নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এবার পবিত্র ঈদ-উল-আজহা আষাঢ় মাসের মাঝামাঝি উদ্যাপিত হবে। এ সময়ে ঝড়-বৃষ্টি বেশি হয় বলে ঈদ যাত্রা থেকে শুরু করে নৌপথে কোরবানির পশু নিয়ে আসতে অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বনের অনুরোধ জানিয়েছে নৌ–পুলিশ।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে গুলশানের পুলিশ প্লাজা কনকর্ডের নৌ–পুলিশ কনফারেন্স রুম আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংশ্লিষ্টদের এই অনুরোধ জানান নৌ-পুলিশের প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মো. শফিকুল ইসলাম। আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে নৌপথের আইনশৃঙ্খলা ও নৌ ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার বিষয়ে জানাতে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
অতিরিক্ত আইজিপি মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ঢাকার বাইরে থেকে লাখ লাখ কোরবানির পশু নৌপথে ঢাকায় আসবে। এসব পশু যেন কোনো ধরনের বাধা ছাড়া ব্যবসায়ীরা ঢাকায় নিয়ে আসতে পারেন সে লক্ষ্যে আমরা কাজ করে যাব। এ ছাড়া হাটে পশু বিক্রি করে ব্যবসায়ী যেন নিরাপদে নিজ গন্তব্যে ফিরতে পারেন সেই লক্ষ্যেও আমরা কাজ করব। কোরবানি পরবর্তী পশুর চামড়াও যেন নিরাপদে সড়কে পথে নিয়ে যাওয়া যায় সেই লক্ষ্যেও কাজ করব।’
আসন্ন ঈদে যেন নৌ-দুর্ঘটনা না ঘটে সে জন্য নৌ-পুলিশ কাজ করবে বলে জানিয়েছেন নৌ-পুলিশের প্রধান। তিনি বলেন, গতবারের ঈদটি কোনো ধরনের বড় দুর্ঘটনা ছাড়াই কেটেছে। এবারও সমন্বিতভাবে কাজ করব যাতে করে কোনো ধরনের নৌ-দুর্ঘটনা না ঘটে। এই ঈদটি অনুষ্ঠিত হবে আষাঢ় মাসে, এই মাসে ঝড় ও বৃষ্টি বেশি হয়ে থাকে। তাই এবার অতিরিক্ত সাবধানতা অবলম্বন করবে হবে সবাইকে। আবহাওয়া যখন খারাপ থাকবে তখন নৌযান চালানো যাবে না। নৌযান যাত্রীবাহী হোক কিংবা পশুবাহী, আবহাওয়ার অবস্থা জেনেই যেন নৌ-পথে রওনা হই। সারা দেশে আমাদের ১৪২ টি ইউনিট আছে। আবহাওয়ার অবস্থা জানা থেকে শুরু করে ঈদ যাত্রার নৌযান ও পশুবাহী নৌযানকে আমরা সাহায্য করতে পারব। এ ছাড়া জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯ এ যোগাযোগ করেও সাহায্য নেওয়া যাব।তিনি
বলেন, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও বরিশালের নৌ ঘাট দিয়ে ঈদ যাত্রায় লাখ লাখ যাত্রী যাতায়াত করবেন নৌ-পথে। লঞ্চ মালিক ও শ্রমিকদের বলব সবাই যেন অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে নৌ-পথে ঈদ যাত্রা শুরু না করেন। এ ছাড়া ফিটনেসবিহীন লঞ্চ নিয়ে যেন কোনো মালিক ঈদ যাত্রা না করেন এবং প্রতিটি লঞ্চে যাত্রীদের জন্য পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। একই লঞ্চে মাল ও যাত্রী পরিবহন করা যাবে না। মালবাহী ও যাত্রীবাহী লঞ্চ আলাদা। এ ছাড়া লঞ্চে অতিরিক্ত ভাড়া নিলে ব্যবস্থা নেব।
অন্যদিকে কোরবানির পশু পরিবহনের ক্ষেত্রেও নিরাপদ নৌযান ব্যবহার করতে হবে। কোনোভাবেই যেন অনিরাপদ নৌযান দিয়ে কোরবানির পশু পরিবহন না করা হয়। এসব বিষয় তদারকি করতে প্রতিটি ঘাটেই পর্যাপ্ত সংখ্যক নৌ-পুলিশ সদস্য মোতায়েন থাকবে।
বালুবাহী বাল্কহেডের বিষয়ে নৌ-পুলিশ প্রধান বলেন, নৌ দুর্ঘটনার অধিকাংশ ঘটে বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে সংঘর্ষের কারণে। ঈদের কয়েক দিন আগে ও পরে বাল্কহেড চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ রাখতে হবে, এটি সরকারি নির্দেশ। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী এ সময়ে কোনোভাবেই বাল্কহেড চালানো যাবে না। এ ছাড়া মনে রাখতে হবে সারা বছরই কোনোভাবে রাতের বেলায় বাল্কহেড চালানো যাবে না
নৌ-পথে পশুবাহী নৌযান যেন ডাকাতির শিকার না হয় সেই লক্ষ্যে নৌ-পুলিশ কাজ করে যাবে বলে জানিয়ে অতিরিক্ত আইজিপি বলেন, বিভিন্ন জেলা থেকে দেশের বিভিন্ন বড় হাটে নৌ-পথে পশু পরিবহন করে নিয়ে আসা হবে। নৌপথে যেন এসব পশুবাহী নৌযান ডাকাতির শিকার না হয় সেই লক্ষ্যে কাজ করব। নৌপথে ডাকাতি বন্ধে ও আইনি প্রক্রিয়া গ্রহণের সক্ষমতা আমাদের রয়েছে। আমাদের ২০০ হর্সপাওয়ারের স্পিডবোট রয়েছে, তাই নৌপথে ডাকাতদের ধরতে আমরা সক্ষম। কোরবানি পশুর বিক্রির টাকা ব্যাংকের মাধ্যমে নিয়ে যাওয়ার অনুরোধ করছি ব্যবসায়ীদের। তারপরও যদি কোনো ব্যবসায়ী নগদ টাকা নিয়ে যেতে চান তারা সহায়তা চাইলে সাহায্য করব।
ঘাট ও পশুর হাট হকারমুক্ত রাখতে নৌপুলিশ কাজ করবে জানিয়ে তিনি বলেন, এসব হকাররা বিভিন্ন খাবারের সঙ্গে নেশা জাতীয় ওষুধ মিশিয়ে যাত্রী ও ব্যবসায়ীদের অজ্ঞান করে সর্বস্ব নিয়ে যাচ্ছে। এসব জায়গায় চেষ্টা করব নৌ-পুলিশ রাখার এবং হকারমুক্ত রাখার।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে নৌ পুলিশ প্রধান বলেন, নদীর পাড়ে আশপাশে যে গরুর হাটগুলো বসবে সেগুলো গুরুত্বপূর্ণ, সেটা ছোট হোক বড় হোক। যেখানে মনে হবে নিরাপত্তা বাড়ানো প্রয়োজন সেখানে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। অব্যবস্থাপনা ও চাঁদাবাজি ঠেকাতে বিভিন্ন টিম কাজ করবে। সিভিলে থাকবে, পেট্রল টিম থাকবে এবং জেলা পুলিশের সঙ্গে মিলে কাজ করবে।
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের কতজন পুলিশ কাজ করবে সেটা বিষয় নয়। প্রয়োজন অনুযায়ী বাড়বে কমবে, সেখানে নিরাপত্তার জোরদার করার প্রয়োজন আমাদের সর্বোচ্চ নজর থাকবে। ঈদে যারা নৌপথে বাড়ি ফিরবেন কিছু ঘাটে ঈদের তিন চার দিন আগে প্রচণ্ড ভিড় থাকবে। সেগুলোতে আমাদের নিরাপত্তা বাড়ানো হবে। পাশাপাশি নদী অঞ্চলের প্রতিটি জায়গায় আমাদের ফোর্স কাজ করবে।’
এবার পবিত্র ঈদ-উল-আজহা আষাঢ় মাসের মাঝামাঝি উদ্যাপিত হবে। এ সময়ে ঝড়-বৃষ্টি বেশি হয় বলে ঈদ যাত্রা থেকে শুরু করে নৌপথে কোরবানির পশু নিয়ে আসতে অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বনের অনুরোধ জানিয়েছে নৌ–পুলিশ।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে গুলশানের পুলিশ প্লাজা কনকর্ডের নৌ–পুলিশ কনফারেন্স রুম আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংশ্লিষ্টদের এই অনুরোধ জানান নৌ-পুলিশের প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মো. শফিকুল ইসলাম। আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে নৌপথের আইনশৃঙ্খলা ও নৌ ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার বিষয়ে জানাতে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
অতিরিক্ত আইজিপি মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ঢাকার বাইরে থেকে লাখ লাখ কোরবানির পশু নৌপথে ঢাকায় আসবে। এসব পশু যেন কোনো ধরনের বাধা ছাড়া ব্যবসায়ীরা ঢাকায় নিয়ে আসতে পারেন সে লক্ষ্যে আমরা কাজ করে যাব। এ ছাড়া হাটে পশু বিক্রি করে ব্যবসায়ী যেন নিরাপদে নিজ গন্তব্যে ফিরতে পারেন সেই লক্ষ্যেও আমরা কাজ করব। কোরবানি পরবর্তী পশুর চামড়াও যেন নিরাপদে সড়কে পথে নিয়ে যাওয়া যায় সেই লক্ষ্যেও কাজ করব।’
আসন্ন ঈদে যেন নৌ-দুর্ঘটনা না ঘটে সে জন্য নৌ-পুলিশ কাজ করবে বলে জানিয়েছেন নৌ-পুলিশের প্রধান। তিনি বলেন, গতবারের ঈদটি কোনো ধরনের বড় দুর্ঘটনা ছাড়াই কেটেছে। এবারও সমন্বিতভাবে কাজ করব যাতে করে কোনো ধরনের নৌ-দুর্ঘটনা না ঘটে। এই ঈদটি অনুষ্ঠিত হবে আষাঢ় মাসে, এই মাসে ঝড় ও বৃষ্টি বেশি হয়ে থাকে। তাই এবার অতিরিক্ত সাবধানতা অবলম্বন করবে হবে সবাইকে। আবহাওয়া যখন খারাপ থাকবে তখন নৌযান চালানো যাবে না। নৌযান যাত্রীবাহী হোক কিংবা পশুবাহী, আবহাওয়ার অবস্থা জেনেই যেন নৌ-পথে রওনা হই। সারা দেশে আমাদের ১৪২ টি ইউনিট আছে। আবহাওয়ার অবস্থা জানা থেকে শুরু করে ঈদ যাত্রার নৌযান ও পশুবাহী নৌযানকে আমরা সাহায্য করতে পারব। এ ছাড়া জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯ এ যোগাযোগ করেও সাহায্য নেওয়া যাব।তিনি
বলেন, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও বরিশালের নৌ ঘাট দিয়ে ঈদ যাত্রায় লাখ লাখ যাত্রী যাতায়াত করবেন নৌ-পথে। লঞ্চ মালিক ও শ্রমিকদের বলব সবাই যেন অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে নৌ-পথে ঈদ যাত্রা শুরু না করেন। এ ছাড়া ফিটনেসবিহীন লঞ্চ নিয়ে যেন কোনো মালিক ঈদ যাত্রা না করেন এবং প্রতিটি লঞ্চে যাত্রীদের জন্য পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। একই লঞ্চে মাল ও যাত্রী পরিবহন করা যাবে না। মালবাহী ও যাত্রীবাহী লঞ্চ আলাদা। এ ছাড়া লঞ্চে অতিরিক্ত ভাড়া নিলে ব্যবস্থা নেব।
অন্যদিকে কোরবানির পশু পরিবহনের ক্ষেত্রেও নিরাপদ নৌযান ব্যবহার করতে হবে। কোনোভাবেই যেন অনিরাপদ নৌযান দিয়ে কোরবানির পশু পরিবহন না করা হয়। এসব বিষয় তদারকি করতে প্রতিটি ঘাটেই পর্যাপ্ত সংখ্যক নৌ-পুলিশ সদস্য মোতায়েন থাকবে।
বালুবাহী বাল্কহেডের বিষয়ে নৌ-পুলিশ প্রধান বলেন, নৌ দুর্ঘটনার অধিকাংশ ঘটে বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে সংঘর্ষের কারণে। ঈদের কয়েক দিন আগে ও পরে বাল্কহেড চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ রাখতে হবে, এটি সরকারি নির্দেশ। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী এ সময়ে কোনোভাবেই বাল্কহেড চালানো যাবে না। এ ছাড়া মনে রাখতে হবে সারা বছরই কোনোভাবে রাতের বেলায় বাল্কহেড চালানো যাবে না
নৌ-পথে পশুবাহী নৌযান যেন ডাকাতির শিকার না হয় সেই লক্ষ্যে নৌ-পুলিশ কাজ করে যাবে বলে জানিয়ে অতিরিক্ত আইজিপি বলেন, বিভিন্ন জেলা থেকে দেশের বিভিন্ন বড় হাটে নৌ-পথে পশু পরিবহন করে নিয়ে আসা হবে। নৌপথে যেন এসব পশুবাহী নৌযান ডাকাতির শিকার না হয় সেই লক্ষ্যে কাজ করব। নৌপথে ডাকাতি বন্ধে ও আইনি প্রক্রিয়া গ্রহণের সক্ষমতা আমাদের রয়েছে। আমাদের ২০০ হর্সপাওয়ারের স্পিডবোট রয়েছে, তাই নৌপথে ডাকাতদের ধরতে আমরা সক্ষম। কোরবানি পশুর বিক্রির টাকা ব্যাংকের মাধ্যমে নিয়ে যাওয়ার অনুরোধ করছি ব্যবসায়ীদের। তারপরও যদি কোনো ব্যবসায়ী নগদ টাকা নিয়ে যেতে চান তারা সহায়তা চাইলে সাহায্য করব।
ঘাট ও পশুর হাট হকারমুক্ত রাখতে নৌপুলিশ কাজ করবে জানিয়ে তিনি বলেন, এসব হকাররা বিভিন্ন খাবারের সঙ্গে নেশা জাতীয় ওষুধ মিশিয়ে যাত্রী ও ব্যবসায়ীদের অজ্ঞান করে সর্বস্ব নিয়ে যাচ্ছে। এসব জায়গায় চেষ্টা করব নৌ-পুলিশ রাখার এবং হকারমুক্ত রাখার।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে নৌ পুলিশ প্রধান বলেন, নদীর পাড়ে আশপাশে যে গরুর হাটগুলো বসবে সেগুলো গুরুত্বপূর্ণ, সেটা ছোট হোক বড় হোক। যেখানে মনে হবে নিরাপত্তা বাড়ানো প্রয়োজন সেখানে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। অব্যবস্থাপনা ও চাঁদাবাজি ঠেকাতে বিভিন্ন টিম কাজ করবে। সিভিলে থাকবে, পেট্রল টিম থাকবে এবং জেলা পুলিশের সঙ্গে মিলে কাজ করবে।
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের কতজন পুলিশ কাজ করবে সেটা বিষয় নয়। প্রয়োজন অনুযায়ী বাড়বে কমবে, সেখানে নিরাপত্তার জোরদার করার প্রয়োজন আমাদের সর্বোচ্চ নজর থাকবে। ঈদে যারা নৌপথে বাড়ি ফিরবেন কিছু ঘাটে ঈদের তিন চার দিন আগে প্রচণ্ড ভিড় থাকবে। সেগুলোতে আমাদের নিরাপত্তা বাড়ানো হবে। পাশাপাশি নদী অঞ্চলের প্রতিটি জায়গায় আমাদের ফোর্স কাজ করবে।’
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৫ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৬ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৭ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৭ ঘণ্টা আগে