মনজুরুল ইসলাম
প্রশ্ন: কয়েক বছর ধরে আমরা দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড ক্রস বর্ডার ট্যুরিজম নিয়ে অনেক কথা বলছে। আপনারা তো বিদেশি পর্যটকদের বাংলাদেশে আনার ব্যাপারে অপারেটর হিসেবে কাজ করেন, ক্রস বর্ডার ট্যুরিজম থেকে আপনারা কেমন সম্ভাবনা দেখছেন?
উত্তর: ক্রস বর্ডার ট্যুরিজম নিয়ে কয়েক দিন আগেই আমাদের একটা অনুষ্ঠান হলো। সেখান থেকে মনে হচ্ছে, আমরা কিছুটা রেসপন্স পাচ্ছি। কিন্তু সেটা যে আশানুরূপ, তেমন নয়। যতটা হাঁকডাক হচ্ছে, আমরা প্রচার করার চেষ্টা করছি, কিন্তু আমি বলব, প্রচারটা কম। তারপরেও যতটুকু করছি, সে অনুযায়ী তেমন রেসপন্স পাচ্ছি না। আমরা শেষ যে অনুষ্ঠানটা করলাম, নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা ও ভারতকে নিয়ে—এই চারটি দেশ থেকে আমরা কিছু রেসপন্স পেয়েছি। বেশি পেয়েছি ভারত থেকে। আর কিছু পাচ্ছি নেপালে। একটা ট্যুর আমরা করেছি, এই তিন বা চার মাসের মধ্যে, সেখান থেকে।
প্রশ্ন: সম্প্রতি ট্যুরিজম বোর্ডের উদ্যোগের সে অনুষ্ঠানে কয়েকটি দেশ থেকে যে ট্যুর অপারেটররা এসেছিলেন, তাঁরা দেখে গিয়েছেন বাংলাদেশ। পর্যটন করপোরেশন বা ট্যুরিজম বোর্ড কিন্তু বলেছিল, তাদের টার্গেট আশপাশের দেশগুলো। বিশেষ করে ইউরোপের কোনো পর্যটক ভারত বা নেপালে এলে সেখান থেকে বাংলাদেশে নিয়ে আসার উদ্যোগ নিচ্ছে। সে রকম কোনো কিছু কি আপনি দেখেছেন?
উত্তর: আমি আসলে সেই প্রোগ্রামের পরে পাইনি। আমি জানি না অন্য ট্যুর অপারেটরদের কী অবস্থা।
প্রশ্ন: সব সময় দেখি, ট্যুরিজম বোর্ড বলে যে বছরে দুই থেকে তিন লাখ পর্যটক আসেন। তবে আমরা জানি যে যাঁরা আসেন তাঁরা মূলত বিজনেস ট্রাভেলার। পর্যটক অনেক কম। এই বিদেশি পর্যটকেরা দেশের কোন গন্তব্যগুলো বেশি পছন্দ করেন?
উত্তর: হ্যাঁ, বিজনেস ট্রাভেলারই অনেক বেশি। আর রিয়েল ট্যুরিস্ট যদি বলি, ইউরোপ-আমেরিকার কথা যদি বলি, সেখান থেকে আসেন যাঁদের রুট বাংলাদেশে। তাঁরা তাঁদের নতুন জেনারেশনকে রুট দেখিয়ে নিতে চান, যাঁরা এখনো আসেননি। আর তাঁরা মূলত বলেন, ভালো একটা পরিকল্পনা দেন। সে ক্ষেত্রে আমরা ঢাকা শহর, সোনারগাঁ, সিলেট, কক্সবাজারের পরিকল্পনা রাখি। আর সুন্দরবন, সেন্ট মার্টিন সারা বছর অফার করতে পারি না। এখন যেমন আমরা সুন্দরবন বা সেন্ট মার্টিন অফার করছি। তাঁদের আসলে কোনো পরিকল্পনা থাকে না। তাঁরাই বলেন, আমি এত দিনের ট্যুর চাই, আমাকে এভাবে পরিকল্পনা করে দেন।
প্রশ্ন: ট্যুরিজম থেকে ফরেন কারেন্সি তাহলে দেখা যায় না?
