অনলাইন ডেস্ক
পৃথিবীর অন্যতম ব্যস্ত বিমানবন্দর সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি এয়ারপোর্ট। শিগগিরই এই বিমানবন্দর ছেড়ে যেতে যাত্রীদের পাসপোর্টের প্রয়োজন হবে না। ২০২৪ সাল থেকে সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি বিমানবন্দরে একটি স্বয়ংক্রিয় ইমিগ্রেশন ক্লিয়ারেন্স ব্যবস্থা চালু করা হবে বলে দেশটির মন্ত্রীরা ঘোষণা দিয়েছেন। এর ফলে বারবার ভ্রমণের কাগজপত্র উপস্থাপন না করেই বিমানবন্দর ছেড়ে যেতে পারবেন যাত্রীরা। এসব তথ্য জানা যায় ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজের এক প্রতিবেদনে।
আঙুলের ছাপ স্ক্যান এবং চেহারা শনাক্তের প্রযুক্তি থেকে নেওয়া বায়োমেট্রিক তথ্য ভ্রমণের বিভিন্ন কাগজপত্র, পাসপোর্ট—এসবের বিকল্প হিসেবে কাজ করবে। নতুন ব্যবস্থাগুলো বিমানবন্দরের মধ্য দিয়ে যাওয়ার সময় মানুষকে অন্য রকম এক অভিজ্ঞতার মুখোমুখি করবে।
সিঙ্গাপুরের যোগাযোগমন্ত্রী জোসেফাইন টিও বলেছেন, সিঙ্গাপুর এই ধরনের পরিবর্তন চালু করা ‘বিশ্বের প্রথম কয়েকটি দেশের মধ্যে একটি’ হবে।
কিউআর কোড স্ক্যানিং পয়েন্টের প্রবর্তনের মাধ্যমে এ পরিবর্তনের প্রথম পর্বটি আগামী বছরের প্রথম দিকে শুরু হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
গত সোমবার সিঙ্গাপুরের অভিবাসন আইনে যে সংশোধনী আনা হয়েছে, এর আলোকে এই পরিবর্তনগুলো আনা হবে। এর ফলে বিমানবন্দর এবং অন্য চেকপয়েন্টগুলিতে বায়োমেট্রিক ক্লিয়ারেন্স ব্যবহার করা সহজ হবে।
অবশ্য সিঙ্গাপুরের কিছু সংসদ সদস্য সাইবার নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ উত্থাপন করেন। তবে মন্ত্রীরা বলেছেন, ব্যবস্থাগুলো সিঙ্গাপুরকে ভবিষ্যতে মহামারির জন্য আরও প্রস্তুত হতে এবং সীমান্ত নিয়ন্ত্রণে ভারসাম্যের পথ প্রশস্ত করতে সাহায্য করবে।
উল্লেখ্য, ১০০টিরও বেশি এয়ারলাইন চাঙ্গিতে ব্যবসা পরিচালনা করছে। জুন মাসে ৫০ লাখেরও বেশি মানুষ বিমানবন্দরটির মধ্য দিয়ে যাতায়াত করেছে। অর্থাৎ কোভিড মহামারির পরে আগের যাত্রীসংখ্যা পুনরুদ্ধারের পথেই রয়েছে বিমানবন্দরটি।
ইংল্যান্ডের লন্ডনের হিথ্রো এবং ফ্রান্সের প্যারিসের চার্লস দ্য গলসহ বিশ্বের কিছু বিমানবন্দরে ইতিমধ্যে বায়োমেট্রিক গেট ব্যবহার করা হচ্ছে।
পৃথিবীর অন্যতম ব্যস্ত বিমানবন্দর সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি এয়ারপোর্ট। শিগগিরই এই বিমানবন্দর ছেড়ে যেতে যাত্রীদের পাসপোর্টের প্রয়োজন হবে না। ২০২৪ সাল থেকে সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি বিমানবন্দরে একটি স্বয়ংক্রিয় ইমিগ্রেশন ক্লিয়ারেন্স ব্যবস্থা চালু করা হবে বলে দেশটির মন্ত্রীরা ঘোষণা দিয়েছেন। এর ফলে বারবার ভ্রমণের কাগজপত্র উপস্থাপন না করেই বিমানবন্দর ছেড়ে যেতে পারবেন যাত্রীরা। এসব তথ্য জানা যায় ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজের এক প্রতিবেদনে।
আঙুলের ছাপ স্ক্যান এবং চেহারা শনাক্তের প্রযুক্তি থেকে নেওয়া বায়োমেট্রিক তথ্য ভ্রমণের বিভিন্ন কাগজপত্র, পাসপোর্ট—এসবের বিকল্প হিসেবে কাজ করবে। নতুন ব্যবস্থাগুলো বিমানবন্দরের মধ্য দিয়ে যাওয়ার সময় মানুষকে অন্য রকম এক অভিজ্ঞতার মুখোমুখি করবে।
সিঙ্গাপুরের যোগাযোগমন্ত্রী জোসেফাইন টিও বলেছেন, সিঙ্গাপুর এই ধরনের পরিবর্তন চালু করা ‘বিশ্বের প্রথম কয়েকটি দেশের মধ্যে একটি’ হবে।
কিউআর কোড স্ক্যানিং পয়েন্টের প্রবর্তনের মাধ্যমে এ পরিবর্তনের প্রথম পর্বটি আগামী বছরের প্রথম দিকে শুরু হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
গত সোমবার সিঙ্গাপুরের অভিবাসন আইনে যে সংশোধনী আনা হয়েছে, এর আলোকে এই পরিবর্তনগুলো আনা হবে। এর ফলে বিমানবন্দর এবং অন্য চেকপয়েন্টগুলিতে বায়োমেট্রিক ক্লিয়ারেন্স ব্যবহার করা সহজ হবে।
অবশ্য সিঙ্গাপুরের কিছু সংসদ সদস্য সাইবার নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ উত্থাপন করেন। তবে মন্ত্রীরা বলেছেন, ব্যবস্থাগুলো সিঙ্গাপুরকে ভবিষ্যতে মহামারির জন্য আরও প্রস্তুত হতে এবং সীমান্ত নিয়ন্ত্রণে ভারসাম্যের পথ প্রশস্ত করতে সাহায্য করবে।
উল্লেখ্য, ১০০টিরও বেশি এয়ারলাইন চাঙ্গিতে ব্যবসা পরিচালনা করছে। জুন মাসে ৫০ লাখেরও বেশি মানুষ বিমানবন্দরটির মধ্য দিয়ে যাতায়াত করেছে। অর্থাৎ কোভিড মহামারির পরে আগের যাত্রীসংখ্যা পুনরুদ্ধারের পথেই রয়েছে বিমানবন্দরটি।
ইংল্যান্ডের লন্ডনের হিথ্রো এবং ফ্রান্সের প্যারিসের চার্লস দ্য গলসহ বিশ্বের কিছু বিমানবন্দরে ইতিমধ্যে বায়োমেট্রিক গেট ব্যবহার করা হচ্ছে।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে