অনলাইন ডেস্ক
মানুষের ভ্রমণের আগ্রহ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এয়ারলাইনগুলোও নানা ধরনের অফার দিচ্ছে। তবে এয়ারএশিয়া যে সুযোগ দিয়েছে আন্তর্জাতিক পর্যটকদের জন্য, তার সঙ্গে টেক্কা দেওয়া সত্যি মুশকিল। আপনার মনে নিশ্চয় প্রশ্ন জাগছে, কী এমন আছে এই অফারে?
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ১ নম্বর এয়ারলাইন হিসেবে নিজেদের জায়গা করে নেওয়ার জন্য অভিনব এই প্রচারনায় থাকছে এই এলাকার সব দেশে ৩১১ ডলারের বিনিময়ে বছরে যত ইচ্ছা ফ্লাইটের সুযোগ।
এসব তথ্য জানা যায়, ভ্রমণবিষয়ক ওয়েবসাইট ট্রাভেল অব পথের এক প্রতিবেদন থেকে।
এয়ারএশিয়ার এই এশিয়ান এক্সপ্লোরার নামের পাসটি কিন্তু শুধু আন্তর্জাতিক পর্যটকদের কথা মাথায় রেখেই করা হয়েছে। এর জন্য প্রথমে আপনাকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় পৌঁছাতে হবে আলাদা একটি টিকিট কেটে। এটা যেকোনো বিমান সংস্থার হতে পারে। বাংলাদেশ থেকে বিবেচনা করলে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার থাইল্যান্ড, সিংগাপুর, মালয়েশিয়া প্রভৃতি দেশে সরাসরি ফ্লাইট আছে। সেখান থেকে আপনি যেকোনো জায়গায়, মানে এই দেশগুলো ভ্রমণ করতে পারবেন এয়ারএশিয়ার পাস ব্যবহার করে।
পাসটি আন্তর্জাতিক ভ্রমণকারীদের জন্য সরবরাহ করা হয় বলে আপনি যে দেশের মধ্যে ফ্লাইট করছেন, সেই দেশের পাসপোর্টধারীরা অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটগুলোতে ব্যবহার করা যাবে না।
উদাহরণস্বরূপ, থাই পাসপোর্টধারীরা ব্যাংকক থেকে চিয়াংমাইতে যেতে পারবেন না এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে। তবে বাংলাদেশের পাসপোর্টধারী হিসেবে আপনি যত খুশি ঘুরে বেড়াতে পারবেন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ।
এই বিশেষ পাসে যে দেশগুলো ভ্রমণ করতে পারবেন সেগুলো হলো ভিয়েতনাম, ব্রুনাই, লাওস, কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, মিয়ানমার (লেভেল-৪ সতর্কতা), ফিলিপাইন, সিংগাপুর ও থাইল্যান্ড।
তবে কিছু শর্ত আছে এই পাস ব্যবহারের ক্ষেত্রে। ভ্রমণের অন্তত ১৪ দিন আগে বুকিং দিতে হবে।
একই সময়ে তিনটার বেশি নিশ্চিত বুকিং রাখা যাবে না।
এক বছরের জন্য কার্যকর হবে পাস। এটা শুরু হবে ২০২৪ সালের ২১ মে থেকে।
এই পাসের লক্ষ্য হলো এই অঞ্চলে ভ্রমণকারীদের জন্য ভ্রমণ সহজ করা। এটা এই অঞ্চলে ভ্রমণের ক্ষেত্রে পর্যটকদের কাছে এয়ারলাইনটিকে যে আরও জনপ্রিয় করে তুলবে তাতে আর সন্দেহ কী!
