ফিচার ডেস্ক
থাইল্যান্ডে ছোট-বড় মিলিয়ে ন্যাশনাল পার্কের সংখ্যা ১৫৬। এসবের মধ্যে পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রে মেরিন ন্যাশনাল পার্কগুলো। প্রায় সারা বছর সেগুলোয় ঘুরতে যায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পর্যটকেরা। ফলে সেগুলোর পরিবেশ ঠিক রাখতে স্থানীয় প্রশাসনের অনেক সময় হিমশিম খেতে হয়। এ কারণে দেশটির তিনটি মেরিন ন্যাশনাল পার্ক ছয় মাসের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল।
নির্দিষ্ট সময় শেষ হওয়ায় মেরিন ন্যাশনাল পার্কগুলো আবারও খোলা হয়েছে। খুলে দেওয়া এ পার্কগুলো হলো সিমিলান ন্যাশনাল পার্ক, সুরিন আইল্যান্ড ন্যাশনাল পার্ক এবং লায়েম সন ন্যাশনাল পার্ক। সব কটির অবস্থান আন্দামান সমুদ্র ঘিরে। ১৫ অক্টোবর থেকে চালু হওয়া ন্যাশনাল পার্ক তিনটি পর্যটকদের জন্য খোলা থাকবে ২০২৫ সালের মে মাস পর্যন্ত। তারপর আবারও পরিবেশগত কারণে নির্দিষ্ট সময় বন্ধ রাখা হবে সেগুলো।
মিঠাপানি ও প্রবালপ্রাচীরের জন্য জনপ্রিয় লায়েম সন ন্যাশনাল পার্ক। স্কুবা ডাইভিং যাদের পছন্দ, তাদের অন্যতম গন্তব্য এটি। সমুদ্রের নিচে যারা ঘুরে বেড়াতে চায়, তাদের পছন্দ সিমিলান ন্যাশনাল পার্ক। অন্যদিকে সমুদ্র ঘিরে বিভিন্ন খেলাধুলায় যাদের আগ্রহ বেশি, তাদের জন্য রয়েছে
সুরিন আইল্যান্ড ন্যাশনাল পার্ক।
মূলত সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ রক্ষা করতে এসব পার্ক বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল থাইল্যান্ডের পর্যটন কর্তৃপক্ষ।
শুধু যে এই তিনটি ন্যাশনাল পার্ক বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, তা নয়। থাইল্যান্ড সরকার বেশি ভ্রমণ করা হয় এ রকম জায়গা বছরের বিভিন্ন সময় বন্ধ ঘোষণা করে। যেহেতু দেশটির পর্যটন প্রকৃতিনির্ভর, তাই নিয়মিত র নিয়মিত পরিচর্যা জরুরি।
বিশ্বের পর্যটননির্ভর দেশগুলোর তালিকায় ওপরের দিকে থাইল্যান্ডের অবস্থান। প্রায় ৩০ মিলিয়ন পর্যটক প্রতিবছর দেশটিতে ভ্রমণ করে। যেহেতু সারা বছর ভিড় থাকে, সে কারণে প্রকৃতির সঠিক পরিচর্যা করা সম্ভব হয় না। সে কারণে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ন্যাশনাল পার্ক বন্ধ রাখা হয়।
সূত্র: প্রেস্টিজ
থাইল্যান্ডে ছোট-বড় মিলিয়ে ন্যাশনাল পার্কের সংখ্যা ১৫৬। এসবের মধ্যে পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রে মেরিন ন্যাশনাল পার্কগুলো। প্রায় সারা বছর সেগুলোয় ঘুরতে যায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পর্যটকেরা। ফলে সেগুলোর পরিবেশ ঠিক রাখতে স্থানীয় প্রশাসনের অনেক সময় হিমশিম খেতে হয়। এ কারণে দেশটির তিনটি মেরিন ন্যাশনাল পার্ক ছয় মাসের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল।
নির্দিষ্ট সময় শেষ হওয়ায় মেরিন ন্যাশনাল পার্কগুলো আবারও খোলা হয়েছে। খুলে দেওয়া এ পার্কগুলো হলো সিমিলান ন্যাশনাল পার্ক, সুরিন আইল্যান্ড ন্যাশনাল পার্ক এবং লায়েম সন ন্যাশনাল পার্ক। সব কটির অবস্থান আন্দামান সমুদ্র ঘিরে। ১৫ অক্টোবর থেকে চালু হওয়া ন্যাশনাল পার্ক তিনটি পর্যটকদের জন্য খোলা থাকবে ২০২৫ সালের মে মাস পর্যন্ত। তারপর আবারও পরিবেশগত কারণে নির্দিষ্ট সময় বন্ধ রাখা হবে সেগুলো।
মিঠাপানি ও প্রবালপ্রাচীরের জন্য জনপ্রিয় লায়েম সন ন্যাশনাল পার্ক। স্কুবা ডাইভিং যাদের পছন্দ, তাদের অন্যতম গন্তব্য এটি। সমুদ্রের নিচে যারা ঘুরে বেড়াতে চায়, তাদের পছন্দ সিমিলান ন্যাশনাল পার্ক। অন্যদিকে সমুদ্র ঘিরে বিভিন্ন খেলাধুলায় যাদের আগ্রহ বেশি, তাদের জন্য রয়েছে
সুরিন আইল্যান্ড ন্যাশনাল পার্ক।
মূলত সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ রক্ষা করতে এসব পার্ক বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল থাইল্যান্ডের পর্যটন কর্তৃপক্ষ।
শুধু যে এই তিনটি ন্যাশনাল পার্ক বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, তা নয়। থাইল্যান্ড সরকার বেশি ভ্রমণ করা হয় এ রকম জায়গা বছরের বিভিন্ন সময় বন্ধ ঘোষণা করে। যেহেতু দেশটির পর্যটন প্রকৃতিনির্ভর, তাই নিয়মিত র নিয়মিত পরিচর্যা জরুরি।
বিশ্বের পর্যটননির্ভর দেশগুলোর তালিকায় ওপরের দিকে থাইল্যান্ডের অবস্থান। প্রায় ৩০ মিলিয়ন পর্যটক প্রতিবছর দেশটিতে ভ্রমণ করে। যেহেতু সারা বছর ভিড় থাকে, সে কারণে প্রকৃতির সঠিক পরিচর্যা করা সম্ভব হয় না। সে কারণে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ন্যাশনাল পার্ক বন্ধ রাখা হয়।
সূত্র: প্রেস্টিজ
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে