অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তে কিছু স্থলবন্দর সপ্তাহে সাত দিন ২৪ ঘণ্টা খোলার রাখার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেছে দুই দেশ। গতকাল মঙ্গলবার দুই দেশের কর্মকর্তারা এই বিষয়ে আলোচনা করেছেন। ভারতের ল্যান্ড পোর্ট অথোরিটি বা স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানিয়েছে। খবর ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর।
ভারতীয় স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ গতকাল মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে বলেছে, ভারত ও বাংলাদেশ মঙ্গলবার কয়েকটি স্থলবন্দর দিনে ২৪ ঘণ্টা ও সপ্তাহে সাত দিন চালু রাখার বিষয়ে আলোচনা করেছে। এ ছাড়া, উত্তরবঙ্গের বুড়িমারী ও বাংলাবান্ধা বন্দর দিয়ে নেপাল ও ভুটানে রপ্তানি পণ্যবাহী বাংলাদেশি ট্রাক চলাচল সহজ করার বিষয়েও দুই দেশ আলোচনা করেছে।
ভারতের স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ (এলপিএআই) ও বাংলাদেশের স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের (বিএলপিএ) মধ্যে অবকাঠামো সম্পর্কিত ষষ্ঠ সাব-গ্রুপ বৈঠক মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন বাংলাদেশের স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের যুগ্ম সচিব ও সদস্য (উন্নয়ন) তাহমিনা ইয়াসমিন এবং ভারতীয় প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন ভারতের স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) সঞ্জীব গুপ্ত।
বৈঠকে সঞ্জীব গুপ্ত ভারত-বাংলাদেশ সহযোগিতার গুরুত্ব তুলে ধরেন এবং সাম্প্রতিক প্রকল্পগুলোর অগ্রগতির প্রশংসা করেন। বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ সীমান্তে পেট্রাপোল-বেনাপোলের দ্বিতীয় পণ্য প্রবেশদ্বারের কাজ সম্পন্ন হওয়ার বিষয়েও সন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি।
বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের অবকাঠামোগত সুবিধার বিষয়টি তুলে ধরে তাহমিনা ইয়াসমিন বলেন, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোকে বাংলাদেশের সঙ্গে সংযুক্ত করতে ১৭টি স্থলবন্দরের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
এ ছাড়া, আলোচনায় অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের গেদে (দর্শনা) ও মেঘালয়ের ভোলাগঞ্জ বন্দরের সুযোগ-সুবিধা উন্নয়ন, পেট্রাপোল ও আগরতলায় বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্য দ্রুত ছাড়ের ব্যবস্থা এবং স্থলবন্দর ও সমন্বিত চেকপোস্টগুলোর উন্নয়ন অগ্রাধিকার প্রাধান্য পেয়েছে। এর বাইরে, পশ্চিমবঙ্গের গোজাডাঙ্গা ও বাংলাদেশের ভোমরায় একটি যৌথ পণ্য প্রবেশপথ স্থাপন নিয়েও আলোচনা হয়েছে।
বৈঠকটি দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও গভীর করা, দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বৃদ্ধি এবং আঞ্চলিক সংযোগ ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির অভিন্ন লক্ষ্যের অগ্রযাত্রায় সম্মিলিত সীমান্ত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করে শেষ হয়।
বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তে কিছু স্থলবন্দর সপ্তাহে সাত দিন ২৪ ঘণ্টা খোলার রাখার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেছে দুই দেশ। গতকাল মঙ্গলবার দুই দেশের কর্মকর্তারা এই বিষয়ে আলোচনা করেছেন। ভারতের ল্যান্ড পোর্ট অথোরিটি বা স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানিয়েছে। খবর ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর।
ভারতীয় স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ গতকাল মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে বলেছে, ভারত ও বাংলাদেশ মঙ্গলবার কয়েকটি স্থলবন্দর দিনে ২৪ ঘণ্টা ও সপ্তাহে সাত দিন চালু রাখার বিষয়ে আলোচনা করেছে। এ ছাড়া, উত্তরবঙ্গের বুড়িমারী ও বাংলাবান্ধা বন্দর দিয়ে নেপাল ও ভুটানে রপ্তানি পণ্যবাহী বাংলাদেশি ট্রাক চলাচল সহজ করার বিষয়েও দুই দেশ আলোচনা করেছে।
ভারতের স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ (এলপিএআই) ও বাংলাদেশের স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের (বিএলপিএ) মধ্যে অবকাঠামো সম্পর্কিত ষষ্ঠ সাব-গ্রুপ বৈঠক মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন বাংলাদেশের স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের যুগ্ম সচিব ও সদস্য (উন্নয়ন) তাহমিনা ইয়াসমিন এবং ভারতীয় প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন ভারতের স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) সঞ্জীব গুপ্ত।
বৈঠকে সঞ্জীব গুপ্ত ভারত-বাংলাদেশ সহযোগিতার গুরুত্ব তুলে ধরেন এবং সাম্প্রতিক প্রকল্পগুলোর অগ্রগতির প্রশংসা করেন। বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ সীমান্তে পেট্রাপোল-বেনাপোলের দ্বিতীয় পণ্য প্রবেশদ্বারের কাজ সম্পন্ন হওয়ার বিষয়েও সন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি।
বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের অবকাঠামোগত সুবিধার বিষয়টি তুলে ধরে তাহমিনা ইয়াসমিন বলেন, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোকে বাংলাদেশের সঙ্গে সংযুক্ত করতে ১৭টি স্থলবন্দরের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
এ ছাড়া, আলোচনায় অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের গেদে (দর্শনা) ও মেঘালয়ের ভোলাগঞ্জ বন্দরের সুযোগ-সুবিধা উন্নয়ন, পেট্রাপোল ও আগরতলায় বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্য দ্রুত ছাড়ের ব্যবস্থা এবং স্থলবন্দর ও সমন্বিত চেকপোস্টগুলোর উন্নয়ন অগ্রাধিকার প্রাধান্য পেয়েছে। এর বাইরে, পশ্চিমবঙ্গের গোজাডাঙ্গা ও বাংলাদেশের ভোমরায় একটি যৌথ পণ্য প্রবেশপথ স্থাপন নিয়েও আলোচনা হয়েছে।
বৈঠকটি দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও গভীর করা, দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বৃদ্ধি এবং আঞ্চলিক সংযোগ ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির অভিন্ন লক্ষ্যের অগ্রযাত্রায় সম্মিলিত সীমান্ত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করে শেষ হয়।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে না বসলেও অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, নারীনেত্রী, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা, নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা, ইউটিউবারসহ বিভিন্ন অংশীজনের মতামত নিতে সভা করবে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। প্র
৫ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) তাঁদের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১০৭ জন রোগী।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত ‘কনফারেন্স অফ পার্টিস-২৯(কপ২৯)’ শীর্ষক বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে যোগদান শেষে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেশে ফিরেছেন।
১০ ঘণ্টা আগেবিচারপতি এম এ মতিন বলেছেন, ‘জনগণের প্রতিনিধিদের নিয়ে দেশ পরিচালিত হবে—এটাই স্বাভাবিক, এর কোনো ব্যত্যয় হওয়া উচিত নয়। কিন্তু দেশের ন্যূনতম কোনো সংস্কার না করে রাজনীতিবিদদের হাতে ছেড়ে দেওয়া অনেকে নিরাপদ বোধ করছে না। ভালো নির্বাচন হলেও স্বৈরতন্ত্র আসবে না, তার গ্যারান্টি নেই
১২ ঘণ্টা আগে