ভ্রমণ ডেস্ক
ভ্রমণের জন্য জীবন উৎসর্গ করে দেওয়া মানুষের বসবাস আছে আমাদের চারপাশে। তাঁদের অভিজ্ঞতার ঝুলি অত্যন্ত সমৃদ্ধ। পৃথিবীর ৯০৩টি শহর ভ্রমণ করেছেন বাংলাদেশের পর্যটক তানভীর অপু। তাঁকে একবার প্রশ্ন করা হয়েছিল, কীভাবে সম্ভব হয়েছে বিষয়টি? উত্তরে তিনি বলেছিলেন, তার জন্য জীবনের ১৫ বছর বিসর্জন দিতে হয়েছে তাঁকে। কিন্তু পৃথিবীতে এমন কিছু দেশ আছে, যেগুলো একজীবনে ভ্রমণ শেষ করা অসম্ভব। কী, বিশ্বাস হচ্ছে না তো?
যাঁরা সমুদ্রসৈকত দেখতে ভালোবাসেন, প্রথমে তাঁদের জন্য তথ্যটা দিয়ে রাখি। অস্ট্রেলিয়া এমন একটি দেশ, যেখানে আনুমানিক ১১ হাজার ৭৬১টি নিবন্ধিত সমুদ্রসৈকত আছে। আর দেশটির উপকূলরেখা হলো ৫০ হাজার কিলোমিটারের বেশি। সে জন্য অস্ট্রেলিয়াকে বলা হয় হোম অব সি বিচেস। বলা হয়ে থাকে, কোনো পর্যটক যদি প্রতি সপ্তাহে একটি করে সৈকত দেখতে যান, তাহলে অস্ট্রেলিয়ার সমুদ্রসৈকতগুলো দেখা শেষ করতে সময় লাগবে প্রায় ২২৬ বছর! দুর্ভাগ্যজনকভাবে মানুষের বয়স এত নয়। অস্ট্রেলিয়ার দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত দ্য কুরং নামে পরিচিত। ১৯৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এ বালুকাময় সৈকত দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার ইয়ংহাসব্যান্ড উপদ্বীপে অবস্থিত।
এবার আসি দ্বীপপ্রেমীদের কাছে। যাঁরা দ্বীপ দেখতে ভালোবাসেন, তাঁরা মালদ্বীপ ঘুরতে পছন্দ করেন। দ্বীপপ্রেমীদের কাছে জানতে চাই, একবার ফিলিপাইন যাবেন কি না? ভাবছেন, এ আর তেমন কি! যাওয়াই যায়। দাঁড়ান একটু।
ফিলিপাইনের জাতীয় মানচিত্র ও সম্পদ তথ্য কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছে, তাদের দেশে মাত্র ৭ হাজার ৬৪১টি দ্বীপ আছে! এই দ্বীপগুলোর মোট ভূমির পরিমাণ ৩ লাখ বর্গকিলোমিটার এবং এই ভূমি নিয়ে দেশটি বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম দ্বীপ দেশ। দেশটির মোট আয়তনের প্রায় ৯৫ শতাংশ ভূমি আছে এই দ্বীপগুলোতে। ফ্যাক্টস ফিউশন জানাচ্ছে, আপনি যদি প্রতিটি দ্বীপের সৌন্দর্য উপভোগের জন্য এক দিন করে সময় দেন, তাহলেও দেশটির সাড়ে ৭ হাজারের বেশি দ্বীপ দেখতে আপনার লেগে যাবে প্রায় ২১ বছর!
