নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত মুন্সিগঞ্জ-১ (সিরাজদিখান-শ্রীনগর) আসনে তৃণমূল বিএনপি থেকে প্রার্থী হয়েছেন দলটির প্রতিষ্ঠাতা ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার মেয়ে অন্তরা সেলিমা হুদা। তিনি তৃণমূল বিএনপির নির্বাহী চেয়ারপারসনও। বাবার পরিচয় এবং ‘কিংস পার্টি’ হিসেবে দলের হাঁকডাক–কোনো কিছুরই প্রতিফলন নেই ভোটের মাঠে। ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ, একই দলের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বিকল্পধারার ত্রিমুখী লড়াইয়ে ম্লান হয়ে আছেন সোনালী আঁশের অন্তরা। অনেক ভোটার তাঁকে চেনেনও না ঠিকমতো। সারা দেশেই ভোটের মাঠে তৃণমূল বিএনপির অবস্থা অনেকটা একই রকম।
নির্বাচনী প্রচারে সরব নন দলটির চেয়ারপারসন শমশের মুবিন চৌধুরীও। সিলেট-৬ আসনের এই প্রার্থীকে তেমন দেখা যায়নি বলে জানিয়েছেন স্থানীয় অনেক ভোটার। তাঁদের মতে, এই আসনে মূলত প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এবং আওয়ামী লীগেরই স্বতন্ত্র প্রার্থী সরওয়ার হোসেনের মধ্যে। যদিও আঞ্চলিকতার প্রভাবে চমক আসার কথা বলে জয়ের আশা করছেন শমশের মুবিন চৌধুরী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আঞ্চলিকতার একটা বিষয় ভোটারদের মনে কাজ করছে।
গোলাপগঞ্জের ভোটাররা মনে করতে পারেন, বারবার বিয়ানীবাজার থেকে এমপি পাচ্ছি, এবার আমরা গোলাপগঞ্জ থেকে চাই। আরেকটি হলো, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রার্থী পেয়েছি। সব মিলিয়ে জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী।’
তৃণমূল বিএনপির মতো হাঁকডাক ছেড়ে নির্বাচনে নামে ‘কিংস পার্টি’ হিসেবে পরিচিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) এবং কল্যাণ পার্টি। আজকের পত্রিকার প্রতিনিধিরা খোঁজ নিয়ে জানিয়েছেন, নির্বাচনের মাঠে সুবিধাজনক অবস্থায় নেই এসব দলের প্রার্থীরা। অনেক জায়গায় এসব দলের প্রার্থীদের পক্ষে পোস্টার, মাইকিং কিছুই চোখে পড়েনি। কয়েকটি জায়গায় প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস পাওয়া গেলেও জয়ের সম্ভাবনা হাতে গোনা দু-একজনের।
ফরিদপুর-১ আসনে নৌকার প্রার্থী আব্দুর রহমান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী বাংলাদেশ কৃষক লীগের সাবেক সহসভাপতি আরিফুর রহমান দোলনের দ্বন্দ্বে স্থানীয় আওয়ামী লীগে কোন্দল বেড়েছে। এ দুই প্রার্থীর লড়াইয়ের ফাঁক গলে জয়ের স্বপ্ন দেখছেন বিএনএমের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর। বিএনপি ছেড়ে বিএনএমে যোগ দেওয়া সাবেক এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘আমার সঙ্গে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াতের লোক আছে। সাধারণ মানুষ আমাকে নোঙর মার্কায়ই ভোট দেবে।’
চাঁদপুর-৪ (ফরিদগঞ্জ) আসনে নোঙর প্রতীকে প্রার্থী হয়েছেন বিএনএমের মহাসচিব মুহাম্মদ শাহজাহান। এই আসনে নৌকার প্রার্থী সাংবাদিক মুহম্মদ সফিকুর রহমান। আওয়ামী লীগের আরও দুই নেতা আছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে। আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা লড়াইয়ে থাকায় বিএনপির ভোট ব্যাংক হিসেবে পরিচিত এই আসনে চমক আশা করছেন শাহজাহান।
তবে জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী হওয়ার সুবাদে পাবনা-২ আসনে অনেকটাই সাড়া ফেলেছেন বিএনএমের প্রার্থী ডলি সায়ন্তনীও। তিনি ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন। শিল্পী হিসেবে আগে থেকেই তিনি সবার কাছে পরিচিত। কিন্তু বিএনএমের নাম আগে তেমন কেউ শোনেনি। নৌকার সঙ্গে ডলি সায়ন্তনীর নোঙর প্রতীকের প্রতিদ্বন্দ্বিতা হওয়ার সম্ভাবনা আছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় অনেক ভোটার।
নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনে লড়ছেন তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব তৈমূর আলম খন্দকার। বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত হওয়া এই নেতা নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পর থেকেই আলোচনায় আছেন। চাপের মুখে রেখেছেন ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজীকে। আওয়ামী লীগের প্রার্থীর বিরুদ্ধে নানা বক্তব্য দিয়ে আসছেন। গোলাম দস্তগীর গাজী অবশ্য বলেন, ‘তারা যেকোনো ছোটখাটো বিষয়েও কেবল নালিশ করেই যাচ্ছে। তারা আমাদের বিরুদ্ধে নালিশ করে আমাদের ব্যস্ত রাখতে চাইছে। আমাদের নালিশ করার সময় নেই।
আমরা জনগণকে নিয়েই ব্যস্ত।’ এর জবাবে তৈমূর আলম খন্দকার বলেন, ‘আমিই একমাত্র ব্যক্তি, ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছি। জনগণের পক্ষে ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি।’
কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম প্রার্থী হয়েছেন কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনে। এই আসনে নৌকার প্রার্থী না থাকলেও স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বর্তমান এমপি জাফর আলম। যদিও আওয়ামী লীগের একাংশ ইবরাহিমের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বলেন, ‘চকরিয়া ও পেকুয়ায় শান্তিশৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে প্রার্থী হয়েছি। এতে সাধারণ মানুষ আমাকে গ্রহণ করছে। নৌকার প্রার্থী না থাকায় আমার জয় সুনিশ্চিত বলে মনে করি।
রাজনীতি-বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, আওয়ামী লীগের কৌশল পরিবর্তনে গুরুত্ব হারিয়েছে ‘কিংস পার্টি’, ভোটের মাঠে তারই প্রতিফলন ঘটেছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সাব্বির আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ হয়তো বিএনপির বিকল্প একটা কিছু তৈরি করার জন্য কিংস পার্টিকে নিয়ে ভেবেছিল। কিন্তু পরবর্তীকালে দলের অধিক সংখ্যক স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ায় কৌশল পরিবর্তন করেছে। এ ক্ষেত্রে বিকল্পের চেয়ে নিজ দলের লোকদেরই ঝুঁকিহীন মনে করেছে তারা। অন্যদিকে কিংস পার্টির জয়ের বিষয়েও সংশয় ছিল। সব মিলিয়ে এই দলগুলো গুরুত্ব হারিয়েছে।’
বিএনপির শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত মুন্সিগঞ্জ-১ (সিরাজদিখান-শ্রীনগর) আসনে তৃণমূল বিএনপি থেকে প্রার্থী হয়েছেন দলটির প্রতিষ্ঠাতা ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার মেয়ে অন্তরা সেলিমা হুদা। তিনি তৃণমূল বিএনপির নির্বাহী চেয়ারপারসনও। বাবার পরিচয় এবং ‘কিংস পার্টি’ হিসেবে দলের হাঁকডাক–কোনো কিছুরই প্রতিফলন নেই ভোটের মাঠে। ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ, একই দলের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বিকল্পধারার ত্রিমুখী লড়াইয়ে ম্লান হয়ে আছেন সোনালী আঁশের অন্তরা। অনেক ভোটার তাঁকে চেনেনও না ঠিকমতো। সারা দেশেই ভোটের মাঠে তৃণমূল বিএনপির অবস্থা অনেকটা একই রকম।
নির্বাচনী প্রচারে সরব নন দলটির চেয়ারপারসন শমশের মুবিন চৌধুরীও। সিলেট-৬ আসনের এই প্রার্থীকে তেমন দেখা যায়নি বলে জানিয়েছেন স্থানীয় অনেক ভোটার। তাঁদের মতে, এই আসনে মূলত প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এবং আওয়ামী লীগেরই স্বতন্ত্র প্রার্থী সরওয়ার হোসেনের মধ্যে। যদিও আঞ্চলিকতার প্রভাবে চমক আসার কথা বলে জয়ের আশা করছেন শমশের মুবিন চৌধুরী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আঞ্চলিকতার একটা বিষয় ভোটারদের মনে কাজ করছে।
গোলাপগঞ্জের ভোটাররা মনে করতে পারেন, বারবার বিয়ানীবাজার থেকে এমপি পাচ্ছি, এবার আমরা গোলাপগঞ্জ থেকে চাই। আরেকটি হলো, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রার্থী পেয়েছি। সব মিলিয়ে জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী।’
তৃণমূল বিএনপির মতো হাঁকডাক ছেড়ে নির্বাচনে নামে ‘কিংস পার্টি’ হিসেবে পরিচিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) এবং কল্যাণ পার্টি। আজকের পত্রিকার প্রতিনিধিরা খোঁজ নিয়ে জানিয়েছেন, নির্বাচনের মাঠে সুবিধাজনক অবস্থায় নেই এসব দলের প্রার্থীরা। অনেক জায়গায় এসব দলের প্রার্থীদের পক্ষে পোস্টার, মাইকিং কিছুই চোখে পড়েনি। কয়েকটি জায়গায় প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস পাওয়া গেলেও জয়ের সম্ভাবনা হাতে গোনা দু-একজনের।
ফরিদপুর-১ আসনে নৌকার প্রার্থী আব্দুর রহমান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী বাংলাদেশ কৃষক লীগের সাবেক সহসভাপতি আরিফুর রহমান দোলনের দ্বন্দ্বে স্থানীয় আওয়ামী লীগে কোন্দল বেড়েছে। এ দুই প্রার্থীর লড়াইয়ের ফাঁক গলে জয়ের স্বপ্ন দেখছেন বিএনএমের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর। বিএনপি ছেড়ে বিএনএমে যোগ দেওয়া সাবেক এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘আমার সঙ্গে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াতের লোক আছে। সাধারণ মানুষ আমাকে নোঙর মার্কায়ই ভোট দেবে।’
চাঁদপুর-৪ (ফরিদগঞ্জ) আসনে নোঙর প্রতীকে প্রার্থী হয়েছেন বিএনএমের মহাসচিব মুহাম্মদ শাহজাহান। এই আসনে নৌকার প্রার্থী সাংবাদিক মুহম্মদ সফিকুর রহমান। আওয়ামী লীগের আরও দুই নেতা আছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে। আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা লড়াইয়ে থাকায় বিএনপির ভোট ব্যাংক হিসেবে পরিচিত এই আসনে চমক আশা করছেন শাহজাহান।
তবে জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী হওয়ার সুবাদে পাবনা-২ আসনে অনেকটাই সাড়া ফেলেছেন বিএনএমের প্রার্থী ডলি সায়ন্তনীও। তিনি ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন। শিল্পী হিসেবে আগে থেকেই তিনি সবার কাছে পরিচিত। কিন্তু বিএনএমের নাম আগে তেমন কেউ শোনেনি। নৌকার সঙ্গে ডলি সায়ন্তনীর নোঙর প্রতীকের প্রতিদ্বন্দ্বিতা হওয়ার সম্ভাবনা আছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় অনেক ভোটার।
নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনে লড়ছেন তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব তৈমূর আলম খন্দকার। বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত হওয়া এই নেতা নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পর থেকেই আলোচনায় আছেন। চাপের মুখে রেখেছেন ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজীকে। আওয়ামী লীগের প্রার্থীর বিরুদ্ধে নানা বক্তব্য দিয়ে আসছেন। গোলাম দস্তগীর গাজী অবশ্য বলেন, ‘তারা যেকোনো ছোটখাটো বিষয়েও কেবল নালিশ করেই যাচ্ছে। তারা আমাদের বিরুদ্ধে নালিশ করে আমাদের ব্যস্ত রাখতে চাইছে। আমাদের নালিশ করার সময় নেই।
আমরা জনগণকে নিয়েই ব্যস্ত।’ এর জবাবে তৈমূর আলম খন্দকার বলেন, ‘আমিই একমাত্র ব্যক্তি, ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছি। জনগণের পক্ষে ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি।’
কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম প্রার্থী হয়েছেন কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনে। এই আসনে নৌকার প্রার্থী না থাকলেও স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বর্তমান এমপি জাফর আলম। যদিও আওয়ামী লীগের একাংশ ইবরাহিমের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বলেন, ‘চকরিয়া ও পেকুয়ায় শান্তিশৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে প্রার্থী হয়েছি। এতে সাধারণ মানুষ আমাকে গ্রহণ করছে। নৌকার প্রার্থী না থাকায় আমার জয় সুনিশ্চিত বলে মনে করি।
রাজনীতি-বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, আওয়ামী লীগের কৌশল পরিবর্তনে গুরুত্ব হারিয়েছে ‘কিংস পার্টি’, ভোটের মাঠে তারই প্রতিফলন ঘটেছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সাব্বির আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ হয়তো বিএনপির বিকল্প একটা কিছু তৈরি করার জন্য কিংস পার্টিকে নিয়ে ভেবেছিল। কিন্তু পরবর্তীকালে দলের অধিক সংখ্যক স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ায় কৌশল পরিবর্তন করেছে। এ ক্ষেত্রে বিকল্পের চেয়ে নিজ দলের লোকদেরই ঝুঁকিহীন মনে করেছে তারা। অন্যদিকে কিংস পার্টির জয়ের বিষয়েও সংশয় ছিল। সব মিলিয়ে এই দলগুলো গুরুত্ব হারিয়েছে।’
দেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
২ ঘণ্টা আগেচায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৭ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৮ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৮ ঘণ্টা আগে