অনলাইন ডেস্ক
অস্ট্রিয়ার নতুন রেলকার্ডের ট্যাটু করবেন যেসব মানুষ তাঁদের জন্য থাকছে এক বছর বিনা মূল্যে ট্রেন ভ্রমণের সুযোগ। অর্থাৎ চামড়ায় এই ট্যাটু করিয়ে বার্ষিক এক হাজার ইউরোর বেশি রেলকার্ডের খরচ বাঁচিয়ে ফেলতে পরবেন একজন যাত্রী। এ তথ্য জানা গেছে বিটিশ সংবাদমাধ্যম ইনডিপেনডেন্টের এক প্রতবেদনে।
ক্লিমাটিকেট বা জলবায়ু টিকিটের জন্য এমন ট্যাটু করার প্রস্তাবটি অস্ট্রিয়ার জলবায়ু মন্ত্রী লিওনো গিভেসলার। তিনি একটি মিউজিক ফেস্টিভ্যাল বা সংগীত উৎসবে তাঁর নিজের হাতের একটি ছবি প্রদর্শনের আগে এই উদ্যোগের কথা বিশদভাবে জানান। যেখানে তাঁর হাতে ‘গিভেসলার নেতৃত্ব দেয়’ এমন একটি কথা লেখা ছিল। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের সূত্রে জানানো হয় প্রতিবেদনটিতে।
অবশ্য মন্ত্রীর হাতের এই ট্যাটু ছিল অস্থায়ী। তবে উৎসবের একটি তাঁবুতে নিজেদের বাহুতে ক্লিমাটিকেট শব্দটি কালি দিয়ে লিখেছেন এমন প্রথম তিনজনকে বিনা মূল্যে রেলকার্ড দেওয়া হয়। ওই ট্যাটু পারলারে একটি ব্যানার ছিল যাতে লেখা, ‘যা আপনার ত্বকের নিচে চলে যায়’। এই গ্রীষ্মে বেশ কয়েকটি ইভেন্টে এই ট্যাটুর তাঁবুটি হাজির হয়েছিল।
জার্মান-ভাষার সংবাদপত্র সালজবার্গা নারিশটানের সূত্রে প্রতিবেদনটিতে জানা যায়, প্রথম সপ্তাহে ছয়জন লোক এ সুবিধা নিয়েছে। গত মাসে ‘ইলেকট্রিক লাভ’ উৎসবে অংশ নেওয়া ৩০ জন মানুষ এটি গ্রহণ করে।
তবে এই পদক্ষেপটির সমালোচনা করেছেন অনেকে। গিভেসলার এই প্রকল্পের পক্ষে সাফাই গেয়ে একটি স্থানীয় টেলিভিশন স্টেশনকে বলেছেন, এটি অত্যন্ত যত্নের সঙ্গে করা হয়। আর শুধুমাত্র দিনের আলোতে করা হয় এবং ১৮ বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তিদেরই কেবল দেওয়া হয়।’
দ্য নিউ অস্ট্রিয়া অ্যান্ড লিবারেল ফোরাম পার্টির সংসদ সদস্য হেনরিক ব্র্যানসটোটার মনে করেন, মানুষকে তাদের চামড়ার নিচে বিজ্ঞাপন দেওয়ার মাধ্যমে অর্থ প্রদান করা সরকার দলের একজন একজন মন্ত্রীর অগ্রহণযোগ্য দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করছে। রেলকার্ড অস্ট্রিয়ার ট্রেনের পাশাপাশি বাস ও ট্রামে ব্যবহার করা যায়।
ইনডিপেনডেন্টের প্রতিবেদনটি থেকে জানা যায়, ক্লিমাটিকেট পরিচালনা করা ওয়ান মোবিলিটির পরিচালক জ্যাক ল্যাম্বার্ট সংবাদ সংস্থাকে এপিএকে বলেছেন, ‘উৎসবের প্রতিক্রিয়া অত্যন্ত ইতিবাচক ছিল।’
উল্লেখ্য, ২০২১ সালে ক্লিমাটিকেট বিক্রি শুরু হয় নিজে গাড়ি চালানোর চেয়ে গণপরিবহনকে বেছে নিতে বেশি লোককে উৎসাহী করার লক্ষ্য নিয়ে।
অস্ট্রিয়ার নতুন রেলকার্ডের ট্যাটু করবেন যেসব মানুষ তাঁদের জন্য থাকছে এক বছর বিনা মূল্যে ট্রেন ভ্রমণের সুযোগ। অর্থাৎ চামড়ায় এই ট্যাটু করিয়ে বার্ষিক এক হাজার ইউরোর বেশি রেলকার্ডের খরচ বাঁচিয়ে ফেলতে পরবেন একজন যাত্রী। এ তথ্য জানা গেছে বিটিশ সংবাদমাধ্যম ইনডিপেনডেন্টের এক প্রতবেদনে।
ক্লিমাটিকেট বা জলবায়ু টিকিটের জন্য এমন ট্যাটু করার প্রস্তাবটি অস্ট্রিয়ার জলবায়ু মন্ত্রী লিওনো গিভেসলার। তিনি একটি মিউজিক ফেস্টিভ্যাল বা সংগীত উৎসবে তাঁর নিজের হাতের একটি ছবি প্রদর্শনের আগে এই উদ্যোগের কথা বিশদভাবে জানান। যেখানে তাঁর হাতে ‘গিভেসলার নেতৃত্ব দেয়’ এমন একটি কথা লেখা ছিল। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের সূত্রে জানানো হয় প্রতিবেদনটিতে।
অবশ্য মন্ত্রীর হাতের এই ট্যাটু ছিল অস্থায়ী। তবে উৎসবের একটি তাঁবুতে নিজেদের বাহুতে ক্লিমাটিকেট শব্দটি কালি দিয়ে লিখেছেন এমন প্রথম তিনজনকে বিনা মূল্যে রেলকার্ড দেওয়া হয়। ওই ট্যাটু পারলারে একটি ব্যানার ছিল যাতে লেখা, ‘যা আপনার ত্বকের নিচে চলে যায়’। এই গ্রীষ্মে বেশ কয়েকটি ইভেন্টে এই ট্যাটুর তাঁবুটি হাজির হয়েছিল।
জার্মান-ভাষার সংবাদপত্র সালজবার্গা নারিশটানের সূত্রে প্রতিবেদনটিতে জানা যায়, প্রথম সপ্তাহে ছয়জন লোক এ সুবিধা নিয়েছে। গত মাসে ‘ইলেকট্রিক লাভ’ উৎসবে অংশ নেওয়া ৩০ জন মানুষ এটি গ্রহণ করে।
তবে এই পদক্ষেপটির সমালোচনা করেছেন অনেকে। গিভেসলার এই প্রকল্পের পক্ষে সাফাই গেয়ে একটি স্থানীয় টেলিভিশন স্টেশনকে বলেছেন, এটি অত্যন্ত যত্নের সঙ্গে করা হয়। আর শুধুমাত্র দিনের আলোতে করা হয় এবং ১৮ বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তিদেরই কেবল দেওয়া হয়।’
দ্য নিউ অস্ট্রিয়া অ্যান্ড লিবারেল ফোরাম পার্টির সংসদ সদস্য হেনরিক ব্র্যানসটোটার মনে করেন, মানুষকে তাদের চামড়ার নিচে বিজ্ঞাপন দেওয়ার মাধ্যমে অর্থ প্রদান করা সরকার দলের একজন একজন মন্ত্রীর অগ্রহণযোগ্য দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করছে। রেলকার্ড অস্ট্রিয়ার ট্রেনের পাশাপাশি বাস ও ট্রামে ব্যবহার করা যায়।
ইনডিপেনডেন্টের প্রতিবেদনটি থেকে জানা যায়, ক্লিমাটিকেট পরিচালনা করা ওয়ান মোবিলিটির পরিচালক জ্যাক ল্যাম্বার্ট সংবাদ সংস্থাকে এপিএকে বলেছেন, ‘উৎসবের প্রতিক্রিয়া অত্যন্ত ইতিবাচক ছিল।’
উল্লেখ্য, ২০২১ সালে ক্লিমাটিকেট বিক্রি শুরু হয় নিজে গাড়ি চালানোর চেয়ে গণপরিবহনকে বেছে নিতে বেশি লোককে উৎসাহী করার লক্ষ্য নিয়ে।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে