বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
ইন্দো-প্যাসিফিক বিষয়ক ব্রিটিশ প্রতিমন্ত্রী অ্যান-মারি ট্রিভেলিয়ানকে বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে দুশ্চিন্তা না করার জন্য বলেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
আজ রোববার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ব্রিটিশ প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদের এ কথা জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ওনারা জিজ্ঞেস করেননি, আমি বলেছি আগামী নির্বাচনের কথা। আমরা একটা ক্রেডিবল (বিশ্বাসযোগ্য), স্বচ্ছ, সুন্দর ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে চাই। সে জন্য যেসব প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা উচিত আমরা সেগুলো তৈরি করেছি।’
সরকার স্বাধীন ও শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন করেছে—উল্লেখ করে মোমেন বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনকে অসংখ্য ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। নির্বাচনের সময় তারা যা চায় তাই করতে পারে। তখন অন্য কারও ক্ষমতা অ্যাপ্লাই (প্রয়োগ) করতে পারে না। আমাদের বিশ্বাস জনগণ আমাদের ভোট দেবে। আমরা জনগণের ওপর বিশ্বাস রাখি।’
এ সময় নির্বাচন নিয়ে ব্রিটিশ প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্য কী ছিল—জানতে চান সাংবাদিকেরা। জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তিনি কিছু বলেননি, শুনেছেন। উনি বলেছেন, গণতন্ত্রে ভিন্নমত থাকতে পারে।’
রোহিঙ্গা ইস্যুতে বিস্তর আলাপ হয়েছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘রোহিঙ্গা নিয়ে অনেক অনেক আলাপ হয়েছে। ওটাই মূল ইস্যু ছিল। মিয়ানমারে সেনা শাসন আসার পর তাদের সঙ্গে আমাদের ডায়ালগ হয়েছে কি না জানতে চেয়েছেন তিনি। আমরা বললাম, হয়েছে। শিগগিরই রোহিঙ্গাদের অবস্থান দেখতে মিয়ানমার থেকে একটি প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ সফর করবেন।’ ইন্দো-প্যাসিফিক নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি বলেও জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
প্রসঙ্গত, রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন ইস্যুতে গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার দুই দিনের জন্য রাখাইনের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করতে বাংলাদেশ, ভারত, চীন ও আসিয়ানের আটটি দেশসহ মোট ১১টি দেশের রাষ্ট্রদূত বা কনসাল জেনারেলদের রাখাইনে বিভিন্ন জায়গা পরিদর্শন করিয়েছে মিয়ানমার।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে মোমেন বলেন, ‘তারা মিয়ানমারে কেমন ঘরবাড়ি তৈরি করেছে, রোহিঙ্গারা ফেরত গেলে থাকতে পারবে কি না সেজন্য দেখাতে নিয়ে গেছে।’
ইন্দো-প্যাসিফিক বিষয়ক ব্রিটিশ প্রতিমন্ত্রী অ্যান-মারি ট্রিভেলিয়ানকে বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে দুশ্চিন্তা না করার জন্য বলেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
আজ রোববার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ব্রিটিশ প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদের এ কথা জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ওনারা জিজ্ঞেস করেননি, আমি বলেছি আগামী নির্বাচনের কথা। আমরা একটা ক্রেডিবল (বিশ্বাসযোগ্য), স্বচ্ছ, সুন্দর ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে চাই। সে জন্য যেসব প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা উচিত আমরা সেগুলো তৈরি করেছি।’
সরকার স্বাধীন ও শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন করেছে—উল্লেখ করে মোমেন বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনকে অসংখ্য ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। নির্বাচনের সময় তারা যা চায় তাই করতে পারে। তখন অন্য কারও ক্ষমতা অ্যাপ্লাই (প্রয়োগ) করতে পারে না। আমাদের বিশ্বাস জনগণ আমাদের ভোট দেবে। আমরা জনগণের ওপর বিশ্বাস রাখি।’
এ সময় নির্বাচন নিয়ে ব্রিটিশ প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্য কী ছিল—জানতে চান সাংবাদিকেরা। জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তিনি কিছু বলেননি, শুনেছেন। উনি বলেছেন, গণতন্ত্রে ভিন্নমত থাকতে পারে।’
রোহিঙ্গা ইস্যুতে বিস্তর আলাপ হয়েছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘রোহিঙ্গা নিয়ে অনেক অনেক আলাপ হয়েছে। ওটাই মূল ইস্যু ছিল। মিয়ানমারে সেনা শাসন আসার পর তাদের সঙ্গে আমাদের ডায়ালগ হয়েছে কি না জানতে চেয়েছেন তিনি। আমরা বললাম, হয়েছে। শিগগিরই রোহিঙ্গাদের অবস্থান দেখতে মিয়ানমার থেকে একটি প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ সফর করবেন।’ ইন্দো-প্যাসিফিক নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি বলেও জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
প্রসঙ্গত, রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন ইস্যুতে গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার দুই দিনের জন্য রাখাইনের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করতে বাংলাদেশ, ভারত, চীন ও আসিয়ানের আটটি দেশসহ মোট ১১টি দেশের রাষ্ট্রদূত বা কনসাল জেনারেলদের রাখাইনে বিভিন্ন জায়গা পরিদর্শন করিয়েছে মিয়ানমার।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে মোমেন বলেন, ‘তারা মিয়ানমারে কেমন ঘরবাড়ি তৈরি করেছে, রোহিঙ্গারা ফেরত গেলে থাকতে পারবে কি না সেজন্য দেখাতে নিয়ে গেছে।’
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে যে আকাঙ্ক্ষা জেগে উঠেছে, তার প্রতিফলন সংস্কারকৃত সংবিধানে ফুটে উঠবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন অংশীজনেরা
১৪ মিনিট আগেবাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন নতুন সংবিধানে সরকারের মেয়াদ চার বছর হতে পারে। তাই তাঁদের সরকারের মেয়াদ অবশ্যই চার বছরের কম হবে। এমনকি রাজনৈতিক দলগুলো যদি চায় সংস্কার বাদ দিয়ে নির্বাচন দেওয়া হোক তাহলে সেটাও করা হবে।
১৮ মিনিট আগেসাংবাদিক ড. মাহমুদুর রহমান বলেছেন, ২০১৩ সালের গণজাগরণ মঞ্চের ওপর ভিত্তি করে শেখ হাসিনা পরবর্তী ১৩ বছর দেশের মানুষের ওপর সবকিছু চাপিয়ে দিয়েছিল। এতে সাহায্য করেছিল ভারত। বাংলাদেশকে ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রে পরিণত করা হয়েছিল। ভারত চেয়েছিল বাংলাদেশকে হাতের মুঠোয় রাখার জন্য।’
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক কোনো একটি ইস্যুতে আটকে থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা। আজ রোববার ঢাকায় সোনারগাঁও হোটেলে এক সংলাপে তিনি বলেন, ‘আমাদের সম্পর্ক কোনো একটি অ্যাজেন্ডা বা এক ইস্যুতে আটকে থাকতে পারে না। আমাদের পারস্পরিক নির্ভরতার যে বাস্তবতা, তা রা
১০ ঘণ্টা আগে