ভ্রমণ ডেস্ক
বিশ্বের প্রাচীনতম হোটেল
বিশ্বের প্রাচীনতম হোটেলে থাকতে হলে আপনাকে যেতে হবে জাপান। হোটেলটির বয়স ১ হাজার ৩০০ বছরের বেশি। এটি পরিচালিত হচ্ছে একই পরিবারের ৫২টি ভিন্ন প্রজন্ম ধরে।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস অনুসারে, বিশ্বের এই প্রাচীনতম হোটেলের নাম নিশিয়ামা ওনসেন কেইউনকান। ৭০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হোটেলটি জাপানের ইয়ামানাশি প্রশাসনিক অঞ্চলে অবস্থিত। ২০০৬ সালে এটি অধিগ্রহণ করে নির্মাণপ্রতিষ্ঠান কংগো গুমি।
হোটেলটির কক্ষসংখ্যা ৩৭। এখানে একটি কাইসেকি রেস্টুরেন্ট রয়েছে। রয়েছে একটি চাঁদ দেখার প্ল্যাটফর্ম। পুরো হোটেলে রয়েছে পাসওয়ার্ড ফ্রি ওয়াই-ফাই। তাতামি ম্যাট ও ধ্রুপদী চিত্রকর্মে সজ্জিত প্রতিটি কক্ষ। এখানকার কর্মীরা ঐতিহ্যবাহী নিবু-শিকি কিমানো পরেন। এ ছাড়া রয়েছে খনিজসমৃদ্ধ গরম পানিতে স্নানের সুবিধা।
প্রাচীন প্যাগোডা
পৃথিবীর প্রাচীন প্যাগোডা রয়েছে চীনে। এর নাম আয়রন প্যাগোডা, বয়স আনুমানিক ৯৭৫ বছর। চীনের গান রাজবংশের আমলে চীনের হেনান প্রদেশের কাইফেং শহরের ইউগুও মন্দিরে এটি নির্মাণ করা হয়েছিল। নির্মাণকাল ১০৪৯ সাল। প্যাগোডাটি লোহা দিয়ে তৈরি না হলেও এর নাম আয়রন প্যাগোডা। কারণ, এটির রং লোহার মতো।
মূলত এটি ইটের তৈরি টাওয়ার আকৃতির প্যাগোডা। আগে প্যাগোডাটির জায়গায় ছিল কাঠের তৈরি একটি প্যাগোডা। ১০৪৪ সালে সেটি বজ্রপাতে পুড়ে গেলে সেখানে এই ইটের লোহা রঙের প্যাগোডা তৈরি করা হয়। লিউহে, লিংজিও, লিয়াওদি, পিঝি এবং বেইসি প্যাগোডার সঙ্গে এটিকে সং রাজবংশের মাস্টারপিস স্থাপনা হিসেবে দেখা হয়।
চীনের ইতিহাসের ছয়টি বড় বন্যা, চারটি ভূমিকম্প এবং অন্যান্য বিভিন্ন বিপর্যয় কাটিয়ে এখনো এটি দাঁড়িয়ে আছে প্রায় হাজার বছরের স্মৃতি বুকে নিয়ে।
যাঁরা প্রত্নতাত্ত্বিক জায়গায় ভ্রমণ পছন্দ করেন, তাঁরা পৃথিবীর এ দুটি প্রাচীন নিদর্শন দেখে আসতে পারেন।
বিশ্বের প্রাচীনতম হোটেল
বিশ্বের প্রাচীনতম হোটেলে থাকতে হলে আপনাকে যেতে হবে জাপান। হোটেলটির বয়স ১ হাজার ৩০০ বছরের বেশি। এটি পরিচালিত হচ্ছে একই পরিবারের ৫২টি ভিন্ন প্রজন্ম ধরে।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস অনুসারে, বিশ্বের এই প্রাচীনতম হোটেলের নাম নিশিয়ামা ওনসেন কেইউনকান। ৭০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হোটেলটি জাপানের ইয়ামানাশি প্রশাসনিক অঞ্চলে অবস্থিত। ২০০৬ সালে এটি অধিগ্রহণ করে নির্মাণপ্রতিষ্ঠান কংগো গুমি।
হোটেলটির কক্ষসংখ্যা ৩৭। এখানে একটি কাইসেকি রেস্টুরেন্ট রয়েছে। রয়েছে একটি চাঁদ দেখার প্ল্যাটফর্ম। পুরো হোটেলে রয়েছে পাসওয়ার্ড ফ্রি ওয়াই-ফাই। তাতামি ম্যাট ও ধ্রুপদী চিত্রকর্মে সজ্জিত প্রতিটি কক্ষ। এখানকার কর্মীরা ঐতিহ্যবাহী নিবু-শিকি কিমানো পরেন। এ ছাড়া রয়েছে খনিজসমৃদ্ধ গরম পানিতে স্নানের সুবিধা।
প্রাচীন প্যাগোডা
পৃথিবীর প্রাচীন প্যাগোডা রয়েছে চীনে। এর নাম আয়রন প্যাগোডা, বয়স আনুমানিক ৯৭৫ বছর। চীনের গান রাজবংশের আমলে চীনের হেনান প্রদেশের কাইফেং শহরের ইউগুও মন্দিরে এটি নির্মাণ করা হয়েছিল। নির্মাণকাল ১০৪৯ সাল। প্যাগোডাটি লোহা দিয়ে তৈরি না হলেও এর নাম আয়রন প্যাগোডা। কারণ, এটির রং লোহার মতো।
মূলত এটি ইটের তৈরি টাওয়ার আকৃতির প্যাগোডা। আগে প্যাগোডাটির জায়গায় ছিল কাঠের তৈরি একটি প্যাগোডা। ১০৪৪ সালে সেটি বজ্রপাতে পুড়ে গেলে সেখানে এই ইটের লোহা রঙের প্যাগোডা তৈরি করা হয়। লিউহে, লিংজিও, লিয়াওদি, পিঝি এবং বেইসি প্যাগোডার সঙ্গে এটিকে সং রাজবংশের মাস্টারপিস স্থাপনা হিসেবে দেখা হয়।
চীনের ইতিহাসের ছয়টি বড় বন্যা, চারটি ভূমিকম্প এবং অন্যান্য বিভিন্ন বিপর্যয় কাটিয়ে এখনো এটি দাঁড়িয়ে আছে প্রায় হাজার বছরের স্মৃতি বুকে নিয়ে।
যাঁরা প্রত্নতাত্ত্বিক জায়গায় ভ্রমণ পছন্দ করেন, তাঁরা পৃথিবীর এ দুটি প্রাচীন নিদর্শন দেখে আসতে পারেন।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে