মইনুল হাসান, ফ্রান্স
এ বছর ১৯ থেকে ২৫ জুন—এই সাত দিন অনুষ্ঠিত হলো প্যারিস আন্তর্জাতিক এয়ার শো। এটি ছিল সব ধরনের আকাশ ও মহাকাশ বাহনের ৫৪তম জমজমাট প্রদর্শনী। ৫ লাখ ৫০ হাজার বর্গমিটার বা ৫৯ লাখ বর্গফুট জায়গাজুড়ে এমন সুবিশাল আয়োজনে পৃথিবীর ৪০টির বেশি দেশ থেকে প্রায় ২ হাজার প্রদর্শক অংশ নিয়েছিল। আর সাত দিনে বিমানের সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন পেশার প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার দর্শক এবং ১ লাখ ৬০ হাজার সাধারণ কৌতূহলী দর্শকের সমাগম ঘটেছিল এই প্রদর্শনীতে। এককথায় বলা চলে, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উৎকর্ষ প্রদর্শনের জন্য প্যারিস এয়ার শো বিশ্বের সর্ববৃহৎ আয়োজন।
ফ্রেঞ্চ অ্যারোনটিকস অ্যান্ড স্পেস ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে ১৯৫১ সাল থেকে দুই বছর পর পর প্রতি বিজোড় বছরে প্যারিসের অদূরে ল্যু বুরজে এয়ার শোটির আয়োজন করা হয়। আকাশ বাহনের বহু প্রোটোটাইপ প্রথমে এখানে প্রদর্শন করা হয়েছিল। এর মধ্যে রয়েছে বিখ্যাত কনকর্ড, বোয়িং ৭৪৭, মিরাজ ২০০০, রাফাল ও ২০০৫-এ এয়ারবাস ৩৮০। আগামী প্রদর্শনী হবে ২০২৫ সালে, চলবে ১৬ থেকে ২২ জুন পর্যন্ত।
এই প্রদর্শনীতে এবার চমক দিয়েছে নান্দনিক নকশা এবং প্রযুক্তির সমন্বয়ে তরল হাইড্রোজেনচালিত হাইপারসনিক বিমান, উড়ন্ত ট্যাক্সি, ড্রোন, রানওয়ে ছাড়া উল্লম্ব উড্ডয়ন এবং অবতরণে সক্ষম বিমান।
দর্শকদের বিশেষ আগ্রহ ছিল সুইজারল্যান্ডের একটি স্টার্টআপের হাইপারসনিক বিমান ডেস্টিনাসের মডেল ঘিরে। বলা হয়েছে, এটি শব্দের গতির চেয়ে পাঁচ গুণ এম৫ গতিতে একসঙ্গে ৪০০ যাত্রী প্যারিস থেকে নিউইয়র্ক পৌঁছে দেবে মাত্র ৯০ মিনিটে। নির্মাতারা জানিয়েছেন, ডেস্টিনাসের প্রথম বাণিজ্যিক উড্ডয়ন শুরু হতে যাচ্ছে ২০৩২ সাল থেকে। এদিকে ৫ নম্বর হলেও ছিল দর্শকদের উপচে পড়া ভিড়। সেখানে তারকা ছিল উড়ন্ত ট্যাক্সি ‘মিডনাইট’। একসঙ্গে চারজন যাত্রী নিয়ে এ বছরই নিঃশব্দে নিম্ন আকাশ দাপিয়ে বেড়াবে প্রযুক্তির অলংকার এই ফ্লাইং ট্যাক্সি।
এ ছাড়া নতুন মডেলের যুদ্ধ, পরিবহন, অগ্নিনির্বাপক বিমান, ড্রোন, হেলিকপ্টার এবং মহাকাশযান ছিল এই বিশেষ প্রদর্শনীর আকর্ষণ। বিমানের উজ্জ্বল ইতিহাসে প্যারিস এয়ার শোর ভূমিকা অপরিসীম।
এ বছর ১৯ থেকে ২৫ জুন—এই সাত দিন অনুষ্ঠিত হলো প্যারিস আন্তর্জাতিক এয়ার শো। এটি ছিল সব ধরনের আকাশ ও মহাকাশ বাহনের ৫৪তম জমজমাট প্রদর্শনী। ৫ লাখ ৫০ হাজার বর্গমিটার বা ৫৯ লাখ বর্গফুট জায়গাজুড়ে এমন সুবিশাল আয়োজনে পৃথিবীর ৪০টির বেশি দেশ থেকে প্রায় ২ হাজার প্রদর্শক অংশ নিয়েছিল। আর সাত দিনে বিমানের সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন পেশার প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার দর্শক এবং ১ লাখ ৬০ হাজার সাধারণ কৌতূহলী দর্শকের সমাগম ঘটেছিল এই প্রদর্শনীতে। এককথায় বলা চলে, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উৎকর্ষ প্রদর্শনের জন্য প্যারিস এয়ার শো বিশ্বের সর্ববৃহৎ আয়োজন।
ফ্রেঞ্চ অ্যারোনটিকস অ্যান্ড স্পেস ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে ১৯৫১ সাল থেকে দুই বছর পর পর প্রতি বিজোড় বছরে প্যারিসের অদূরে ল্যু বুরজে এয়ার শোটির আয়োজন করা হয়। আকাশ বাহনের বহু প্রোটোটাইপ প্রথমে এখানে প্রদর্শন করা হয়েছিল। এর মধ্যে রয়েছে বিখ্যাত কনকর্ড, বোয়িং ৭৪৭, মিরাজ ২০০০, রাফাল ও ২০০৫-এ এয়ারবাস ৩৮০। আগামী প্রদর্শনী হবে ২০২৫ সালে, চলবে ১৬ থেকে ২২ জুন পর্যন্ত।
এই প্রদর্শনীতে এবার চমক দিয়েছে নান্দনিক নকশা এবং প্রযুক্তির সমন্বয়ে তরল হাইড্রোজেনচালিত হাইপারসনিক বিমান, উড়ন্ত ট্যাক্সি, ড্রোন, রানওয়ে ছাড়া উল্লম্ব উড্ডয়ন এবং অবতরণে সক্ষম বিমান।
দর্শকদের বিশেষ আগ্রহ ছিল সুইজারল্যান্ডের একটি স্টার্টআপের হাইপারসনিক বিমান ডেস্টিনাসের মডেল ঘিরে। বলা হয়েছে, এটি শব্দের গতির চেয়ে পাঁচ গুণ এম৫ গতিতে একসঙ্গে ৪০০ যাত্রী প্যারিস থেকে নিউইয়র্ক পৌঁছে দেবে মাত্র ৯০ মিনিটে। নির্মাতারা জানিয়েছেন, ডেস্টিনাসের প্রথম বাণিজ্যিক উড্ডয়ন শুরু হতে যাচ্ছে ২০৩২ সাল থেকে। এদিকে ৫ নম্বর হলেও ছিল দর্শকদের উপচে পড়া ভিড়। সেখানে তারকা ছিল উড়ন্ত ট্যাক্সি ‘মিডনাইট’। একসঙ্গে চারজন যাত্রী নিয়ে এ বছরই নিঃশব্দে নিম্ন আকাশ দাপিয়ে বেড়াবে প্রযুক্তির অলংকার এই ফ্লাইং ট্যাক্সি।
এ ছাড়া নতুন মডেলের যুদ্ধ, পরিবহন, অগ্নিনির্বাপক বিমান, ড্রোন, হেলিকপ্টার এবং মহাকাশযান ছিল এই বিশেষ প্রদর্শনীর আকর্ষণ। বিমানের উজ্জ্বল ইতিহাসে প্যারিস এয়ার শোর ভূমিকা অপরিসীম।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে