জীবনধারা ডেস্ক
এ বছর পর্যটনশিল্পে আসতে চলেছে বিরাট পরিবর্তন। পর্যটনের প্রথাগত জায়গাগুলোতে আসবে বদল এবং ভ্রমণের জন্য নতুন নতুন বিষয় গুরুত্ব পাবে। ইউরোমনিটর ইন্টারন্যাশনাল তাদের সার্ভেতে তেমনটাই জানিয়েছে। ২০২৩ সালের পর্যটন বিশ্লেষণ করে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, ভ্রমণকারীর বয়স, ভ্রমণের জায়গা, যোগাযোগের মাধ্যম ইত্যাদি প্যারামিটারে বেশ পরিবর্তন আসতে চলেছে এ বছর।
অভিজ্ঞতা সঞ্চয়কারীদের বছর হবে এটি
জীবনে নতুন অভিজ্ঞতা গ্রহণ করতে চাওয়া মানুষের সংখ্যা বাড়ছে দিন দিন। বিশেষ করে, করোনা মহামারির পর মানুষের চিন্তাধারা ও জীবনযাপনে বেশ বদল এসেছে। আগে যাঁরা ভ্রমণে খুব একটা উৎসাহী ছিলেন না, এখন তাঁরাও কোনো না কোনোভাবে ভ্রমণে উৎসাহী হয়ে উঠছেন। ভ্রমণ ও পর্যটন বিশ্ব অর্থনীতিতে ২ দশমিক ৭ শতাংশের বদলে এ বছর ১৬ শতাংশ অবদান রাখতে পারে। ইউরোমনিটরের ‘ভয়েস অব দ্য ইন্ডাস্ট্রি: ট্রাভেল সার্ভে’তে বলা হয়েছে, এ বছর বিশ্বব্যাপী পর্যটনশিল্পে ৩০০ বিলিয়ন ডলার ব্যবসা হওয়ার আশা আছে।
রেলভ্রমণ বাড়বে
এ বছর বিশ্বব্যাপী দ্রুততম ক্রমবর্ধমান ভ্রমণ বিভাগ হবে রেলপরিবহন। গত বছরের তুলনায় এবার রেল ভ্রমণ বাড়বে ৩৫ দশমিক ৬ শতাংশ। ইউরোমনিটরের ‘ভয়েস অব দ্য কনজ্যূমার: ট্রাভেল সার্ভে’ অনুসারে, গত বছর বিশ্বব্যাপী প্রায় ৩৩ শতাংশ পর্যটক বিমানের বিকল্প হিসেবে রেলভ্রমণ বেছে নিয়েছিলেন। বাংলাদেশেও এ প্রবণতা বাড়বে। এরই মধ্যে ঢাকা-কক্সবাজার রেল যোগাযোগের উদ্বোধন করা হয়েছে।
ডিউটি ফ্রি শপিং বাড়বে
শুল্কমুক্ত কেনাকাটা এবং জাদুঘর ও সাংস্কৃতিক সাইটগুলোতে ভ্রমণ যথাক্রমে প্রায় ২৫ ও ১৮ শতাংশ করে বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আরও ধারণা করা হচ্ছে, ভ্রমণের ক্ষেত্রে শুল্কমুক্ত কেনাকাটা এ বছর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বৃদ্ধির বিভাগ হবে। তবে এ বিষয়টি ইউরোপে বেশি হবে। গত বছর বিলাসবহুল ট্রিপে যাওয়া পর্যটকদের ২৮ শতাংশ কেনাকাটার মানের ওপর ভিত্তি করে তাঁদের ছুটির গন্তব্য বেছে নিয়েছিলেন।
বাড়বে ক্রীড়া পর্যটন
ওয়েলনেস ট্যুরিজম, লাক্সারি ট্যুরিজম, ইকো ট্যুরিজম এবং অ্যাডভেঞ্চার ট্যুরিজমের মতো পর্যটনের প্রথাগত জায়গাগুলোর জনপ্রিয়তা থাকবে। কিছু ক্ষেত্রে সেগুলোর জনপ্রিয়তা বাড়বেও। কিন্তু এককভাবে ক্রীড়া পর্যটন এ বছর বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ, পর্যটকেরা ক্রমবর্ধমানভাবে তাঁদের জীবনধারা ও মূল্যবোধের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতাকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে। এ জন্য তাঁরা বেশি অর্থ ব্যয় করতেও দ্বিধা করছেন না। ধারণা করা হচ্ছে, ট্রাভেল এজেন্সিগুলোতে এ বছর ক্রীড়া পর্যটন প্যাকেজ বিক্রয় হার ১৫ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।
বদলে যাবে বয়সের প্যারামিটার
আমাদের সাধারণ ধারণা হলো, অন্যান্য বয়সের চেয়ে তরুণ এবং যাঁদের কাছে অর্থ আছে তাঁরাই ভ্রমণে যান। ইউরোমনিটরের ভয়েস অব দ্য কনজ্যূমার সার্ভে জানাচ্ছে, মহামারির পরে ভ্রমণকারীদের বয়সসম্পর্কিত তথ্য বেশ আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে। ৩০ থেকে ৪৪ বছর বয়সী পর্যটকেরা গত বছর রাজত্ব করেছিলেন পর্যটন জগতে। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়, ৪৫ থেকে ৫৯ বছর এবং ষাটোর্ধ্ব পর্যটকেরা তাঁদের সঙ্গে সমানতালে পাল্লা দিয়েছেন। এ বছরও সে ধারা অব্যাহত থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। এ বছর লাক্সারি ভ্রমণের জন্য এই পর্যটকদের প্রধান গন্তব্য হয়ে উঠবে মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের দেশগুলো। ইকো-অ্যাডভেঞ্চারের জন্য এশিয়া প্যাসিফিক ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশকে বেছে নেবেন পর্যটকেরা।
এ বছর পর্যটনশিল্পে আসতে চলেছে বিরাট পরিবর্তন। পর্যটনের প্রথাগত জায়গাগুলোতে আসবে বদল এবং ভ্রমণের জন্য নতুন নতুন বিষয় গুরুত্ব পাবে। ইউরোমনিটর ইন্টারন্যাশনাল তাদের সার্ভেতে তেমনটাই জানিয়েছে। ২০২৩ সালের পর্যটন বিশ্লেষণ করে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, ভ্রমণকারীর বয়স, ভ্রমণের জায়গা, যোগাযোগের মাধ্যম ইত্যাদি প্যারামিটারে বেশ পরিবর্তন আসতে চলেছে এ বছর।
অভিজ্ঞতা সঞ্চয়কারীদের বছর হবে এটি
জীবনে নতুন অভিজ্ঞতা গ্রহণ করতে চাওয়া মানুষের সংখ্যা বাড়ছে দিন দিন। বিশেষ করে, করোনা মহামারির পর মানুষের চিন্তাধারা ও জীবনযাপনে বেশ বদল এসেছে। আগে যাঁরা ভ্রমণে খুব একটা উৎসাহী ছিলেন না, এখন তাঁরাও কোনো না কোনোভাবে ভ্রমণে উৎসাহী হয়ে উঠছেন। ভ্রমণ ও পর্যটন বিশ্ব অর্থনীতিতে ২ দশমিক ৭ শতাংশের বদলে এ বছর ১৬ শতাংশ অবদান রাখতে পারে। ইউরোমনিটরের ‘ভয়েস অব দ্য ইন্ডাস্ট্রি: ট্রাভেল সার্ভে’তে বলা হয়েছে, এ বছর বিশ্বব্যাপী পর্যটনশিল্পে ৩০০ বিলিয়ন ডলার ব্যবসা হওয়ার আশা আছে।
রেলভ্রমণ বাড়বে
এ বছর বিশ্বব্যাপী দ্রুততম ক্রমবর্ধমান ভ্রমণ বিভাগ হবে রেলপরিবহন। গত বছরের তুলনায় এবার রেল ভ্রমণ বাড়বে ৩৫ দশমিক ৬ শতাংশ। ইউরোমনিটরের ‘ভয়েস অব দ্য কনজ্যূমার: ট্রাভেল সার্ভে’ অনুসারে, গত বছর বিশ্বব্যাপী প্রায় ৩৩ শতাংশ পর্যটক বিমানের বিকল্প হিসেবে রেলভ্রমণ বেছে নিয়েছিলেন। বাংলাদেশেও এ প্রবণতা বাড়বে। এরই মধ্যে ঢাকা-কক্সবাজার রেল যোগাযোগের উদ্বোধন করা হয়েছে।
ডিউটি ফ্রি শপিং বাড়বে
শুল্কমুক্ত কেনাকাটা এবং জাদুঘর ও সাংস্কৃতিক সাইটগুলোতে ভ্রমণ যথাক্রমে প্রায় ২৫ ও ১৮ শতাংশ করে বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আরও ধারণা করা হচ্ছে, ভ্রমণের ক্ষেত্রে শুল্কমুক্ত কেনাকাটা এ বছর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বৃদ্ধির বিভাগ হবে। তবে এ বিষয়টি ইউরোপে বেশি হবে। গত বছর বিলাসবহুল ট্রিপে যাওয়া পর্যটকদের ২৮ শতাংশ কেনাকাটার মানের ওপর ভিত্তি করে তাঁদের ছুটির গন্তব্য বেছে নিয়েছিলেন।
বাড়বে ক্রীড়া পর্যটন
ওয়েলনেস ট্যুরিজম, লাক্সারি ট্যুরিজম, ইকো ট্যুরিজম এবং অ্যাডভেঞ্চার ট্যুরিজমের মতো পর্যটনের প্রথাগত জায়গাগুলোর জনপ্রিয়তা থাকবে। কিছু ক্ষেত্রে সেগুলোর জনপ্রিয়তা বাড়বেও। কিন্তু এককভাবে ক্রীড়া পর্যটন এ বছর বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ, পর্যটকেরা ক্রমবর্ধমানভাবে তাঁদের জীবনধারা ও মূল্যবোধের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতাকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে। এ জন্য তাঁরা বেশি অর্থ ব্যয় করতেও দ্বিধা করছেন না। ধারণা করা হচ্ছে, ট্রাভেল এজেন্সিগুলোতে এ বছর ক্রীড়া পর্যটন প্যাকেজ বিক্রয় হার ১৫ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।
বদলে যাবে বয়সের প্যারামিটার
আমাদের সাধারণ ধারণা হলো, অন্যান্য বয়সের চেয়ে তরুণ এবং যাঁদের কাছে অর্থ আছে তাঁরাই ভ্রমণে যান। ইউরোমনিটরের ভয়েস অব দ্য কনজ্যূমার সার্ভে জানাচ্ছে, মহামারির পরে ভ্রমণকারীদের বয়সসম্পর্কিত তথ্য বেশ আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে। ৩০ থেকে ৪৪ বছর বয়সী পর্যটকেরা গত বছর রাজত্ব করেছিলেন পর্যটন জগতে। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়, ৪৫ থেকে ৫৯ বছর এবং ষাটোর্ধ্ব পর্যটকেরা তাঁদের সঙ্গে সমানতালে পাল্লা দিয়েছেন। এ বছরও সে ধারা অব্যাহত থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। এ বছর লাক্সারি ভ্রমণের জন্য এই পর্যটকদের প্রধান গন্তব্য হয়ে উঠবে মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের দেশগুলো। ইকো-অ্যাডভেঞ্চারের জন্য এশিয়া প্যাসিফিক ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশকে বেছে নেবেন পর্যটকেরা।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে