অনলাইন ডেস্ক
ইতালির ভেনিস হতে যাচ্ছে পৃথিবীর প্রথম শহর যেখানে ডে ট্যুরে যাওয়া পর্যটকদের অর্থ গুনতে হবে। আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালের বসন্ত থেকে ‘ভাসমান শহরটি’তে দিনে গিয়ে দিনে ফিরে আসবেন যেসব পর্যটক তাঁদের ৫ ইউরো বা ৫ দশমিক ৪০ ডলার করে গুনতে হবে। অবশ্য প্রত্যেকটি দিনের ক্ষেত্রে এ নিয়ম কার্যকর হবে না, এটি কেবল মানুষের ভিড় বেশি থাকে এমন নির্দিষ্ট কিছুদিনেই কাজ করবে।
তবে এখনই স্থায়ী সিদ্ধান্ত হিসেবে নেওয়া হচ্ছে না এটি। ভেনিস নগর কর্তৃপক্ষ ৩০ দিনের ‘পরীক্ষামূলক’ একটি পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। ভেনিসের মেয়র লুইজি ব্রোনিয়ারো এক্স প্লাটফর্মে (টুইটার) এ সংবাদ জানান বলে নিশ্চিত করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
একটি পুরো মাসজুড়ে নিয়মটি কার্যকর করার বদলে কর্তৃপক্ষ সারা বছর ধরে ফি দিতে হবে এমন দিনগুলিকে ছড়িয়ে দেবে। যে দিনগুলি সবচেয়ে ব্যস্ত হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে, উদাহরণস্বরূপ ছুটির দিন এবং উৎসব বা কার্নিভালের দিনগুলো, বেছে নেওয়া হবে। একটি বিবৃতিতে শহর কাউন্সিল জানিয়েছে, উদ্দেশ্য হলো নির্দিষ্ট সময়ে দিনের পর্যটনকে নিরুৎসাহিত করা। এতে যোগ করা হয়, একটি রেজোলিউশনের মাধ্যমে যে তারিখে ফি প্রযোজ্য হবে তা চূড়ান্ত করা হবে।
ডে ট্যুরে আসা ১৪ বছরের বেশি বয়সী পর্যটকদের পুরোনো এই শহরে প্রবেশ করতে ফি দিত হবে। অবশ্য এই নিয়ম শহরের অধিবাসী, কর্মস্থলে যাতায়াত করা ব্যক্তি এবং শহরটি যাদের দ্বিতীয় আবাস অর্থাৎ যারা স্থানীয় সম্পত্তি কর প্রদান করেন তাঁদের জন্য প্রযোজ্য হবে না। তেমনি রাত্রিযাপনকারী পর্যটক এবং যারা বিভিন্ন খেলায় অংশ নিতে আসা মানুষেরাও ছাড় পাবেন। তবে তাঁদেরও অনলাইনে নাম রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
তবে আগে যা প্রস্তাব করা হয়েছিল সেটার থেকে নতুন প্রস্তাবে কমবে অর্থের অঙ্ক। ২০১৯ সাল থেকেই নগর কর্তৃপক্ষ সারা বছর ডে ট্রিপারদের জন্য ৩ থেকে ১০ ইউরো পর্যন্ত ফি আদায়ের বিষয়ে আলোচনা করছিল।
আর সর্বোচ্চ ওই দশ ইউরো ফি দেওয়ার বিষয়টিই আপাতত ৫ ইউরো নির্ধারণ করা হয়েছে। যারা শুধুমাত্র ল্যাগুনের ‘ছোট দ্বীপগুলো’তে যাবেন তাঁরাও ছাড় পাবেন। অর্থাৎ পর্যটকেরা যদি শুধুমাত্র বুরানো বা মুরানো দ্বীপে যাওয়া পর্যটকেরা যদি সরাসরি সেখানে যান তবে তাঁদেরও অর্থ দিতে হবে না। তবে মোটের ওপর ভেনেতো অঞ্চলের বাইরের যে সব পর্যটক শহরের মধ্য দিয়ে যান তাঁদের বেশির ভাগেরই ফি দিতে হবে।