২০৮ ডলারের প্রাথমিক সুযোগটি ইতিমধ্যে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩১১ ডলারে। কাজেই অর্থ সাশ্রয়ের জন্য এমন একটা সুযোগ নেওয়ার এটাই উপযুক্ত সময়।
আর একটি কথা, এই পাস ব্যবহার করলে এই অঞ্চলের দেশগুলোর বেশ কিছু হোটেলে ৫০ শতাংশ ছাড়ও মিলবে।
মানুষের ভ্রমণের আগ্রহ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এয়ারলাইনগুলোও নানা ধরনের অফার দিচ্ছে। তবে এয়ারএশিয়া যে সুযোগ দিয়েছে আন্তর্জাতিক পর্যটকদের জন্য, তার সঙ্গে টেক্কা দেওয়া সত্যি মুশকিল। আপনার মনে নিশ্চয় প্রশ্ন জাগছে, কী এমন আছে এই অফারে?
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ১ নম্বর এয়ারলাইন হিসেবে নিজেদের জায়গা করে নেওয়ার জন্য অভিনব এই প্রচারনায় থাকছে এই এলাকার সব দেশে ৩১১ ডলারের বিনিময়ে বছরে যত ইচ্ছা ফ্লাইটের সুযোগ।
এসব তথ্য জানা যায়, ভ্রমণবিষয়ক ওয়েবসাইট ট্রাভেল অব পথের এক প্রতিবেদন থেকে।
এয়ারএশিয়ার এই এশিয়ান এক্সপ্লোরার নামের পাসটি কিন্তু শুধু আন্তর্জাতিক পর্যটকদের কথা মাথায় রেখেই করা হয়েছে। এর জন্য প্রথমে আপনাকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় পৌঁছাতে হবে আলাদা একটি টিকিট কেটে। এটা যেকোনো বিমান সংস্থার হতে পারে। বাংলাদেশ থেকে বিবেচনা করলে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার থাইল্যান্ড, সিংগাপুর, মালয়েশিয়া প্রভৃতি দেশে সরাসরি ফ্লাইট আছে। সেখান থেকে আপনি যেকোনো জায়গায়, মানে এই দেশগুলো ভ্রমণ করতে পারবেন এয়ারএশিয়ার পাস ব্যবহার করে।
পাসটি আন্তর্জাতিক ভ্রমণকারীদের জন্য সরবরাহ করা হয় বলে আপনি যে দেশের মধ্যে ফ্লাইট করছেন, সেই দেশের পাসপোর্টধারীরা অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটগুলোতে ব্যবহার করা যাবে না।
উদাহরণস্বরূপ, থাই পাসপোর্টধারীরা ব্যাংকক থেকে চিয়াংমাইতে যেতে পারবেন না এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে। তবে বাংলাদেশের পাসপোর্টধারী হিসেবে আপনি যত খুশি ঘুরে বেড়াতে পারবেন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ।
এই বিশেষ পাসে যে দেশগুলো ভ্রমণ করতে পারবেন সেগুলো হলো ভিয়েতনাম, ব্রুনাই, লাওস, কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, মিয়ানমার (লেভেল-৪ সতর্কতা), ফিলিপাইন, সিংগাপুর ও থাইল্যান্ড।
তবে কিছু শর্ত আছে এই পাস ব্যবহারের ক্ষেত্রে। ভ্রমণের অন্তত ১৪ দিন আগে বুকিং দিতে হবে।
একই সময়ে তিনটার বেশি নিশ্চিত বুকিং রাখা যাবে না।
এক বছরের জন্য কার্যকর হবে পাস। এটা শুরু হবে ২০২৪ সালের ২১ মে থেকে।
এই পাসের লক্ষ্য হলো এই অঞ্চলে ভ্রমণকারীদের জন্য ভ্রমণ সহজ করা। এটা এই অঞ্চলে ভ্রমণের ক্ষেত্রে পর্যটকদের কাছে এয়ারলাইনটিকে যে আরও জনপ্রিয় করে তুলবে তাতে আর সন্দেহ কী!
২০৮ ডলারের প্রাথমিক সুযোগটি ইতিমধ্যে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩১১ ডলারে। কাজেই অর্থ সাশ্রয়ের জন্য এমন একটা সুযোগ নেওয়ার এটাই উপযুক্ত সময়।
আর একটি কথা, এই পাস ব্যবহার করলে এই অঞ্চলের দেশগুলোর বেশ কিছু হোটেলে ৫০ শতাংশ ছাড়ও মিলবে।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে