দেশের মানুষ দফায় নয়, কাজে বিশ্বাস করে। এ জন্য বিএনপি যতই দফা দিক না কেন, তাতে কোনো লাভ হবে না। এখন গ্রামেগঞ্জে স্লোগান—শেখ হাসিনার সরকার, বারবার দরকার। কারণ শেখ হাসিনার সরকার থাকলে মানুষ পেট ভরে খেতে পারে, মানুষ ভালো থাকে, দেশের উন্নয়ন হয়, হাজার হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়। এ জন্য আগামী নির্বাচনে ভোট দিয়ে আবারও শেখ হাসিনার সরকারকে নির্বাচিত করতে হবে।’
আলোচনা সভায় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব পরিষদের সভাপতি আব্দুল মান্নান চৌধুরীর সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুনসহ অন্যরা।
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন আয়োজন করাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি ভালো হয়ে যেতে চান, তাহলে সকল সহযোগিতা থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের
২ ঘণ্টা আগেদেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
৬ ঘণ্টা আগেচায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
২১ ঘণ্টা আগে