পর্যটনের দায়িত্বে থাকা সিটি কাউন্সিলর সিমোনে ভেনতুরিনি এক বিবৃতিতে বলেন, নাগরিক এবং বিরোধিতা করা কাউন্সিলরদের পরামর্শে মূল প্রস্তাবে পরিবর্তন করা হয়েছে। তিনি জানান, যারা ভেনিসে থাকেন, কাজ করেন এবং অধ্যয়ন করেন এবং যারা শহরে যান তাদের অধিকারের মধ্যে একটি নতুন ভারসাম্য খুঁজে বের করতেই এটা করা হয়েছে। তিনি যোগ করেন, ফি থেকে পাওয়া অর্থ কেবল বুকিং সিস্টেমের পেছনে যে খরচ হবে তা জোগান দিতে ব্যবহার করা হবে।
আগে আশা করা হয়েছিল ফি থেকে পাওয়া অর্থ বাসিন্দাদের বিভিন্ন সুবিধা দিতে এবং অবকাঠামোর উন্নয়নে কাজে লাগানো যেতে পারে। কারণ তাঁদের উপচে পড়া বিন এবং পর্যটকদের দ্বারা রাস্তায় ফেলে দেওয়া আবর্জনার মুখোমুখি হতে হয়। উল্লেখ্য, ব্যস্ত দিনে শহরের মূল বাসিন্দার প্রায় পাঁচ গুণে গিয়ে ঠেকে পর্যটকের সংখ্যা।
২০২২ সালের জুলাইয়ে কাউন্সিল যখন ২০২৩ সালের জানুয়ারির জন্য প্রক্রিয়াটি শুরুর ঘোষণা দেয়, তখন ইকোনোমি কাউন্সিলর মিশেল জুইন বলেছিলেন যে এটি স্থানীয় বাসিন্দাদের কর দেওয়ার হার কমিয়ে দিতে পারে।
‘আমরা যে বার্তাটি দিতে চাই তা হলো ভেনিস উন্মুক্ত। তবে পর্যটকদের অবশ্যই বুঝতে হবে যে বাসস্থান এবং পর্যটনের মধ্যে ভারসাম্য পরিচালনা করার জন্য আমাদের সঠিক পরিকল্পনার প্রয়োজন।’ জুইন এবার একটি বিবৃতিতে বলেছেন।
এদিকে ভেনতুরিনি আরও ভবিষ্যদ্বাণী করেন যে ভেনিসই এই ফি প্রবর্তন করা শেষ শহর হবে না।
‘আমি মনে করি অন্যান্য অনেক ইউরোপীয় শহরগুলো, যেখানে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষ ডে ট্যুরে আসেন তারা আমাদেরটা দেখে বুঝতে পারবেন কীভাবে এমন একটা কিছু শুরু করতে পারবেন।’ তিনি বলেন।
ভেনিস সম্ভবত প্রথম শহর যারা এমন একটি ফি প্রবর্তন করতে যাচ্ছে, তবে ইতিমধ্যে ইতালির একটি গ্রাম দিনের ভ্রমণে আসা পর্যটকদের জন্য এমন একটি ফি চালু করেছে। চিবিটা দি বানিয়েরেজো ২০১৩ সালে দেড় ইউরোর প্রতীকী ফি চালু করেছিল। মেয়র ফ্রান্সেস্কো বিজিওত্তি পাহাড়ের ওপরে অবস্থিত মৃতপ্রায় একটি গ্রামকে পুনরুজ্জীবিত করতে একটি বিপণন স্টান্ট হিসেবে এটা করেছিলেন।
ফি দর্শকদের এতটাই আগ্রহী করেছিল যে দর্শক ২০০৯ সালে যেখানে ৪০ হাজার পর্যটক আসে ২০১৮ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ১০ লাখে।
উল্লেখ্য, পর্যটন নিয়ে ভেনিসের সমস্যায় পড়ার ফলাফল হিসেবে ইউনেসকো শহরটিকে ‘ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ইন পেরিল’ অর্থাৎ ‘বিপন্ন বিশ্ব ঐতিহ্যের’ তালিকায় যুক্ত করার জন্য একটি প্রস্তাবের খসড়া তৈরি করেছে। এই মাসের শেষের দিকে এটা নিয়ে ভোট হবে।
ইতালির ভেনিস হতে যাচ্ছে পৃথিবীর প্রথম শহর যেখানে ডে ট্যুরে যাওয়া পর্যটকদের অর্থ গুনতে হবে। আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালের বসন্ত থেকে ‘ভাসমান শহরটি’তে দিনে গিয়ে দিনে ফিরে আসবেন যেসব পর্যটক তাঁদের ৫ ইউরো বা ৫ দশমিক ৪০ ডলার করে গুনতে হবে। অবশ্য প্রত্যেকটি দিনের ক্ষেত্রে এ নিয়ম কার্যকর হবে না, এটি কেবল মানুষের ভিড় বেশি থাকে এমন নির্দিষ্ট কিছুদিনেই কাজ করবে।
তবে এখনই স্থায়ী সিদ্ধান্ত হিসেবে নেওয়া হচ্ছে না এটি। ভেনিস নগর কর্তৃপক্ষ ৩০ দিনের ‘পরীক্ষামূলক’ একটি পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। ভেনিসের মেয়র লুইজি ব্রোনিয়ারো এক্স প্লাটফর্মে (টুইটার) এ সংবাদ জানান বলে নিশ্চিত করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
একটি পুরো মাসজুড়ে নিয়মটি কার্যকর করার বদলে কর্তৃপক্ষ সারা বছর ধরে ফি দিতে হবে এমন দিনগুলিকে ছড়িয়ে দেবে। যে দিনগুলি সবচেয়ে ব্যস্ত হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে, উদাহরণস্বরূপ ছুটির দিন এবং উৎসব বা কার্নিভালের দিনগুলো, বেছে নেওয়া হবে। একটি বিবৃতিতে শহর কাউন্সিল জানিয়েছে, উদ্দেশ্য হলো নির্দিষ্ট সময়ে দিনের পর্যটনকে নিরুৎসাহিত করা। এতে যোগ করা হয়, একটি রেজোলিউশনের মাধ্যমে যে তারিখে ফি প্রযোজ্য হবে তা চূড়ান্ত করা হবে।
ডে ট্যুরে আসা ১৪ বছরের বেশি বয়সী পর্যটকদের পুরোনো এই শহরে প্রবেশ করতে ফি দিত হবে। অবশ্য এই নিয়ম শহরের অধিবাসী, কর্মস্থলে যাতায়াত করা ব্যক্তি এবং শহরটি যাদের দ্বিতীয় আবাস অর্থাৎ যারা স্থানীয় সম্পত্তি কর প্রদান করেন তাঁদের জন্য প্রযোজ্য হবে না। তেমনি রাত্রিযাপনকারী পর্যটক এবং যারা বিভিন্ন খেলায় অংশ নিতে আসা মানুষেরাও ছাড় পাবেন। তবে তাঁদেরও অনলাইনে নাম রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
তবে আগে যা প্রস্তাব করা হয়েছিল সেটার থেকে নতুন প্রস্তাবে কমবে অর্থের অঙ্ক। ২০১৯ সাল থেকেই নগর কর্তৃপক্ষ সারা বছর ডে ট্রিপারদের জন্য ৩ থেকে ১০ ইউরো পর্যন্ত ফি আদায়ের বিষয়ে আলোচনা করছিল।
আর সর্বোচ্চ ওই দশ ইউরো ফি দেওয়ার বিষয়টিই আপাতত ৫ ইউরো নির্ধারণ করা হয়েছে। যারা শুধুমাত্র ল্যাগুনের ‘ছোট দ্বীপগুলো’তে যাবেন তাঁরাও ছাড় পাবেন। অর্থাৎ পর্যটকেরা যদি শুধুমাত্র বুরানো বা মুরানো দ্বীপে যাওয়া পর্যটকেরা যদি সরাসরি সেখানে যান তবে তাঁদেরও অর্থ দিতে হবে না। তবে মোটের ওপর ভেনেতো অঞ্চলের বাইরের যে সব পর্যটক শহরের মধ্য দিয়ে যান তাঁদের বেশির ভাগেরই ফি দিতে হবে।
