ভ্রমণ ডেস্ক
আসছে ভালোবাসার দিন ভ্যালেন্টাইনস ডে। শুধুই কি খাওয়াদাওয়া আর উপহারে সীমাবদ্ধ রাখবেন দিনটি? বরং ঘুরে আসুন। তাতে তৈরি হবে স্মৃতি, কাটবে একঘেয়ে জীবনের গুমোট ভাব। সহজ ও পরিচিত গন্তব্য অনেক আছে। সমুদ্রপ্রেমীদের জন্য আছে আদি এবং অকৃত্রিম কক্সবাজার ও সেন্ট মার্টিন।
পাহাড়প্রেমীদের জন্য আছে পুরো পার্বত্য চট্টগ্রাম। আর যাঁরা রোমাঞ্চ খোঁজেন, তাঁদের জন্য নেপাল বা ভারতের বিভিন্ন ট্রেকিং পয়েন্ট। যাঁরা একটু রিলাক্স ভ্রমণ করতে চান প্রিয়জন কিংবা বন্ধুবান্ধব নিয়ে, তাঁদের জন্য আছে ঢাকাসহ বিভিন্ন জায়গার বিলাসী রিসোর্ট।
নতুন জায়গায় যেতে চাইলে আমাদের পরামর্শ পটুয়াখালী— চলে যান। কুয়াকাটাকে কেন্দ্র করে এর আশপাশের দ্বীপ ও চরে নিরাপদে ঘুরে বেড়ানো যায়।
কাউয়ার চর সৈকত: কুয়াকাটা থেকে এর দূরত্ব মাত্র ১৫ কিলোমিটার। স্থানীয়ভাবে এটি গঙ্গামতি সৈকত নামেও পরিচিত। এখান থেকে সূর্যোদয় দেখা যায়। আছে বন বিভাগের নয়নাভিরাম ঝাউবন। ভোরে কুয়াকাটা থেকে মোটরসাইকেল কিংবা অটোরিকশা অথবা বিচ কার নিয়ে যাওয়া যাবে গঙ্গামতি বা কাউয়ার চর।
চর বিজয় সৈকত: কুয়াকাটা থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে বঙ্গোপসাগরের বুকে এই চর। এখন সেখানে গেলে দেখা যাবে লাল কাঁকড়া এবং অসংখ্য পরিযায়ী পাখি। বিচিত্র মাছ দেখা যায় এই অংশের সাগরে।
চর তুফানিয়া সৈকত: ভ্যালেন্টাইনকে তুফান করে তুলতে যেতে পারেন কুয়াকাটা থেকে ১০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বের এই দ্বীপে। এখানেও লাল কাঁকড়া দেখা যাবে। এখানে আছে ৫০০ একরের বনাঞ্চল।
জাহাজমারা সৈকত: বেশ পরিচিত এই সৈকতের নাম। এখানে সাগরের ঢেউয়ের তালে বিচিত্র প্রজাতির মাছের ছোটাছুটি চোখে পড়ে। এই সৈকতের প্রধান আকর্ষণ সূর্যাস্ত।
সোনার চর: কুয়াকাটা থেকে দক্ষিণে ১০ কিলোমিটার দূরে সাগরের মাঝে নয়নাভিরাম দ্বীপ সোনার চর। এখান থেকে সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয়
দেখা যায়। আছে ম্যানগ্রোভ বন। রয়েছে ৪ কিলোমিটার দীর্ঘ সমুদ্রসৈকত। এখানে ক্যাম্পিং করা যায়।
চর হেয়ার: সোনার চর থেকে এক কিলোমিটার দূরে চর হেয়ার দ্বীপ। স্থানীয়ভাবে এটি কলাগাছিয়ার চর নামে পরিচিত। এর বিশাল সৈকতে অসংখ্য পাখি দেখা যায়।
ফাতরার চর: কুয়াকাটা থেকে ১০ কিলোমিটার পশ্চিমে নীল জলরাশির ওপর সবুজে ঘেরা ফাতরার বন বা ফাতরার চর। এটি সংরক্ষিত ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল। এখানে আছে বন বিভাগের রেস্টহাউস। আছে অসংখ্য পাখি। চরের পূর্ব অংশে রয়েছে একটি ছোট সমুদ্রসৈকত। ভাটার সময় নামা যাবে সৈকতটিতে।
নিদ্রা সৈকত: ফাতরার চর থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে একদিকে সাগর, অন্যদিকে নদী আর মাঝখানে বেড়ে ওঠা কেওড়া ও ঝাউবনে ঘেরা সবুজ দৃষ্টিনন্দন দ্বীপ নিদ্রার চর। রাতে তাঁবু টানিয়ে থাকা যায়।
শুভ সন্ধ্যা সৈকত: নিদ্রা সৈকত থেকে ৪ কিলোমিটার দূরে শুভ সন্ধ্যা সমুদ্রসৈকত। এটি দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট টেংরাগিরির অংশ। এই সৈকত বেশ নির্জন।
লেম্বুর চর: কুয়াকাটা থেকে ৫ কিলোমিটার পূর্বে লেবুর বনে ঘেরা দ্বীপ লেম্বুর চর বা নেম্বুর চর। তিন নদীর মোহনায় এর সৈকত থেকে সূর্যাস্ত দেখা যায়। এক হাজার একর আয়তনের লেম্বুর চরে বিভিন্ন প্রজাতির গাছ আছে।
যেভাবে যাবেন: কুয়াকাটা থেকে এই দ্বীপগুলোর কোনো কোনোটিতে হেঁটে যাওয়া যায়, কোনোটিতে যেতে হয় ট্রলার বা স্পিডবোটে। আবার এক দ্বীপ থেকে অন্য দ্বীপেও যাওয়া যায়।
আসছে ভালোবাসার দিন ভ্যালেন্টাইনস ডে। শুধুই কি খাওয়াদাওয়া আর উপহারে সীমাবদ্ধ রাখবেন দিনটি? বরং ঘুরে আসুন। তাতে তৈরি হবে স্মৃতি, কাটবে একঘেয়ে জীবনের গুমোট ভাব। সহজ ও পরিচিত গন্তব্য অনেক আছে। সমুদ্রপ্রেমীদের জন্য আছে আদি এবং অকৃত্রিম কক্সবাজার ও সেন্ট মার্টিন।
পাহাড়প্রেমীদের জন্য আছে পুরো পার্বত্য চট্টগ্রাম। আর যাঁরা রোমাঞ্চ খোঁজেন, তাঁদের জন্য নেপাল বা ভারতের বিভিন্ন ট্রেকিং পয়েন্ট। যাঁরা একটু রিলাক্স ভ্রমণ করতে চান প্রিয়জন কিংবা বন্ধুবান্ধব নিয়ে, তাঁদের জন্য আছে ঢাকাসহ বিভিন্ন জায়গার বিলাসী রিসোর্ট।
নতুন জায়গায় যেতে চাইলে আমাদের পরামর্শ পটুয়াখালী— চলে যান। কুয়াকাটাকে কেন্দ্র করে এর আশপাশের দ্বীপ ও চরে নিরাপদে ঘুরে বেড়ানো যায়।
কাউয়ার চর সৈকত: কুয়াকাটা থেকে এর দূরত্ব মাত্র ১৫ কিলোমিটার। স্থানীয়ভাবে এটি গঙ্গামতি সৈকত নামেও পরিচিত। এখান থেকে সূর্যোদয় দেখা যায়। আছে বন বিভাগের নয়নাভিরাম ঝাউবন। ভোরে কুয়াকাটা থেকে মোটরসাইকেল কিংবা অটোরিকশা অথবা বিচ কার নিয়ে যাওয়া যাবে গঙ্গামতি বা কাউয়ার চর।
চর বিজয় সৈকত: কুয়াকাটা থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে বঙ্গোপসাগরের বুকে এই চর। এখন সেখানে গেলে দেখা যাবে লাল কাঁকড়া এবং অসংখ্য পরিযায়ী পাখি। বিচিত্র মাছ দেখা যায় এই অংশের সাগরে।
চর তুফানিয়া সৈকত: ভ্যালেন্টাইনকে তুফান করে তুলতে যেতে পারেন কুয়াকাটা থেকে ১০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বের এই দ্বীপে। এখানেও লাল কাঁকড়া দেখা যাবে। এখানে আছে ৫০০ একরের বনাঞ্চল।
জাহাজমারা সৈকত: বেশ পরিচিত এই সৈকতের নাম। এখানে সাগরের ঢেউয়ের তালে বিচিত্র প্রজাতির মাছের ছোটাছুটি চোখে পড়ে। এই সৈকতের প্রধান আকর্ষণ সূর্যাস্ত।
সোনার চর: কুয়াকাটা থেকে দক্ষিণে ১০ কিলোমিটার দূরে সাগরের মাঝে নয়নাভিরাম দ্বীপ সোনার চর। এখান থেকে সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয়
দেখা যায়। আছে ম্যানগ্রোভ বন। রয়েছে ৪ কিলোমিটার দীর্ঘ সমুদ্রসৈকত। এখানে ক্যাম্পিং করা যায়।
চর হেয়ার: সোনার চর থেকে এক কিলোমিটার দূরে চর হেয়ার দ্বীপ। স্থানীয়ভাবে এটি কলাগাছিয়ার চর নামে পরিচিত। এর বিশাল সৈকতে অসংখ্য পাখি দেখা যায়।
ফাতরার চর: কুয়াকাটা থেকে ১০ কিলোমিটার পশ্চিমে নীল জলরাশির ওপর সবুজে ঘেরা ফাতরার বন বা ফাতরার চর। এটি সংরক্ষিত ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল। এখানে আছে বন বিভাগের রেস্টহাউস। আছে অসংখ্য পাখি। চরের পূর্ব অংশে রয়েছে একটি ছোট সমুদ্রসৈকত। ভাটার সময় নামা যাবে সৈকতটিতে।
নিদ্রা সৈকত: ফাতরার চর থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে একদিকে সাগর, অন্যদিকে নদী আর মাঝখানে বেড়ে ওঠা কেওড়া ও ঝাউবনে ঘেরা সবুজ দৃষ্টিনন্দন দ্বীপ নিদ্রার চর। রাতে তাঁবু টানিয়ে থাকা যায়।
শুভ সন্ধ্যা সৈকত: নিদ্রা সৈকত থেকে ৪ কিলোমিটার দূরে শুভ সন্ধ্যা সমুদ্রসৈকত। এটি দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট টেংরাগিরির অংশ। এই সৈকত বেশ নির্জন।
লেম্বুর চর: কুয়াকাটা থেকে ৫ কিলোমিটার পূর্বে লেবুর বনে ঘেরা দ্বীপ লেম্বুর চর বা নেম্বুর চর। তিন নদীর মোহনায় এর সৈকত থেকে সূর্যাস্ত দেখা যায়। এক হাজার একর আয়তনের লেম্বুর চরে বিভিন্ন প্রজাতির গাছ আছে।
যেভাবে যাবেন: কুয়াকাটা থেকে এই দ্বীপগুলোর কোনো কোনোটিতে হেঁটে যাওয়া যায়, কোনোটিতে যেতে হয় ট্রলার বা স্পিডবোটে। আবার এক দ্বীপ থেকে অন্য দ্বীপেও যাওয়া যায়।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে