ফিচার ডেস্ক
৪১ দিনে হেঁটেছেন চার দেশের ১ হাজার ১৬১ কিলোমিটার পথ!
সাইফুল ইসলাম শান্ত হাঁটা শুরু করেছিলেন এ বছরের মার্চ মাসের ২২ তারিখ। জাতীয় সংসদ ভবনের সামনে থেকে বেলা ১১টায় হাঁটতে শুরু করেছিলেন তিনি। জুন মাসের ৬ তারিখে আমরা যখন তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করি, তখন তিনি তাজিকিস্তানে হেঁটে বেড়াচ্ছেন। এই সময়ের মধ্যে তিনি টানা হেঁটেছেন ৪১ দিন। আর বাকি দিনগুলো বিশ্রাম, ভিসাসংক্রান্ত এবং অন্যান্য কাজে কেটেছে।
কেন এই হাঁটা? মূলত পৃথিবীর ১৯৩টি দেশ হেঁটে দেখার ইচ্ছা তো আছেই। সেই সঙ্গে আছে ‘বৃক্ষ বাঁচাও, উষ্ণতা কমাও’ স্লোগান। না, এটি নতুন কোনো আন্দোলন নয়; বরং পুরোনো কথাই নতুন নতুন জনপদে ছড়িয়ে দিয়ে আন্দোলনটা চাঙা রাখার চেষ্টা।
বাংলাদেশ থেকে ভারত। সেখান থেকে উজবেকিস্তান হয়ে শান্ত পৌঁছেছেন তাজিকিস্তানে। সেখানেই এখন হাঁটছেন।
পয়েন্ট টু পয়েন্ট
ঢাকা থেকে ভারতের ঝাড়খন্ড হেঁটে ৮৭৩ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করেন শান্ত। সেখান থেকে ট্রেনে দিল্লি। সেখান থেকে ফ্লাইটে উজবেকিস্তানের তাসখন্দ সিটি। তাসখন্দ থেকে তাজিকিস্তানের ওয়েবেক বর্ডার পর্যন্ত ১৩৮ কিলোমিটার পথ হাঁটেন তিনি। আর তাজিকিস্তানে এখন পর্যন্ত ১৫১ কিলোমিটার পথ হেঁটেছেন। এখন তিনি খুজান্দ থেকে দুসানবের দিকে যাচ্ছেন পাহাড়ি পথ ধরে।
যাঁরা বিশ্ব ভ্রমণ করেছেন সাইকেল বা হেঁটে, সবাই এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাওয়া বা পাহাড়, সমুদ্র ইত্যাদি পারাপারে বিভিন্ন যানবাহন ব্যবহার করেছেন। শান্তর ক্ষেত্রে বিশেষ সমস্যা হলো ভিসার মেয়াদ। কোনো কোনো দেশে ভিসার মেয়াদ পাওয়া যায় মাত্র এক মাসের। এর মধ্যে হাঁটা, বিশ্রাম এবং পরবর্তী দেশের ভিসাবিষয়ক বিভিন্ন কাজ করতে হয়। তাই হাঁটার জন্য পর্যাপ্ত সময় পাওয়া যায় না। ফলে কখনো কখনো ফ্লাইট ব্যবহার করতে হয় শান্তকে।
সামনে চ্যালেঞ্জ বাড়ছে
শান্ত জানিয়েছেন, পাশাপাশি একটার পর একটা দেশের ভিসা পাচ্ছেন না তিনি। তাই যখন যে দেশের ভিসা পাচ্ছেন, তখন সে দেশেই যাচ্ছেন। ভিসার মেয়াদ অনুযায়ী, একটি দেশের পুরো পথ হাঁটা সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন তিনি। প্রায় ওয়ান ম্যান আর্মির মতো নিজেকেই সব কাজ করতে হচ্ছে তাঁর। হাঁটতে তো হচ্ছেই। সেই সঙ্গে ভিসা সংগ্রহের জটিলতায় পড়তে হচ্ছে। ফলে একটি দেশের ভিসার মেয়াদ দ্রুতই ফুরিয়ে যায়। শান্ত এ বিষয়ে সহযোগিতা চেয়েছেন বাংলাদেশ দূতাবাসগুলো থেকে। নইলে দিন দিন চ্যালেঞ্জ বেড়ে যাচ্ছে।
পৃথিবীর সব দেশ নিরাপদে হেঁটে ঘুরে আসুক আমাদের সাইফুল ইসলাম শান্ত।
৪১ দিনে হেঁটেছেন চার দেশের ১ হাজার ১৬১ কিলোমিটার পথ!
সাইফুল ইসলাম শান্ত হাঁটা শুরু করেছিলেন এ বছরের মার্চ মাসের ২২ তারিখ। জাতীয় সংসদ ভবনের সামনে থেকে বেলা ১১টায় হাঁটতে শুরু করেছিলেন তিনি। জুন মাসের ৬ তারিখে আমরা যখন তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করি, তখন তিনি তাজিকিস্তানে হেঁটে বেড়াচ্ছেন। এই সময়ের মধ্যে তিনি টানা হেঁটেছেন ৪১ দিন। আর বাকি দিনগুলো বিশ্রাম, ভিসাসংক্রান্ত এবং অন্যান্য কাজে কেটেছে।
কেন এই হাঁটা? মূলত পৃথিবীর ১৯৩টি দেশ হেঁটে দেখার ইচ্ছা তো আছেই। সেই সঙ্গে আছে ‘বৃক্ষ বাঁচাও, উষ্ণতা কমাও’ স্লোগান। না, এটি নতুন কোনো আন্দোলন নয়; বরং পুরোনো কথাই নতুন নতুন জনপদে ছড়িয়ে দিয়ে আন্দোলনটা চাঙা রাখার চেষ্টা।
বাংলাদেশ থেকে ভারত। সেখান থেকে উজবেকিস্তান হয়ে শান্ত পৌঁছেছেন তাজিকিস্তানে। সেখানেই এখন হাঁটছেন।
পয়েন্ট টু পয়েন্ট
ঢাকা থেকে ভারতের ঝাড়খন্ড হেঁটে ৮৭৩ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করেন শান্ত। সেখান থেকে ট্রেনে দিল্লি। সেখান থেকে ফ্লাইটে উজবেকিস্তানের তাসখন্দ সিটি। তাসখন্দ থেকে তাজিকিস্তানের ওয়েবেক বর্ডার পর্যন্ত ১৩৮ কিলোমিটার পথ হাঁটেন তিনি। আর তাজিকিস্তানে এখন পর্যন্ত ১৫১ কিলোমিটার পথ হেঁটেছেন। এখন তিনি খুজান্দ থেকে দুসানবের দিকে যাচ্ছেন পাহাড়ি পথ ধরে।
যাঁরা বিশ্ব ভ্রমণ করেছেন সাইকেল বা হেঁটে, সবাই এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাওয়া বা পাহাড়, সমুদ্র ইত্যাদি পারাপারে বিভিন্ন যানবাহন ব্যবহার করেছেন। শান্তর ক্ষেত্রে বিশেষ সমস্যা হলো ভিসার মেয়াদ। কোনো কোনো দেশে ভিসার মেয়াদ পাওয়া যায় মাত্র এক মাসের। এর মধ্যে হাঁটা, বিশ্রাম এবং পরবর্তী দেশের ভিসাবিষয়ক বিভিন্ন কাজ করতে হয়। তাই হাঁটার জন্য পর্যাপ্ত সময় পাওয়া যায় না। ফলে কখনো কখনো ফ্লাইট ব্যবহার করতে হয় শান্তকে।
সামনে চ্যালেঞ্জ বাড়ছে
শান্ত জানিয়েছেন, পাশাপাশি একটার পর একটা দেশের ভিসা পাচ্ছেন না তিনি। তাই যখন যে দেশের ভিসা পাচ্ছেন, তখন সে দেশেই যাচ্ছেন। ভিসার মেয়াদ অনুযায়ী, একটি দেশের পুরো পথ হাঁটা সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন তিনি। প্রায় ওয়ান ম্যান আর্মির মতো নিজেকেই সব কাজ করতে হচ্ছে তাঁর। হাঁটতে তো হচ্ছেই। সেই সঙ্গে ভিসা সংগ্রহের জটিলতায় পড়তে হচ্ছে। ফলে একটি দেশের ভিসার মেয়াদ দ্রুতই ফুরিয়ে যায়। শান্ত এ বিষয়ে সহযোগিতা চেয়েছেন বাংলাদেশ দূতাবাসগুলো থেকে। নইলে দিন দিন চ্যালেঞ্জ বেড়ে যাচ্ছে।
পৃথিবীর সব দেশ নিরাপদে হেঁটে ঘুরে আসুক আমাদের সাইফুল ইসলাম শান্ত।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে