নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি অক্টোবর মাসে দেশে ৪৪৩টি সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ঘটেছে ৪৬৯ জনের এবং আহত ৮৩৭ জন। নিহতের মধ্যে নারী ৭৪ জন ও শিশু রয়েছে ৬৬ জন। হিসাব অনুযায়ী-সেপ্টেম্বর মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ছিল ৪২৬ জন। প্রতিদিন গড়ে নিহতের সংখ্যা ছিল ১৪ দশমিক ২ জন। কিন্তু অক্টোবর মাসে প্রতিদিন গড়ে নিহত দাঁড়িয়েছে ১৫ দশমিক ১২ জন। এই হিসাবে অক্টোবর মাসে প্রাণহানি বেড়েছে ৬ দশমিক ৪৭ শতাংশ। এর মধ্যে নারী ৭৪ জন ও শিশু রয়েছে রয়েছে ৬৬ জন।
আজ রোববার রোড সেফটি ফাউন্ডেশন এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানিয়েছে। সংগঠনটি ৯টি জাতীয় দৈনিক, সাতটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়—সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ঘটেছে মোটরসাইকেলে। গত মাসে মোট দুর্ঘটনার মধ্যে ২০৮টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা। আরও এতে নিহত হয়েছে ১৯৬ জন, যা মোট নিহতের ৪১ দশমিক ৭৯ শতাংশ। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৪৬ দশমিক ৯৫ শতাংশ। দুর্ঘটনায় ১০২ জন পথচারী নিহত হয়েছেন, যা মোট নিহতের ২১ দশমিক ৭৪ শতাংশ।
যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৬৭ জন, অর্থাৎ ১৪ দশমিক ২৮ শতাংশ। এই সময়ে ৪টি নৌ-দুর্ঘটনায় ৭ জন নিহত, ৩ জন আহত হয়েছেন। ২১টি রেল ট্র্যাক দুর্ঘটনায় ১৮ জন নিহত এবং ৬ জন আহত হয়েছেন।
গত সেপ্টেম্বর মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪২৬ জন নিহত হয়েছিল। প্রতিদিন গড়ে নিহত হয়েছিল ১৪ দশমিক ২ জন। অক্টোবর মাসে প্রতিদিন গড়ে নিহত হয়েছে ১৫ দশমিক ১২ জন। এই হিসাবে অক্টোবর মাসে প্রাণহানি বেড়েছে ৬ দশমিক ৪৭ শতাংশ।
চলতি অক্টোবর মাসে দেশে ৪৪৩টি সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ঘটেছে ৪৬৯ জনের এবং আহত ৮৩৭ জন। নিহতের মধ্যে নারী ৭৪ জন ও শিশু রয়েছে ৬৬ জন। হিসাব অনুযায়ী-সেপ্টেম্বর মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ছিল ৪২৬ জন। প্রতিদিন গড়ে নিহতের সংখ্যা ছিল ১৪ দশমিক ২ জন। কিন্তু অক্টোবর মাসে প্রতিদিন গড়ে নিহত দাঁড়িয়েছে ১৫ দশমিক ১২ জন। এই হিসাবে অক্টোবর মাসে প্রাণহানি বেড়েছে ৬ দশমিক ৪৭ শতাংশ। এর মধ্যে নারী ৭৪ জন ও শিশু রয়েছে রয়েছে ৬৬ জন।
আজ রোববার রোড সেফটি ফাউন্ডেশন এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানিয়েছে। সংগঠনটি ৯টি জাতীয় দৈনিক, সাতটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়—সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ঘটেছে মোটরসাইকেলে। গত মাসে মোট দুর্ঘটনার মধ্যে ২০৮টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা। আরও এতে নিহত হয়েছে ১৯৬ জন, যা মোট নিহতের ৪১ দশমিক ৭৯ শতাংশ। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৪৬ দশমিক ৯৫ শতাংশ। দুর্ঘটনায় ১০২ জন পথচারী নিহত হয়েছেন, যা মোট নিহতের ২১ দশমিক ৭৪ শতাংশ।
যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৬৭ জন, অর্থাৎ ১৪ দশমিক ২৮ শতাংশ। এই সময়ে ৪টি নৌ-দুর্ঘটনায় ৭ জন নিহত, ৩ জন আহত হয়েছেন। ২১টি রেল ট্র্যাক দুর্ঘটনায় ১৮ জন নিহত এবং ৬ জন আহত হয়েছেন।
গত সেপ্টেম্বর মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪২৬ জন নিহত হয়েছিল। প্রতিদিন গড়ে নিহত হয়েছিল ১৪ দশমিক ২ জন। অক্টোবর মাসে প্রতিদিন গড়ে নিহত হয়েছে ১৫ দশমিক ১২ জন। এই হিসাবে অক্টোবর মাসে প্রাণহানি বেড়েছে ৬ দশমিক ৪৭ শতাংশ।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে না বসলেও অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, নারীনেত্রী, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা, নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা, ইউটিউবারসহ বিভিন্ন অংশীজনের মতামত নিতে সভা করবে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। প্র
৫ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) তাঁদের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১০৭ জন রোগী।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত ‘কনফারেন্স অফ পার্টিস-২৯(কপ২৯)’ শীর্ষক বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে যোগদান শেষে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেশে ফিরেছেন।
১০ ঘণ্টা আগেবিচারপতি এম এ মতিন বলেছেন, ‘জনগণের প্রতিনিধিদের নিয়ে দেশ পরিচালিত হবে—এটাই স্বাভাবিক, এর কোনো ব্যত্যয় হওয়া উচিত নয়। কিন্তু দেশের ন্যূনতম কোনো সংস্কার না করে রাজনীতিবিদদের হাতে ছেড়ে দেওয়া অনেকে নিরাপদ বোধ করছে না। ভালো নির্বাচন হলেও স্বৈরতন্ত্র আসবে না, তার গ্যারান্টি নেই
১২ ঘণ্টা আগে