ভোলার বোরহানউদ্দিনে এইচপিভি টিকাদান কর্মসূচি চলাকালে অর্ধশত স্কুলছাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়ে। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করে দাবি করা হচ্ছে, এ শিক্ষার্থীদের দেওয়া টিকাগুলো ‘বিষাক্ত’ ছিল। এর প্রভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে শিক্ষার্থীরা।
রাশিয়ার কাজান শহরে অনুষ্ঠিত ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে সদস্য দেশগুলো একটি যৌথ ঘোষণা দিয়েছে। বিশ্বের শীর্ষ উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর জোটটি এই ঘোষণাকে ‘কাজান ঘোষণা’ বলে আখ্যা দিয়েছে। এই ঘোষণায় একটি ন্যায্য ও আরও ন্যায়সংগত আন্তর্জাতিক ব্যবস্থার আহ্বান জানানো
যদি ৭০ শতাংশ ভ্যাকসিনের মাধ্যমে জলাতঙ্কের শক্ত রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করা যায়, তাহলে সেটি আমরা করব না কেন? কুকুর নিধনটা আমার কাছে কষ্টকর মনে হয়। এই ধরনের চিন্তাভাবনাও কারও থাকা উচিত নয়। একটি প্রাণকে হত্যা করা কোনোভাবে গ্রহণযোগ্য হতে পারে না...
তেদরোস আধানম ঘেব্রেইসাস লিখেছেন, ‘যদিও পোলিওর কোনো ঘটনা এখনো রেকর্ড করা হয়নি, তবে এখনই তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ না নেওয়া হলে (গাজার) বর্তমান অরক্ষিত পরিস্থিতিতে থাকা হাজার হাজার শিশুর আক্রান্ত হওয়া এখন কেবল সময়ের ব্যাপার
গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার অভিযোগে এক সপ্তাহ আগেই সারা বিশ্ব থেকে করোনার সব টিকা প্রত্যাহার করে নিয়েছে ব্রিটিশ-সুইডিশ ওষুধ নির্মাতা কোম্পানি অ্যাস্ট্রাজেনেকা। আজ বৃহস্পতিবার কোম্পানিটি তাদের টিকা গ্রহণের ফলস্বরূপ আরও একটি মারাত্মক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কথা জানিয়েছে।
বাজার থেকে নিজেদের তৈরি কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বা টিকা তুলে নিচ্ছে ব্রিটিশ-সুইজ ওষুধ নির্মাতা কোম্পানি অ্যাস্ট্রাজেনেকা। কারণ হিসেবে অ্যাস্ট্রাজেনেকা উল্লেখ করেছে, বাজারে নতুন ধরনের কোভিড ভাইরাস মোকাবিলার জন্য তৈরি বিভিন্ন ধরনের ভ্যাকসিন বা টিকার উদ্বৃত্ত থাকায় এসব টিকা তুলে নেওয়া
ব্রিটিশ ফার্মাসিউটিক্যাল জায়ান্ট অ্যাস্ট্রাজেনেকা অবশেষে স্বীকার করেছে, কোভিশিল্ড নামে তাদের কোভিড-১৯ টিকা গ্রহণের ফলে ‘থ্রম্বোসিস উইথ থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিনড্রোম’ (টিটিএস) নামে পরিচিত একটি বিরল পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে।
চিকিৎসকদের পরামর্শ না নিয়ে আড়াই বছর সময়ের মধ্যে ২১৭ বার করোনা ভাইরাসের টিকা নিয়েছেন এক জার্মান। তবে এরপরও ৬২ বছর বয়সী ওই ব্যক্তির শরীরে তেমন কোনো প্রতিক্রিয়াই দেখা যায়নি। ল্যানসেট ইনফেকশাস ডিজিজ জার্নালের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি প্রতিবেদনে এ তথ্য
এগ্রোভেট ডিভিশন, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি জার্মানির স্বনামধন্য Boehringer Ingelheim–এর সঙ্গে যৌথভাবে বাংলাদেশে নিয়ে এল ফুট অ্যান্ড মাউথ ডিজিজের (ক্ষুরা রোগ) ভ্যাকসিন, AFTOVAXPUR®।
দেশের উপকূলীয় জনপদ বরগুনার বেতাগী উপজেলার প্রাণিসম্পদ অফিস ও ভেটেরিনারি হাসপাতালে প্রায় দুইমাস সময় ধরে নেই মুরগির রানীক্ষেত রোগের ভ্যাকসিন। ভ্যাকসিন না পেয়ে প্রতিদিন খালি হাতে ফিরতে হচ্ছে মুরগি ও কবুতর পালনকারী প্রান্তিক পর্যায়ের খামারিদের। উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে মুরগি ও কবুতরের রানীক্ষেত রোগ দেখা দ
রোগে অণুজীবের ভূমিকা এবং কীভাবে ভ্যাকসিন দিয়ে রোগ প্রতিরোধ করা যায়, তা আবিষ্কার করা প্রথম দিককার বিজ্ঞানীদের একজন লুই পাস্তুর। আমাদের কাছে অবশ্য তিনি বেশি পরিচিত জলাতঙ্ক রোগের টিকার আবিষ্কারক হিসেবে। ১৮২২ সালের এই দিনে, অর্থাৎ ২৭ ডিসেম্বর ফ্রান্সের দোলে জন্ম নেন এই বিজ্ঞানী।
করোনা মহামারির সময় দিনের পর দিন খবরের শিরোনাম হয়েছেন ভারতের বিলিয়নিয়ার ব্যবসায়ী আদর পুনমওয়ালা। কারণ কোভিড-১৯ ভাইরাসের বিরুদ্ধে কার্যকর ‘কোভিশিল্ড’ ভ্যাকসিন তৈরি করেছিল তাঁর নেতৃত্বাধীন সেরাম ইনস্টিটিউট। আলোচিত ওই প্রতিষ্ঠানটির সিইও আবারও খবরের শিরোনাম হলেন লন্ডনে একটি বাড়ি কিনে।
মশাবাহিত ভাইরাস জ্বর চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে বিশ্বে প্রথম ভ্যাকসিন বা টিকার অনুমোদন দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল বৃহস্পতিবার মার্কিন নিয়ন্ত্রক সংস্থা খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন (এফডিএ) ইক্সচিক (Ixchiq) নামের এ টিকার অনুমোদন দেয়।
পুরো পৃথিবী লকডাউনে অচল। মানুষ সংবাদমাধ্যমে খুঁজে চলেছে ভ্যাকসিনের খবর। শেষ পর্যন্ত এসেছিল করোনাভাইরাসের টিকা। পুরো পৃথিবীর মানুষ বেঁচেছিল হাঁপ ছেড়ে। আর আমরা দেখেছি, আধুনিক সময়ে মানবস্বাস্থ্যের সবচেয়ে বড় হুমকির মধ্যে ভ্যাকসিনের বিকাশে অভূতপূর্ব অবদান রাখার জন্য নোবেল পুরস্কার পেলেন কাতালিন কারিকো
চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে সবচেয়ে দ্রুত সময়ে তৈরি হয়েছে করোনাভাইরাসের টিকা। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত টিকা হলো ফাইজার–বায়োএনটেক ও মডার্নার টিকা। দুটোতেই ব্যবহার করা হয়েছে চিকিৎসা বিজ্ঞানের আধুনিকতম প্রযুক্তি ‘এমআরএনএ ভ্যাকসিন’।
দেশে একটি ডেঙ্গু টিকার ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল সম্পন্ন হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ভারমন্টের (ইউভিএম) লার্নার কলেজ অব মেডিসিন এবং আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশের (আইসিডিডিআরবি) গবেষকদের পরিচালিত এই ট্রায়ালে আশাব্যঞ্জক ফলাফল মিলেছে। আশা করা হচ্ছে, সম্প্রতি প্রায় মহামারি আকারে ছড়িয়
নতুন করে আবারও আলোচনায় এসেছে ‘ডিজিস এক্স’। ব্রিটিশ গবেষকেরা এই মহামারি নিয়ে ভয়াবহ বার্তা দেওয়ায় নতুন আলোচনার সূত্রপাত হয়েছে। গবেষকেরা বলছেন, ডিজিজ এক্স নামে পরবর্তী মহামারিটি করোনার চেয়েও ২০ গুণ শক্তিশালী হতে পারে।