আজকের পত্রিকা ডেস্ক
দেশের ষষ্ঠ জনশুমারিতে প্রতিবন্ধীদের আলাদা করে গণনার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বেসরকারি সংগঠন ‘ডিজঅ্যাবিলিটি অ্যালায়েন্স অন এসডিজিস বাংলাদেশ’। ২৬টি দেশের প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অধিকার সুরক্ষায় কাজ করে এ সংগঠন।
আজ বুধবার অনুষ্ঠিত ‘প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের ২০২১-সালের জনশুমারিতে অন্তর্ভুক্তি’ শীর্ষক এক ওয়েবিনারে এই আহ্বান জানানো হয়।
ওয়েবিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান এবং বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর উপ-মহাপরিচালক ঘোষ সুবব্রত বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ইমপ্যাক্ট ফাউন্ডেশনের ট্রাস্ট্রি মনসুর আহমেদ চৌধুরী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সাইটসেভার্স বাংলাদেশ অফিসের অ্যাডভোকেসি কো-অর্ডিনেটর অয়ন দেবনাথ। মূল প্রবন্ধে উঠে আসে, দেশের বর্তমান প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সম্পর্কিত তথ্য উপাত্ত অনেক পুরোনো। ২০২১ সালের জনশুমারিতে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সংখ্যা গণনার একটি সুবর্ণ সুযোগ তৈরি হয়েছে। উপস্থাপক আগামী জনশুমারিতে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সংখ্যা গণনার আইনগত বাধ্যবাধকতার ওপরেও জোর দেন।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বলেন, সরকার প্রতিবন্ধিতা বিষয়ে যথেষ্ট সংবেদনশীল। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো ২০২১-সালের জনশুমারিতে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সংখ্যা গণনার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন–ডিজঅ্যাবিলিটি অ্যালায়েন্স অন এসডিজিস বাংলাদেশের কনভেনর ও সাইটসেভার্সের কান্ট্রি ডিরেক্টর অমৃতা রেজিনা রোজারি ও অ্যাকসেস বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক আলবার্ট মোল্লা।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর উপ-মহাপরিচালক ঘোষ সুবব্রত ডিজঅ্যাবিলিটি অ্যালায়েন্সের প্রস্তাবগুলো বিবেচনা করার প্রতিশ্রুতি দেন।
দেশের ষষ্ঠ জনশুমারিতে প্রতিবন্ধীদের আলাদা করে গণনার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বেসরকারি সংগঠন ‘ডিজঅ্যাবিলিটি অ্যালায়েন্স অন এসডিজিস বাংলাদেশ’। ২৬টি দেশের প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অধিকার সুরক্ষায় কাজ করে এ সংগঠন।
আজ বুধবার অনুষ্ঠিত ‘প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের ২০২১-সালের জনশুমারিতে অন্তর্ভুক্তি’ শীর্ষক এক ওয়েবিনারে এই আহ্বান জানানো হয়।
ওয়েবিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান এবং বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর উপ-মহাপরিচালক ঘোষ সুবব্রত বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ইমপ্যাক্ট ফাউন্ডেশনের ট্রাস্ট্রি মনসুর আহমেদ চৌধুরী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সাইটসেভার্স বাংলাদেশ অফিসের অ্যাডভোকেসি কো-অর্ডিনেটর অয়ন দেবনাথ। মূল প্রবন্ধে উঠে আসে, দেশের বর্তমান প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সম্পর্কিত তথ্য উপাত্ত অনেক পুরোনো। ২০২১ সালের জনশুমারিতে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সংখ্যা গণনার একটি সুবর্ণ সুযোগ তৈরি হয়েছে। উপস্থাপক আগামী জনশুমারিতে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সংখ্যা গণনার আইনগত বাধ্যবাধকতার ওপরেও জোর দেন।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বলেন, সরকার প্রতিবন্ধিতা বিষয়ে যথেষ্ট সংবেদনশীল। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো ২০২১-সালের জনশুমারিতে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সংখ্যা গণনার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন–ডিজঅ্যাবিলিটি অ্যালায়েন্স অন এসডিজিস বাংলাদেশের কনভেনর ও সাইটসেভার্সের কান্ট্রি ডিরেক্টর অমৃতা রেজিনা রোজারি ও অ্যাকসেস বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক আলবার্ট মোল্লা।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর উপ-মহাপরিচালক ঘোষ সুবব্রত ডিজঅ্যাবিলিটি অ্যালায়েন্সের প্রস্তাবগুলো বিবেচনা করার প্রতিশ্রুতি দেন।
ছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৮ মিনিট আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
১ ঘণ্টা আগেঅল এশিয়া ফুল কন্টাক্ট কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে অনূর্ধ্ব-৬০ কেজি ওজন ক্যাটাগরিতে তৃতীয় হয়েছেন বাংলাদেশের ‘সেনপাই’ আরাফাত রহমান। থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের রাংসিত ইউনিভার্সিটি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয় অল এশিয়া ফুল কন্টাক্ট খিউকুশিন কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপের ১৯-তম আসর।
১ ঘণ্টা আগেদেশে গত ১৫ বছরে ৮২টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে সরকার। এসব বিদ্যুৎকেন্দ্র শুধু ক্যাপাসিটি চার্জই (কেন্দ্রভাড়া) নিয়েছে ১ লাখ ৬ হাজার কোটি টাকা। এ ছাড়া বিনা দরপত্রে কেন্দ্র দেওয়ায় বিদ্যুতের দামও পড়েছে বেশি। সেই বাড়তি দাম গিয়ে পড়েছে সাধারণ ভোক্তার কাঁধে।
২ ঘণ্টা আগে