ফিলিপাইনের বৃহত্তম দ্বীপের নাম লুজোন। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার বর্গকিলোমিটার। আর দ্বিতীয় বৃহত্তম দ্বীপ মিন্দানার আয়তন প্রায় ৯৫ হাজার বর্গকিলোমিটার বা ৩৬ হাজার ৬৮০ মাইল।
এসব তথ্য দেখে ভয় না পেয়ে একবার চেষ্টা করে দেখুন।
সূত্র: ওজবিচেস ডট কম, এনএএমআরআইএ ডট জিওভি ডট পিএইচ
ভ্রমণের জন্য জীবন উৎসর্গ করে দেওয়া মানুষের বসবাস আছে আমাদের চারপাশে। তাঁদের অভিজ্ঞতার ঝুলি অত্যন্ত সমৃদ্ধ। পৃথিবীর ৯০৩টি শহর ভ্রমণ করেছেন বাংলাদেশের পর্যটক তানভীর অপু। তাঁকে একবার প্রশ্ন করা হয়েছিল, কীভাবে সম্ভব হয়েছে বিষয়টি? উত্তরে তিনি বলেছিলেন, তার জন্য জীবনের ১৫ বছর বিসর্জন দিতে হয়েছে তাঁকে। কিন্তু পৃথিবীতে এমন কিছু দেশ আছে, যেগুলো একজীবনে ভ্রমণ শেষ করা অসম্ভব। কী, বিশ্বাস হচ্ছে না তো?
যাঁরা সমুদ্রসৈকত দেখতে ভালোবাসেন, প্রথমে তাঁদের জন্য তথ্যটা দিয়ে রাখি। অস্ট্রেলিয়া এমন একটি দেশ, যেখানে আনুমানিক ১১ হাজার ৭৬১টি নিবন্ধিত সমুদ্রসৈকত আছে। আর দেশটির উপকূলরেখা হলো ৫০ হাজার কিলোমিটারের বেশি। সে জন্য অস্ট্রেলিয়াকে বলা হয় হোম অব সি বিচেস। বলা হয়ে থাকে, কোনো পর্যটক যদি প্রতি সপ্তাহে একটি করে সৈকত দেখতে যান, তাহলে অস্ট্রেলিয়ার সমুদ্রসৈকতগুলো দেখা শেষ করতে সময় লাগবে প্রায় ২২৬ বছর! দুর্ভাগ্যজনকভাবে মানুষের বয়স এত নয়। অস্ট্রেলিয়ার দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত দ্য কুরং নামে পরিচিত। ১৯৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এ বালুকাময় সৈকত দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার ইয়ংহাসব্যান্ড উপদ্বীপে অবস্থিত।
এবার আসি দ্বীপপ্রেমীদের কাছে। যাঁরা দ্বীপ দেখতে ভালোবাসেন, তাঁরা মালদ্বীপ ঘুরতে পছন্দ করেন। দ্বীপপ্রেমীদের কাছে জানতে চাই, একবার ফিলিপাইন যাবেন কি না? ভাবছেন, এ আর তেমন কি! যাওয়াই যায়। দাঁড়ান একটু।
ফিলিপাইনের জাতীয় মানচিত্র ও সম্পদ তথ্য কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছে, তাদের দেশে মাত্র ৭ হাজার ৬৪১টি দ্বীপ আছে! এই দ্বীপগুলোর মোট ভূমির পরিমাণ ৩ লাখ বর্গকিলোমিটার এবং এই ভূমি নিয়ে দেশটি বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম দ্বীপ দেশ। দেশটির মোট আয়তনের প্রায় ৯৫ শতাংশ ভূমি আছে এই দ্বীপগুলোতে। ফ্যাক্টস ফিউশন জানাচ্ছে, আপনি যদি প্রতিটি দ্বীপের সৌন্দর্য উপভোগের জন্য এক দিন করে সময় দেন, তাহলেও দেশটির সাড়ে ৭ হাজারের বেশি দ্বীপ দেখতে আপনার লেগে যাবে প্রায় ২১ বছর!
ফিলিপাইনের বৃহত্তম দ্বীপের নাম লুজোন। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার বর্গকিলোমিটার। আর দ্বিতীয় বৃহত্তম দ্বীপ মিন্দানার আয়তন প্রায় ৯৫ হাজার বর্গকিলোমিটার বা ৩৬ হাজার ৬৮০ মাইল।
এসব তথ্য দেখে ভয় না পেয়ে একবার চেষ্টা করে দেখুন।
সূত্র: ওজবিচেস ডট কম, এনএএমআরআইএ ডট জিওভি ডট পিএইচ
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে