অনলাইন ডেস্ক
কখনো কখনো ভুলও কারও কারও জন্য আশীর্বাদ হয়ে দেখা দিতে পারে। অস্ট্রেলিয়ার এয়ারলাইন কান্তাসের বেলায়ও তা–ই হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার অল্প সময়ের জন্য তাদের অস্ট্রেলিয়া থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আসা-যাওয়ার টিকিট মিলেছে পিলে চমকানো ৮৫ শতাংশ ছাড়ে। আর এয়ারলাইনটির ভুলেই অপ্রত্যাশিত সুযোগটি পেয়ে যান সৌভাগ্যবান কিছু যাত্রী।
এমনিতে কান্তাসের অস্ট্রেলিয়া থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আসা-যাওয়ার প্রথম শ্রেণির টিকিটের দাম ২৮ হাজার অস্ট্রেলিয়ান ডলার (১৯ হাজার মার্কিন ডলার)। আর কোডে ভুলের কারণে নির্দিষ্ট কিছু সময়ের মধ্যে ৩০০ যাত্রী ৮৫ শতাংশ ছাড়ে টিকিট কেটে ফেলতে পারেন ৩ হাজার মার্কিন ৪০০ ডলারে। অবশ্য তারপরই ভুলটি সংশোধন করে ফেলা হয়।
‘দুর্ভাগ্যবশত, এটি এমন একটি ঘটনা—যেটায় গলদ ছিল,’ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে জানায় কান্তাস।
তবে ভুলের কারণে টিকিটের দাম অবিশ্বাস্য রকম কমে গেলেও এয়ারলাইনটি একেবারে হতাশ করছে না যাত্রীদের। কান্তাসের কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে শুভেচ্ছার স্মারক হিসেবে প্রথম শ্রেণির বদলে বিজনেস ক্লাসে গ্রাহকদের ভ্রমণের সুযোগ দেবে তারা অতিরিক্ত খরচ ছাড়াই। এমনিতে বিজনেস ক্লাসের টিকিটের মূল্য ১১ হাজার মার্কিন ডলার। অর্থাৎ এতেও প্রায় ৭০ শতাংশের মতো লাভ হবে যাত্রীদের। আর যাঁরা বিজনেস ক্লাসে সন্তুষ্ট নন, তাঁদের পুরো অর্থ ফেরত দেওয়া হবে।
এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
গত বছর আরেকটু বড় ভুল করে এয়ারলাইনটি। আর এর জন্য অনেক বেশি মূল্য দিতে হয় তাদের।
গত বছরের আগস্টে ইতিমধ্যে বাতিল করেছে এমন আট হাজারটিরও বেশি ফ্লাইটের টিকিট বিক্রির অভিযোগে অস্ট্রেলিয়ার বিমান পরিবহন নিয়ন্ত্রক সংস্থা মামলা করে কান্তাসের বিরুদ্ধে। এ ভুলে ৮৬ হাজারের বেশি যাত্রী সমস্যায় পড়েন।
গত মে মাসে সমস্যাটি সমাধানের জন্য আট কোটি ডলারের মতো পরিশোধের ঘোষণা দেয় কান্তাস। এর একটি বড় অংশ পান ভুক্তভোগীরা।
অবশ্য এয়ারলাইনসগুলোর এমন ভুলের ঘটনা নতুন নয়। দেখা যায় উচ্চ মূল্যের টিকিট একেবারে কম দামে বিক্রি করে দেওয়া হয়। এদের কেউ কেউ ভুলের জন্য মাশুল দিয়ে যাত্রীদের সম্মানও দেখায়।
২০১৯ সালে ক্যাথে প্যাসিফিক ভিয়েতনাম থেকে উত্তর আমেরিকার বিভিন্ন শহরে আসা-যাওয়ার প্রথম শ্রেণির ও বিজনেস ক্লাসে কিছু টিকিট ভুলক্রমে ৬৭৫ ডলারে বিক্রি করে ফেলে। তবে হংকংয়ের জাতীয় বিমান সংস্থাটি যাত্রীদের সম্মান দেখিয়ে এই অবিশ্বাস্য কম মূল্যেই তাঁদের গন্তব্যে ভ্রমণের সুযোগ করে দেয়।
তবে সব সময় বিষয়টি একই রকম থাকে না। ২০১০ সালে ‘আমেরিকান এয়ারলাইনস’ যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ট্রেলিয়ায় যাওয়া-আসার প্রথম শ্রেণির টিকিট ইকোনমি শ্রেণির টিকিটের মূল্যে বিক্রি করে ফেলে। তবে এ ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণ হিসেবে কেবল প্রত্যেক যাত্রীকে ২০০ ডলারের ভাউচার ধরিয়ে দেয়।
এর এক বছর আগে অর্থাৎ ২০১৯ সালে ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ উত্তর আমেরিকা থেকে ভারতের যাওয়ার টিকিট ভুলে কেবল ৪০ ডলারের বিক্রি করে ফেলে। তবে ভুলের বড় মাশুল তারা দেয়নি। এর বদলে প্রত্যেক যাত্রীকে ৩০০ ডলারের ভাউচার দেয় ক্ষতিপূরণ হিসেবে।
কখনো কখনো ভুলও কারও কারও জন্য আশীর্বাদ হয়ে দেখা দিতে পারে। অস্ট্রেলিয়ার এয়ারলাইন কান্তাসের বেলায়ও তা–ই হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার অল্প সময়ের জন্য তাদের অস্ট্রেলিয়া থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আসা-যাওয়ার টিকিট মিলেছে পিলে চমকানো ৮৫ শতাংশ ছাড়ে। আর এয়ারলাইনটির ভুলেই অপ্রত্যাশিত সুযোগটি পেয়ে যান সৌভাগ্যবান কিছু যাত্রী।
এমনিতে কান্তাসের অস্ট্রেলিয়া থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আসা-যাওয়ার প্রথম শ্রেণির টিকিটের দাম ২৮ হাজার অস্ট্রেলিয়ান ডলার (১৯ হাজার মার্কিন ডলার)। আর কোডে ভুলের কারণে নির্দিষ্ট কিছু সময়ের মধ্যে ৩০০ যাত্রী ৮৫ শতাংশ ছাড়ে টিকিট কেটে ফেলতে পারেন ৩ হাজার মার্কিন ৪০০ ডলারে। অবশ্য তারপরই ভুলটি সংশোধন করে ফেলা হয়।
‘দুর্ভাগ্যবশত, এটি এমন একটি ঘটনা—যেটায় গলদ ছিল,’ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে জানায় কান্তাস।
তবে ভুলের কারণে টিকিটের দাম অবিশ্বাস্য রকম কমে গেলেও এয়ারলাইনটি একেবারে হতাশ করছে না যাত্রীদের। কান্তাসের কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে শুভেচ্ছার স্মারক হিসেবে প্রথম শ্রেণির বদলে বিজনেস ক্লাসে গ্রাহকদের ভ্রমণের সুযোগ দেবে তারা অতিরিক্ত খরচ ছাড়াই। এমনিতে বিজনেস ক্লাসের টিকিটের মূল্য ১১ হাজার মার্কিন ডলার। অর্থাৎ এতেও প্রায় ৭০ শতাংশের মতো লাভ হবে যাত্রীদের। আর যাঁরা বিজনেস ক্লাসে সন্তুষ্ট নন, তাঁদের পুরো অর্থ ফেরত দেওয়া হবে।
এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
গত বছর আরেকটু বড় ভুল করে এয়ারলাইনটি। আর এর জন্য অনেক বেশি মূল্য দিতে হয় তাদের।
গত বছরের আগস্টে ইতিমধ্যে বাতিল করেছে এমন আট হাজারটিরও বেশি ফ্লাইটের টিকিট বিক্রির অভিযোগে অস্ট্রেলিয়ার বিমান পরিবহন নিয়ন্ত্রক সংস্থা মামলা করে কান্তাসের বিরুদ্ধে। এ ভুলে ৮৬ হাজারের বেশি যাত্রী সমস্যায় পড়েন।
গত মে মাসে সমস্যাটি সমাধানের জন্য আট কোটি ডলারের মতো পরিশোধের ঘোষণা দেয় কান্তাস। এর একটি বড় অংশ পান ভুক্তভোগীরা।
অবশ্য এয়ারলাইনসগুলোর এমন ভুলের ঘটনা নতুন নয়। দেখা যায় উচ্চ মূল্যের টিকিট একেবারে কম দামে বিক্রি করে দেওয়া হয়। এদের কেউ কেউ ভুলের জন্য মাশুল দিয়ে যাত্রীদের সম্মানও দেখায়।
২০১৯ সালে ক্যাথে প্যাসিফিক ভিয়েতনাম থেকে উত্তর আমেরিকার বিভিন্ন শহরে আসা-যাওয়ার প্রথম শ্রেণির ও বিজনেস ক্লাসে কিছু টিকিট ভুলক্রমে ৬৭৫ ডলারে বিক্রি করে ফেলে। তবে হংকংয়ের জাতীয় বিমান সংস্থাটি যাত্রীদের সম্মান দেখিয়ে এই অবিশ্বাস্য কম মূল্যেই তাঁদের গন্তব্যে ভ্রমণের সুযোগ করে দেয়।
তবে সব সময় বিষয়টি একই রকম থাকে না। ২০১০ সালে ‘আমেরিকান এয়ারলাইনস’ যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ট্রেলিয়ায় যাওয়া-আসার প্রথম শ্রেণির টিকিট ইকোনমি শ্রেণির টিকিটের মূল্যে বিক্রি করে ফেলে। তবে এ ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণ হিসেবে কেবল প্রত্যেক যাত্রীকে ২০০ ডলারের ভাউচার ধরিয়ে দেয়।
এর এক বছর আগে অর্থাৎ ২০১৯ সালে ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ উত্তর আমেরিকা থেকে ভারতের যাওয়ার টিকিট ভুলে কেবল ৪০ ডলারের বিক্রি করে ফেলে। তবে ভুলের বড় মাশুল তারা দেয়নি। এর বদলে প্রত্যেক যাত্রীকে ৩০০ ডলারের ভাউচার দেয় ক্ষতিপূরণ হিসেবে।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে