ধর্দো, ভারত
পশ্চিম ভারতের গুজরাট রাজ্যের কচ্ছ জেলার একটি গ্রাম এই ধর্দো। অঞ্চলটি হয়ে উঠেছে পশ্চিম ভারতের একটি আইকনিক পর্যটন গন্তব্য। ২০০১ সালের ভূমিকম্পে গ্রামটি প্রায় বিধ্বস্ত হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু সরকারি উন্নয়নের পর গ্রামটি দারুণভাবে ফিরে পায় নিজের সৌন্দর্য। রণ উৎসবের মাধ্যমে গ্রামটিতে পর্যটনের সূচনা হয়েছিল। চার মাস ধরে হয়েছিল এই উৎসব। গ্রামটির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দারুণ। এর আকর্ষণীয় সাংস্কৃতিক সম্পদ রয়েছে, যা পর্যটকদের আকর্ষণ করে।
হুয়াংলিং, চীন
চীনের জিয়াংসি প্রদেশের মনোরম গ্রাম হুয়াংলিং। পর্যটনস্থল হলেও গ্রামটিকে তার অধিবাসীরা সামগ্রিক ঐতিহ্য সংরক্ষণ, অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং সাংস্কৃতিক বিনিময়ের মডেল হিসেবে দাঁড় করিয়েছেন। গ্রামটিতে ৪৩টি প্রাচীন ভবন এবং ৩২টি অন্যান্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের চিহ্ন রয়েছে। এ ছাড়া গ্রামটির রয়েছে নিজস্ব নৃত্যধারা। ২০১৫ সাল থেকে হুয়াংলিং গ্রাম সানবাথিং ফেস্টিভ্যাল আয়োজন করছে। এ উৎসবে ২০২২ সালে ৭ লাখের বেশি পর্যটক এসেছিলেন।
শিরাকাওয়া, জাপান
পবিত্র পর্বত হাকুসানের মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে অবস্থিত জাপানের শিরাকাওয়া গ্রাম। ঐতিহ্য এবং উদ্ভাবনের অনন্য এক প্রমাণ হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে গ্রামটি। ঐতিহাসিকভাবে শিরাকাওয়া গ্রাম ছিল একটি ছিটমহল। গ্রামটিতে ভারী তুষারপাত হতো। একসময় রেশমশিল্পের ওপর নির্ভরশীল গ্রামটির পথে পথে অসংখ্য গল্প ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। জাপানের আইকনিক গাশো নকশাযুক্ত বাড়ি দেখা যায় এ গ্রামে। এই বাড়িগুলো বিক্রি, ভাড়া দেওয়া বা ধ্বংস করা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করেছে জাপান সরকার। শিরাকাওয়া গ্রামটি সংরক্ষণের জন্য প্রতিবছর প্রায় ০.৩৪ মিলিয়ন ইউরো বাজেট রাখা হয়।
পেংলিপুরান, ইন্দোনেশিয়া
ইন্দোনেশিয়ার বালির বাংলি রিজেন্সির কুবু সাব-ডিস্ট্রিক্টের পেংলিপুরান একটি ঐতিহ্যবাহী গ্রাম। গ্রামটি ঐতিহ্যবাহী বালিনিজ স্থাপত্যের জন্য পরিচিত। এর অধিবাসীরা তাঁদের ঐতিহ্যগত স্থাপত্য, রীতিনীতি এবং জীবনধারার নিজস্ব বৈশিষ্ট্য বজায় রাখার জন্য স্বীকৃতি অর্জন করেছে। দ্রুত নগরায়ণ ও বিশ্বায়নের যুগে সে গ্রামের বাসিন্দারা তাঁদের প্রথাগত জীবনেই রয়ে গেছে। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ, টেকসই পর্যটন, শিক্ষা সচেতনতাসহ বিভিন্ন উপায়ে পরিবেশগত স্থায়িত্ব সক্রিয়ভাবে প্রচার ও সংরক্ষণ করা হয় গ্রামটিতে।
টান হোয়া, ভিয়েতনাম
‘মৌসুমি বন্যা অঞ্চল’ হিসেবে পরিচিত টান হোয়া গ্রামটি ভিয়েতনামের কোয়াং বিন প্রদেশে অবস্থিত। অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অধিকারী এই গ্রাম ফং এনহা-কে ব্যাং জাতীয় উদ্যানের আশপাশে অবস্থিত। প্রাদেশিক পিপলস কমিটি গ্রামটিকে পরিবেশ এবং গুহা পর্যটন এলাকা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। পর্যটকদের মনে স্থায়ী ছাপ ফেলে গ্রামটির বন, চুনাপাথরের পাহাড় এবং শান্ত রাও নান নদী।
একসময় বর্ষাকালে পুরো গ্রাম ডুবে যেত বন্যায়। কোয়াং বিন প্রদেশের সবচেয়ে দরিদ্র গ্রামগুলোর মধ্যে একটি ছিল এই টান হোয়া। ২০১১ সালে গ্রামটিতে পর্যটন কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়। সে সময় এ গ্রামের অনেক মানুষের স্থায়ী কর্মসংস্থান হয়। পরে তাঁদের জীবনযাত্রার মান উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত হয়েছে।
ধর্দো, ভারত
পশ্চিম ভারতের গুজরাট রাজ্যের কচ্ছ জেলার একটি গ্রাম এই ধর্দো। অঞ্চলটি হয়ে উঠেছে পশ্চিম ভারতের একটি আইকনিক পর্যটন গন্তব্য। ২০০১ সালের ভূমিকম্পে গ্রামটি প্রায় বিধ্বস্ত হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু সরকারি উন্নয়নের পর গ্রামটি দারুণভাবে ফিরে পায় নিজের সৌন্দর্য। রণ উৎসবের মাধ্যমে গ্রামটিতে পর্যটনের সূচনা হয়েছিল। চার মাস ধরে হয়েছিল এই উৎসব। গ্রামটির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দারুণ। এর আকর্ষণীয় সাংস্কৃতিক সম্পদ রয়েছে, যা পর্যটকদের আকর্ষণ করে।
হুয়াংলিং, চীন
চীনের জিয়াংসি প্রদেশের মনোরম গ্রাম হুয়াংলিং। পর্যটনস্থল হলেও গ্রামটিকে তার অধিবাসীরা সামগ্রিক ঐতিহ্য সংরক্ষণ, অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং সাংস্কৃতিক বিনিময়ের মডেল হিসেবে দাঁড় করিয়েছেন। গ্রামটিতে ৪৩টি প্রাচীন ভবন এবং ৩২টি অন্যান্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের চিহ্ন রয়েছে। এ ছাড়া গ্রামটির রয়েছে নিজস্ব নৃত্যধারা। ২০১৫ সাল থেকে হুয়াংলিং গ্রাম সানবাথিং ফেস্টিভ্যাল আয়োজন করছে। এ উৎসবে ২০২২ সালে ৭ লাখের বেশি পর্যটক এসেছিলেন।
শিরাকাওয়া, জাপান
পবিত্র পর্বত হাকুসানের মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে অবস্থিত জাপানের শিরাকাওয়া গ্রাম। ঐতিহ্য এবং উদ্ভাবনের অনন্য এক প্রমাণ হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে গ্রামটি। ঐতিহাসিকভাবে শিরাকাওয়া গ্রাম ছিল একটি ছিটমহল। গ্রামটিতে ভারী তুষারপাত হতো। একসময় রেশমশিল্পের ওপর নির্ভরশীল গ্রামটির পথে পথে অসংখ্য গল্প ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। জাপানের আইকনিক গাশো নকশাযুক্ত বাড়ি দেখা যায় এ গ্রামে। এই বাড়িগুলো বিক্রি, ভাড়া দেওয়া বা ধ্বংস করা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করেছে জাপান সরকার। শিরাকাওয়া গ্রামটি সংরক্ষণের জন্য প্রতিবছর প্রায় ০.৩৪ মিলিয়ন ইউরো বাজেট রাখা হয়।
পেংলিপুরান, ইন্দোনেশিয়া
ইন্দোনেশিয়ার বালির বাংলি রিজেন্সির কুবু সাব-ডিস্ট্রিক্টের পেংলিপুরান একটি ঐতিহ্যবাহী গ্রাম। গ্রামটি ঐতিহ্যবাহী বালিনিজ স্থাপত্যের জন্য পরিচিত। এর অধিবাসীরা তাঁদের ঐতিহ্যগত স্থাপত্য, রীতিনীতি এবং জীবনধারার নিজস্ব বৈশিষ্ট্য বজায় রাখার জন্য স্বীকৃতি অর্জন করেছে। দ্রুত নগরায়ণ ও বিশ্বায়নের যুগে সে গ্রামের বাসিন্দারা তাঁদের প্রথাগত জীবনেই রয়ে গেছে। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ, টেকসই পর্যটন, শিক্ষা সচেতনতাসহ বিভিন্ন উপায়ে পরিবেশগত স্থায়িত্ব সক্রিয়ভাবে প্রচার ও সংরক্ষণ করা হয় গ্রামটিতে।
টান হোয়া, ভিয়েতনাম
‘মৌসুমি বন্যা অঞ্চল’ হিসেবে পরিচিত টান হোয়া গ্রামটি ভিয়েতনামের কোয়াং বিন প্রদেশে অবস্থিত। অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অধিকারী এই গ্রাম ফং এনহা-কে ব্যাং জাতীয় উদ্যানের আশপাশে অবস্থিত। প্রাদেশিক পিপলস কমিটি গ্রামটিকে পরিবেশ এবং গুহা পর্যটন এলাকা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। পর্যটকদের মনে স্থায়ী ছাপ ফেলে গ্রামটির বন, চুনাপাথরের পাহাড় এবং শান্ত রাও নান নদী।
একসময় বর্ষাকালে পুরো গ্রাম ডুবে যেত বন্যায়। কোয়াং বিন প্রদেশের সবচেয়ে দরিদ্র গ্রামগুলোর মধ্যে একটি ছিল এই টান হোয়া। ২০১১ সালে গ্রামটিতে পর্যটন কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়। সে সময় এ গ্রামের অনেক মানুষের স্থায়ী কর্মসংস্থান হয়। পরে তাঁদের জীবনযাত্রার মান উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত হয়েছে।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে