নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষণ বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলের পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ বুধবার বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি সাহেদ নুর উদ্দিনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. বশির আহমেদের করা একটি রিট আবেদনের ওপর শুনানি শেষে আদালত এ নির্দেশনা দেন। এ দিকে আগের আদেশ অনুযায়ী সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য স্থাপন দ্রুত সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়াও জেলায় জেলায় বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল স্থাপনে আগের আদেশ বাস্তবায়নেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ডক্টর বশির আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০১৭ সালের নভেম্বরে তিনি ৭ই মার্চকে জাতীয় দিবস ঘোষণা চেয়ে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেছিলেন। ২০১৭ সালের ২০ নভেম্বর রিটের শুনানি নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক ১৯৭১ সালের ৭ মার্চে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঐতিহাসিক ভাষণের স্থানে মঞ্চ পুনর্নির্মাণ করে সেখানে তাঁর ভাস্কর্য এবং ৭ মার্চকে ঐতিহাসিক জাতীয় দিবস হিসেবে কেন ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়।
ডক্টর বশির আহমেদ বলেন, বেশ কয়েকবার শুনানি শেষে আদালত অন্তর্বর্তীকালীন বিভিন্ন নির্দেশনা দিয়েছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় আজ পাঠ্যপুস্তকে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ কে অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
এই রিট আবেদনের উপর এক শুনানি শেষে গত বছর ৫ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট বলেছিলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাতই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ পাঠ্যপুস্তকে নিয়ে আসা উচিত। এখনকার প্রজন্মকে এই ভাষণ শোনানো উচিত। ঐতিহাসিক এই ভাষণের আধেয় জানানো উচিত। ওইদিন সাতই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের স্থান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান কেন্দ্রিক সরকারের পরিকল্পনা, ওখানে থাকা স্থাপনার বিষয়ে সরকার পক্ষকে জানাতে মৌখিক নির্দেশ দেন আদালত।
পরে গত বছর ২৫ ফেব্রুয়ারি এক মাসের মধ্যে ঐতিহাসিক ৭ মার্চকে জাতীয় দিবস ঘোষণা করে গেজেট জারির নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। এ ছাড়া প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্য পুস্তকে ৭ মার্চের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস অন্তর্ভুক্তির কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুলও জারি করেন আদালত। ওই রুলের শুনানি শেষে আজ আদেশ দেওয়া হলো।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষণ বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলের পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ বুধবার বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি সাহেদ নুর উদ্দিনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. বশির আহমেদের করা একটি রিট আবেদনের ওপর শুনানি শেষে আদালত এ নির্দেশনা দেন। এ দিকে আগের আদেশ অনুযায়ী সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য স্থাপন দ্রুত সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়াও জেলায় জেলায় বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল স্থাপনে আগের আদেশ বাস্তবায়নেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ডক্টর বশির আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০১৭ সালের নভেম্বরে তিনি ৭ই মার্চকে জাতীয় দিবস ঘোষণা চেয়ে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেছিলেন। ২০১৭ সালের ২০ নভেম্বর রিটের শুনানি নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক ১৯৭১ সালের ৭ মার্চে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঐতিহাসিক ভাষণের স্থানে মঞ্চ পুনর্নির্মাণ করে সেখানে তাঁর ভাস্কর্য এবং ৭ মার্চকে ঐতিহাসিক জাতীয় দিবস হিসেবে কেন ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়।
ডক্টর বশির আহমেদ বলেন, বেশ কয়েকবার শুনানি শেষে আদালত অন্তর্বর্তীকালীন বিভিন্ন নির্দেশনা দিয়েছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় আজ পাঠ্যপুস্তকে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ কে অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
এই রিট আবেদনের উপর এক শুনানি শেষে গত বছর ৫ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট বলেছিলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাতই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ পাঠ্যপুস্তকে নিয়ে আসা উচিত। এখনকার প্রজন্মকে এই ভাষণ শোনানো উচিত। ঐতিহাসিক এই ভাষণের আধেয় জানানো উচিত। ওইদিন সাতই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের স্থান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান কেন্দ্রিক সরকারের পরিকল্পনা, ওখানে থাকা স্থাপনার বিষয়ে সরকার পক্ষকে জানাতে মৌখিক নির্দেশ দেন আদালত।
পরে গত বছর ২৫ ফেব্রুয়ারি এক মাসের মধ্যে ঐতিহাসিক ৭ মার্চকে জাতীয় দিবস ঘোষণা করে গেজেট জারির নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। এ ছাড়া প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্য পুস্তকে ৭ মার্চের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস অন্তর্ভুক্তির কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুলও জারি করেন আদালত। ওই রুলের শুনানি শেষে আজ আদেশ দেওয়া হলো।
সাংবাদিক ড. মাহমুদুর রহমান বলেছেন, ২০১৩ সালের গণজাগরণ মঞ্চের ওপর ভিত্তি করে শেখ হাসিনা পরবর্তী ১৩ বছর দেশের মানুষের ওপর সবকিছু চাপিয়ে দিয়েছিল। এতে সাহায্য করেছিল ভারত। বাংলাদেশকে ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রে পরিণত করা হয়েছিল। ভারত চেয়েছিল বাংলাদেশকে হাতের মুঠোয় রাখার জন্য।’
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক কোনো একটি ইস্যুতে আটকে থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা। আজ রোববার ঢাকায় সোনারগাঁও হোটেলে এক সংলাপে তিনি বলেন, ‘আমাদের সম্পর্ক কোনো একটি অ্যাজেন্ডা বা এক ইস্যুতে আটকে থাকতে পারে না। আমাদের পারস্পরিক নির্ভরতার যে বাস্তবতা, তা রা
৭ ঘণ্টা আগেশীতে ঘনকুয়াশার কারণে ঢাকায় উড়োজাহাজ অবতরণে সমস্যা হলে চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে বিকল্প হিসেবে রাখা হয়েছে
৮ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের টেকনাফে ট্রাক্টরচাপায় আবদুর রহমান (৩৭) নামে এক সরকারি কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া নয় জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে