ফিচার ডেস্ক
বিশ্ব অর্থনীতিতে বড় অবদান রাখে পর্যটন খাত। ওয়ার্ল্ড ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম কাউন্সিলের (ডব্লিউটিটিসি) এ বছরের ইকোনমিক ইমপ্যাক্ট রিসার্চ অনুসারে, ভ্রমণ ও পর্যটনশিল্প খাতে আসবে ৭৭০ বিলিয়ন ডলারের বেশি।
ডব্লিউটিটিসির বিশ্লেষণে, এ বছর সর্বোচ্চ ভ্রমণ করা দেশ হিসেবে প্রথমে আছে ফ্রান্স। সেখানে এখন পর্যন্ত ভ্রমণকারীর সংখ্যা ৮৯.৪ মিলিয়ন। ফ্রান্সে ৪৫টি ইউনেসকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট রয়েছে। দেশটিতে সমুদ্রসৈকত, স্কি রিসোর্ট এবং শান্তিপূর্ণ গ্রামীণ অঞ্চলগুলো পরিবেশবান্ধব ভ্রমণকারীদের বৈচিত্র্যময় অভিজ্ঞতা দেয়।
এরপরেই ৮৩.৭ মিলিয়ন পর্যটক নিয়ে আছে স্পেনের অবস্থান। বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের দ্বিবার্ষিক ভ্রমণ এবং পর্যটন প্রতিযোগিতামূলক সূচকে দেশটি ধারাবাহিকভাবে শীর্ষে রয়েছে। এরপরেই ৭৯.৩ মিলিয়ন পর্যটক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র এবং ৬৫.৭ মিলিয়ন পর্যটক নিয়ে চীনের অবস্থান। বিভিন্ন ন্যাশনাল পার্ক, ফ্লোরিডার থিম পার্ক, লস অ্যাঞ্জেলেস, শিকাগো, মিয়ামিসহ অন্যান্য জনপ্রিয় গন্তব্যসহ প্রাণবন্ত সাংস্কৃতিক দৃশ্য থেকে হলিউড গ্ল্যামার পর্যন্ত অনন্য অভিজ্ঞতা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। অন্যদিকে চীনে গ্রেট ওয়াল, ফরবিডেন সিটি, বুন্ডসহ প্রকৃতি উৎসাহীদের আকর্ষণের মধ্যে রয়েছে গুইলিন, ঝাংজিয়াজি ও ইয়াংজি নদী।
এই তালিকায় ৬৪.৫ মিলিয়ন পর্যটক নিয়ে পঞ্চম অবস্থানে আছে ইতালি। এ ছাড়া তুরস্কে ৫১.২ মিলিয়ন, মেক্সিকোতে ৪৫ মিলিয়ন, থাইল্যান্ডে ৩৯.৮ মিলিয়ন, জার্মানিতে ৩৯.৬ মিলিয়ন এবং যুক্তরাজ্যে ৩৯.৪ মিলিয়ন পর্যটক এ বছর ভ্রমণ করেছেন।
সূত্র: ইকোনমি মিডল ইস্ট
বিশ্ব অর্থনীতিতে বড় অবদান রাখে পর্যটন খাত। ওয়ার্ল্ড ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম কাউন্সিলের (ডব্লিউটিটিসি) এ বছরের ইকোনমিক ইমপ্যাক্ট রিসার্চ অনুসারে, ভ্রমণ ও পর্যটনশিল্প খাতে আসবে ৭৭০ বিলিয়ন ডলারের বেশি।
ডব্লিউটিটিসির বিশ্লেষণে, এ বছর সর্বোচ্চ ভ্রমণ করা দেশ হিসেবে প্রথমে আছে ফ্রান্স। সেখানে এখন পর্যন্ত ভ্রমণকারীর সংখ্যা ৮৯.৪ মিলিয়ন। ফ্রান্সে ৪৫টি ইউনেসকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট রয়েছে। দেশটিতে সমুদ্রসৈকত, স্কি রিসোর্ট এবং শান্তিপূর্ণ গ্রামীণ অঞ্চলগুলো পরিবেশবান্ধব ভ্রমণকারীদের বৈচিত্র্যময় অভিজ্ঞতা দেয়।
এরপরেই ৮৩.৭ মিলিয়ন পর্যটক নিয়ে আছে স্পেনের অবস্থান। বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের দ্বিবার্ষিক ভ্রমণ এবং পর্যটন প্রতিযোগিতামূলক সূচকে দেশটি ধারাবাহিকভাবে শীর্ষে রয়েছে। এরপরেই ৭৯.৩ মিলিয়ন পর্যটক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র এবং ৬৫.৭ মিলিয়ন পর্যটক নিয়ে চীনের অবস্থান। বিভিন্ন ন্যাশনাল পার্ক, ফ্লোরিডার থিম পার্ক, লস অ্যাঞ্জেলেস, শিকাগো, মিয়ামিসহ অন্যান্য জনপ্রিয় গন্তব্যসহ প্রাণবন্ত সাংস্কৃতিক দৃশ্য থেকে হলিউড গ্ল্যামার পর্যন্ত অনন্য অভিজ্ঞতা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। অন্যদিকে চীনে গ্রেট ওয়াল, ফরবিডেন সিটি, বুন্ডসহ প্রকৃতি উৎসাহীদের আকর্ষণের মধ্যে রয়েছে গুইলিন, ঝাংজিয়াজি ও ইয়াংজি নদী।
এই তালিকায় ৬৪.৫ মিলিয়ন পর্যটক নিয়ে পঞ্চম অবস্থানে আছে ইতালি। এ ছাড়া তুরস্কে ৫১.২ মিলিয়ন, মেক্সিকোতে ৪৫ মিলিয়ন, থাইল্যান্ডে ৩৯.৮ মিলিয়ন, জার্মানিতে ৩৯.৬ মিলিয়ন এবং যুক্তরাজ্যে ৩৯.৪ মিলিয়ন পর্যটক এ বছর ভ্রমণ করেছেন।
সূত্র: ইকোনমি মিডল ইস্ট
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে