নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: আগামী জুন, জুলাই ও আগস্ট মাসে চীনের দেড় কোটি ডোজ টিকা পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। আজ সোমবার সচিবালয়ে মন্ত্রিসভা বৈঠকের পর সাংবাদিকদের তিনি এমনটি জানান।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, অ্যাগ্রিমেন্ট হওয়ার পর আশা করি জুন মাসে ৫০ লাখ, জুলাই মাসে ৫০ লাখ এবং আগস্টে ৫০ লাখ ডোজ আমরা পেতে পারি। টিকাগুলো হাতে পাওয়ার পর অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তা সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দেবে সরকার।
বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের পর গত বছরের ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার উদ্যোগ নেওয়া হলেও তা সম্ভব হয়নি।
এ প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রথম দিকে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা আমরা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে করব। শিক্ষকদের আমরা টিকা দিচ্ছি। আমরা চাই টিকা নিয়ে শিক্ষার্থীরা স্বাভাবিক লেখাপড়া শুরু করুক। কারণ এক বছর লেখাপড়ায় বিঘ্ন হয়েছে।’
জাহিদ মালেক বলেন, ফাইজারের টিকা যেটা এসেছে সেটা দেওয়ার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। সেটা আমরা নিয়মমাফিক দিয়ে যাব। সেই সিরিয়ালে যদি যেকোনো ছাত্র পড়ে তাদের আমরা অগ্রাধিকার দেওয়ার চেষ্টা করব। পর্যায়ক্রমে আমরা ছাত্রদের, বিশেষ করে যেখানে লেখাপড়াটা তাড়াতাড়ি শুরু করতে পারেন সেদিকে আমরা মনোযোগী হব। অন্যান্য যারা আছেন তাঁরাও পাবেন।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা চাই সবগুলো বিশ্ববিদ্যালয় একাডেমিক কার্যক্রম শুরু করুক। এ জন্য সরকারি-বেসরকারি যতগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক– সবাইকে আমরা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকা দেওয়ার চেষ্টা করব।’
এক প্রশ্নে জাহিদ মালেক বলেন, ‘আমাদের ভ্যাকসিন অনেক আছে। সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য কয়েক লাখ টিকা লাগবে, সেটি আমরা দিয়ে দিতে পারব। আমরা তো চীনে দেড় কোটি টিকা অর্ডার করেছি। রাশিয়ার কাছ থেকে ওরকমই আশা করছি। ইতিমধ্যে চেষ্টা চলছে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন নিয়ে, ভারত সরকারের সঙ্গে আলোচনা চলছে, আমরা কথা বলছি, অ্যাগ্রিমেন্ট করেছি, সেই ভ্যাকসিন যেন তাড়াতাড়ি দিয়ে দেওয়া হয়।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সীমান্ত জেলাগুলোতে কোভিডের সংক্রমণ ও মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীকে আমি বিষয়টি অবহিত করেছি। উনি বলেছেন লকডাউন ৬ জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এ বিষয়ে আরও বেশি পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে নির্দেশনা দিয়েছেন। বলেছেন, আরও বেশি করে প্রচার-প্রচারণা করার জন্য।’
বেশি সংক্রমণের জেলাগুলোতে বিশেষ লকডাউন দেওয়া হবে কি না, এ প্রশ্নে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, যেসব জেলায় সংক্রমণ বেশি দেখা যাচ্ছে আস্তে আস্তে সেগুলোর সবগুলোতেই বিশেষ লকডাউন দেওয়া হবে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সঙ্গে আলাপ করে সময়টা জানিয়ে দেওয়া হবে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ থাকবে যে কয়টি জেলায় কোভিডের সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী, সেগুলোকে লকডাউন দিয়ে দেওয়া।
বিশেষ লকডাউন দিতে দেরি করলে সংক্রমণ বাড়ার আশঙ্কার পাশাপাশি সংকট তৈরির সম্ভাবনা আছে স্বীকার করে জাহিদ মালেক বলেন, তাদের (মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ) কমিটি আছে, তারা একটি প্ল্যান-প্রোগ্রাম দেবে। রাজশাহী জোনে ফলমূল হয়, এখন আম-লিচুর সিজন। সেখানে তিন-চার কোটি টাকার বেচাবিক্রি হয়। সেখানে কঠোর লকডাউন দিলে চাষিরা, ব্যবসায়ীরা সাংঘাতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। এটি তাঁরা মাথায় রেখে কাজ করছেন। আমাদের পরামর্শ যত তাড়াতাড়ি সম্ভব লকডাউন দিয়ে দেওয়া উচিত, যাতে সারা দেশে এটা ছড়িয়ে না পড়ে। করোনা যে দেশে বৃদ্ধি পেয়েছে সে দেশের অর্থনীতি কিন্তু সাংঘাতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, আমরা চাই না আমাদের ইকোনমি ক্ষতিগ্রস্ত হোক। আমাদের উন্নয়ন অব্যাহত আছে। করোনা কন্ট্রোলে আছে বিধায় সম্ভব হচ্ছে।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘রাশিয়ার ভ্যাকসিন জিটুজি পদ্ধতিতে আসবে। রাশিয়াকে টিকা উৎপাদনের প্রস্তাবও আমরা দিয়েছি। সেই বিষয়টি একটু সময় নেবে। এখানে ভ্যাকসিন উৎপাদন করার যে ফ্যাক্টরি লাগে, তা স্থাপন করতে হবে। এখানে যেগুলো আছে সেগুলো দিয়ে চলবে কি না, রাশিয়ার বিশেষজ্ঞরা দেখে যদি সংযোজন করতে হয়, এরপর কাজে নেবে। ওই সময় পর্যন্ত বসে থাকলে চলবে না। এর মধ্যে আমরা ভ্যাকসিন নিয়ে নেব। উৎপাদনের প্রক্রিয়াটা চলমান থাকবে। রাশিয়ার সঙ্গে নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট হয়েছে, এটি সই হলে ক্রয়ের বিষয়টি বাস্তবায়িত হবে।’
এক প্রশ্নে জাহিদ মালেক বলেন, ‘আমি মনে করি আমাদের পাঁচ কোটি লোককে টিকা দেওয়া প্রয়োজন। এই পাঁচ কোটি লোককে টিকা দিলে দেশ সুরক্ষিত হয়ে যাবে।’
বিভিন্ন দেশ থেকে করোনাভাইরাসের টিকা হাতে পাওয়ার পর এই টিকা নেওয়ার নিবন্ধন আবার চালু করা হবে বলেও জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী ।
ঢাকা: আগামী জুন, জুলাই ও আগস্ট মাসে চীনের দেড় কোটি ডোজ টিকা পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। আজ সোমবার সচিবালয়ে মন্ত্রিসভা বৈঠকের পর সাংবাদিকদের তিনি এমনটি জানান।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, অ্যাগ্রিমেন্ট হওয়ার পর আশা করি জুন মাসে ৫০ লাখ, জুলাই মাসে ৫০ লাখ এবং আগস্টে ৫০ লাখ ডোজ আমরা পেতে পারি। টিকাগুলো হাতে পাওয়ার পর অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তা সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দেবে সরকার।
বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের পর গত বছরের ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার উদ্যোগ নেওয়া হলেও তা সম্ভব হয়নি।
এ প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রথম দিকে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা আমরা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে করব। শিক্ষকদের আমরা টিকা দিচ্ছি। আমরা চাই টিকা নিয়ে শিক্ষার্থীরা স্বাভাবিক লেখাপড়া শুরু করুক। কারণ এক বছর লেখাপড়ায় বিঘ্ন হয়েছে।’
জাহিদ মালেক বলেন, ফাইজারের টিকা যেটা এসেছে সেটা দেওয়ার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। সেটা আমরা নিয়মমাফিক দিয়ে যাব। সেই সিরিয়ালে যদি যেকোনো ছাত্র পড়ে তাদের আমরা অগ্রাধিকার দেওয়ার চেষ্টা করব। পর্যায়ক্রমে আমরা ছাত্রদের, বিশেষ করে যেখানে লেখাপড়াটা তাড়াতাড়ি শুরু করতে পারেন সেদিকে আমরা মনোযোগী হব। অন্যান্য যারা আছেন তাঁরাও পাবেন।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা চাই সবগুলো বিশ্ববিদ্যালয় একাডেমিক কার্যক্রম শুরু করুক। এ জন্য সরকারি-বেসরকারি যতগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক– সবাইকে আমরা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকা দেওয়ার চেষ্টা করব।’
এক প্রশ্নে জাহিদ মালেক বলেন, ‘আমাদের ভ্যাকসিন অনেক আছে। সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য কয়েক লাখ টিকা লাগবে, সেটি আমরা দিয়ে দিতে পারব। আমরা তো চীনে দেড় কোটি টিকা অর্ডার করেছি। রাশিয়ার কাছ থেকে ওরকমই আশা করছি। ইতিমধ্যে চেষ্টা চলছে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন নিয়ে, ভারত সরকারের সঙ্গে আলোচনা চলছে, আমরা কথা বলছি, অ্যাগ্রিমেন্ট করেছি, সেই ভ্যাকসিন যেন তাড়াতাড়ি দিয়ে দেওয়া হয়।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সীমান্ত জেলাগুলোতে কোভিডের সংক্রমণ ও মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীকে আমি বিষয়টি অবহিত করেছি। উনি বলেছেন লকডাউন ৬ জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এ বিষয়ে আরও বেশি পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে নির্দেশনা দিয়েছেন। বলেছেন, আরও বেশি করে প্রচার-প্রচারণা করার জন্য।’
বেশি সংক্রমণের জেলাগুলোতে বিশেষ লকডাউন দেওয়া হবে কি না, এ প্রশ্নে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, যেসব জেলায় সংক্রমণ বেশি দেখা যাচ্ছে আস্তে আস্তে সেগুলোর সবগুলোতেই বিশেষ লকডাউন দেওয়া হবে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সঙ্গে আলাপ করে সময়টা জানিয়ে দেওয়া হবে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ থাকবে যে কয়টি জেলায় কোভিডের সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী, সেগুলোকে লকডাউন দিয়ে দেওয়া।
বিশেষ লকডাউন দিতে দেরি করলে সংক্রমণ বাড়ার আশঙ্কার পাশাপাশি সংকট তৈরির সম্ভাবনা আছে স্বীকার করে জাহিদ মালেক বলেন, তাদের (মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ) কমিটি আছে, তারা একটি প্ল্যান-প্রোগ্রাম দেবে। রাজশাহী জোনে ফলমূল হয়, এখন আম-লিচুর সিজন। সেখানে তিন-চার কোটি টাকার বেচাবিক্রি হয়। সেখানে কঠোর লকডাউন দিলে চাষিরা, ব্যবসায়ীরা সাংঘাতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। এটি তাঁরা মাথায় রেখে কাজ করছেন। আমাদের পরামর্শ যত তাড়াতাড়ি সম্ভব লকডাউন দিয়ে দেওয়া উচিত, যাতে সারা দেশে এটা ছড়িয়ে না পড়ে। করোনা যে দেশে বৃদ্ধি পেয়েছে সে দেশের অর্থনীতি কিন্তু সাংঘাতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, আমরা চাই না আমাদের ইকোনমি ক্ষতিগ্রস্ত হোক। আমাদের উন্নয়ন অব্যাহত আছে। করোনা কন্ট্রোলে আছে বিধায় সম্ভব হচ্ছে।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘রাশিয়ার ভ্যাকসিন জিটুজি পদ্ধতিতে আসবে। রাশিয়াকে টিকা উৎপাদনের প্রস্তাবও আমরা দিয়েছি। সেই বিষয়টি একটু সময় নেবে। এখানে ভ্যাকসিন উৎপাদন করার যে ফ্যাক্টরি লাগে, তা স্থাপন করতে হবে। এখানে যেগুলো আছে সেগুলো দিয়ে চলবে কি না, রাশিয়ার বিশেষজ্ঞরা দেখে যদি সংযোজন করতে হয়, এরপর কাজে নেবে। ওই সময় পর্যন্ত বসে থাকলে চলবে না। এর মধ্যে আমরা ভ্যাকসিন নিয়ে নেব। উৎপাদনের প্রক্রিয়াটা চলমান থাকবে। রাশিয়ার সঙ্গে নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট হয়েছে, এটি সই হলে ক্রয়ের বিষয়টি বাস্তবায়িত হবে।’
এক প্রশ্নে জাহিদ মালেক বলেন, ‘আমি মনে করি আমাদের পাঁচ কোটি লোককে টিকা দেওয়া প্রয়োজন। এই পাঁচ কোটি লোককে টিকা দিলে দেশ সুরক্ষিত হয়ে যাবে।’
বিভিন্ন দেশ থেকে করোনাভাইরাসের টিকা হাতে পাওয়ার পর এই টিকা নেওয়ার নিবন্ধন আবার চালু করা হবে বলেও জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী ।
রাষ্ট্র পরিচালনায় স্থায়ী সমাধানের জন্য নতুন সংবিধান দরকার বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রচিন্তাবিদ অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক। তিনি বলেন, ‘বর্তমান যে সংবিধান চলছে, তা কোনোমতে চালানোর জন্য সংস্কার চাইছে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার। এটা দিয়ে কোনোমতে জোড়াতালি দিয়ে চলতে পারবে, কিন্তু একটি স্থায়ী সমাধানের জন্য
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর শাহ আলী মাজারের কাছে একটি কাঠের দোকান ছিল ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেনের। ২০১৯ সালের ১৯ জুন দুপুরে সেই দোকান থেকে তিনি বাসার দিকে যাচ্ছিলেন দুপুরের খাবার খেতে। পথে নিখোঁজ হন। তাঁর স্ত্রী নাসরিন জাহান জানিয়েছেন, নিখোঁজ হওয়ার আগে মিরপুরে র্যাব-৪ অফিসের কাছে তাঁর সর্বশেষ অবস্থান ছিল। ৫ বছর পেরিয়ে গে
৩ ঘণ্টা আগেফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
৭ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১৩ ঘণ্টা আগে