নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলের অন্য নেতাদের আলোচনা-মতবিনিময়ের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার ডিও পত্রের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে এই আলোচনা ও মতবিনিময়ের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। তবে চিঠিতে আলোচনার জন্য কোনো দিনক্ষণ উল্লেখ করা হয়নি।
নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবিব খান গণমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় বলেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে আলোচনা ও মতবিনিময়ের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। সেখানে মির্জা ফখরুল চাইলে বিএনপির নেতা ও সমমনা দলগুলোর নেতাদের নিয়ে আসতে পারেন বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার।
ইসি থেকে একটি চিঠি পাওয়ার বিষয় নিশ্চিত করেছেন বিএনপির সহদপ্তর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, ইসির চিঠিটি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘২০২২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি আমরা দায়িত্ব গ্রহণের পর ধারাবাহিকভাবে স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচন করে আসছি। বর্তমান কমিশন দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ সংসদ নির্বাচনের কথা অনুধাবন করে আসছে।’
চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বর্তমান কমিশনের প্রতি অনাস্থা ব্যক্ত করে প্রত্যাখ্যান করে আসছে। আপনারা নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচন না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। যদিও আপনাদের এমন রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ও কৌশলের বিষয়ে কমিশনের কোনো মন্তব্য নেই।
সিইসি বলেন, ‘আপনাদের দ্বারা প্রত্যাখ্যাত হলেও কমিশন মনে করে বৃহৎ রাজনৈতিক দল হিসেবে আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন নিয়ে আনুষ্ঠানিক না হোক, অনানুষ্ঠানিকভাবে আলোচনা বা মতবিনিময় হতে পারে। আপনাদের নির্বাচন কমিশনে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। সদয় সম্মত হলে দিনক্ষণ আলোচনা করে নির্ধারণ করা যেতে পারে।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলের অন্য নেতাদের আলোচনা-মতবিনিময়ের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার ডিও পত্রের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে এই আলোচনা ও মতবিনিময়ের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। তবে চিঠিতে আলোচনার জন্য কোনো দিনক্ষণ উল্লেখ করা হয়নি।
নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবিব খান গণমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় বলেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে আলোচনা ও মতবিনিময়ের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। সেখানে মির্জা ফখরুল চাইলে বিএনপির নেতা ও সমমনা দলগুলোর নেতাদের নিয়ে আসতে পারেন বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার।
ইসি থেকে একটি চিঠি পাওয়ার বিষয় নিশ্চিত করেছেন বিএনপির সহদপ্তর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, ইসির চিঠিটি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘২০২২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি আমরা দায়িত্ব গ্রহণের পর ধারাবাহিকভাবে স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচন করে আসছি। বর্তমান কমিশন দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ সংসদ নির্বাচনের কথা অনুধাবন করে আসছে।’
চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বর্তমান কমিশনের প্রতি অনাস্থা ব্যক্ত করে প্রত্যাখ্যান করে আসছে। আপনারা নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচন না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। যদিও আপনাদের এমন রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ও কৌশলের বিষয়ে কমিশনের কোনো মন্তব্য নেই।
সিইসি বলেন, ‘আপনাদের দ্বারা প্রত্যাখ্যাত হলেও কমিশন মনে করে বৃহৎ রাজনৈতিক দল হিসেবে আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন নিয়ে আনুষ্ঠানিক না হোক, অনানুষ্ঠানিকভাবে আলোচনা বা মতবিনিময় হতে পারে। আপনাদের নির্বাচন কমিশনে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। সদয় সম্মত হলে দিনক্ষণ আলোচনা করে নির্ধারণ করা যেতে পারে।’
অভ্যন্তরীণ হস্তক্ষেপ না করার মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এগোতে পারে বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পানি বণ্টন সংকটের মীমাংসা খুঁজতে ‘অভিন্ন নদীর পানি ও ভারত...
৯ ঘণ্টা আগেসুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন আয়োজন করাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
১০ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি ভালো হয়ে যেতে চান, তাহলে সকল সহযোগিতা থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের
১১ ঘণ্টা আগেদেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
১৫ ঘণ্টা আগে