সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর মালিকানাধীন সব প্রতিষ্ঠানসহ দেশের শীর্ষস্থানীয় ৯টি ব্যবসায়িক গ্রুপের সম্পত্তি দেখভালের জন্য রিসিভার নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এগুলোর মধ্যে আছে সামিট, এস আলম, বেক্সিমকো, ওরিয়ন, নাসা ও নাবিল গ্রুপ।
প্রবাস ফেরত ছেলে মো. সোহেল মিয়া (২৪)। তাঁর আশঙ্কা ছিল, কৃষক বাবা নিবু মিয়া (৬৫) পারিবারিক প্রয়োজনে নিজের সহায়-সম্পত্তি বিক্রি করে দেবেন। এতে তিনি ভবিষ্যতে অর্থ সংকটে পড়বেন। এমন ধারণা থেকেই কসাই দিয়ে বাবাকে গলা কেটে হত্যার পরিকল্পনা করেন তিনি।
ফরিদপুর জেলা পুলিশের সাবেক ট্রাফিক ইন্সপেক্টর (প্রশাসন) তুহিন লস্কর ও তাঁর স্ত্রীর আরও সোয়া সাত কোটি টাকার স্থাবর সম্পদ জব্দ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আদালতের নির্দেশে নতুন করে জব্দের তালিকায় ঢাকায় তুহিন লস্করের নামে একটি ফ্ল্যাট ও গোপালগঞ্জে তাঁর স্ত্রী জামিলা পারভীন কুমকুমের নামে বহুতল ভবনে
হাজারিরাম বিষ্ণোই (৭০) ও তাঁর স্ত্রী চাওয়ালী দেবীর (৬৮) কাছ থেকে ছলেবলে সব সম্পত্তি লিখে নিয়েছিলেন সন্তানেরা। এরপর সন্তানদের কাছে খাবার, আশ্রয় চাইলে তাঁরা বাবা-মায়ের হাতে ভিক্ষার থালা ধরিয়ে দেন। রাগে-দুঃখে পানিতে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন ওই দম্পতি। মৃত্যুর আগে দুই পৃষ্ঠার একটি সুইসাইড
এস আলম গ্রুপ, কোম্পানির শেয়ারহোল্ডার পরিচালক ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের সব স্থাবর সম্পত্তির তালিকা দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। এ–সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লা ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের বেঞ্চ...
রাষ্ট্রায়ত্ত যমুনা অয়েল কোম্পানির প্রধান কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ সহকারী মো. ইয়াকুব তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী। একই সঙ্গে তিনি শ্রমিক লীগ নেতাও। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গত ১৫ বছরে সিবিএর সাধারণ সম্পাদক ও গ্যাস অ্যান্ড অয়েলস ফেডারেশনের মহাসচিবের দায়িত্বও সামলাচ্ছেন।
চলতি বছরের ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের সম্পদ বিবরণী দেশের সব সরকারি কর্মকর্তা, কর্মচারীকে দাখিল করতে হবে। তবে এরপর প্রতিবছরের ৩১ ডিসেম্বর তা জমা দিতে হবে। নিজ নিজ মন্ত্রণালয় বা দপ্তরে সম্পদবিবরণী জমা দিতে হবে।
সরিষা তেল মিল মালিক পিতার রেখে যাওয়া ২০০ কোটি টাকার সম্পত্তিতে ওয়ারিশ মিলছে না আট মেয়ের। দেশের প্রচলিত আইন উপেক্ষা করে ওই সম্পত্তি থেকে মেয়েদের বঞ্চিত করেছে ব্যবসায়ী পিতার দুই পুত্র।
এস আলম গ্রুপ, গ্রুপের শেয়ারহোল্ডার পরিচালক এবং তাঁদের পরিবারের সদস্যদের সব স্থাবর সম্পত্তির তালিকা দাখিল এবং এসব সম্পত্তি স্থানান্তর বা বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা চেয়ে রিট করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার জনস্বার্থে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. রুকুনুজ্জামান এই রিট করেন।
আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্যের কল্যাণে পাওয়া দুই কোটি টাকা মূল্যের পাজেরো গাড়িতে চলাফেরা করেন ঠিকাদার আব্দুল মান্নান। ছেলে সুমন আলী চড়েন নিশান ব্র্যান্ডের গাড়িতে। রাজধানীতে দুই মেয়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসা–যাওয়ার জন্য রয়েছে ৭০ লাখ টাকা দামের একটি গাড়ি। সব মিলিয়ে অন্তত শতকোটি টাকার সম্পদ তাঁর।
১৫ শতাংশ কর দিয়ে কালোটাকা সাদা করার সুবিধা বাতিল করেছে সরকার। আজ সোমবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এ–সংক্রান্ত একটি আদেশ (এসআরও) জারি করেছে। এনবিআর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ভারতের উত্তর প্রদেশে স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির হিসাব না দিলে সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বন্ধ করে দেওয়া হবে জানানো হয়েছে। রাজ্যপাল যোগী আদিত্যনাথ এমন নির্দেশের কারণে রাজ্যটির ১৩ লাখের বেশি সরকারি চাকরিজীবী বিপাকে পড়েছেন।
সাবেক সচিব শাহ কামালের নিজ জেলা চাঁদপুরেও একটি পাঁচতলা বাড়িসহ সম্পত্তির সন্ধান পাওয়া গেছে। চাঁদপুর শহরের বন বিভাগ সড়কের খলিশাডুলি গ্রামে ১০ ইউনিটের পাঁচতলা ভবনসহ তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় ৪০ শতাংশ। বাড়িটি পৌরসভার মধ্যে হলেও এর হোল্ডিং নম্বর পাওয়া যায়নি। আজ শনিবার দুপুরে গিয়ে ওই বাড়ির সামনে নামফলকও
বান্দরবানে পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের নামে সম্পত্তি, বাগানবাড়ি, গরু ও মৎস্য খামারসহ ২৫ একর বা ৭৫ বিঘা সম্পত্তি আদালতের নির্দেশে তত্ত্বাবধানে নিয়েছে জেলা প্রশাসন।
কোনো পুলিশ সদস্য নিজ জেলায় সম্পত্তি কিনতে চাইলে পুলিশ সদর দপ্তর বা ইউনিটের প্রধানের পূর্বানুমতি নিতে হয়। একইভাবে অনুমতি নিতে হয় অন্য জেলায় থাকা সম্পত্তি বিক্রির ক্ষেত্রেও। এই নির্দেশনা দেওয়া আছে পুলিশ প্রবিধানে। শুধু অনুমতি নয়, বছর শেষে একটি নির্দিষ্ট মাসে সমস্ত সম্পদের হিসাব দেওয়ার বাধ্যবাধকতাও আছে
এনবিআরের (ল অ্যান্ড এনফোর্সমেন্ট) প্রথম সচিব কাজী আবু মাহমুদ ফয়সালের নামে-বেনামে থাকা সব স্থাবর সম্পত্তি ক্রোক ও ব্যাংক হিসাব ফ্রিজের (অবরুদ্ধ) নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন
সমাজের তথাকথিত ‘উচ্চবংশীয়’দের ছত্রচ্ছায়াতেই সারা দেশে অবাধ লুটপাট, দুর্নীতি, অর্থপাচার চলছে। এ অবস্থা থেকে মুক্তির লক্ষ্যে ঋণ খেলাপিদের তালিকা প্রকাশ, খেলাপি ঋণ আদায়, দুর্নীতি ও লুটপাটকারীদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।