উত্তর: না। এটা দেখা যায় না। আমি মনে করি, প্রতিবেশী দেশে আমাদের চেয়ে এই রেটটা বেশি। আমরা পিছিয়ে আছি।
প্রশ্ন: বিদেশি পর্যটকেরা কোন ধরনের সমস্যার কথা বেশি বলেন?
উত্তর: পরিবহন সমস্যা, ফ্লাইট নিয়মিত না থাকাটা সমস্যা। বিদেশি পর্যটক বিষয়ে স্থানীয় মানুষের মধ্যে দুই ধরনের মনোভাব আছে। কেউ তাঁদের আপন করে নেয়, কেউ নেয় না। বিদেশিরা কিছু বললে স্থানীয় মানুষ নেতিবাচকভাবে নেয় বিষয়গুলো। এই সমস্যাগুলো আমরা ফেস করি মাঝেমধ্যে। ইদানীং আমরা খবরে দেখেছি, ফটোগ্রাফাররা পর্যটকদের বিরক্ত করেন। এসব জায়গায় প্রশিক্ষণ আর সচেতনতা দরকার। আর একটা সমস্যা দেখেছি যে নাইট লাইফ নিয়ে তাঁরা কথা বলেন। আমাদের যদিও সামাজিক বিধিনিষেধ আছে। তারপরেও আমরা যেহেতু ট্যুরিজম সেক্টরে কাজ করতে চাচ্ছি, আমাদের সামাজিক বিধিনিষেধের ভেতর দিয়ে যতটুকু করা যায়, সেটা করা দরকার। আর একটা বিষয় হচ্ছে, ট্যুরিজম দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার জন্য ১০০ কোটি বা ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিতেই পারেন। কিন্তু স্বল্পমেয়াদি কিছু পরিকল্পনা দরকার আছে। আমাদের প্রাকৃতিক রিসোর্স আছে অনেক, যেগুলো ট্যুরিস্ট স্পট। সেগুলোকে আমরা আরেকটু আকর্ষণীয় করলে আরও পর্যটক পাব। ওটার জন্য আমাদের অনেক বাজেটের দরকার নেই। অল্প কিছু পদক্ষেপ, যেমন, কিছু রোড শো, স্থানীয় মানুষকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার মাধ্যমে গাইড তৈরি করে আমরা ট্যুরিস্ট বাড়াতে পারি।
প্রশ্ন: নারী উদ্যোক্তা হিসেবে এই সেক্টরে কাজ করার দীর্ঘ অভিজ্ঞতা আছে আপনার। নারীদের জন্য এই পর্যটন সেক্টরটা কেমন?
উত্তর: পর্যটন সেক্টরে কাজ করতে এসে তেমন কোনো বাধা আমি ফেস করিনি। এখানে ডেসক্রিমিনেশন কম—আমি পাইনি। আমি যেটা নিয়ে কাজ করতে চেয়েছি, সমানতালে সেটা করতে পেরেছি। আমার জন্য তেমন কোনো সমস্যা হয়নি। এই সেক্টরে ভয়ের কিছু নেই। এটা নিরাপদ।
প্রশ্ন: অসংখ্য দেশীয় পর্যটক দেশের বাইরে যান। আপনারা সেটা নিয়েও কাজ করেন। বাংলাদেশে এই মুহূর্তে পর্যটকেরা বেশি কোন দেশে যায়?
উত্তর: আমরা ছোটবেলায় যেমন নানু-দাদুবাড়িতে যেতাম, এখন তেমন ছেলেমেয়েদের ছুটিতে আমরা দেশের বাইরে ঘুরতে নিয়ে যাই। আমরা রুট ভুলে যাচ্ছি, এমন না। এটা হয়ে গেছে ইউরোপ-আমেরিকার মতো যে বছরে দুই-তিনবার যেতাম, এখন হয়তো বছরে একবার যাই। এটা আরও বেশি স্পেশাল হয়েছে। ঈদ ভ্যাকেশনেও মানুষ বাইরে যায়। এই ট্যুরগুলা বেশি হয় মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, নেপাল, থাইল্যান্ড, ভুটানে। ইউরোপ-আমেরিকায় হয়, তবে কম। একদমই কম। যাঁদের ওখানে কেউ আছেন, তাঁরা রিলেটিভের কাছে যান। যদিও ভারতে মেডিকেল ট্যুরিজম বেশি হয়। ভিয়েতনামেও হয়, তবে কম। প্রতিবেশী দেশগুলোতেই বেশি হয়।
প্রশ্ন: কয়েক বছর ধরে আমরা দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড ক্রস বর্ডার ট্যুরিজম নিয়ে অনেক কথা বলছে। আপনারা তো বিদেশি পর্যটকদের বাংলাদেশে আনার ব্যাপারে অপারেটর হিসেবে কাজ করেন, ক্রস বর্ডার ট্যুরিজম থেকে আপনারা কেমন সম্ভাবনা দেখছেন?
উত্তর: ক্রস বর্ডার ট্যুরিজম নিয়ে কয়েক দিন আগেই আমাদের একটা অনুষ্ঠান হলো। সেখান থেকে মনে হচ্ছে, আমরা কিছুটা রেসপন্স পাচ্ছি। কিন্তু সেটা যে আশানুরূপ, তেমন নয়। যতটা হাঁকডাক হচ্ছে, আমরা প্রচার করার চেষ্টা করছি, কিন্তু আমি বলব, প্রচারটা কম। তারপরেও যতটুকু করছি, সে অনুযায়ী তেমন রেসপন্স পাচ্ছি না। আমরা শেষ যে অনুষ্ঠানটা করলাম, নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা ও ভারতকে নিয়ে—এই চারটি দেশ থেকে আমরা কিছু রেসপন্স পেয়েছি। বেশি পেয়েছি ভারত থেকে। আর কিছু পাচ্ছি নেপালে। একটা ট্যুর আমরা করেছি, এই তিন বা চার মাসের মধ্যে, সেখান থেকে।
প্রশ্ন: সম্প্রতি ট্যুরিজম বোর্ডের উদ্যোগের সে অনুষ্ঠানে কয়েকটি দেশ থেকে যে ট্যুর অপারেটররা এসেছিলেন, তাঁরা দেখে গিয়েছেন বাংলাদেশ। পর্যটন করপোরেশন বা ট্যুরিজম বোর্ড কিন্তু বলেছিল, তাদের টার্গেট আশপাশের দেশগুলো। বিশেষ করে ইউরোপের কোনো পর্যটক ভারত বা নেপালে এলে সেখান থেকে বাংলাদেশে নিয়ে আসার উদ্যোগ নিচ্ছে। সে রকম কোনো কিছু কি আপনি দেখেছেন?
উত্তর: আমি আসলে সেই প্রোগ্রামের পরে পাইনি। আমি জানি না অন্য ট্যুর অপারেটরদের কী অবস্থা।
প্রশ্ন: সব সময় দেখি, ট্যুরিজম বোর্ড বলে যে বছরে দুই থেকে তিন লাখ পর্যটক আসেন। তবে আমরা জানি যে যাঁরা আসেন তাঁরা মূলত বিজনেস ট্রাভেলার। পর্যটক অনেক কম। এই বিদেশি পর্যটকেরা দেশের কোন গন্তব্যগুলো বেশি পছন্দ করেন?
উত্তর: হ্যাঁ, বিজনেস ট্রাভেলারই অনেক বেশি। আর রিয়েল ট্যুরিস্ট যদি বলি, ইউরোপ-আমেরিকার কথা যদি বলি, সেখান থেকে আসেন যাঁদের রুট বাংলাদেশে। তাঁরা তাঁদের নতুন জেনারেশনকে রুট দেখিয়ে নিতে চান, যাঁরা এখনো আসেননি। আর তাঁরা মূলত বলেন, ভালো একটা পরিকল্পনা দেন। সে ক্ষেত্রে আমরা ঢাকা শহর, সোনারগাঁ, সিলেট, কক্সবাজারের পরিকল্পনা রাখি। আর সুন্দরবন, সেন্ট মার্টিন সারা বছর অফার করতে পারি না। এখন যেমন আমরা সুন্দরবন বা সেন্ট মার্টিন অফার করছি। তাঁদের আসলে কোনো পরিকল্পনা থাকে না। তাঁরাই বলেন, আমি এত দিনের ট্যুর চাই, আমাকে এভাবে পরিকল্পনা করে দেন।
প্রশ্ন: ট্যুরিজম থেকে ফরেন কারেন্সি তাহলে দেখা যায় না?
উত্তর: না। এটা দেখা যায় না। আমি মনে করি, প্রতিবেশী দেশে আমাদের চেয়ে এই রেটটা বেশি। আমরা পিছিয়ে আছি।
প্রশ্ন: বিদেশি পর্যটকেরা কোন ধরনের সমস্যার কথা বেশি বলেন?
উত্তর: পরিবহন সমস্যা, ফ্লাইট নিয়মিত না থাকাটা সমস্যা। বিদেশি পর্যটক বিষয়ে স্থানীয় মানুষের মধ্যে দুই ধরনের মনোভাব আছে। কেউ তাঁদের আপন করে নেয়, কেউ নেয় না। বিদেশিরা কিছু বললে স্থানীয় মানুষ নেতিবাচকভাবে নেয় বিষয়গুলো। এই সমস্যাগুলো আমরা ফেস করি মাঝেমধ্যে। ইদানীং আমরা খবরে দেখেছি, ফটোগ্রাফাররা পর্যটকদের বিরক্ত করেন। এসব জায়গায় প্রশিক্ষণ আর সচেতনতা দরকার। আর একটা সমস্যা দেখেছি যে নাইট লাইফ নিয়ে তাঁরা কথা বলেন। আমাদের যদিও সামাজিক বিধিনিষেধ আছে। তারপরেও আমরা যেহেতু ট্যুরিজম সেক্টরে কাজ করতে চাচ্ছি, আমাদের সামাজিক বিধিনিষেধের ভেতর দিয়ে যতটুকু করা যায়, সেটা করা দরকার। আর একটা বিষয় হচ্ছে, ট্যুরিজম দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার জন্য ১০০ কোটি বা ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিতেই পারেন। কিন্তু স্বল্পমেয়াদি কিছু পরিকল্পনা দরকার আছে। আমাদের প্রাকৃতিক রিসোর্স আছে অনেক, যেগুলো ট্যুরিস্ট স্পট। সেগুলোকে আমরা আরেকটু আকর্ষণীয় করলে আরও পর্যটক পাব। ওটার জন্য আমাদের অনেক বাজেটের দরকার নেই। অল্প কিছু পদক্ষেপ, যেমন, কিছু রোড শো, স্থানীয় মানুষকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার মাধ্যমে গাইড তৈরি করে আমরা ট্যুরিস্ট বাড়াতে পারি।
প্রশ্ন: নারী উদ্যোক্তা হিসেবে এই সেক্টরে কাজ করার দীর্ঘ অভিজ্ঞতা আছে আপনার। নারীদের জন্য এই পর্যটন সেক্টরটা কেমন?
উত্তর: পর্যটন সেক্টরে কাজ করতে এসে তেমন কোনো বাধা আমি ফেস করিনি। এখানে ডেসক্রিমিনেশন কম—আমি পাইনি। আমি যেটা নিয়ে কাজ করতে চেয়েছি, সমানতালে সেটা করতে পেরেছি। আমার জন্য তেমন কোনো সমস্যা হয়নি। এই সেক্টরে ভয়ের কিছু নেই। এটা নিরাপদ।
প্রশ্ন: অসংখ্য দেশীয় পর্যটক দেশের বাইরে যান। আপনারা সেটা নিয়েও কাজ করেন। বাংলাদেশে এই মুহূর্তে পর্যটকেরা বেশি কোন দেশে যায়?
উত্তর: আমরা ছোটবেলায় যেমন নানু-দাদুবাড়িতে যেতাম, এখন তেমন ছেলেমেয়েদের ছুটিতে আমরা দেশের বাইরে ঘুরতে নিয়ে যাই। আমরা রুট ভুলে যাচ্ছি, এমন না। এটা হয়ে গেছে ইউরোপ-আমেরিকার মতো যে বছরে দুই-তিনবার যেতাম, এখন হয়তো বছরে একবার যাই। এটা আরও বেশি স্পেশাল হয়েছে। ঈদ ভ্যাকেশনেও মানুষ বাইরে যায়। এই ট্যুরগুলা বেশি হয় মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, নেপাল, থাইল্যান্ড, ভুটানে। ইউরোপ-আমেরিকায় হয়, তবে কম। একদমই কম। যাঁদের ওখানে কেউ আছেন, তাঁরা রিলেটিভের কাছে যান। যদিও ভারতে মেডিকেল ট্যুরিজম বেশি হয়। ভিয়েতনামেও হয়, তবে কম। প্রতিবেশী দেশগুলোতেই বেশি হয়।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে