নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সর্বশেষ আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে আরও ১ হাজার ১৯৪ জন রোগী নতুন করে সারা দেশে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ সোমবার রাতে ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদকৃত তথ্য প্রকাশ করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
অধিদপ্তর বলছে, আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া পাঁচজনের মধ্যে দুজন করে চারজন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ও বরিশাল বিভাগের হাসপাতালে ভর্তি ছিল। আর একজন ছিলেন ময়মনসিংহ বিভাগে। তাদের মধ্যে তিনজন পুরুষ এবং দুজন নারী। বছরের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত মোট ৭৩ হাজার ৫৮৭ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
এর মধ্যে ৬৮ হাজার ৮৩২ জন ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরেছে। বছরজুড়ে মারা গেছে মোট ৩৬০ জন রোগী।
মাসভিত্তিক হিসাবে জানুয়ারিতে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ১ হাজার ৫৫ জন, যাদের মধ্যে ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। ফেব্রুয়ারিতে হাসপাতালে ভর্তি হয় ৩৩৯ জন, যাদের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে তিনজনের। মার্চে ৩১১ জনের বিপরীতে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এপ্রিলে ৫০৪ জন ভর্তি হয়েছে। আর মারা গেছেন দুজন। মে মাসে ৬৪৪ জনের বিপরীতে ১২ জন, জুনে ৭৯৮ জনের বিপরীতে ৮ জন, জুলাইতে ২ হাজার ৬৬৯ জনের বিপরীতে ১২ জন, আগস্টে ৬ হাজার ৫২১ জনের বিপরীতে ২৭ জন এবং সেপ্টেম্বরে ১৮ হাজার রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
ওই মাসে ৮০ জনের মৃত্যু হয়। অক্টোবরে ৩০ হাজার ৮৭৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হন। আর ১৩৪ জনের মৃত্যু হয়। নভেম্বরের প্রথম ১১ দিনে ১১ হাজার ৭৭০ জন রোগী ভর্তি হয়েছে, মৃত্যু হয়েছে ৬৩ জনের।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের ইতিহাসে ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ সংক্রমণ ও মৃত্যু হয় গত বছর। তখন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়। মৃত্যু হয় ১ হাজার ৭০৫ জনের।
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সর্বশেষ আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে আরও ১ হাজার ১৯৪ জন রোগী নতুন করে সারা দেশে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ সোমবার রাতে ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদকৃত তথ্য প্রকাশ করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
অধিদপ্তর বলছে, আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া পাঁচজনের মধ্যে দুজন করে চারজন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ও বরিশাল বিভাগের হাসপাতালে ভর্তি ছিল। আর একজন ছিলেন ময়মনসিংহ বিভাগে। তাদের মধ্যে তিনজন পুরুষ এবং দুজন নারী। বছরের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত মোট ৭৩ হাজার ৫৮৭ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
এর মধ্যে ৬৮ হাজার ৮৩২ জন ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরেছে। বছরজুড়ে মারা গেছে মোট ৩৬০ জন রোগী।
মাসভিত্তিক হিসাবে জানুয়ারিতে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ১ হাজার ৫৫ জন, যাদের মধ্যে ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। ফেব্রুয়ারিতে হাসপাতালে ভর্তি হয় ৩৩৯ জন, যাদের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে তিনজনের। মার্চে ৩১১ জনের বিপরীতে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এপ্রিলে ৫০৪ জন ভর্তি হয়েছে। আর মারা গেছেন দুজন। মে মাসে ৬৪৪ জনের বিপরীতে ১২ জন, জুনে ৭৯৮ জনের বিপরীতে ৮ জন, জুলাইতে ২ হাজার ৬৬৯ জনের বিপরীতে ১২ জন, আগস্টে ৬ হাজার ৫২১ জনের বিপরীতে ২৭ জন এবং সেপ্টেম্বরে ১৮ হাজার রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
ওই মাসে ৮০ জনের মৃত্যু হয়। অক্টোবরে ৩০ হাজার ৮৭৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হন। আর ১৩৪ জনের মৃত্যু হয়। নভেম্বরের প্রথম ১১ দিনে ১১ হাজার ৭৭০ জন রোগী ভর্তি হয়েছে, মৃত্যু হয়েছে ৬৩ জনের।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের ইতিহাসে ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ সংক্রমণ ও মৃত্যু হয় গত বছর। তখন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়। মৃত্যু হয় ১ হাজার ৭০৫ জনের।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে না বসলেও অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, নারীনেত্রী, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা, নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা, ইউটিউবারসহ বিভিন্ন অংশীজনের মতামত নিতে সভা করবে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। প্র
৫ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) তাঁদের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১০৭ জন রোগী।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত ‘কনফারেন্স অফ পার্টিস-২৯(কপ২৯)’ শীর্ষক বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে যোগদান শেষে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেশে ফিরেছেন।
১১ ঘণ্টা আগেবিচারপতি এম এ মতিন বলেছেন, ‘জনগণের প্রতিনিধিদের নিয়ে দেশ পরিচালিত হবে—এটাই স্বাভাবিক, এর কোনো ব্যত্যয় হওয়া উচিত নয়। কিন্তু দেশের ন্যূনতম কোনো সংস্কার না করে রাজনীতিবিদদের হাতে ছেড়ে দেওয়া অনেকে নিরাপদ বোধ করছে না। ভালো নির্বাচন হলেও স্বৈরতন্ত্র আসবে না, তার গ্যারান্টি নেই
১২ ঘণ্টা আগে