পর্যটনের দায়িত্বে থাকা সিটি কাউন্সিলর সিমোনে ভেনতুরিনি এক বিবৃতিতে বলেন, নাগরিক এবং বিরোধিতা করা কাউন্সিলরদের পরামর্শে মূল প্রস্তাবে পরিবর্তন করা হয়েছে। তিনি জানান, যারা ভেনিসে থাকেন, কাজ করেন এবং অধ্যয়ন করেন এবং যারা শহরে যান তাদের অধিকারের মধ্যে একটি নতুন ভারসাম্য খুঁজে বের করতেই এটা করা হয়েছে। তিনি যোগ করেন, ফি থেকে পাওয়া অর্থ কেবল বুকিং সিস্টেমের পেছনে যে খরচ হবে তা জোগান দিতে ব্যবহার করা হবে।
আগে আশা করা হয়েছিল ফি থেকে পাওয়া অর্থ বাসিন্দাদের বিভিন্ন সুবিধা দিতে এবং অবকাঠামোর উন্নয়নে কাজে লাগানো যেতে পারে। কারণ তাঁদের উপচে পড়া বিন এবং পর্যটকদের দ্বারা রাস্তায় ফেলে দেওয়া আবর্জনার মুখোমুখি হতে হয়। উল্লেখ্য, ব্যস্ত দিনে শহরের মূল বাসিন্দার প্রায় পাঁচ গুণে গিয়ে ঠেকে পর্যটকের সংখ্যা।
২০২২ সালের জুলাইয়ে কাউন্সিল যখন ২০২৩ সালের জানুয়ারির জন্য প্রক্রিয়াটি শুরুর ঘোষণা দেয়, তখন ইকোনোমি কাউন্সিলর মিশেল জুইন বলেছিলেন যে এটি স্থানীয় বাসিন্দাদের কর দেওয়ার হার কমিয়ে দিতে পারে।
‘আমরা যে বার্তাটি দিতে চাই তা হলো ভেনিস উন্মুক্ত। তবে পর্যটকদের অবশ্যই বুঝতে হবে যে বাসস্থান এবং পর্যটনের মধ্যে ভারসাম্য পরিচালনা করার জন্য আমাদের সঠিক পরিকল্পনার প্রয়োজন।’ জুইন এবার একটি বিবৃতিতে বলেছেন।
এদিকে ভেনতুরিনি আরও ভবিষ্যদ্বাণী করেন যে ভেনিসই এই ফি প্রবর্তন করা শেষ শহর হবে না।
‘আমি মনে করি অন্যান্য অনেক ইউরোপীয় শহরগুলো, যেখানে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষ ডে ট্যুরে আসেন তারা আমাদেরটা দেখে বুঝতে পারবেন কীভাবে এমন একটা কিছু শুরু করতে পারবেন।’ তিনি বলেন।
ভেনিস সম্ভবত প্রথম শহর যারা এমন একটি ফি প্রবর্তন করতে যাচ্ছে, তবে ইতিমধ্যে ইতালির একটি গ্রাম দিনের ভ্রমণে আসা পর্যটকদের জন্য এমন একটি ফি চালু করেছে। চিবিটা দি বানিয়েরেজো ২০১৩ সালে দেড় ইউরোর প্রতীকী ফি চালু করেছিল। মেয়র ফ্রান্সেস্কো বিজিওত্তি পাহাড়ের ওপরে অবস্থিত মৃতপ্রায় একটি গ্রামকে পুনরুজ্জীবিত করতে একটি বিপণন স্টান্ট হিসেবে এটা করেছিলেন।
ফি দর্শকদের এতটাই আগ্রহী করেছিল যে দর্শক ২০০৯ সালে যেখানে ৪০ হাজার পর্যটক আসে ২০১৮ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ১০ লাখে।
উল্লেখ্য, পর্যটন নিয়ে ভেনিসের সমস্যায় পড়ার ফলাফল হিসেবে ইউনেসকো শহরটিকে ‘ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ইন পেরিল’ অর্থাৎ ‘বিপন্ন বিশ্ব ঐতিহ্যের’ তালিকায় যুক্ত করার জন্য একটি প্রস্তাবের খসড়া তৈরি করেছে। এই মাসের শেষের দিকে এটা নিয়ে ভোট হবে।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে