নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমান সরকার নির্বাচনকালীন দায়িত্ব পালন করবে জানিয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘নির্বাচন হবে নির্বাচন কমিশনের অধীনে। আমরা আশা করব সেই নির্বাচন থেকে বিএনপি পালিয়ে যাবে না।’
আজ রোববার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘সবুজ বাংলাদেশ: সমৃদ্ধ বাংলাদেশ’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপ-কমিটির উদ্যোগে তিন দিনব্যাপী ‘এনভায়রনমেন্টাল প্রটেকশন ফর সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক কনফারেন্সের সমাপনী দিনে বক্তব্য শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘নির্বাচন কখনো সরকারের অধীনে হয় না। নির্বাচন কমিশন স্বাধীন প্রতিষ্ঠান। সংবিধান অনুযায়ী অন্যান্য সংসদীয় গণতান্ত্রিক দেশে যেভাবে নির্বাচনকালীন সরকার হয় অর্থাৎ যে সরকার ক্ষমতায় থাকে তারাই নির্বাচনকালীন সরকারের দায়িত্ব পালন করবে। আমাদের দেশেও তাই হয়, অন্য কোনো বায়না ধরে লাভ নেই।’
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নির্বাচনের মাঠ থেকেতো কেউ কাউকে সরাতে পারে না। নির্বাচন করবে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনের মাঠ থেকে ২০১৪ সালে বিএনপি পালিয়ে গিয়েছিল। ১৮ সালে তারা নির্বাচনের মাঠ থেকে পালিয়ে গিয়ে নির্বাচনী ট্রেনের পাদানিতে চড়ে নির্বাচনে গিয়েছিল। এবার তারা নির্বাচনের ট্রেনের পাদানিতে চলবে নাকি ট্রেনে চড়বেন এই সিদ্ধান্ত তাদেরই নিতে হবে। আমরা চাই বিএনপি নির্বাচনে আসুক, জনপ্রিয়তা যাচাই করুক।
বিএনপিকে বিশৃঙ্খলা করতে দেওয়া হবে না মন্তব্য করে হাছান মাহমুদ বলেন, প্রশাসনের অনুমতি না নিয়ে নারায়ণগঞ্জে রাস্তা বন্ধ করে সমাবেশ করেছিল বিএনপি। তাদের যখন বারণ করা হলো তাদের পার্টি অফিসের সামনে করতে বলল, তখন তারা পুলিশের ওপর ইট পাটকেল নিক্ষেপ শুরু করল। পুলিশ বক্স ভাঙচুর করল। অনেক পুলিশ আহত হলো। এভাবে তারা বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি চেষ্টা করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। এই বিশৃঙ্খলা তাদের করতে দেওয়া হবে না। সরকারের পাশাপাশি আওয়ামী লীগ জনগণের পাশে থেকে এগুলো প্রতিরোধ করবে।
আন্দোলনে পরাজিত বিএনপি হবে না, দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্যের জবাবে হাছান মাহমুদ বলেন, কর্মীদের চাঙা রাখতে অনেক কথাই বলতে হয়। যেহেতু তাদের কর্মীরা সাড়া দিচ্ছে না এ জন্য তাদের অনেক কথা বলতে হচ্ছে। এ জন্য মির্জা ফখরুল সাহেবের গলা সব সময় চড়া দেখতে পাচ্ছি। এটাও দেখছি তারা যে সভা সমাবেশগুলো করছে সেখানে মানুষ আস্তে আস্তে কমছে।
বিএনপির আন্দোলনের নমুনা এরই মধ্যে দেখা হয়ে গেছে মন্তব্য করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, আন্দোলন করতে গিয়ে নিজেরা নিজেরা মারামারি করা, পুলিশের ওপর ইট পাটকেল নিক্ষেপ, সারা দেশে একটি গন্ডগোল করার অপচেষ্টা চালানো। তারা যদি অতীতের মতো এই ধরনের অপকর্ম আবার করতে চায়, দেশে যেভাবে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চালানো হয়েছিল সেটি করার অপচেষ্টা চালায়, যেটির আলামত আমরা গত কয়েক দিনে দেখেছি। তাহলে সরকার দুষ্কৃতকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগ যেহেতু দেশ পরিচালনা করছে আমাদের ও রাজনৈতিক দল হিসেবে দায়িত্ব আছে জনগণের সঙ্গে থাকা এবং তাদের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। আমরাও জনগণকে সঙ্গে নিয়ে দুষ্কৃতকারীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলব।’
এ সময় তথ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ উপ কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক খন্দকার বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন সূচনা বক্তব্য রাখেন। আরও বক্তব্য রাখেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপ-উপাচার্য ও পরিবেশ বিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. নাসরীন আহমাদ, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক আইনুন নিশাত।
বর্তমান সরকার নির্বাচনকালীন দায়িত্ব পালন করবে জানিয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘নির্বাচন হবে নির্বাচন কমিশনের অধীনে। আমরা আশা করব সেই নির্বাচন থেকে বিএনপি পালিয়ে যাবে না।’
আজ রোববার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘সবুজ বাংলাদেশ: সমৃদ্ধ বাংলাদেশ’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপ-কমিটির উদ্যোগে তিন দিনব্যাপী ‘এনভায়রনমেন্টাল প্রটেকশন ফর সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক কনফারেন্সের সমাপনী দিনে বক্তব্য শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘নির্বাচন কখনো সরকারের অধীনে হয় না। নির্বাচন কমিশন স্বাধীন প্রতিষ্ঠান। সংবিধান অনুযায়ী অন্যান্য সংসদীয় গণতান্ত্রিক দেশে যেভাবে নির্বাচনকালীন সরকার হয় অর্থাৎ যে সরকার ক্ষমতায় থাকে তারাই নির্বাচনকালীন সরকারের দায়িত্ব পালন করবে। আমাদের দেশেও তাই হয়, অন্য কোনো বায়না ধরে লাভ নেই।’
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নির্বাচনের মাঠ থেকেতো কেউ কাউকে সরাতে পারে না। নির্বাচন করবে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনের মাঠ থেকে ২০১৪ সালে বিএনপি পালিয়ে গিয়েছিল। ১৮ সালে তারা নির্বাচনের মাঠ থেকে পালিয়ে গিয়ে নির্বাচনী ট্রেনের পাদানিতে চড়ে নির্বাচনে গিয়েছিল। এবার তারা নির্বাচনের ট্রেনের পাদানিতে চলবে নাকি ট্রেনে চড়বেন এই সিদ্ধান্ত তাদেরই নিতে হবে। আমরা চাই বিএনপি নির্বাচনে আসুক, জনপ্রিয়তা যাচাই করুক।
বিএনপিকে বিশৃঙ্খলা করতে দেওয়া হবে না মন্তব্য করে হাছান মাহমুদ বলেন, প্রশাসনের অনুমতি না নিয়ে নারায়ণগঞ্জে রাস্তা বন্ধ করে সমাবেশ করেছিল বিএনপি। তাদের যখন বারণ করা হলো তাদের পার্টি অফিসের সামনে করতে বলল, তখন তারা পুলিশের ওপর ইট পাটকেল নিক্ষেপ শুরু করল। পুলিশ বক্স ভাঙচুর করল। অনেক পুলিশ আহত হলো। এভাবে তারা বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি চেষ্টা করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। এই বিশৃঙ্খলা তাদের করতে দেওয়া হবে না। সরকারের পাশাপাশি আওয়ামী লীগ জনগণের পাশে থেকে এগুলো প্রতিরোধ করবে।
আন্দোলনে পরাজিত বিএনপি হবে না, দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্যের জবাবে হাছান মাহমুদ বলেন, কর্মীদের চাঙা রাখতে অনেক কথাই বলতে হয়। যেহেতু তাদের কর্মীরা সাড়া দিচ্ছে না এ জন্য তাদের অনেক কথা বলতে হচ্ছে। এ জন্য মির্জা ফখরুল সাহেবের গলা সব সময় চড়া দেখতে পাচ্ছি। এটাও দেখছি তারা যে সভা সমাবেশগুলো করছে সেখানে মানুষ আস্তে আস্তে কমছে।
বিএনপির আন্দোলনের নমুনা এরই মধ্যে দেখা হয়ে গেছে মন্তব্য করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, আন্দোলন করতে গিয়ে নিজেরা নিজেরা মারামারি করা, পুলিশের ওপর ইট পাটকেল নিক্ষেপ, সারা দেশে একটি গন্ডগোল করার অপচেষ্টা চালানো। তারা যদি অতীতের মতো এই ধরনের অপকর্ম আবার করতে চায়, দেশে যেভাবে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চালানো হয়েছিল সেটি করার অপচেষ্টা চালায়, যেটির আলামত আমরা গত কয়েক দিনে দেখেছি। তাহলে সরকার দুষ্কৃতকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগ যেহেতু দেশ পরিচালনা করছে আমাদের ও রাজনৈতিক দল হিসেবে দায়িত্ব আছে জনগণের সঙ্গে থাকা এবং তাদের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। আমরাও জনগণকে সঙ্গে নিয়ে দুষ্কৃতকারীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলব।’
এ সময় তথ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ উপ কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক খন্দকার বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন সূচনা বক্তব্য রাখেন। আরও বক্তব্য রাখেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপ-উপাচার্য ও পরিবেশ বিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. নাসরীন আহমাদ, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক আইনুন নিশাত।
অভ্যন্তরীণ হস্তক্ষেপ না করার মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এগোতে পারে বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পানি বণ্টন সংকটের মীমাংসা খুঁজতে ‘অভিন্ন নদীর পানি ও ভারত...
১১ ঘণ্টা আগেসুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন আয়োজন করাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
১২ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি ভালো হয়ে যেতে চান, তাহলে সকল সহযোগিতা থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের
১৩ ঘণ্টা আগেদেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
১৭ ঘণ্টা আগে