সুলতান মাহমুদ, ঢাকা
বাংলাদেশে গ্রামে কিংবা শহরে প্রভাবশালীদের হাতে জমি বেদখল হয়ে যাওয়া একটি সাধারণ ঘটনা। জমি বেদখল হলে কী করতে হবে, তা বেশির ভাগ মানুষই ঠিকমতো জানেন না। প্রভাবশালীদের হুমকি-ধমকির ভয়েও অনেকে চুপ থাকেন। কিন্তু এই ধরনের কোনো সমস্যার সম্মুখীন হলে বসে থাকলে চলবে না। দ্রুত আইনের আশ্রয় নিতে হবে। জমি বেদখল হলে, দখল পুনরুদ্ধারের জন্য দুই রকমের উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে।
প্রথমত: স্থানীয়ভাবে সালিসের মাধ্যমে বিরোধের নিষ্পত্তি করার চেষ্টা করা যেতে পারে। যেসব অঞ্চলে স্থানীয় গণ্যমান্যদের নেতৃত্বে সালিস পরিচালিত হয়, তাঁরা এই উপায়ে বিরোধের নিষ্পত্তির চেষ্টা করতে পারেন। যদি উভয়পক্ষ সম্মত থাকে, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা সালিসে বসে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের মধ্য দিয়ে জমির আসল মালিককে তাঁর জমির দখল বুঝিয়ে দিতে পারেন।
দ্বিতীয়ত: জমি বেদখল হলে প্রতিকারের আরেকটি উপায় আদালতে মোকদ্দমা করা। ফৌজদারি ও দেওয়ানি—এই দুই ধরনের আইনেই জমি বেদখল হওয়ার প্রতিকার পাওয়া যায়।
ফৌজদারি প্রতিকার
জমি দখলকে কেন্দ্র করে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি দেখা দিলে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৪৫ ধারা অনুযায়ী প্রতিকার চাইতে পারেন। এ ধারা অনুযায়ী প্রতিকার চাইতে হবে প্রথম শ্রেণির নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে। আর এ মামলা করতে হবে জমি বেদখল হয়ে যাওয়ার দুই মাসের মধ্যে।
কোনো মামলা হলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে সমন জারি করবেন। একই সঙ্গে বিরোধপূর্ণ জমি নিয়ে যাতে মারামারি বা খুনোখুনির মতো কোনো ঘটনা না ঘটে তা দেখার জন্য পুলিশকে দেখভালের নির্দেশ দিতে পারেন। পরবর্তীকালে উভয় পক্ষের বক্তব্য শুনবেন এবং সাক্ষ্যপ্রমাণ শেষে সম্পত্তির দখলদারকে তা নির্ধারণ করবেন।
১৪৫ ধারায় প্রতিকার চাইতে গেলে এখানে স্বত্ব বা মালিকানা দাবি করা যাবে না। এর মাধ্যমে শুধু প্রকৃত দখলদার নির্ণয় করার জন্য প্রতিকার চাওয়া যাবে।
ফৌজদারি কার্যবিধির ১৪৪ ধারায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে উৎপাত বা আশঙ্কার প্রতিকারের ক্ষেত্রে তৎক্ষণাৎ আদেশ জারির ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
ফৌজদারি কার্যবিধির ১৪৫ ধারায় বলা হয়েছে, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বা সরকার কর্তৃক বিশেষভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট যদি পুলিশ প্রতিবেদন বা অন্য কোনোভাবে সংবাদ পেয়ে যৌক্তিকতার নিরিখে সন্তুষ্ট হন যে তাঁর এখতিয়ারভুক্ত এলাকার মধ্যে জমি বা পানি বা সীমানা সম্পর্কে এমন বিরোধ রয়েছে, যা শান্তিভঙ্গ ঘটাতে পারে, তখন তিনি ব্যবস্থা নিতে পারে। পদক্ষেপের মধ্যে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বিরোধে জড়ানো পক্ষগুলোকে ব্যক্তিগতভাবে বা উকিলের মাধ্যমে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিতে পারেন। অথবা বিরোধের বিষয়বস্তুতে প্রকৃত দখল সম্পর্কে উভয় পক্ষের নিজ নিজ দাবিসংবলিত লিখিত বিবৃতি পেশ করার নির্দেশ দিয়ে লিখিত আদেশ দিতে পারেন।
উভয়পক্ষের বক্তব্য ও সাক্ষ্যাদি বিবেচনা করার পর যদি ম্যাজিস্ট্রেট মনে করেন, বিরোধপূর্ণ সম্পত্তি পূর্ববর্তী দুই মাসের মধ্যে বলপূর্বক ও অন্যায়ভাবে দখল করা হয়েছে, তাহলে দখলকৃত পক্ষকে ‘দখলদার’ বলে ঘোষণা করবেন। আর যদি ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে যৌক্তিকভাবে মনে হয় যে জমির প্রকৃত দখলকার কেউ ছিলেন না কিংবা কোনো পক্ষ দখলকার ছিল তা নির্ণয় করা দুঃসাধ্য তাহলে, এমন ক্ষেত্রে ম্যাজিস্ট্রেট ওই সম্পত্তি জব্দ করবেন। জব্দকৃত সম্পত্তি দেখভালের জন্য একজন ‘রিসিভার’ নিয়োগ করবেন।
আর যদি ওই জব্দকৃত সম্পত্তি ক্ষয়শীল বা দ্রুত পচনশীল হয় তবে, ম্যাজিস্ট্রেট চাইলে সেটি বিক্রি করতে পারবেন।
এ ছাড়া আইন সংগতভাবে উচ্ছেদ না হওয়া পর্যন্ত দখলে থাকা পক্ষ দখল বহাল রাখবেন।
দেওয়ানি প্রতিকার
জমি বেদখল হওয়ার দুই মাসের মধ্যে ফৌজদারি আদালতে মামলা করতে ব্যর্থ হলে দেওয়ানি আদালতে মামলা করার সুযোগ রয়েছে। দেওয়ানি আইন অনুযায়ী, দেওয়ানি আদালতে মামলা করতে হলে জমি বেদখল হওয়ার তারিখ থেকে ছয় মাসের মধ্যে মামলা করতে হবে। তবে এ ক্ষেত্রে মামলার রায় পেতে কিছুটা সময় লাগবে।
সম্পত্তি বেদখল হলে জমির মূল্য বিবেচনায় দেওয়ানি আদালতের জজ আদালতে যেতে হবে এবং সে অনুযায়ী কোর্ট ফি দিতে হবে।
যেমন:
১. বেদখল সম্পত্তির মূল্য যদি ১৫ লাখ টাকা পর্যন্ত হয়, তাহলে জমিটি যে এলাকায় অবস্থিত সেই এলাকার সহকারী জজের কাছে মামলা করতে হবে।
২. বেদখল সম্পত্তির মূল্য ১৫ লাখ ১ টাকা থেকে ২৫ লাখ টাকা পর্যন্ত হলে জমিটি যে এলাকায় অবস্থিত সেই এলাকার সিনিয়র সহকারী জজের কাছে মামলা করতে হবে।
৩. বেদখল সম্পত্তির মূল্য ২৫ লাখ টাকার বেশি হলে জমিটি যে এলাকায় অবস্থিত সেই এলাকার যুগ্ম জেলা জজের কাছে মামলা করতে হবে।
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন ১৮৭৭-এর ৮ ধারামতে, জমিতে বৈধ মালিকানা থাকলে বেদখল হওয়ার ১২ বছরের মধ্যে এই আইনে মামলা করে জমির দখল ফিরে পেতে পারেন। তবে মালিকানা প্রমাণ (নথিপত্র) না থাকলে এই আইনে এই ধারায় প্রতিকার পাওয়া যায় না।
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৯ ধারামতে, জমি বেদখল হলে ছয় মাসের মধ্যে এই ধারায় মামলা করে দখল ফিরে পেতে পারেন। জমিতে আপনার মালিকানা না থাকলেও শুধু আপনার দখলে ছিল—এটি প্রমাণ করতে পারলেই রায় পেতে পারেন। এই ধারায় দখল মূল বিষয়, মালিকানা কার সেটি দেখার বিষয় না।
তবে সরকার দখল করলে এই ধারায় মামলা করা যাবে না। এই ধারায় ডিক্রি লাভ করলে এর বিরুদ্ধে আপিল ও রিভিউ চলবে না। তবে রিভিশন করা যাবে।
বাংলাদেশে গ্রামে কিংবা শহরে প্রভাবশালীদের হাতে জমি বেদখল হয়ে যাওয়া একটি সাধারণ ঘটনা। জমি বেদখল হলে কী করতে হবে, তা বেশির ভাগ মানুষই ঠিকমতো জানেন না। প্রভাবশালীদের হুমকি-ধমকির ভয়েও অনেকে চুপ থাকেন। কিন্তু এই ধরনের কোনো সমস্যার সম্মুখীন হলে বসে থাকলে চলবে না। দ্রুত আইনের আশ্রয় নিতে হবে। জমি বেদখল হলে, দখল পুনরুদ্ধারের জন্য দুই রকমের উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে।
প্রথমত: স্থানীয়ভাবে সালিসের মাধ্যমে বিরোধের নিষ্পত্তি করার চেষ্টা করা যেতে পারে। যেসব অঞ্চলে স্থানীয় গণ্যমান্যদের নেতৃত্বে সালিস পরিচালিত হয়, তাঁরা এই উপায়ে বিরোধের নিষ্পত্তির চেষ্টা করতে পারেন। যদি উভয়পক্ষ সম্মত থাকে, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা সালিসে বসে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের মধ্য দিয়ে জমির আসল মালিককে তাঁর জমির দখল বুঝিয়ে দিতে পারেন।
দ্বিতীয়ত: জমি বেদখল হলে প্রতিকারের আরেকটি উপায় আদালতে মোকদ্দমা করা। ফৌজদারি ও দেওয়ানি—এই দুই ধরনের আইনেই জমি বেদখল হওয়ার প্রতিকার পাওয়া যায়।
ফৌজদারি প্রতিকার
জমি দখলকে কেন্দ্র করে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি দেখা দিলে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৪৫ ধারা অনুযায়ী প্রতিকার চাইতে পারেন। এ ধারা অনুযায়ী প্রতিকার চাইতে হবে প্রথম শ্রেণির নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে। আর এ মামলা করতে হবে জমি বেদখল হয়ে যাওয়ার দুই মাসের মধ্যে।
কোনো মামলা হলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে সমন জারি করবেন। একই সঙ্গে বিরোধপূর্ণ জমি নিয়ে যাতে মারামারি বা খুনোখুনির মতো কোনো ঘটনা না ঘটে তা দেখার জন্য পুলিশকে দেখভালের নির্দেশ দিতে পারেন। পরবর্তীকালে উভয় পক্ষের বক্তব্য শুনবেন এবং সাক্ষ্যপ্রমাণ শেষে সম্পত্তির দখলদারকে তা নির্ধারণ করবেন।
১৪৫ ধারায় প্রতিকার চাইতে গেলে এখানে স্বত্ব বা মালিকানা দাবি করা যাবে না। এর মাধ্যমে শুধু প্রকৃত দখলদার নির্ণয় করার জন্য প্রতিকার চাওয়া যাবে।
ফৌজদারি কার্যবিধির ১৪৪ ধারায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে উৎপাত বা আশঙ্কার প্রতিকারের ক্ষেত্রে তৎক্ষণাৎ আদেশ জারির ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
ফৌজদারি কার্যবিধির ১৪৫ ধারায় বলা হয়েছে, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বা সরকার কর্তৃক বিশেষভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট যদি পুলিশ প্রতিবেদন বা অন্য কোনোভাবে সংবাদ পেয়ে যৌক্তিকতার নিরিখে সন্তুষ্ট হন যে তাঁর এখতিয়ারভুক্ত এলাকার মধ্যে জমি বা পানি বা সীমানা সম্পর্কে এমন বিরোধ রয়েছে, যা শান্তিভঙ্গ ঘটাতে পারে, তখন তিনি ব্যবস্থা নিতে পারে। পদক্ষেপের মধ্যে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বিরোধে জড়ানো পক্ষগুলোকে ব্যক্তিগতভাবে বা উকিলের মাধ্যমে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিতে পারেন। অথবা বিরোধের বিষয়বস্তুতে প্রকৃত দখল সম্পর্কে উভয় পক্ষের নিজ নিজ দাবিসংবলিত লিখিত বিবৃতি পেশ করার নির্দেশ দিয়ে লিখিত আদেশ দিতে পারেন।
উভয়পক্ষের বক্তব্য ও সাক্ষ্যাদি বিবেচনা করার পর যদি ম্যাজিস্ট্রেট মনে করেন, বিরোধপূর্ণ সম্পত্তি পূর্ববর্তী দুই মাসের মধ্যে বলপূর্বক ও অন্যায়ভাবে দখল করা হয়েছে, তাহলে দখলকৃত পক্ষকে ‘দখলদার’ বলে ঘোষণা করবেন। আর যদি ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে যৌক্তিকভাবে মনে হয় যে জমির প্রকৃত দখলকার কেউ ছিলেন না কিংবা কোনো পক্ষ দখলকার ছিল তা নির্ণয় করা দুঃসাধ্য তাহলে, এমন ক্ষেত্রে ম্যাজিস্ট্রেট ওই সম্পত্তি জব্দ করবেন। জব্দকৃত সম্পত্তি দেখভালের জন্য একজন ‘রিসিভার’ নিয়োগ করবেন।
আর যদি ওই জব্দকৃত সম্পত্তি ক্ষয়শীল বা দ্রুত পচনশীল হয় তবে, ম্যাজিস্ট্রেট চাইলে সেটি বিক্রি করতে পারবেন।
এ ছাড়া আইন সংগতভাবে উচ্ছেদ না হওয়া পর্যন্ত দখলে থাকা পক্ষ দখল বহাল রাখবেন।
দেওয়ানি প্রতিকার
জমি বেদখল হওয়ার দুই মাসের মধ্যে ফৌজদারি আদালতে মামলা করতে ব্যর্থ হলে দেওয়ানি আদালতে মামলা করার সুযোগ রয়েছে। দেওয়ানি আইন অনুযায়ী, দেওয়ানি আদালতে মামলা করতে হলে জমি বেদখল হওয়ার তারিখ থেকে ছয় মাসের মধ্যে মামলা করতে হবে। তবে এ ক্ষেত্রে মামলার রায় পেতে কিছুটা সময় লাগবে।
সম্পত্তি বেদখল হলে জমির মূল্য বিবেচনায় দেওয়ানি আদালতের জজ আদালতে যেতে হবে এবং সে অনুযায়ী কোর্ট ফি দিতে হবে।
যেমন:
১. বেদখল সম্পত্তির মূল্য যদি ১৫ লাখ টাকা পর্যন্ত হয়, তাহলে জমিটি যে এলাকায় অবস্থিত সেই এলাকার সহকারী জজের কাছে মামলা করতে হবে।
২. বেদখল সম্পত্তির মূল্য ১৫ লাখ ১ টাকা থেকে ২৫ লাখ টাকা পর্যন্ত হলে জমিটি যে এলাকায় অবস্থিত সেই এলাকার সিনিয়র সহকারী জজের কাছে মামলা করতে হবে।
৩. বেদখল সম্পত্তির মূল্য ২৫ লাখ টাকার বেশি হলে জমিটি যে এলাকায় অবস্থিত সেই এলাকার যুগ্ম জেলা জজের কাছে মামলা করতে হবে।
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন ১৮৭৭-এর ৮ ধারামতে, জমিতে বৈধ মালিকানা থাকলে বেদখল হওয়ার ১২ বছরের মধ্যে এই আইনে মামলা করে জমির দখল ফিরে পেতে পারেন। তবে মালিকানা প্রমাণ (নথিপত্র) না থাকলে এই আইনে এই ধারায় প্রতিকার পাওয়া যায় না।
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৯ ধারামতে, জমি বেদখল হলে ছয় মাসের মধ্যে এই ধারায় মামলা করে দখল ফিরে পেতে পারেন। জমিতে আপনার মালিকানা না থাকলেও শুধু আপনার দখলে ছিল—এটি প্রমাণ করতে পারলেই রায় পেতে পারেন। এই ধারায় দখল মূল বিষয়, মালিকানা কার সেটি দেখার বিষয় না।
তবে সরকার দখল করলে এই ধারায় মামলা করা যাবে না। এই ধারায় ডিক্রি লাভ করলে এর বিরুদ্ধে আপিল ও রিভিউ চলবে না। তবে রিভিশন করা যাবে।
কিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
২২ মিনিট আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৩৯ মিনিট আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
১ ঘণ্টা আগেঅল এশিয়া ফুল কন্টাক্ট কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে অনূর্ধ্ব-৬০ কেজি ওজন ক্যাটাগরিতে তৃতীয় হয়েছেন বাংলাদেশের ‘সেনপাই’ আরাফাত রহমান। থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের রাংসিত ইউনিভার্সিটি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয় অল এশিয়া ফুল কন্টাক্ট খিউকুশিন কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপের ১৯-তম আসর।
১ ঘণ্টা আগে