নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোভিড টিকার বৈশ্বিক উদ্যোগ কোভ্যাক্সের মাধ্যমে চতুর্থ দফায় ২ লাখ ৪৫ হাজার টিকা আসছে শনিবার (২৩ জুলাই)। জাপান থেকে আসতে চলা এসব টিকা অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি। করোনা মোকাবিলায় দেশটি বাংলাদেশকে ৩০ লাখ টিকা দিতে চেয়েছে। এসব টিকা দিয়ে দ্বিতীয় ডোজের অপেক্ষায় থাকা ব্যক্তিদের টিকা নিশ্চিত করা হবে।
শনিবার বেলা ৩টার দিকে বিশেষ একটি ফ্লাইটে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে টিকাগুলো পৌঁছানোর কথা রয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন টিকাগুলো গ্রহণ করবেন।
এর আগে তিন দফায় কোভ্যাক্স থেকে ৫৬ লাখ ৬২০ ডোজ টিকা পেয়েছে বাংলাদেশ। টিকার এই বৈশ্বিক উদ্যোগ থেকে ৬ কোটি ৮০ লাখ টিকা পাওয়ার আশা সরকারের।
এদিকে শিগগিরই সেরাম থেকে আটকে যাওয়া ২ কোটি ৩০ লাখ টিকা আসা শুরু হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামীও আশ্বাস দিয়েছেন।
অন্যদিকে চার দিন বন্ধ থাকার পর শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে চলমান টিকাদান কার্যক্রম। গত ৭ জুলাই থেকে দ্বিতীয় দফায় শুরু হয় টিকার নিবন্ধন। এখন পর্যন্ত টিকা নিতে নিবন্ধন করেছেন এক কোটি ১৫ লাখ ৬৫ হাজার ৮৭ জন।
টিকা সরবরাহ বাড়ায় গ্রামাঞ্চলের জনগোষ্ঠীকে সাধারণ নিয়মেই করোনার টিকা দেওয়ার কথা ভাবছে সরকার। পাশাপাশি ১৮ বয়সোর্ধ্ব সবাইকে টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত শিগগিরই ঘোষণা হতে পারে।
আজ শুক্রবার মুগদা জেনারেল হাসপাতাল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার খুরশিদ আলম। তিনি বলেন, টিকাদান পদ্ধতি সহজ করতে চায় সরকার। গ্রাম এলাকায় যারা নিবন্ধন করতে পারছেন না, তাঁদের অন্যান্য টিকা যেভাবে দেওয়া হয়, সেভাবেই কোভিড টিকা দেওয়া যায় কি-না ভাবা হচ্ছে।
ঈদের আগে ১৪ দিনের লকডাউনের প্রভাব পড়েছে কিনা–এমন প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্যের মহাপরিচালক বলেন, এখনো তেমন ফল আমরা দেখছি না। ৩ থেকে ৪ সপ্তাহ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তবে সীমান্ত এলাকায় আগের তুলনায় সংক্রমণ কমেছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ, খুলনা, নাটোর, নওগাঁয় এখন সংক্রমণ কমে আসছে।
সামনের পরিস্থিতি সামাল দেওয়া নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে তিনি বলেন, সংক্রমণ পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে সামাল দিতে পারবা কিনা তা এখনো বুঝতে পারছি না। অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে হবে। তবে সরকারের ব্যবস্থাপনা যথেষ্ট ভালো আছে।
অক্সিজেনের ঘাটতি না থাকলেও নতুন করে ভারত থেকে অক্সিজেন কেনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। স্বাভাবিক সময়ে যেখানে চাহিদা ৭০ থেকে ৮০ টন লাগে, সেখানে বর্তমানে ২০০ টন ছাড়িয়ে গেছে বলেও জানান খুরশীদ আলম।
কোভিড টিকার বৈশ্বিক উদ্যোগ কোভ্যাক্সের মাধ্যমে চতুর্থ দফায় ২ লাখ ৪৫ হাজার টিকা আসছে শনিবার (২৩ জুলাই)। জাপান থেকে আসতে চলা এসব টিকা অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি। করোনা মোকাবিলায় দেশটি বাংলাদেশকে ৩০ লাখ টিকা দিতে চেয়েছে। এসব টিকা দিয়ে দ্বিতীয় ডোজের অপেক্ষায় থাকা ব্যক্তিদের টিকা নিশ্চিত করা হবে।
শনিবার বেলা ৩টার দিকে বিশেষ একটি ফ্লাইটে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে টিকাগুলো পৌঁছানোর কথা রয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন টিকাগুলো গ্রহণ করবেন।
এর আগে তিন দফায় কোভ্যাক্স থেকে ৫৬ লাখ ৬২০ ডোজ টিকা পেয়েছে বাংলাদেশ। টিকার এই বৈশ্বিক উদ্যোগ থেকে ৬ কোটি ৮০ লাখ টিকা পাওয়ার আশা সরকারের।
এদিকে শিগগিরই সেরাম থেকে আটকে যাওয়া ২ কোটি ৩০ লাখ টিকা আসা শুরু হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামীও আশ্বাস দিয়েছেন।
অন্যদিকে চার দিন বন্ধ থাকার পর শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে চলমান টিকাদান কার্যক্রম। গত ৭ জুলাই থেকে দ্বিতীয় দফায় শুরু হয় টিকার নিবন্ধন। এখন পর্যন্ত টিকা নিতে নিবন্ধন করেছেন এক কোটি ১৫ লাখ ৬৫ হাজার ৮৭ জন।
টিকা সরবরাহ বাড়ায় গ্রামাঞ্চলের জনগোষ্ঠীকে সাধারণ নিয়মেই করোনার টিকা দেওয়ার কথা ভাবছে সরকার। পাশাপাশি ১৮ বয়সোর্ধ্ব সবাইকে টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত শিগগিরই ঘোষণা হতে পারে।
আজ শুক্রবার মুগদা জেনারেল হাসপাতাল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার খুরশিদ আলম। তিনি বলেন, টিকাদান পদ্ধতি সহজ করতে চায় সরকার। গ্রাম এলাকায় যারা নিবন্ধন করতে পারছেন না, তাঁদের অন্যান্য টিকা যেভাবে দেওয়া হয়, সেভাবেই কোভিড টিকা দেওয়া যায় কি-না ভাবা হচ্ছে।
ঈদের আগে ১৪ দিনের লকডাউনের প্রভাব পড়েছে কিনা–এমন প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্যের মহাপরিচালক বলেন, এখনো তেমন ফল আমরা দেখছি না। ৩ থেকে ৪ সপ্তাহ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তবে সীমান্ত এলাকায় আগের তুলনায় সংক্রমণ কমেছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ, খুলনা, নাটোর, নওগাঁয় এখন সংক্রমণ কমে আসছে।
সামনের পরিস্থিতি সামাল দেওয়া নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে তিনি বলেন, সংক্রমণ পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে সামাল দিতে পারবা কিনা তা এখনো বুঝতে পারছি না। অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে হবে। তবে সরকারের ব্যবস্থাপনা যথেষ্ট ভালো আছে।
অক্সিজেনের ঘাটতি না থাকলেও নতুন করে ভারত থেকে অক্সিজেন কেনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। স্বাভাবিক সময়ে যেখানে চাহিদা ৭০ থেকে ৮০ টন লাগে, সেখানে বর্তমানে ২০০ টন ছাড়িয়ে গেছে বলেও জানান খুরশীদ আলম।
ফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
৩ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৯ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
১০ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
১১ ঘণ্টা আগে