নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা অন্তর্বর্তী সরকারের গঠন করা ছয়টি সংস্কার কমিশনের কার্যক্রম আগামী ১ অক্টোবর থেকে শুরু হবে। আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তারা প্রতিবেদন দেবে। এ তথ্য জানিয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘সংস্কার নিয়ে দেশের সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করা হলেও বিচারের ভয়ে পালিয়ে থাকা দলের সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা করব না।’
রাজধানীর হেয়ার রোডে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন আসিফ নজরুল। এ সময় নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম উপস্থিত ছিলেন। এর আগে সন্ধ্যায় তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে তাঁর সভাপতিত্বে সরকার গঠিত ছয়টি সংস্কার কমিশনের প্রধানদের নিয়ে প্রথমবারের মতো বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে পাঁচটি কমিশনের প্রধান সশরীরে এবং সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান আলী রিয়াজ ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।
বৈঠকে কিছু বিষয়ে ঐকমত্য হওয়ার কথা জানিয়ে আসিফ নজরুল বলেন, ‘কমিশনগুলো ১ অক্টোবরের মধ্যে কাজ শুরু করবে। আশা করছি, ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেবে। এ প্রতিবেদনের ভিত্তিতে দ্বিতীয় ধাপে উপদেষ্টা পরিষদ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংস্কার ভাবনা নিয়ে আলোচনা শুরু করবে।’
রাজনৈতিক দলসহ দেশের সব স্তরের মানুষের প্রতিনিধির সঙ্গে আলোচনা করা হবে উল্লেখ করে আইন উপদেষ্টা বলেন, সংস্কার কমিশনগুলোর প্রতিবেদন পাওয়ার পর সেগুলো অনলাইনে উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। সবার মতামতের প্রতিফলন ঘটানোর চেষ্টা করা হবে। ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের প্রত্যাশা শুধু নির্বাচনের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না। সেটা ছিল একটা রাষ্ট্র সংস্কারের প্রশ্ন এবং প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন। বাংলাদেশে যেন আর কোনো দিন, কখনো ফ্যাসিবাদী শাসন জেঁকে বসতে না পারে, সেটা রোধ করতে কী কী সংস্কার প্রয়োজন, সে লক্ষ্য নিয়ে সংস্কার কমিশনগুলো প্রাথমিকভাবে কাজ শুরু করেছে।
সংস্কার নিয়ে সদ্য ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের মতামত নেওয়া হবে না জানিয়ে আসিফ নজরুল বলেন, ‘যারা গণহত্যাকারী ছিল, মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে, অন্তত এক হাজার মানুষকে হত্যা করেছে, আরও অনেক অনেক মানুষকে গুরুতর আহত করেছে, চক্ষুহীন করেছেন এবং যারা বিচারের ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে, তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা হবে না। তাদের বাদে সমাজের যত প্রতিনিধিত্বকারী শ্রেণি আছে, রাজনৈতিক দল আছে, সামাজিক, পেশাজীবী, ছাত্রসংগঠন, বিপ্লবী অভ্যুত্থানে ছিলেন, তাঁদের প্রত্যেকের সঙ্গে যতভাবে পারা যায় মতামত প্রতিফলিত করা হবে। এ কাজটা কীভাবে হবে, সেটা আমরা নির্দেশনা দিতে চাই না। সেটা কমিশন ঠিক করবে।’
সংবিধান সংস্কার কী প্রক্রিয়ায় করা হবে—এমন প্রশ্নে উপদেষ্টা বলেন, ‘সংবিধান কীভাবে হবে সেটা বলে দিলে আলোচনার প্রয়োজন পড়ে না। কমিশন গঠন করা হয়েছে, তারা সকল সম্ভাবনা পর্যালোচনা করবে। সেটা গণভোট কিংবা গণপরিষদের মাধ্যমে হতে পারে। গণপরিষদ সংবিধান তৈরি করতে বা গ্রহণ করতে পারে। আবার রাজনৈতিক দলগুলোর সমঝোতার ভিত্তিতে সংবিধান প্রণয়নের কাজ চলতে পারে। কী হবে সে সিদ্ধান্ত আমরা নেব না, সেটা নেবে বাংলাদেশের জনগণ। জনগণের পক্ষে কাজ করার জন্য এ কমিশন গঠন করা হয়েছে।’
আইন উপদেষ্টা আরও জানান, প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসার পরপরই শিক্ষা, স্বাস্থ্য, স্থানীয় শাসনসহ বিভিন্ন কমিশন কাজ শুরু করবে। নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন ছাড়া ভোটার তালিকা আপডেট করার কাজ শুরু করতে পারব না। আমাদের কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে আপনারা বুঝতে পারবেন, শুধু সংস্কার ভাবনায় নিজেদের আবদ্ধ রাখব না। রিয়েল অ্যাকশন যেটা, সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচনের জন্য রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য, ফ্যাসিবাদী শাসনব্যবস্থা সম্ভাবনা বিলোপ করার জন্য যে সমস্ত কাজ রয়েছে, তা পাশাপাশি করতে চাচ্ছি।’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘সংস্কার কমিশনের ভিত্তিতে কিছু কিছু প্রস্তাব থাকবে তাৎক্ষণিকভাবে করতে পারব। কিছু প্রস্তাব থাকবে মধ্যমেয়াদি, কিছু থাকবে দীর্ঘমেয়াদি। কিছু প্রস্তাব হয়তো আগামী নির্বাচনে বিজয়ী সরকারের জন্য থাকবে। আমরা চূড়ান্ত প্রস্তাব না পাওয়া পর্যন্ত কিছু ক্লিয়ারলি (পরিষ্কার) বলতে পারছি না। আমরা জানি না এখানে কী সুপারিশ আসবে।’
ভারতে অবস্থান করা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিষয়ে সরকারের পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে চাইলে আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে ভারতের বন্দী বিনিময় চুক্তি আছে। সেখানে যদি কোনো সাজাপ্রাপ্ত আসামি থাকেন, উনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী বা যা-ই হোন না কেন, ওনার প্রত্যর্পণ আমরা চাইতে পারি। মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার শুরু হলে শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ সরকার চাইবে।’
‘মব জাস্টিসের’ বিষয়ে জানতে চাইলে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা আমাদের সবাইকে মর্মাহত করেছে। কষ্ট দিয়েছে। আমরা ইতিমধ্যে ব্যবস্থা নিয়েছি, কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ধরনের ঘটনা এড়াতে যত রকম পদক্ষেপ নেওয়ার দরকার, তত রকম পদক্ষেপ নেব। আমরা পরিষ্কারভাবে বলতে চাই, বাংলাদেশে কোনো রকম মব জাস্টিস, আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া, গণপিটুনি দেওয়া কোনোভাবেই গ্রহণ করা হবে না। বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড গ্রহণ করা হবে না। এগুলো ঘটলে সরকার তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা অন্তর্বর্তী সরকারের গঠন করা ছয়টি সংস্কার কমিশনের কার্যক্রম আগামী ১ অক্টোবর থেকে শুরু হবে। আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তারা প্রতিবেদন দেবে। এ তথ্য জানিয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘সংস্কার নিয়ে দেশের সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করা হলেও বিচারের ভয়ে পালিয়ে থাকা দলের সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা করব না।’
রাজধানীর হেয়ার রোডে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন আসিফ নজরুল। এ সময় নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম উপস্থিত ছিলেন। এর আগে সন্ধ্যায় তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে তাঁর সভাপতিত্বে সরকার গঠিত ছয়টি সংস্কার কমিশনের প্রধানদের নিয়ে প্রথমবারের মতো বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে পাঁচটি কমিশনের প্রধান সশরীরে এবং সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান আলী রিয়াজ ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।
বৈঠকে কিছু বিষয়ে ঐকমত্য হওয়ার কথা জানিয়ে আসিফ নজরুল বলেন, ‘কমিশনগুলো ১ অক্টোবরের মধ্যে কাজ শুরু করবে। আশা করছি, ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেবে। এ প্রতিবেদনের ভিত্তিতে দ্বিতীয় ধাপে উপদেষ্টা পরিষদ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংস্কার ভাবনা নিয়ে আলোচনা শুরু করবে।’
রাজনৈতিক দলসহ দেশের সব স্তরের মানুষের প্রতিনিধির সঙ্গে আলোচনা করা হবে উল্লেখ করে আইন উপদেষ্টা বলেন, সংস্কার কমিশনগুলোর প্রতিবেদন পাওয়ার পর সেগুলো অনলাইনে উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। সবার মতামতের প্রতিফলন ঘটানোর চেষ্টা করা হবে। ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের প্রত্যাশা শুধু নির্বাচনের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না। সেটা ছিল একটা রাষ্ট্র সংস্কারের প্রশ্ন এবং প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন। বাংলাদেশে যেন আর কোনো দিন, কখনো ফ্যাসিবাদী শাসন জেঁকে বসতে না পারে, সেটা রোধ করতে কী কী সংস্কার প্রয়োজন, সে লক্ষ্য নিয়ে সংস্কার কমিশনগুলো প্রাথমিকভাবে কাজ শুরু করেছে।
সংস্কার নিয়ে সদ্য ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের মতামত নেওয়া হবে না জানিয়ে আসিফ নজরুল বলেন, ‘যারা গণহত্যাকারী ছিল, মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে, অন্তত এক হাজার মানুষকে হত্যা করেছে, আরও অনেক অনেক মানুষকে গুরুতর আহত করেছে, চক্ষুহীন করেছেন এবং যারা বিচারের ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে, তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা হবে না। তাদের বাদে সমাজের যত প্রতিনিধিত্বকারী শ্রেণি আছে, রাজনৈতিক দল আছে, সামাজিক, পেশাজীবী, ছাত্রসংগঠন, বিপ্লবী অভ্যুত্থানে ছিলেন, তাঁদের প্রত্যেকের সঙ্গে যতভাবে পারা যায় মতামত প্রতিফলিত করা হবে। এ কাজটা কীভাবে হবে, সেটা আমরা নির্দেশনা দিতে চাই না। সেটা কমিশন ঠিক করবে।’
সংবিধান সংস্কার কী প্রক্রিয়ায় করা হবে—এমন প্রশ্নে উপদেষ্টা বলেন, ‘সংবিধান কীভাবে হবে সেটা বলে দিলে আলোচনার প্রয়োজন পড়ে না। কমিশন গঠন করা হয়েছে, তারা সকল সম্ভাবনা পর্যালোচনা করবে। সেটা গণভোট কিংবা গণপরিষদের মাধ্যমে হতে পারে। গণপরিষদ সংবিধান তৈরি করতে বা গ্রহণ করতে পারে। আবার রাজনৈতিক দলগুলোর সমঝোতার ভিত্তিতে সংবিধান প্রণয়নের কাজ চলতে পারে। কী হবে সে সিদ্ধান্ত আমরা নেব না, সেটা নেবে বাংলাদেশের জনগণ। জনগণের পক্ষে কাজ করার জন্য এ কমিশন গঠন করা হয়েছে।’
আইন উপদেষ্টা আরও জানান, প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসার পরপরই শিক্ষা, স্বাস্থ্য, স্থানীয় শাসনসহ বিভিন্ন কমিশন কাজ শুরু করবে। নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন ছাড়া ভোটার তালিকা আপডেট করার কাজ শুরু করতে পারব না। আমাদের কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে আপনারা বুঝতে পারবেন, শুধু সংস্কার ভাবনায় নিজেদের আবদ্ধ রাখব না। রিয়েল অ্যাকশন যেটা, সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচনের জন্য রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য, ফ্যাসিবাদী শাসনব্যবস্থা সম্ভাবনা বিলোপ করার জন্য যে সমস্ত কাজ রয়েছে, তা পাশাপাশি করতে চাচ্ছি।’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘সংস্কার কমিশনের ভিত্তিতে কিছু কিছু প্রস্তাব থাকবে তাৎক্ষণিকভাবে করতে পারব। কিছু প্রস্তাব থাকবে মধ্যমেয়াদি, কিছু থাকবে দীর্ঘমেয়াদি। কিছু প্রস্তাব হয়তো আগামী নির্বাচনে বিজয়ী সরকারের জন্য থাকবে। আমরা চূড়ান্ত প্রস্তাব না পাওয়া পর্যন্ত কিছু ক্লিয়ারলি (পরিষ্কার) বলতে পারছি না। আমরা জানি না এখানে কী সুপারিশ আসবে।’
ভারতে অবস্থান করা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিষয়ে সরকারের পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে চাইলে আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে ভারতের বন্দী বিনিময় চুক্তি আছে। সেখানে যদি কোনো সাজাপ্রাপ্ত আসামি থাকেন, উনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী বা যা-ই হোন না কেন, ওনার প্রত্যর্পণ আমরা চাইতে পারি। মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার শুরু হলে শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ সরকার চাইবে।’
‘মব জাস্টিসের’ বিষয়ে জানতে চাইলে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা আমাদের সবাইকে মর্মাহত করেছে। কষ্ট দিয়েছে। আমরা ইতিমধ্যে ব্যবস্থা নিয়েছি, কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ধরনের ঘটনা এড়াতে যত রকম পদক্ষেপ নেওয়ার দরকার, তত রকম পদক্ষেপ নেব। আমরা পরিষ্কারভাবে বলতে চাই, বাংলাদেশে কোনো রকম মব জাস্টিস, আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া, গণপিটুনি দেওয়া কোনোভাবেই গ্রহণ করা হবে না। বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড গ্রহণ করা হবে না। এগুলো ঘটলে সরকার তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে না বসলেও অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, নারীনেত্রী, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা, নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা, ইউটিউবারসহ বিভিন্ন অংশীজনের মতামত নিতে সভা করবে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। প্র
৫ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) তাঁদের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১০৭ জন রোগী।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত ‘কনফারেন্স অফ পার্টিস-২৯(কপ২৯)’ শীর্ষক বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে যোগদান শেষে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেশে ফিরেছেন।
১০ ঘণ্টা আগেবিচারপতি এম এ মতিন বলেছেন, ‘জনগণের প্রতিনিধিদের নিয়ে দেশ পরিচালিত হবে—এটাই স্বাভাবিক, এর কোনো ব্যত্যয় হওয়া উচিত নয়। কিন্তু দেশের ন্যূনতম কোনো সংস্কার না করে রাজনীতিবিদদের হাতে ছেড়ে দেওয়া অনেকে নিরাপদ বোধ করছে না। ভালো নির্বাচন হলেও স্বৈরতন্ত্র আসবে না, তার গ্যারান্টি নেই
১২ ঘণ্টা আগে