ফিচার ডেস্ক
গিলি লঙ্কানফুশি
ভেলানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ২৫ মিনিটের স্পিডবোট যাত্রায় পৌঁছে যাওয়া যাবে গিলি লঙ্কানফুশি রিসোর্টে। হেঁটে ডেক থেকে ভিলার দিকে যেতে যেতে যে কেউ হারিয়ে যেতে পারেন অসীম সৌন্দর্যের মধ্যে। এখানে ৪৫টি ভিলার মধ্যে কয়েকটি পুলসহ একাধিক বেডরুমযুক্ত ভিলা আছে। যাঁরা নির্জনতা পছন্দ করেন, তাঁদের জন্য প্রথম পছন্দ হতে পারে এই রিসোর্ট। এখানে একটি বাগান আছে। অতিথিরা সেই বাগান থেকে নিজের পছন্দমতো তাজা শাকসবজি বেছে নিতে পারেন। এক বা দুই-বেডরুমের ভিলাগুলোতে আছে ব্যক্তিগত ছাদের টেরেস, ইনফিনিটি পুল, ব্যক্তিগত জিম ও জ্যাকুজির সুবিধা।
দ্য নটিলাস
নটিলাস রিসোর্টে আছে ২৬টি ভিলা। বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্নভাবে ঢেউয়ের মতো বাঁক হয়ে গড়ে উঠেছে ভিলাগুলো। এখানে আসা অতিথিরা দিনে বা রাতে যেকোনো কিছু করতে বা খেতে পারেন। এর নিরাপদ সৈকত ১১টি ওয়াটার ভিলা কাস্টম-মেড আসবাবে সজ্জিত। আছে কাঠের পুঁতিযুক্ত ঝাড়বাতি এবং জ্যামিতিক প্যাটার্নে নকশা করা মেঝে। শপিংয়ের জন্য এখানে আশপাশের দ্বীপগুলোর স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত দ্রব্য এবং হস্তশিল্পের বিভিন্ন পণ্য পাওয়া যায়।
বলডর্ফ অ্যাস্টোরিয়া মালদ্বীপ ইথাফুশি
বিমানবন্দর থেকে ৪৫ মিনিট পথ পাড়ি দিলেই বলডর্ফ অ্যাস্টোরিয়া মালদ্বীপ ইথাফুশি। এটি মালদ্বীপের বৃহত্তর পাঁচ তারকা রিসোর্টগুলোর অন্যতম। ১১৮টি আবাসনের মধ্যে এখানে আছে ৫৫টি ওয়াটার ভিলা। পাশাপাশি দুটি স্বতন্ত্র স্টেলা মারিস ভিলাও আছে এখানে। এখানকার ওয়াটার ভিলাগুলোর বড় অংশ উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। এখানে একটি ইনফিনিটি পুল, একটি ঝুলন্ত ডে বেড, একটি কাবানা এবং একাধিক ওভার ওয়াটার হ্যামক রয়েছে। আলট্রা লাক্স স্টেলা মারিস ভিলাতে ডাইনিং এরিয়া, বারবিকিউ স্টেশনসহ একটি দোতলা ডেক রয়েছে। সামুদ্রিক প্রাণীদের কাছ থেকে দেখার সুযোগ আছে এখানে।
রিটজ-কার্লটন মালদ্বীপ
ফারি দ্বীপপুঞ্জে অবস্থিত রিটজ-কার্লটন মালদ্বীপ। এই পাঁচ তারকা রিসোর্টে ১০০টির বেশি ভিলা আছে পানির ওপর। সাগরের গতির বিষয়টি বিবেচনায় রেখে এই ভিলাগুলো নকশা করা হয়েছে। প্রতিটি নকশা করা হয়েছে অস্ট্রিয়া ও জার্মানি থেকে আনা বৃত্তাকার কাঠ দিয়ে। রিসোর্টটির বেশির ভাগ ভিলায় সৌর প্যানেলযুক্ত ছাদ রয়েছে। এই ভিলার ইনফিনিটি পুলে পুরো দিন কাটিয়ে দেওয়া সম্ভব। এর বিস্তৃত আউটডোর ডেক থেকে স্নরকেলিং করারও সুযোগ আছে।
সূত্র: সিএনএন
গিলি লঙ্কানফুশি
ভেলানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ২৫ মিনিটের স্পিডবোট যাত্রায় পৌঁছে যাওয়া যাবে গিলি লঙ্কানফুশি রিসোর্টে। হেঁটে ডেক থেকে ভিলার দিকে যেতে যেতে যে কেউ হারিয়ে যেতে পারেন অসীম সৌন্দর্যের মধ্যে। এখানে ৪৫টি ভিলার মধ্যে কয়েকটি পুলসহ একাধিক বেডরুমযুক্ত ভিলা আছে। যাঁরা নির্জনতা পছন্দ করেন, তাঁদের জন্য প্রথম পছন্দ হতে পারে এই রিসোর্ট। এখানে একটি বাগান আছে। অতিথিরা সেই বাগান থেকে নিজের পছন্দমতো তাজা শাকসবজি বেছে নিতে পারেন। এক বা দুই-বেডরুমের ভিলাগুলোতে আছে ব্যক্তিগত ছাদের টেরেস, ইনফিনিটি পুল, ব্যক্তিগত জিম ও জ্যাকুজির সুবিধা।
দ্য নটিলাস
নটিলাস রিসোর্টে আছে ২৬টি ভিলা। বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্নভাবে ঢেউয়ের মতো বাঁক হয়ে গড়ে উঠেছে ভিলাগুলো। এখানে আসা অতিথিরা দিনে বা রাতে যেকোনো কিছু করতে বা খেতে পারেন। এর নিরাপদ সৈকত ১১টি ওয়াটার ভিলা কাস্টম-মেড আসবাবে সজ্জিত। আছে কাঠের পুঁতিযুক্ত ঝাড়বাতি এবং জ্যামিতিক প্যাটার্নে নকশা করা মেঝে। শপিংয়ের জন্য এখানে আশপাশের দ্বীপগুলোর স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত দ্রব্য এবং হস্তশিল্পের বিভিন্ন পণ্য পাওয়া যায়।
বলডর্ফ অ্যাস্টোরিয়া মালদ্বীপ ইথাফুশি
বিমানবন্দর থেকে ৪৫ মিনিট পথ পাড়ি দিলেই বলডর্ফ অ্যাস্টোরিয়া মালদ্বীপ ইথাফুশি। এটি মালদ্বীপের বৃহত্তর পাঁচ তারকা রিসোর্টগুলোর অন্যতম। ১১৮টি আবাসনের মধ্যে এখানে আছে ৫৫টি ওয়াটার ভিলা। পাশাপাশি দুটি স্বতন্ত্র স্টেলা মারিস ভিলাও আছে এখানে। এখানকার ওয়াটার ভিলাগুলোর বড় অংশ উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। এখানে একটি ইনফিনিটি পুল, একটি ঝুলন্ত ডে বেড, একটি কাবানা এবং একাধিক ওভার ওয়াটার হ্যামক রয়েছে। আলট্রা লাক্স স্টেলা মারিস ভিলাতে ডাইনিং এরিয়া, বারবিকিউ স্টেশনসহ একটি দোতলা ডেক রয়েছে। সামুদ্রিক প্রাণীদের কাছ থেকে দেখার সুযোগ আছে এখানে।
রিটজ-কার্লটন মালদ্বীপ
ফারি দ্বীপপুঞ্জে অবস্থিত রিটজ-কার্লটন মালদ্বীপ। এই পাঁচ তারকা রিসোর্টে ১০০টির বেশি ভিলা আছে পানির ওপর। সাগরের গতির বিষয়টি বিবেচনায় রেখে এই ভিলাগুলো নকশা করা হয়েছে। প্রতিটি নকশা করা হয়েছে অস্ট্রিয়া ও জার্মানি থেকে আনা বৃত্তাকার কাঠ দিয়ে। রিসোর্টটির বেশির ভাগ ভিলায় সৌর প্যানেলযুক্ত ছাদ রয়েছে। এই ভিলার ইনফিনিটি পুলে পুরো দিন কাটিয়ে দেওয়া সম্ভব। এর বিস্তৃত আউটডোর ডেক থেকে স্নরকেলিং করারও সুযোগ আছে।
সূত্র: সিএনএন
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে