হিমেল চাকমা, রাঙামাটি
রাঙামাটিতে গড়ে উঠেছে নতুন পর্যটনকেন্দ্র রাঙা দ্বীপ। সদ্য শেষ হয়েছে এই কেন্দ্রের কাজ। পর্যটনকেন্দ্রটিতে রয়েছে থ্রি স্টার মানের হোটেল, কটেজ, সুইমিংপুল, কায়াকিংসহ নানান সুবিধা। রাঙা দ্বীপ এখন নজর কাড়ছে সবার। নিরিবিলি এই পর্যটনকেন্দ্র দেখতে প্রতিদিন ভিড় করছেন পর্যটকেরা।
রাঙা দ্বীপে উঠলেই দেখা মিলবে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর নান্দনিকতার সাজ। এই পর্যটনকেন্দ্র ও রিসোর্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জানান, এখানে আছে সাধারণ ও ১৮টি কটেজে আবাসিক ব্যবস্থা, সুইমিংপুল, নৌকা রাইডিং এবং একাধিক কনফারেন্স হল। কটেজের প্রতিটি কক্ষ থেকে দেখা যাবে কাপ্তাই হ্রদের মনোরম দৃশ্য।
রাঙা দ্বীপের পরিচালক আলোক ব্রত চাকমা জানান, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে প্রতিবছর দেশ-বিদেশ থেকে অনেক পর্যটক রাঙামাটিতে বেড়াতে আসেন। তাঁদের অভিযোগ, রাঙামাটিতে মানসম্মত থাকার ব্যবস্থা নেই। রাঙা দ্বীপ পর্যটনকেন্দ্র ও রিসোর্ট সেই দুর্নাম ঘুচিয়ে দিয়েছে।
রাঙা দ্বীপে রাতযাপনে রয়েছে রিসোর্টের ক্যাসেল ও কটেজ। ক্যাসেলের কক্ষগুলোর প্রতি রাতের ভাড়া ৬ হাজার টাকা। এক কক্ষে থাকতে পারবেন ছয়জন। এ ছাড়া বিছানাভেদে কটেজের ভাড়া প্রতি রাতের জন্য ৬ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা। পুরো কটেজে ১৫০ থেকে ২০০ জন থাকার ব্যবস্থা রয়েছে।
যেভাবে রাঙা দ্বীপে যাবেন
রাঙামাটিতে এসে শহরে নেমে নিজস্ব বা ভাড়া গাড়ি অথবা অটোরিকশায় যেতে হবে রাজবন বিহারের উত্তর পাশে বনবিহার হাসপাতালসংলগ্ন ভালেদী ব্রিজের গোড়ায়। সেখান থেকে বোটে দুই মিনিটে পৌঁছে যাওয়া যাবে রাঙা দ্বীপ ঘাটে। বোট ভাড়া জনপ্রতি ১৫ টাকা। ঘাটে নেমে নিতে হবে ৫০ টাকার খাদ্য কুপন। এই কুপন দিয়ে রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার নেওয়া যাবে।
তবে যাঁরা থাকতে যাবেন, তাঁদের এই কুপনের দরকার নেই। বোট ভাড়াও গুনতে হবে না। পর্যটকেরা সুইমিংপুলে গোসল করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে গুনতে হবে প্রতি ঘণ্টায় ২০০ টাকা। সময় বাড়িয়ে গোসল করতে চাইলে দিতে হবে প্রতি ঘণ্টায় আরও ১০০ টাকা। তবে আবাসিকে থাকা অতিথিদের জন্য এই চার্জ প্রযোজ্য হবে না।
রাঙামাটিতে গড়ে উঠেছে নতুন পর্যটনকেন্দ্র রাঙা দ্বীপ। সদ্য শেষ হয়েছে এই কেন্দ্রের কাজ। পর্যটনকেন্দ্রটিতে রয়েছে থ্রি স্টার মানের হোটেল, কটেজ, সুইমিংপুল, কায়াকিংসহ নানান সুবিধা। রাঙা দ্বীপ এখন নজর কাড়ছে সবার। নিরিবিলি এই পর্যটনকেন্দ্র দেখতে প্রতিদিন ভিড় করছেন পর্যটকেরা।
রাঙা দ্বীপে উঠলেই দেখা মিলবে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর নান্দনিকতার সাজ। এই পর্যটনকেন্দ্র ও রিসোর্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জানান, এখানে আছে সাধারণ ও ১৮টি কটেজে আবাসিক ব্যবস্থা, সুইমিংপুল, নৌকা রাইডিং এবং একাধিক কনফারেন্স হল। কটেজের প্রতিটি কক্ষ থেকে দেখা যাবে কাপ্তাই হ্রদের মনোরম দৃশ্য।
রাঙা দ্বীপের পরিচালক আলোক ব্রত চাকমা জানান, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে প্রতিবছর দেশ-বিদেশ থেকে অনেক পর্যটক রাঙামাটিতে বেড়াতে আসেন। তাঁদের অভিযোগ, রাঙামাটিতে মানসম্মত থাকার ব্যবস্থা নেই। রাঙা দ্বীপ পর্যটনকেন্দ্র ও রিসোর্ট সেই দুর্নাম ঘুচিয়ে দিয়েছে।
রাঙা দ্বীপে রাতযাপনে রয়েছে রিসোর্টের ক্যাসেল ও কটেজ। ক্যাসেলের কক্ষগুলোর প্রতি রাতের ভাড়া ৬ হাজার টাকা। এক কক্ষে থাকতে পারবেন ছয়জন। এ ছাড়া বিছানাভেদে কটেজের ভাড়া প্রতি রাতের জন্য ৬ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা। পুরো কটেজে ১৫০ থেকে ২০০ জন থাকার ব্যবস্থা রয়েছে।
যেভাবে রাঙা দ্বীপে যাবেন
রাঙামাটিতে এসে শহরে নেমে নিজস্ব বা ভাড়া গাড়ি অথবা অটোরিকশায় যেতে হবে রাজবন বিহারের উত্তর পাশে বনবিহার হাসপাতালসংলগ্ন ভালেদী ব্রিজের গোড়ায়। সেখান থেকে বোটে দুই মিনিটে পৌঁছে যাওয়া যাবে রাঙা দ্বীপ ঘাটে। বোট ভাড়া জনপ্রতি ১৫ টাকা। ঘাটে নেমে নিতে হবে ৫০ টাকার খাদ্য কুপন। এই কুপন দিয়ে রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার নেওয়া যাবে।
তবে যাঁরা থাকতে যাবেন, তাঁদের এই কুপনের দরকার নেই। বোট ভাড়াও গুনতে হবে না। পর্যটকেরা সুইমিংপুলে গোসল করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে গুনতে হবে প্রতি ঘণ্টায় ২০০ টাকা। সময় বাড়িয়ে গোসল করতে চাইলে দিতে হবে প্রতি ঘণ্টায় আরও ১০০ টাকা। তবে আবাসিকে থাকা অতিথিদের জন্য এই চার্জ প্রযোজ্য হবে না।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে