ফিচার ডেস্ক
ভারতের পর বাংলাদেশিদের দ্বিতীয় পছন্দ এখন সৌদি আরব। জানা গেছে, প্রতিবছর বাংলাদেশের ভ্রমণকারীদের ৮ দশমিক ২১ শতাংশ সৌদি আরব ভ্রমণ করছে। ভিসা নীতি সহজ করায় সৌদি আরব ভ্রমণের প্রবণতা বাড়ছে বাংলাদেশের মানুষের। সম্প্রতি সৌদি রাষ্ট্রদূত জানিয়েছেন, বাংলাদেশিরা এজেন্সি ছাড়াই ওমরাহ করতে পারবেন। ধর্মীয় কাজ শেষে বাংলাদেশিরা সৌদি আরবের অন্যান্য শহর ও দর্শনীয় জায়গা ভ্রমণ করতে পারবেন।
এজেন্সির সহযোগিতা ছাড়াই ‘নুসুক’ অ্যাপের মাধ্যমে বাংলাদেশিদের জন্য পবিত্র ওমরাহ পালনের সুযোগ রয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত ইসা বিন ইউসুফ আল-দুহাইলান। এর মাধ্যমে যাতায়াত, থাকার ব্যবস্থাসহ সবকিছু সহজে করা যাবে। গত মঙ্গলবার বারিধারায় সৌদি দূতাবাসে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে রাষ্ট্রদূত এসব তথ্য জানান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাদশাহ সালমান মানবিক সহায়তা ও ত্রাণকেন্দ্রের উন্নয়ন ও পরিকল্পনা বিভাগের সহকারী তত্ত্বাবধায়ক ডক্টর আচেল আল-গামদি এবং আল-বাসার ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের প্রধান ডক্টর আদিল বিন আবদুল আজিজ।
সৌদি রাষ্ট্রদূত ইসা বিন ইউসুফ আল-দুহাইলান জানিয়েছেন, ওমরাহ ভিসার মেয়াদ ৯০ দিন পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। প্রয়োজনে ৯৬ ঘণ্টার স্টপওভার ভিসা দিয়েও ওমরাহ করা যাবে। বাংলাদেশিরা ওমরাহ পালনের পাশাপাশি সৌদি আরবের অনন্য সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য উপভোগ করার সুযোগ পাবেন এখন থেকে। এ ছাড়া যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং শেনজেনের নাগরিক বা ভিসাধারীরা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ই-ভিসা পাবেন। এ ছাড়া উদ্যোক্তা হিসেবে বিনিয়োগের সুযোগও বাড়িয়েছে দেশটি।
গত বছরের আগস্টে সৌদি আরবের হজ ও ওমরাহবিষয়ক মন্ত্রী ড. তৌফিক আল-রাবিয়াহ জানিয়েছিলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে সৌদি আরব ভ্রমণে বাংলাদেশিদের সংখ্যা বছরে ৩০ লাখে উন্নীত করার লক্ষ্য রয়েছে দেশটির।
প্রতিবছর প্রায় ৩ লাখ বাংলাদেশি ওমরাহ পালনের জন্য সৌদি আরবে যান বলে জানা গেছে। ট্রাভেল এজেন্সিগুলোর হিসাব অনুযায়ী, বাংলাদেশিরা ওমরাহ, উড়োজাহাজ ভাড়া, ভিসা প্রসেসিং, যাতায়াত ও কেনাকাটা বাবদ মাথাপিছু গড়ে ২ লাখ টাকা অর্থ ব্যয় করেন। ৩ লাখ বাংলাদেশির এ ব্যয় হিসাব করলে শুধু ওমরাহ পালনে প্রতিবছর ব্যয় হয় অন্তত ৬ হাজার কোটি টাকা।
সূত্র: দ্য মুসলিম টাইমস ও বিবিএস
ভারতের পর বাংলাদেশিদের দ্বিতীয় পছন্দ এখন সৌদি আরব। জানা গেছে, প্রতিবছর বাংলাদেশের ভ্রমণকারীদের ৮ দশমিক ২১ শতাংশ সৌদি আরব ভ্রমণ করছে। ভিসা নীতি সহজ করায় সৌদি আরব ভ্রমণের প্রবণতা বাড়ছে বাংলাদেশের মানুষের। সম্প্রতি সৌদি রাষ্ট্রদূত জানিয়েছেন, বাংলাদেশিরা এজেন্সি ছাড়াই ওমরাহ করতে পারবেন। ধর্মীয় কাজ শেষে বাংলাদেশিরা সৌদি আরবের অন্যান্য শহর ও দর্শনীয় জায়গা ভ্রমণ করতে পারবেন।
এজেন্সির সহযোগিতা ছাড়াই ‘নুসুক’ অ্যাপের মাধ্যমে বাংলাদেশিদের জন্য পবিত্র ওমরাহ পালনের সুযোগ রয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত ইসা বিন ইউসুফ আল-দুহাইলান। এর মাধ্যমে যাতায়াত, থাকার ব্যবস্থাসহ সবকিছু সহজে করা যাবে। গত মঙ্গলবার বারিধারায় সৌদি দূতাবাসে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে রাষ্ট্রদূত এসব তথ্য জানান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাদশাহ সালমান মানবিক সহায়তা ও ত্রাণকেন্দ্রের উন্নয়ন ও পরিকল্পনা বিভাগের সহকারী তত্ত্বাবধায়ক ডক্টর আচেল আল-গামদি এবং আল-বাসার ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের প্রধান ডক্টর আদিল বিন আবদুল আজিজ।
সৌদি রাষ্ট্রদূত ইসা বিন ইউসুফ আল-দুহাইলান জানিয়েছেন, ওমরাহ ভিসার মেয়াদ ৯০ দিন পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। প্রয়োজনে ৯৬ ঘণ্টার স্টপওভার ভিসা দিয়েও ওমরাহ করা যাবে। বাংলাদেশিরা ওমরাহ পালনের পাশাপাশি সৌদি আরবের অনন্য সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য উপভোগ করার সুযোগ পাবেন এখন থেকে। এ ছাড়া যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং শেনজেনের নাগরিক বা ভিসাধারীরা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ই-ভিসা পাবেন। এ ছাড়া উদ্যোক্তা হিসেবে বিনিয়োগের সুযোগও বাড়িয়েছে দেশটি।
গত বছরের আগস্টে সৌদি আরবের হজ ও ওমরাহবিষয়ক মন্ত্রী ড. তৌফিক আল-রাবিয়াহ জানিয়েছিলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে সৌদি আরব ভ্রমণে বাংলাদেশিদের সংখ্যা বছরে ৩০ লাখে উন্নীত করার লক্ষ্য রয়েছে দেশটির।
প্রতিবছর প্রায় ৩ লাখ বাংলাদেশি ওমরাহ পালনের জন্য সৌদি আরবে যান বলে জানা গেছে। ট্রাভেল এজেন্সিগুলোর হিসাব অনুযায়ী, বাংলাদেশিরা ওমরাহ, উড়োজাহাজ ভাড়া, ভিসা প্রসেসিং, যাতায়াত ও কেনাকাটা বাবদ মাথাপিছু গড়ে ২ লাখ টাকা অর্থ ব্যয় করেন। ৩ লাখ বাংলাদেশির এ ব্যয় হিসাব করলে শুধু ওমরাহ পালনে প্রতিবছর ব্যয় হয় অন্তত ৬ হাজার কোটি টাকা।
সূত্র: দ্য মুসলিম টাইমস ও বিবিএস
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে