ডেস্ক রিপোর্ট
ভারত সাগরের মুক্তা বলা হয় শ্রীলঙ্কাকে। ছোট্ট এই দ্বীপদেশটি প্রাচীন সভ্যতা, সোনালি বালুকাময় সমুদ্রসৈকত, পর্বত এবং রাবার ও চা-বাগানের জন্য সুপরিচিত। শুধু প্রকৃতি নয়, এখানে দেখা মিলবে পর্তুগিজ, ডাচ ও ইংরেজদের শাসনামলের ঔপনিবেশিক স্থাপত্য। যাঁরা ঈদ ভ্রমণের তালিকায় রেখেছেন এই দেশ, তাঁদের জন্য অবশ্য দ্রষ্টব্য ৫টি জায়গার তালিকা রইল।
ঐতিহ্য উপভোগ করতে চাইলে চলে যেতে হবে রাজধানী কলম্বোয়। এখানে আকর্ষণীয় স্থাপত্যের মধ্যে রয়েছে প্রাচীন মন্দির এবং ঔপনিবেশিক স্থাপত্য, আকাশচুম্বী ভবন আর শহুরে উদ্যান। জামি উল-আলফা মসজিদসহ বিভিন্ন ধর্মীয় স্থাপনা আছে এখানে।
রেইনফরেস্ট, চা-বাগান আর হ্রদের শহর ক্যানডি। এখানে দেখা যাবে পেরাডেনিয়া রয়্যাল বোটানিক্যাল গার্ডেনের অর্কিড হাউস। এখানে টেম্পল অব দ্য ট্রুথ নামে একটি মন্দিরে সংরক্ষিত আছে বুদ্ধের দাঁত। শ্রীলঙ্কার বৈচিত্র্যময় উৎসব এসালা পেরাহেরা প্রতিবছরের আগস্টে ক্যানডিতেই অনুষ্ঠিত হয়।
‘মেঘের প্রাসাদ’ নামে পরিচিত সিগিরিয়া আসলে ১৮০ মিটার উঁচু এক পাথরখণ্ডের চূড়া। এই ইউনেসকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট থেকে দেখা যাবে চারপাশের মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য। দেখা যাবে পাথরের দেয়ালে সন্ন্যাসীদের আঁকা প্রাচীন শিল্প।
এ দেশে সমুদ্র দেখতে হলে চলে যেতে হবে মিরিসার দিকে। বিশেষত অক্টোবর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত সেখানে নীল তিমি দেখার সুযোগ থাকে।
সংস্কৃতির খোঁজ পেতে চাইলে যেতে হবে অনুরাধাপুরা ও পোলোনারুওয়া শহরে। অনুরাধাপুরা পরিত্যক্ত প্রাচীন শহর। প্রাচীন রাজপ্রাসাদ ও অন্যান্য রাজকীয় স্থাপনার জন্য পোলোনারুওয়া পর্যটকদের কাছে প্রসিদ্ধ।
ভারত সাগরের মুক্তা বলা হয় শ্রীলঙ্কাকে। ছোট্ট এই দ্বীপদেশটি প্রাচীন সভ্যতা, সোনালি বালুকাময় সমুদ্রসৈকত, পর্বত এবং রাবার ও চা-বাগানের জন্য সুপরিচিত। শুধু প্রকৃতি নয়, এখানে দেখা মিলবে পর্তুগিজ, ডাচ ও ইংরেজদের শাসনামলের ঔপনিবেশিক স্থাপত্য। যাঁরা ঈদ ভ্রমণের তালিকায় রেখেছেন এই দেশ, তাঁদের জন্য অবশ্য দ্রষ্টব্য ৫টি জায়গার তালিকা রইল।
ঐতিহ্য উপভোগ করতে চাইলে চলে যেতে হবে রাজধানী কলম্বোয়। এখানে আকর্ষণীয় স্থাপত্যের মধ্যে রয়েছে প্রাচীন মন্দির এবং ঔপনিবেশিক স্থাপত্য, আকাশচুম্বী ভবন আর শহুরে উদ্যান। জামি উল-আলফা মসজিদসহ বিভিন্ন ধর্মীয় স্থাপনা আছে এখানে।
রেইনফরেস্ট, চা-বাগান আর হ্রদের শহর ক্যানডি। এখানে দেখা যাবে পেরাডেনিয়া রয়্যাল বোটানিক্যাল গার্ডেনের অর্কিড হাউস। এখানে টেম্পল অব দ্য ট্রুথ নামে একটি মন্দিরে সংরক্ষিত আছে বুদ্ধের দাঁত। শ্রীলঙ্কার বৈচিত্র্যময় উৎসব এসালা পেরাহেরা প্রতিবছরের আগস্টে ক্যানডিতেই অনুষ্ঠিত হয়।
‘মেঘের প্রাসাদ’ নামে পরিচিত সিগিরিয়া আসলে ১৮০ মিটার উঁচু এক পাথরখণ্ডের চূড়া। এই ইউনেসকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট থেকে দেখা যাবে চারপাশের মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য। দেখা যাবে পাথরের দেয়ালে সন্ন্যাসীদের আঁকা প্রাচীন শিল্প।
এ দেশে সমুদ্র দেখতে হলে চলে যেতে হবে মিরিসার দিকে। বিশেষত অক্টোবর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত সেখানে নীল তিমি দেখার সুযোগ থাকে।
সংস্কৃতির খোঁজ পেতে চাইলে যেতে হবে অনুরাধাপুরা ও পোলোনারুওয়া শহরে। অনুরাধাপুরা পরিত্যক্ত প্রাচীন শহর। প্রাচীন রাজপ্রাসাদ ও অন্যান্য রাজকীয় স্থাপনার জন্য পোলোনারুওয়া পর্যটকদের কাছে প্রসিদ্ধ।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে