নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা ও জাপার প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ স্বাক্ষরিত একটি চিঠি শনিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বরাবর পাঠানো হয়েছে। তবে এই চিঠির বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে জানিয়েছেন রওশন এরশাদ।
রওশন এরশাদ স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোটের শরিক দল হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটি হবে শুধু নির্বাচনী জোট। জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থীরা দলীয় প্রতীক লাঙ্গল কিংবা প্রার্থীর ইচ্ছানুসারে মহাজোটে জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করতে পারবেন।’
রওশনপন্থী একাধিক নেতা এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনে পাঠানো চিঠিতে রওশন এরশাদ স্বাক্ষর করেছেন, এটা ঠিক। কিন্তু তাঁর কাছে চিঠির পুরো বিষয়বস্তু তুলে ধরা হয়নি। অতি উৎসাহী লোকজন তাঁকে ভুলভাল বুঝিয়ে স্বাক্ষর করিয়ে নিয়েছেন। পরে তিনি বিষয়টি জানতে পেরেছেন।’
কমিশনে চিঠি পাঠানোর বিষয়ে আগে কোনো আলোচনা হযনি বলেও জানান একাধিক নেতা। রওশনপন্থী এক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা অনেকেই জানতাম না। আমাদের সঙ্গে কথা না বলেই কাজী মামুন চিঠি নিয়ে ইসিতে গেছেন।’
এই নেতা আরও বলেন, ‘রওশন এরশাদ শারীরিকভাবে অসুস্থ। তিনি এখন অনেক কিছুই মনে রাখতে পারেন না। তাঁর এই অসুস্থতার সুযোগ কাজে লাগানো হয়েছে।’
এ বিষয়ে রওশন এরশাদের মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন ধরেননি। তবে এরই মধ্যে একটি গণমাধ্যমে চিঠির বিষয়ে কথা বলেছেন। তিনি ইসিতে কোনো চিঠি পাঠাননি বলে জানিয়েছেন।
একটি গণমাধ্যমে রওশন এরশাদ বলেছেন, ‘আমি কোনো চিঠি পাঠাইনি। আমি চিঠির বিষয়ে কিছু জানি না।’ জাতীয় পার্টি থেকে আপনার অনুসারী ও জি এম কাদেরের অনুসারীরা আলাদা নির্বাচনে অংশ নেবেন কি না—এমন প্রশ্নে রওশন বলেন, ‘আলাদা অংশ নেব কেন? ওরা নির্বাচনে অংশ নেবে না বলছে?’
আপনি নির্বাচনে জি এম কাদেরের সাথে আছেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে রওশন বলেন, ‘জি এম কাদেরের সাথেই তো আছি।’
সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা ও জাপার প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ স্বাক্ষরিত একটি চিঠি শনিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বরাবর পাঠানো হয়েছে। তবে এই চিঠির বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে জানিয়েছেন রওশন এরশাদ।
রওশন এরশাদ স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোটের শরিক দল হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটি হবে শুধু নির্বাচনী জোট। জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থীরা দলীয় প্রতীক লাঙ্গল কিংবা প্রার্থীর ইচ্ছানুসারে মহাজোটে জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করতে পারবেন।’
রওশনপন্থী একাধিক নেতা এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনে পাঠানো চিঠিতে রওশন এরশাদ স্বাক্ষর করেছেন, এটা ঠিক। কিন্তু তাঁর কাছে চিঠির পুরো বিষয়বস্তু তুলে ধরা হয়নি। অতি উৎসাহী লোকজন তাঁকে ভুলভাল বুঝিয়ে স্বাক্ষর করিয়ে নিয়েছেন। পরে তিনি বিষয়টি জানতে পেরেছেন।’
কমিশনে চিঠি পাঠানোর বিষয়ে আগে কোনো আলোচনা হযনি বলেও জানান একাধিক নেতা। রওশনপন্থী এক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা অনেকেই জানতাম না। আমাদের সঙ্গে কথা না বলেই কাজী মামুন চিঠি নিয়ে ইসিতে গেছেন।’
এই নেতা আরও বলেন, ‘রওশন এরশাদ শারীরিকভাবে অসুস্থ। তিনি এখন অনেক কিছুই মনে রাখতে পারেন না। তাঁর এই অসুস্থতার সুযোগ কাজে লাগানো হয়েছে।’
এ বিষয়ে রওশন এরশাদের মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন ধরেননি। তবে এরই মধ্যে একটি গণমাধ্যমে চিঠির বিষয়ে কথা বলেছেন। তিনি ইসিতে কোনো চিঠি পাঠাননি বলে জানিয়েছেন।
একটি গণমাধ্যমে রওশন এরশাদ বলেছেন, ‘আমি কোনো চিঠি পাঠাইনি। আমি চিঠির বিষয়ে কিছু জানি না।’ জাতীয় পার্টি থেকে আপনার অনুসারী ও জি এম কাদেরের অনুসারীরা আলাদা নির্বাচনে অংশ নেবেন কি না—এমন প্রশ্নে রওশন বলেন, ‘আলাদা অংশ নেব কেন? ওরা নির্বাচনে অংশ নেবে না বলছে?’
আপনি নির্বাচনে জি এম কাদেরের সাথে আছেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে রওশন বলেন, ‘জি এম কাদেরের সাথেই তো আছি।’
দেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
১ ঘণ্টা আগেচায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৬ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৭ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৭ ঘণ্টা আগে