ফিচার ডেস্ক
ভুটানের প্রায় ৭০ শতাংশ এলাকা গাছপালায় ঢাকা। দেশটির কোনো জায়গা বিখ্যাত প্রাকৃতিক দৃশ্যের জন্য, কোনোটি ফ্যাশন ও টেক্সটাইলপ্রেমীদের জন্য সেরা, কোনোটি আউটডোর অ্যাকটিভিটির জন্য বিখ্যাত, আবার কোনো জায়গা খ্যাতি অর্জন করেছে ট্রেকিংয়ের জন্য। এমনই ভিন্ন ভিন্ন সেরা পাঁচ জায়গা নিয়ে আজকের আয়োজন।
পুনাখা
১৯৫৫ সাল পর্যন্ত পুনাখা ছিল ভুটানের রাজধানী। জায়গাটি জনপ্রিয় এর নদীতীরবর্তী খামারের জন্য। সেসব খামারে চাষ হয় ধান আর মরিচ। চরে বেড়ায় গরু। ভুটানের সুন্দর জায়গাগুলোর মধ্যে অন্যতম পুনাখা। আর পুনাখার সুন্দরতম দর্শনীয় স্থান হলো ফো এবং মো নদীর মোহনায় অবস্থিত জং বা মঠ। পুনাখার জীবন নদীকে ঘিরেই আবর্তিত। জং থেকে হাঁটাপথে যাওয়া যায় পুনাখা সেতু। ভ্রমণকারীরা চাইলে এখানে র্যাফটিংয়েও যেতে পারেন। মার্চ থেকে মে এবং অক্টোবর ও নভেম্বর পুনাখা ভ্রমণের ভালো সময়।
খোমা
যাঁরা ভুটানের ফ্যাশন ও টেক্সটাইল বিষয়ে জানতে চান, তাঁরা যেতে পারেন খোমাতে। ভুটানের পূর্ব দিকে লুয়েনসে জেলায় অবস্থিত এই গ্রাম ভুটানের টেক্সটাইল হাব। খোমার কারিগরেরা স্থানীয়ভাবে পাওয়া খনিজ ও উদ্ভিদ থেকে রং তৈরি করেন। সে রং দিয়ে তাঁতে বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী মোটিফের কাপড় বোনা হয়। এই গ্রামে মাত্র ১০০ জন বাসিন্দা বসবাস করেন। আর অবাক করা বিষয় হলো, গ্রামটিতে কোনো কার নেই। তাই হেঁটে হেঁটে গ্রামটি দেখতে হবে।
গ্যাংটে ভ্যালি
ভুটানের পবিত্র স্থানগুলোর মধ্যে অন্যতম ভাবা হয় গ্যাংটে ভ্যালিকে। এখানে আছে সতেরো শতকে নির্মিত মঠ গ্যাংটে গোয়েম্বা। প্রশান্তির জন্য প্রসিদ্ধ এ মঠ। এখানে ট্রেকিং করার প্রচুর ট্রেইল আছে। রোমাঞ্চপ্রেমীরা হাইকিংয়ে যেতে পারেন। এ ছাড়া আর্চারি, মাউন্টেন বাইকিং, ক্যাম্পিং, বার্ডিং এবং পিকনিকের জন্য জায়গাটি জনপ্রিয়।
হা ভ্যালি
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত হা ভ্যালি। এটি একটি পুরোনো শহর। এ শহর তার প্রাচীন ঐতিহ্য এবং আচার-অনুষ্ঠানের জন্য পরিচিত। উপত্যকাটি ডোকলাম বা ঝোগলামের কাছাকাছি অবস্থিত। এর উত্তরে তিব্বতের চুম্বি উপত্যকা, পূর্বে হা উপত্যকা এবং পশ্চিমে ভারতের সিকিম রাজ্য। চীন-ভারত সীমান্ত থেকে তিন ঘণ্টা দূরত্বে হা ভ্যালির জনপ্রিয় হাইকিং ট্রেইল পারো। এই অঞ্চলে আছে আলপাইন বন। হাইকাররা হা ভ্যালিতে হাইকিংয়ে যেতে পারেন; অথবা হা নদীর ধারে বসে বুনো প্রকৃতি উপভোগ করতে পারেন।
লায়া
উত্তর-পশ্চিম ভুটানের গাসা জেলার লায়া গেওগের একটি শহর লায়া। এখানে আদিবাসী লায়াপ সম্প্রদায়ের লোকজন বসবাস করে। থিম্পু থেকে এই গ্রামে যাওয়ার পুরো পথ রোমাঞ্চকর।
লায়াতে যেতে প্রথমে থিম্পু থেকে গাসা যেতে হবে। সেখান থেকে হাইকিং বুট পরে ভুটানের সবচেয়ে উঁচু গ্রামটিতে যেতে ট্রেকিং করতে হবে তিন থেকে পাঁচ ঘণ্টা। এখান থেকে হিমালয়ের দৃশ্য অসাধারণ। গ্রামের লোকজন পশুপালন ও কার্ডিসেপস নামক একধরনের মাশরুম চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করে। এই গ্রামেও কোনো গাড়ি চলে না।
ভুটানের প্রায় ৭০ শতাংশ এলাকা গাছপালায় ঢাকা। দেশটির কোনো জায়গা বিখ্যাত প্রাকৃতিক দৃশ্যের জন্য, কোনোটি ফ্যাশন ও টেক্সটাইলপ্রেমীদের জন্য সেরা, কোনোটি আউটডোর অ্যাকটিভিটির জন্য বিখ্যাত, আবার কোনো জায়গা খ্যাতি অর্জন করেছে ট্রেকিংয়ের জন্য। এমনই ভিন্ন ভিন্ন সেরা পাঁচ জায়গা নিয়ে আজকের আয়োজন।
পুনাখা
১৯৫৫ সাল পর্যন্ত পুনাখা ছিল ভুটানের রাজধানী। জায়গাটি জনপ্রিয় এর নদীতীরবর্তী খামারের জন্য। সেসব খামারে চাষ হয় ধান আর মরিচ। চরে বেড়ায় গরু। ভুটানের সুন্দর জায়গাগুলোর মধ্যে অন্যতম পুনাখা। আর পুনাখার সুন্দরতম দর্শনীয় স্থান হলো ফো এবং মো নদীর মোহনায় অবস্থিত জং বা মঠ। পুনাখার জীবন নদীকে ঘিরেই আবর্তিত। জং থেকে হাঁটাপথে যাওয়া যায় পুনাখা সেতু। ভ্রমণকারীরা চাইলে এখানে র্যাফটিংয়েও যেতে পারেন। মার্চ থেকে মে এবং অক্টোবর ও নভেম্বর পুনাখা ভ্রমণের ভালো সময়।
খোমা
যাঁরা ভুটানের ফ্যাশন ও টেক্সটাইল বিষয়ে জানতে চান, তাঁরা যেতে পারেন খোমাতে। ভুটানের পূর্ব দিকে লুয়েনসে জেলায় অবস্থিত এই গ্রাম ভুটানের টেক্সটাইল হাব। খোমার কারিগরেরা স্থানীয়ভাবে পাওয়া খনিজ ও উদ্ভিদ থেকে রং তৈরি করেন। সে রং দিয়ে তাঁতে বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী মোটিফের কাপড় বোনা হয়। এই গ্রামে মাত্র ১০০ জন বাসিন্দা বসবাস করেন। আর অবাক করা বিষয় হলো, গ্রামটিতে কোনো কার নেই। তাই হেঁটে হেঁটে গ্রামটি দেখতে হবে।
গ্যাংটে ভ্যালি
ভুটানের পবিত্র স্থানগুলোর মধ্যে অন্যতম ভাবা হয় গ্যাংটে ভ্যালিকে। এখানে আছে সতেরো শতকে নির্মিত মঠ গ্যাংটে গোয়েম্বা। প্রশান্তির জন্য প্রসিদ্ধ এ মঠ। এখানে ট্রেকিং করার প্রচুর ট্রেইল আছে। রোমাঞ্চপ্রেমীরা হাইকিংয়ে যেতে পারেন। এ ছাড়া আর্চারি, মাউন্টেন বাইকিং, ক্যাম্পিং, বার্ডিং এবং পিকনিকের জন্য জায়গাটি জনপ্রিয়।
হা ভ্যালি
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত হা ভ্যালি। এটি একটি পুরোনো শহর। এ শহর তার প্রাচীন ঐতিহ্য এবং আচার-অনুষ্ঠানের জন্য পরিচিত। উপত্যকাটি ডোকলাম বা ঝোগলামের কাছাকাছি অবস্থিত। এর উত্তরে তিব্বতের চুম্বি উপত্যকা, পূর্বে হা উপত্যকা এবং পশ্চিমে ভারতের সিকিম রাজ্য। চীন-ভারত সীমান্ত থেকে তিন ঘণ্টা দূরত্বে হা ভ্যালির জনপ্রিয় হাইকিং ট্রেইল পারো। এই অঞ্চলে আছে আলপাইন বন। হাইকাররা হা ভ্যালিতে হাইকিংয়ে যেতে পারেন; অথবা হা নদীর ধারে বসে বুনো প্রকৃতি উপভোগ করতে পারেন।
লায়া
উত্তর-পশ্চিম ভুটানের গাসা জেলার লায়া গেওগের একটি শহর লায়া। এখানে আদিবাসী লায়াপ সম্প্রদায়ের লোকজন বসবাস করে। থিম্পু থেকে এই গ্রামে যাওয়ার পুরো পথ রোমাঞ্চকর।
লায়াতে যেতে প্রথমে থিম্পু থেকে গাসা যেতে হবে। সেখান থেকে হাইকিং বুট পরে ভুটানের সবচেয়ে উঁচু গ্রামটিতে যেতে ট্রেকিং করতে হবে তিন থেকে পাঁচ ঘণ্টা। এখান থেকে হিমালয়ের দৃশ্য অসাধারণ। গ্রামের লোকজন পশুপালন ও কার্ডিসেপস নামক একধরনের মাশরুম চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করে। এই গ্রামেও কোনো গাড়ি চলে না।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে